শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘ইসি-মাঠ প্রশাসন দূরত্ব ঘোচাতে না পারলে বুমেরাং হবে’

মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে দূরত্ব জাতীয় নির্বাচনসহ যেকোনো নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তাই দূরত্ব কমিয়ে আনার উপর জোর দিয়েছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা।

তারা বলছেন, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন কমিশন ও মাঠ প্রশাসনের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কমিয়ে এনে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি করা জরুরি। এ জন্য প্রয়োজনে মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে আরও বেশি বেশি বসতে হবে, তাদের সঙ্গে কথা বলে সব ঠিক করতে হবে। না হলে বুমেরাং হয়ে যাবে বলেও মনে করেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনাররা।

সম্প্রতি জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের একটি বৈঠকে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। একজন নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে একটি বক্তব্য নিয়ে মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। সেই বৈরী সম্পর্ক এখনো বরফ গলেনি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাংবাবিধানিকভাবে নির্বাচন পরিচালনার সার্বিক দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রধান অনুষঙ্গ মাঠ প্রশাসন। আর একটু পরিষ্কার করে বললে পুলিশ। যেকোনো নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে পুলিশ প্রশাসনকে দল নিরপেক্ষ হওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন আর মাঠ প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক।

গত ৮ অক্টোবর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। সেই বৈঠকে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের কথা প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, কর্মকর্তারা নানা সুবিধা দেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনের জন্য ম্যাজিস্ট্রেটদের যে তেল খরচ দেওয়া হয়, সেটাও অনেক সময় তাঁদের (ম্যাজিস্ট্রেট) কাছে পৌঁছায় না। তখন বেশ কয়েকজন ডিসি এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় কিছুটা হট্টগোলের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। তখন আনিছুর রহমান বলেন, তিনি তথ্য-প্রমাণ নিয়েই কথা বলছেন। যদি কর্মকর্তারা তার বক্তব্য শুনতে না চান, তাহলে তিনি বক্তব্য দেবেন না। কর্মকর্তারা তার বক্তব্য শুনতে চান কি না, এমন প্রশ্ন রাখলে কেউ কেউ ‘না’ সূচক জবাব দেন। তখন বক্তব্য বন্ধ করে দেন আনিছুর রহমান।

সেদিনের ঘটনার পর ১২ অক্টোবর গাইবান্ধা-৫ আসনে উপ নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনের নির্লিপ্ততা স্পষ্ট হয়ে ওঠে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল এর বক্তব্যে।

তিনি বলেন, ‘ঢাকা থেকে সিসিটিভিতে ভোটকেন্দ্রের পরিস্থিতি দেখার পর ভোট-কক্ষে নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে আনতে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তারপরও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ‘কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। কাজেই নির্বাচন বন্ধ করা কমিশনের ‘হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত না।’

প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে গাইবান্ধা-৫ শূন্য আসনে ভোট হয়। গত ১২ অক্টোবর ভোটে ১৪৫টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই ইভিএমে ভোট-গ্রহণ চলছিল।

সবগুলো কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরা বসিয়ে ঢাকার নির্বাচন ভবনে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল ভোটের পরিস্থিতি। সেখানে নানা অনিয়মের ঘটনা সরাসরি দেখে দুপুরের মধ্যেই অর্ধশত কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ দেয় ইসি। বেলা আড়াইটার দিকে পুরো নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত জানান সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।

নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারগণ ও নির্বাচন কমিশনাররা। একই সঙ্গে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশংসা শুনছেন সিইসি।

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুর রউফ বলেন, ‘যখন ভোটের কোনো সম্মান নাই, ভোটাররা ভোট দিতে পারে না, আর একজন ভোট দিয়ে দেয়, ধরা পড়ে, তখন ইলেকশন কমিশন চুপ করে বসে থাকবে কীভাবে? নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা আছে। তারা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। নির্বাচন কমিশন তো বাংলাদেশের সরকারের ইলেকশন কমিশন না। এটা বাংলাদেশের ইলেকশন কমিশন। ইলেকশন কমিশন স্বাধীন সংস্থা। তাদের চোখের সামনে ধরা পড়েছে ভোট দিতে পারছে না। নির্বাচন বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা বলেছি যদি দরকার হয় বারবার বন্ধ করবেন। তবুও জাতিকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেন।’

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা বলেন, মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে ভালো সমন্বয়ের উদ্যোগ নিতে হবে। নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব নিতে হবে। প্রশাসনের সঙ্গে ঘন ঘন বৈঠক করতে হবে, আলোচনা করতে হবে। এই দূরত্ব রাখা যাবে না।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে একটা ডেমনস্ট্রেশন দেখলাম। ডিসিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বাগবিতণ্ডা। যেটা আগে হয়নি কখনও। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদের আস্থায় আনতে হবে। ডিসিদেরও আস্থায় আনতে হবে যে আপনারা প্রটেকশন দিচ্ছেন নির্বাচনের সময়।’

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, হট্টগোল করার দরকার নাই। প্ল্যানিং অফিসার থেকে পোলিং অফিসার পর্যন্ত একটা টিম। এই টিম গঠনে জোর দিতে হবে। আমরা লক্ষ্য করেছি কোথাও কোনো একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। এটা দূর করতে হবে। ডিসি-এসপিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নাই। নির্বাচন কমিশন একটা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। ডিসি-এসপিদের সঙ্গে এমনকি পোলিং এজেন্ট পর্যন্ত টিম গঠন করতে হবে। টিম ওয়ার্ক না করলে ভালো ভোট করা মুশকিল।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

বিদায় নিচ্ছেন পিটার হাস, নতুন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ডেভিড মিল

পিটার হাস এবং ডেভিড মিল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলকে মনোনীত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তি‌নি বর্তমা‌নে বেইজিংয়ে মা‌র্কিন দূতাবা‌সে ডেপুটি চিফ অব মিশনের দায়িত্ব পালন কর‌ছেন। ২০২২ সালের ২৬ মার্চ থেকে এই পদে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ডেভিড স্লেটন মিল এর আগে ঢাকায় ডেপুটি মিশন প্রধান ছিলেন।

ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৯ মে) হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড স্লেটন মিলের নাম ঘোষণা ক‌রেছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন।

বাংলাদেশে পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে জ্যৈষ্ঠ কূটনীতিক মিলের ম‌নোনয়ন ইতোমধ্যে দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সি‌নেটে পাঠা‌নো হয়েছে। শুনানির পর মিলকে যোগ্য ম‌নে হ‌লে ত‌বেই ম‌নোনয়ন চূড়ান্ত ক‌রে রাষ্ট্রদূত ক‌রে তা‌কে ঢাকায় পাঠা‌নো হ‌বে। মিল ঢাকায় রাষ্ট্রদূত হ‌লে বর্তমান রাষ্ট্রদূত পিটার হা‌সের স্থলা‌ভি‌ষিক্ত হ‌বেন।

জ্যৈষ্ঠ কূটনীতিক মিল বেইজিংয়ে দা‌য়ি‌ত্ব পাল‌নের আগে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ইকোনমিক ব্যুরোর ট্রেড পলিসি অ্যান্ড নেগোসিয়েশন বিভাগের উপ-সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নীতি ও বাস্তবায়ন বিভাগের পরিচালক ছিলেন তিনি।

১৯৯২ সালে মিনিস্টার কাউন্সেলর হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন তিনি। এরপর ওয়াশিংটনের ফরেইন সার্ভিস ইনস্টিটিউটের লিডারশিপ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট স্কুলের সহযোগী ডিন, ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন ডেভিড মিল। শিক্ষিকা লিসা ও'ডোনেলকে বিয়ে করেন মিল। থিও এবং বেনেট নামে কলেজপড়ুয়া দুই ছেলে রয়েছে এই দম্পতির।

চুক্তি ছাড়াই শেষ যুদ্ধবিরতি আলোচনা, রাফায় চলছে ইসরায়েল-হামাস লড়াই

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে যুদ্ধবিরতির আলোচনা কোনও ধরনের চুক্তি ছাড়াই শেষ হয়েছে। অন্যদিকে ইসরায়েলি বাহিনী রাফা অঞ্চলে নতুন করে বোমাবর্ষণ করেছে।

শুক্রবার (১০ মে) এ খবর জানিয়েছে কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

এরইমধ্যে শত্রু-মিত্রদের সব চাপ উপেক্ষা করেই জনবহুল শহরটিতে ঢুকে হামলা চালাতে শুরু করেছে ইসরায়েলি পদাতিক বাহিনী। ট্যাঙ্ক থেকে ছুড়ছে গোলা। তবে হামাস যোদ্ধারাও ছেড়ে কথা বলছে না। রকেট-মর্টার ছুড়ে গড়ে তুলছে শক্ত প্রতিরোধ। এছাড়া, বিস্ফোরক ডিভাইসের মাধ্যমেও তেল আবিবের সেনাদের প্রতিরোধ করছে ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীটি।

এদিকে, রাফায় বিমান হামলাও ব্যাপক জোরদার করেছে ইসরায়েল। এমন পরিস্থিতিতে যে যেভাবে পারছেন, অন্যত্র ছুটছেন। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, এরইমধ্যে ৮০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি রাফা ছেড়েছে।

প্রসঙ্গত, হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির চুক্তির বিষয়ে আলোচনার চেষ্টা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। যদিও হামাসের সঙ্গে চুক্তি হোক বা না হোক, ইসরায়েল রাফাতে হামলা চালাবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। এমন অবস্থায় রাফায় হামলা করলে ইসরায়েলে কিছু অস্ত্র সরবরাহ বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার

কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় বিধ্বস্ত হওয়া বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি উদ্ধার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিবাগত রাত পৌনে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করে নৌবাহিনী।

চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বিমান উদ্ধারের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটে। আকাশ থেকে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে ছিটকে পড়ে পানিতে তলিয়ে যায়। এরপর বেলা ১১টা থেকে বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করে নৌবাহিনী।

মূলত যুদ্ধবিমানটি কী কারণে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে, এটিতে কী ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি ছিল এবং বন্দর চ্যানেলে জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রাখতে নৌবাহিনী বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা চালায়। এক্ষেত্রে নৌবাহিনীর একাধিক ডুবুরি টিম এবং একাধিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন জাহাজ দিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালানো হয়। একপর্যায়ে বাহিনীটি বিমান উদ্ধারে সফল হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

বিদায় নিচ্ছেন পিটার হাস, নতুন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ডেভিড মিল
চুক্তি ছাড়াই শেষ যুদ্ধবিরতি আলোচনা, রাফায় চলছে ইসরায়েল-হামাস লড়াই
কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার
রাফায় বড় অভিযান হলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ: বাইডেন
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায় লোডশেডিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৩ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
ভবিষ্যতে শতভাগ কানেক্টিভিটি তার ভূগর্ভে স্থাপন করা হবে: পলক
নয়া সরকারের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম বাজেট ঘোষণা ৬ জুন
প্রকল্প-স্থাপনায় ‘শেখ হাসিনা’ নাম না রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোট পড়েছে ৩৬.১ শতাংশ
৪৬তম বিসিএসের প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮
ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছে ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ
নওগাঁয় বজ্রপাতে ধানকাটা শ্রমিকের মৃত্যু
ভারত-কানাডা দ্বন্দ্ব চরমে, পাল্টাপাল্টি হুঁশিয়ারি
জামিন পেলেন না মিল্টন সমাদ্দার
চীনের আগে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী : হাছান মাহমুদ
গাজায় আরো এক গণকবরের সন্ধান, ৪৯ মরদেহ উদ্ধার
মংডুতে তুমুল সংঘর্ষ, টেকনাফ সীমান্তে ফের আতঙ্ক
ভারতে বেড়েছে মুসলিম, কমছে হিন্দুদের সংখ্যা: রিপোর্ট
নির্বাচনে হেরে গেলেন সাবেক কৃষিমন্ত্রী রাজ্জাকের খালাতো ও মামাতো ভাই