সোমবার, ৬ মে ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দ্রব্যমূল্য, ভোক্তা অধিকার এবং ইসির সংলাপ

আজ ভোক্তা অধিকার দিবস। আমরা ভোক্তা। আমাদের কিছু অধিকার আছে। আসলেই কি আমাদের কোনো অধিকার আছে? আমাদের অধিকার নিয়ে কেউ ভাবে? আমার মনে হয়, ভোক্তা হিসেবে এই দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। দ্রব্যমূল্যের অবস্থা দেখলে মনে হয় না, ভোক্তা অধিকার বলে কিছু আছে। তারপরও দিবস পালনের খাতিরে বলতেই হয়, ব্যবসায়ী ভাইয়েরা, অন্তত আজকের দিনটিতে আমাদের অধিকারের কথা মনে রাখুন। আপনারা যারা ব্যবসার নামে অতি মুনাফা খাচ্ছেন, তারা একটু সতর্ক হোন। আজকের দিনে আমাদের মত নগন্য ভোক্তাদের ঠকাবেন না। আর সামনে রমজান। আল্লাহকে ভয় করুন এবং রজমানে দ্রব্যমূল্য না বাড়িয়ে স্বাভাবিক রাখুন। অতি মুনাফা না করে সামান্য করুন। তাতে আল্লাহ তায়ালার রহমত আপনাদের ওপর বর্ষিত হবে।


আমাদের সামনে একটা নির্বাচন আছে। জাতীয় নির্বাচন। সেই নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্টুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। যদিও অনেক মানুষ বিশ্বাসই করে না, এই দেশে আর কোনো দিন জাতীয় নির্বাচন খুব শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ হবে। নির্বাচন কমিশন কিংবা প্রশাসন কখনো নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে না। কারণ, নির্বাচন কমিশন স্বাধীন না। যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক নির্বাচন কমিশন সেই সরকারের কথা শুনতে বাধ্য। তা না হলে বিপদে পড়তে হবে। জেনেশুনে কে বিপদে পড়তে চায়?

দেশের মানুষের ধারণা ভুল প্রমাণের জন্য কিছু একটা করতে হবে। সরকার অনেক চিন্তাভাবনার পর একটা পথ খুঁজে বের করল। সেই পথটি হলো নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে আইন প্রণয়ন। সেই আইন যেনতেন হলেও সমস্যা নেই। মানুষের মধ্যে এক ধরনের আস্থা তৈরি হবে। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোও আইনের ওপরই বেশি জোর দিল। অতঃপর একটি আইন প্রণয়ন করা হলো। দীর্ঘ ৫০ বছর পর জনগণ একটি নির্বাচন কমিশন আইন পেল। সেই আইনের আওতায় সরকার নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। নতুন নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে। ইসির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা দেশের নাগরিক সমাজ, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে সংলাপে বসবে। সবশেষে সংলাপ করবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে।

নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে ইসির করণীয় কী হবে তা বলবেন বিশিষ্টজনেরা। কিন্তু ইসি বিশিষ্টজনদের পরামর্শ কতটা কাজে লাগাতে পারবে তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। সংশয়ও আছে। বিরোধীদলের নেতা-কর্মীরা প্রতিনিয়ত বলে যাচ্ছেন, আওয়ামী লীগ সরকার তার দলীয় লোকদের নিয়ে ইসি গঠন করেছে। এই ইসির অধীনে তারা নির্বাচনে যাবেন না। কিন্তু নির্বাচনে না গেলে কী হবে? নির্বাচন কি থেমে থাকবে? বিগত নির্বাচনে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তাকে কে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে? বিএনপি নাকি দেশের জনগণ? অনেকে বলেন দেশের জনগণই বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে। কারণ সংসদে শক্তিশালী বিরোধীদল না থাকায় সরকার জনগণের সুখ-দুঃখের কথা ভাবে না।

দেশের স্বার্থেই আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়া দরকার। দেশের মানুষ যেন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। এটা নিশ্চিত করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। তা নাহলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বীকৃতি মিলবে না। এই বার্তা সরকারের কাছেও রয়েছে। তাই সরকার চায়, সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। জনগণও চায়।


যে মুহূর্তে ইসি আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে সংলাপের আয়োজন করেছে; ঠিক সেই মুহূর্তেই দেশে এক ধরনের অস্বস্তিকর পরিবেশ বিরাজ করছে। টানা দুই বছর করোনার কারণে দেশের মানুষ চরম বিপদে আছে। সেই বিপদের মধ্যে আরও বড় বিপদ প্রায়শ মানুষকে হানা দিচ্ছে। দ্রব্যমূল্য লাগামহীন। গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির দাম দফায় দফায় বাড়ানোর কারণে সংসার খরচ বেড়ে গেছে। পরিবহন খরচ বেড়েছে। ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার খরচ বেড়েছে। বেড়েছে বাড়িভাড়াও। এসব দেখার জন্য কেউ নেই।

দেশের কিছু লোভী, অতি মুনাফাখোর ব্যবসায়ীরা নানা কৌশলে ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন জিনিসপত্রের দাম কেবল বাড়াচ্ছেই। অনেকে অতি লাভের আশায় গুদামজাত করে রেখেছে। রজমানে আরও বেশি মুনাফা লুটবে। কিন্তু অতি লোভীদের কিছুই বলা হচ্ছে না। আসলে কিছু বলা যাচ্ছে না। বলতে গেলেই জোট বাঁধবে। সরকারকে আরও বেকায়দায় ফেলবে। অথচ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে রজমানে ব্যবসায়ীরা জিনিসপত্রের দাম কমিয়ে দেয়। রজমানে তারা মুনাফা কম করে। আমাদের দেশেই কেবল উল্টো চিত্র। অথচ ধর্মীয় প্রসঙ্গ এলেই আমরা কথায় কথায় সৌদিআরবের প্রসঙ্গ টানি। কিন্তু সৌদি ব্যবসায়ীদের রীতিনীতি মানি না।


জনগণের চাপে হোক আর স্বেচ্ছায় হোক, সরকার টিসিবির পণ্য খোলাবাজারে বিক্রি শুরু করেছে। টিসিবির লাইন প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে। লাইনে কেবল নিম্ন বা নিম্নমধ্যবিত্তই নয়, মধ্যবিত্তরাও দাঁড়াচ্ছে। আসলে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছে। কারণ টিসিবির পণ্য বাজারদামের চেয়ে কিছুটা সহনীয়। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের তাল মিলাতে পারছে না মধ্যবিত্তশ্রেণি। দেশের নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষেরা অনেকদিন ধরেই কষ্ট সহ্য করে আসছে। তাদের এখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। বিগত দুই বছরে করোনা মহামারির কারণে অসংখ্য মানুষ চাকরি হারিয়ে গ্রামে চলে গেছে। গ্রামে গিয়েও তারা কঠিন বিপদে পড়েছে। বাঁচা-মরার লড়াইয়ে অসংখ্য মানুষ আজ পর্যুদস্ত।

টিসিবির লাইন আর বেশি যেন দীর্ঘ না হয়। মানুষ যাতে স্বস্তিতে দিন কাটাতে পারে; সে ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে। সেজন্য ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনায় বসে হোক কিংবা চাপ দিয়ে হোক, দ্রব্যমূল্যের লাগাম টানতেই হবে। তা নাহলে আগামী নির্বাচনে কঠিন চ্যালেঞ্জে পড়তে হবে। মনে রাখতে হবে, আমরা মানি আর না মানি, জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। ভোটের দিন জনগণ সেই ক্ষমতা প্রয়োগ করলে সকল দম্ভ চূর্ণ হয়ে যাবে।

 

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক।

Header Ad

স্বামীকে মাঠে খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে স্ত্রীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে বজ্রপাতে কুলসুম বেগম (৩৮) নামে এক গৃহবধুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৬ মে) দুপুরে উপজেলার চরসেনসাস ইউনিয়নের বেড়াচাক্কি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত কুলসুম বেগম ওই এলাকার আফসার উদ্দিন মাঝির স্ত্রী।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকাল থেকে মাঠে কৃষিকাজ করছিলেন স্বামী আফসার উদ্দিন মাঝি। দুপুরে স্ত্রী কুলসুম বেগম রান্নাবান্না শেষ করে স্বামীর জন্য খাবার নিয়ে মাঠে রওনা হয়। এসময় বজ্রপাতে হলে তিনি গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় ইউপি সদস্য ইয়াছিন বলেন, দুপুরে কুলসুম বেগম তার স্বামীর জন্য খাবার নিয়ে মাঠে যাচ্ছিলেন। পরে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয় বলে জানতে পেরেছি। তার মরদেহ চাঁদপুর হাসপাতালে রয়েছে বলেও জানান তিনি।

এক ফোনে ২ সিম ব্যবহার করলেই গুণতে হবে বাড়তি খরচ

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান সময়ের সব স্মার্টফোন ও ফিচার ফোনে দুইটি সিম স্লট থাকে। অর্থাৎ এক ফোনে দুইট সিম ব্যবহার করা যায়। এখন থেকে এক ফোনে দুইটি সিম ব্যবহার করলে গুণতে হবে বাড়তি খরচ।

আপনি যদি ভারতীয় নাগরিক হয়ে থাকেন, তবে আপনার জন্য দুঃসংবাদ। এক ফোনে দুইটি সিম ব্যবহার করলে গুণতে হবে বাড়তি খরচ। এজন্য দেশটির মোবাইল ফোন অপারেটর জিও, এয়ারটেল এবং ভিআই পরিষেবার খরচ বাড়াতে চলেছে। সর্বশেষ ২০২১ সালে ভারতে মোবাইল বিল বাড়ানো হয়েছিল।

ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু প্ল্যানের দাম বাড়লেও সার্বিকভাবে মোবাইল খরচ বৃদ্ধির কোপ পড়েনি। তবে শিগগিরই খরচ বাড়ছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রিপেইড ও পোস্টপেইড প্ল্যানের দাম বাড়াতে জিও, এয়ারটেল এবং ভোডাফোন আইডিয়া।

আপনি যদি দুইটি সিম ব্যবহার করেন তাহলে আপনার জন্য সমস্যা বাড়তে পারে। কারণ প্রাইমারি অর্থাৎ মূল সিমের পাশাপাশি দ্বিতীয় সিম চালু রাখার জন্য টাকা খরচ করতে হবে। আর রিচার্জ প্ল্যানের দাম বাড়লে স্বাভাবিক ভাবেই খরচ দ্বিগুণ হয়ে যাবে। বর্তমানে, জিও, এয়ারটেল এবং ভিআইয়ের ন্যূনতম ১৫০ টাকা রিচার্জ প্ল্যান রয়েছে। এটা ফোন চালু রাখার জন্য।

আগামী দিনে এই খরচ ১৫০ রুপি থেকে বাড়িয়ে ২০০ ‍রুপি পর্যন্ত করা হতে পারে। অর্থাৎ আপনার কাছে দুইটি সিম থাকে তাহলে ২৮ দিন চালু রাখার জন্য ৪০০ রুপি খরচ করতে হবে। যা স্বাভাবিক ভাবেই চাপ বাড়াবে সাধারণ মানুষের উপর। তাই যারা বেশি ডেটা, আনলিমিটেড কল এবং অন্যান্য সুবিধা চান তাঁদের আরও বেশি টাকা খরচ করতে হবে।

অসহায়দের সেবা না দিয়ে টাকা ব্যাংকে জমাতেন মিল্টন: ডিবি হারুন

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। ছবি: সংগৃহীত

অনাথ শিশু, বৃদ্ধ ও মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষকে পুঁজি করে টাকা সংগ্রহ করতেন চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার। কিন্তু তিনি অসহায়দের সেবা না দিয়ে সেই টাকা নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমাতেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

সোমবার (৬ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে তিনি বলেন, মিল্টনের আশ্রমে যে কয়েকজন অনাথ শিশু, বৃদ্ধ ও মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষ আছে তাদের সহায়তা করতে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে বলেছি। তিনি হলেন আলহাজ্ব সামছুল হক ফাউন্ডেশনের কর্নধার। গতকাল তিনি আমাদের কাছে এসেছিলেন। আমরা তাকে অনুরোধ করেছি তার ফাউন্ডেশন যেন চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমে যারা আছে তাদের খাওয়া ও চিকিৎসার ব্যয়ভার আপাতত দেখভাল করে।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, আমরা মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে যে সকল অভিযোগ পেয়েছি সেগুলো যাচাই-বাছাই করছি। তার বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগ তদন্ত হবে এবং তার সাথে যারা জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, তথাকথিত মানবতার ফেরিওয়ালা মাদকসেবী মিল্টন সমাদ্দার তার আশ্রমে থাকাদের দিয়ে ভিডিও তৈরি করে টাকা কামাতেন। কিন্তু এই টাকাগুলো তিনি সেবার কাজে খরচ করতেন না।

হারুন বলেন, তার আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের নির্যাতনের লোমহর্ষক খবর গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে৷ আপনারা জানেন মিল্টন তার আশ্রমে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের কবরস্থ করার আগে মৃত সনদ ডাক্তারের সিল এবং স্বাক্ষর জাল করে তৈরি করতেন। তিনি ধীরে ধীরে জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করছেন। আমরা আশা করছি আরও তথ্য বেরিয়ে আসবে।

তিনি আরও জানান, সারাদেশে তার অনেক কালেক্টর ছিল। তারা অসুস্থ শিশু বৃদ্ধ এবং প্যারালাইসড ব্যক্তিদের সংগ্রহ করে তার আশ্রমে নিয়ে আসতেন। মিল্টনের আশ্রমে থাকা ব্যক্তিদের স্বজনরা খোঁজখবর নিতো না। ফলে এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তিনি কেউ মারা গেলে বা অসুস্থ্য হলে থানাকে অবহিত করতেন না, হাসপাতালে নিয়ে যেতেন না সেবার জন্য।

সর্বশেষ সংবাদ

স্বামীকে মাঠে খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে স্ত্রীর মৃত্যু
এক ফোনে ২ সিম ব্যবহার করলেই গুণতে হবে বাড়তি খরচ
অসহায়দের সেবা না দিয়ে টাকা ব্যাংকে জমাতেন মিল্টন: ডিবি হারুন
সৌদি আরব বাড়িয়ে দিয়েছে তেলের দাম
ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষাবৃত্তি পাচ্ছেন ৫০ ফিলিস্তিনি ছাত্রী
সেলফি তুলতে চাওয়ায় ভক্তকে চড় মারতে গেলেন সাকিব
হিট স্ট্রোকে ১৫ দিনে ১৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা ও সমাবেশ
টাইটানিকের সেই ক্যাপ্টেন বার্নার্ড হিল আর নেই
সম্পদ অর্জনে এমপিদের পেছনে ফেলেছেন চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে কুমির ভর্তি নদীতে ফেলে দিলেন মা!
অবৈধ দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল বন্ধের কার্যক্রম শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মেনোত্তি মারা গেছেন
বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান
ফের পেছালো রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইন্দোনেশিয়া
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় নিহত ২
সারাদেশে ঝড় ও বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৯ জনের মৃত্যু