শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পল্লিতে রবির কিরণ

রবীন্দ্রনাথকে আমরা সাহিত্যপ্রেমীরা ভেবে থাকি তিনি একজন কবি, সাহিত্যিক, লেখক, একজন দার্শনিক। কিন্তু পল্লি উন্নয়ন গবেষক হিসেবে আমি মনে করি রবীন্দ্রনাথ শুধু এক জায়গায় স্থির নন, তিনি পল্লি উন্নয়নের এক আলোকবর্তিকার নাম। তিনি জমিদারের সন্তান হয়েও জমিদারির খোলস ভেঙে গড়ে তুলেছিলেন আরেক প্রজাদরদী গল্পের স্ক্রিপ্ট। চিরায়ত প্রথার খোলস ভেঙে মানবিক প্রজাহিতৈষী জমিদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন সমাজের কাছে। রাশিয়ার চিঠিতে দেখা যায় রবীন্দ্রনাথ এক পল্লি নায়ক। তিনি লিখেছেন, ‘জমির স্বত্ব ন্যায়ত জমিদারের নয়, চাষির’।

নবীন জমিদার রবীন্দ্রনাথ সব শ্রেণির লোককেই আপন করে নিতে পেরেছেন খুব অল্প সময়ে। তাই তো তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তোমাদেরই লোক।’ তিনি অনুভব করেছিলেন, ‘ভিক্ষা দিয়ে মনুষ্যত্ব জাগানো যায় না, তোমাদের ভালো একমাত্র তোমরা নিজেরাই করতে পার। যে কাজ পাঁচজনের উপকারে লাগবে, সে কাজ তোমরা একত্রে মিলেমিশে কর, ‘দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ।’

দরিদ্রদের স্বাবলম্বী করার জন্য পল্লি উন্নয়নের নানাবিধ কর্মসূচি হাতে নেন তিনি। তিনি জানতেন এজন্য দরকার কৃষি ব্যবস্থায় আধুনিকায়ন ও বিজ্ঞানভিত্তিক চাষাবাদ। শিলাইদহ কুঠিবাড়ির ৮০ বিঘা জমি দেশের প্রথম কৃষি গবেষণাগার হওয়ার অপেক্ষায় ছিল। ১৯০৯ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিদেশ থেকে ফিরে শুরু করলেন বৈজ্ঞানিক প্রথায় চাষ, সার, পাম্প ইত্যাদির ব্যবস্থা। রবীন্দ্রনাথ ক্যানিং এ ডেনিয়াল হ্যামিলটনের কৃষিক্ষেত্র ও গবেষণাগার দেখে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহে প্রথম ১৯১০ সালে সেচ কাজে পাম্পের মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার করেন। জমি উর্বরের জন্য জেলেদের কাছ থেকে নৌকা বোঝাই ইলিশ মাছ সস্তায় কিনে নিতেন। চুন দিয়ে মাটিতে চাপা দিয়ে জৈব সার তৈরি করতেন। ট্রাক্টর এর মাধ্যমে শিলাইদহে চাষাবাদ শুরু করেন- যা এনেছিলেন রাশিয়া থেকে।

রবীন্দ্রনাথ অনেকটা সময় পল্লি অঞ্চলে থেকেছেন, অবলোকন করেছেন গরিব প্রজা কৃষকের উপর ঋণের বোঝা। জমিদারি করতে গিয়ে স্পষ্ট দেখেছেন মহাজনের উচ্চ সুদের ঋণ গরিব কৃষককে কীভাবে আরও দরিদ্র করছে সর্বস্বান্ত করছে। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন ঋণ ব্যবস্থায় এখনই পরিবর্তন করতে না পারলে পল্লি উন্নয়নে তার সব উদ্যোগই পরাস্ত হবে।

গ্রামের দরিদ্র প্রজাদের কষ্ট লাঘব করতে ১৮৯৪ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহে প্রথম কৃষি ব্যাংক স্থাপন করেন। এই ব্যাংক সম্পর্কে সুধীর সেন তার Rabindranath Tagore on Rural Reconstruction গ্রন্থে লিখেছেন-‘Shilaidaha in the district of Nadia was selected as the center of his experience. A part of nucleus for rural work was already available there. An Agriculture Bank had been founded (in 1893-94) to advance loans particularly seasonal to the cultivators on reasonable rates of interest.’

স্বল্প সুদে ঋণ দিয়ে রবীন্দ্রনাথ দরিদ্র কৃষকদের মহাজনদের হাত থেকে মুক্ত করার প্রয়াস চালিয়েছেন। ১৯১৩ সালে নোবেল বিজয়ের কিছু অর্থ তিনি অসহায় মানুষদের কল্যাণে ব্যাংকে বিনিয়োগ করেন। পিতার আদেশে ১৯৮৩ সাল থেকে প্রায়ই পূর্ববঙ্গে আসতেন জমিদারি রক্ষার কাজে। ঘুরতেন পদ্মায় এক বোট থেকে আরেক বোটে চড়ে। বিভিন্ন স্থানের জমিদারি স্বপরিবারে দেখার সুযোগ তিনি পেতেন। শিলাইদহের কুঠিবাড়ির আশেপাশে অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কষ্ট দেখে তার বিবেক নাড়া দিত।

শিলাইদহ ছিল রবীন্দ্রনাথের এক অনুভবের জায়গা। তিনি কৃষকপ্রজা কফিলুদ্দীন-জামালুদ্দীন শেখের সঙ্গে ধানক্ষেতের পোকা মারার পদ্ধতি নিয়ে বহুসময় কথা বলেছেন। উন্নতমানের বীজ ও সার সময়মতো কৃষকেরা যাতে পায়, সে বিষয়েও খোঁজ রাখতেন। গ্রাম উন্নয়ন, সমবায়, দারিদ্র্য বিমোচন, প্রান্তিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সবকিছুই ছিল কুষ্টিয়ার কুঠিবাড়ি, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর, নওগাঁর পতিসর ও খুলনার দক্ষিণ ডিহি অঞ্চলকে কেন্দ্র করে।

রবীন্দ্রনাথের উন্নয়ন দর্শন পল্লি সমাজের জন্য এক উন্নত মডেল। তার উন্নয়ন দর্শন ছড়িয়ে দিতে হবে নিভৃত পল্লিতে। এগুলো নিয়ে আমাদের লেখক গবেষকদের আরও অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। সরকারের ঊধ্‌র্বতন নীতিনির্ধারকদের পর্যায়ে এ বিষয়ে নজর দিতে হবে। বাংলাদেশে পল্লি উন্নয়নে একের পর এক প্রকল্প গ্রহণ করা হয় কিন্তু অনেকটাই যুগোপযোগী বলে মনে হয় না। আজ থেকে শতবর্ষ আগে রবীন্দ্রনাথ উন্নয়নের এক আশ্চর্য রকমের যাদুমন্ত্র শিখিয়েছেন সে বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া দরকার। আজ উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নে বিস্তর সমস্যা সামনে এসে ঘুরপাক খাচ্ছে। এর মূলে রয়েছে সিদ্ধান্ত গ্রহণে অপরিপক্কতা ও সমন্বয়ের অভাব।

পূর্ববাংলার নদী, প্রকৃতি, গ্রামবাংলার মানুষের মর্মচেতনা স্পষ্ট বুঝতে পেরেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। প্রমত্তা পদ্মা চষে বেড়িয়েছেন একসময়। বোটের জানালা দিয়ে নদীতীরের মানুষের জীবনযাত্রা দুর্ভোগ স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেছেন। মহাজনদের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে থাকা অসহায় দরিদ্র কৃষককে দেখেছেন। উঁচু নিচু ভেদাভেদ খণ্ডাতে চেয়েছেন । সমস্যা উত্তরণের জন্য নানান রকম সম্ভাবনাও আগলে ধরেছেন। সেই সময়ের ঘুণে ধরা সমাজকে জাগিয়েছেন শিক্ষার আলো জ্বালিয়ে। পল্লির মানুষের অজ্ঞতা, কুসংস্কার দূর করে আলোর মশাল তুলে ধরেছেন। দরিদ্র মানুষের মুক্তির বার্তা পল্লিউন্নয়নের আলোকবর্তিকা সামনে এনেছেন তিনি। পল্লিতে রবীর কিরণ আজও স্পষ্ট প্রতীয়মান।

ড. সারিয়া সুলতানা
পল্লি উন্নয়ন গবেষক ও সহকারী সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ২৪ডটকম

এসএন

 

 

 

 

 

 

Header Ad

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবিতে নেওয়া ওই তিন সমন্বয়ক হলেন- নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

নাহিদ, আসিফ ও আবু বাকের তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে এই তিনজনকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠে।

গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নাহিদ হাসপাতালের সপ্তম তলার ৭০৩ নম্বর কক্ষে আর আসিফ তৃতীয় তলার ৩১১ নম্বর কক্ষে ভর্তি ছিলেন। নাহিদের সঙ্গে তার স্ত্রী আর আসিফের সঙ্গে বাকের ছিলেন।

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

সর্বশেষ সংবাদ

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে