বুধবার, ২২ মে ২০২৪ | ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাক, মুক্তিযুদ্ধ ও জনযুদ্ধ প্রসঙ্গ

২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ মূলত ছিল জনযুদ্ধ। সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি এই যুদ্ধে ব্যাপকভাবে গণমানুষ অংশগ্রহণ করেন। এদেশের সাধারণ মানুষ লড়াই করেছেন মুক্তির জন্য, স্বাধীনতার জন্য। কেউ লড়েছেন অস্ত্র হাতে, কেউ অস্ত্র ছাড়া, অন্য কোনোভাবে। পাকিস্তান দখলদার বাহিনিকে হটিয়ে দেশ স্বাধীন করতে এদেশের শিশু, কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী, বয়স্কজন যুদ্ধ প্রাণপণ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের অবদান- আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ। তাঁদের বুদ্ধিমত্তা, কৌশল, মৃত্যুঝুঁকি আর বুকভরা দেশপ্রেম বাস্তবিকই অহংকার করার মতো। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য যিনি সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জেলের নির্মম নির্যাতন সহ্য করেছেন কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানিদের সঙ্গে আপোশ করেননি। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা জানতাম না বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি মিলিটারিরা ধরে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলেছে না বাঁচিয়ে রেখেছে। তবু আমরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে যুদ্ধ চালিয়ে গেছি। দেশ স্বাধীন করেছি। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেখানে আমাদের পিছু হটবার কোনো কারণই থাকতে পারে না। আমরা যুদ্ধে জয়লাভ করেছি। দেশ স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেশের অবস্থা হয়ে পড়েছিল নাজুক। সদ্য স্বাধীন দেশ। চারদিকে ধ্বংসস্তূপ। যুদ্ধ যা করে তা হচ্ছে আলগা টাকা বাতাসে ছড়িয়ে দেয়। আমাদের দেশে বাতাসে আলগা টাকা উড়ে বেড়াতে থাকল। সবাই অস্ত্র জমা দিলো না। মানুষ হয়ে পড়ল অস্থির। সুবিধাবাদীরা শুরু করল ডাকাতি, লুটপাট, চুরি, জোচ্চুরি, জোরদখল।

বঙ্গবন্ধু এলোমেলো হয়ে যাওয়া নবজাতক দেশ গোছাতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। দেশের আনাচেকানাচে ছুটতে থাকলেন। সবাইকে আঁকড়ে ধরে আহ্বান জানালেন দেশ গড়ার।

তখন দেশের ভেতরে বাইরে তুমুল অস্থিরতা শুরু হয়ে গেছে। আমেরিকা ওঁৎ পেতেছে যদি তালেগোলে নিজ গোলায় কিছু তুলে নেওয়া যায়। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ভেতর বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা গঠনের উদ্যোগ চলছে, সরকার উৎখাতে গণবাহিনী গঠিত হয়েছে। সকলের তৎপরতা অতি উচ্চকিত। বঙ্গবন্ধুর অতি প্রিয়জন মওলানা ভাসানী সরকার খেদাও আন্দোলনের কথা বলে অনশন শুরু করলেন।

সেসব চলছে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায়। রাজনৈতিক প্রক্রিয়া দেশে স্থিতিশীলতা আনবে। গণতান্ত্রিক দেশে রাজনৈতিক ধারা অব্যাহত থাকা জরুরি। সমালোচনা সংশোধনের পথ।

বঙ্গবন্ধু স্থির, দৃঢ় এবং তেজোময়। তিনি রাজনীতির প্রতি, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমরা তখন সংবিধানকে সমুন্নত করার কাজ করছি। সেই পথে এগুচ্ছি। সাংবিধানিক পথে গণমানুষের জন্য গড়ে উঠছে স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ।

অকস্মাৎ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশের রাজনীতিকে কয়েক ধাপ, মাত্রা এবং সময়ের হিসেবে কয়েক বছর পিছিয়ে দেওয়া হলো। স্থবির করে দিলো আমাদের প্রগতির পথ। স্বাধীন দেশে আমরা স্বৈরাচারের শৃঙ্খলে আটকা পড়ে গেলাম। স্বাধীন দেশের চেহারা আচমকা বদলে গেল। অরাজনৈতিক এই জঘন্য ঘটনায় বাংলাদেশের অবস্থা হয়ে গেল ছিন্নবিচ্ছিন্ন।

আবেগের বশবর্তী হয়ে কিংবা অন্যের প্ররোচনায় কয়জন সামরিক কর্মকর্তা আর তাদের এদেশীয় ক্ষমতালিপ্সু দোসর ও বিদেশি চক্রান্ত স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক পথচলাকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলল। গণতন্ত্রকে সামরিক বুটের নিচে ফেলে পিষতে থাকল। নাজুক করে দিলো দেশ।

আমরা হারালাম কৃষক, শ্রমিক, মজুর আর বাংলাদেশের খেটে খাওয়া আপামর মানুষের আপনজনকে। শাহাদতবরণ করলেন বঙ্গবন্ধু।

আত্মীয়স্বজন-সহ সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা পৃথিবীর বর্বরোচিত, নৃশংসতম, ন্যাক্কারজনক কুটিল অধ্যায়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি আনত শ্রদ্ধা, প্রগাঢ় ভালোবাসা এবং বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার দৃপ্ত প্রত্যয়।

জয় বাংলা।

লেখক: কথাসাহিত্যিক।

Header Ad

দুপুরের মধ্যে ১১ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

দুপুরের মধ্যে দেশের ১১ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বুধবার (২২ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, পাবনা, বগুড়া, টাংগাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, কুমিল্লা এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সঙ্গে অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

গাজার শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের হামলা, গর্ভবতী মা ও শিশুসহ নিহত ১৮

ছবি : আল-জাজিরা

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ১৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এরমধ্যে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের হামলায় নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ ফিলিস্তিনি।

নিহতদের মধ্যে এক গর্ভবতী নারী ও তার অনাগত শিশুও রয়েছে। এছাড়া গাজা সিটিতে পৃথক হামলায় নারী ও শিশুসহ আরও ৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বুধবার (২২ মে) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, মধ্য গাজায় নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি বোমা হামলায় এক গর্ভবতী নারী এবং তার অনাগত সন্তানসহ ১০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে ওয়াফা নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের আল-জাওয়াইদা এলাকায় বাস্তুচ্যুত লোকদের ভিড়ে বোমা হামলা করা হলে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে।

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ওয়াফা আরও জানিয়েছে, গাজা শহরে ইসরায়েলের চলমান হামলায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তত আরও আটজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।বার্তাসংস্থাটি বলছে, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের আল-জাওয়াইদা এলাকায় বাস্তুচ্যুত লোকদের ভিড়ে বোমা হামলা করা হলে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে।

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ওয়াফা আরও জানিয়েছে, গাজা শহরে ইসরায়েলের চলমান হামলায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তত আরও আটজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

একজন চিকিৎসকের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থাটি বলেছে, শহরের দারাজ এলাকায় ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় চার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে একটি শিশুও রয়েছে যার বয়স এখনও এক বছর পূর্ণ হয়নি।

অন্যদিকে শহরের তুফাহ পাড়ায় আরেকটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় দুই নারী ও এক নাবালক শিশুসহ আরও চারজন নিহত হয়েছেন।

এদিকে গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা বেড়ে অন্তত ৩৫ হাজার ৬৪৭ জনে পৌঁছেছে বলে মঙ্গলবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

ইসরাইলি হামলায় ৭৯ হাজার ৮৫২ জন আহত হয়েছেন বলেও মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৫ জন নিহত এবং আরও ২০০ জন আহত হয়েছে। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।’

বার্তাসংস্থা আনাদোলু বলছে, গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রকে ১৫৪ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

আবারও ব্যর্থ বাংলাদেশের টপ অর্ডার। এক হৃদয় ছাড়া ভালো করতে পারেননি আর কোনো টপ অর্ডার ব্যাটার। হৃদয়ের ফিফটিতে যুক্তরাষ্ট্রে বিপক্ষে মাঝারি পুঁজি পেয়েছে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিকদের ১৫৪ রানের টার্গেট দিয়েছে টাইগাররা।

মঙ্গলবার (২১ মে) হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে সিরিজের প্রথম ম্যাচে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরুর আভাস দেন দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও লিটন দাস।

তবে এরপরই খেই হারায় সৌম্য-লিটন। দলীয় ৩৪ রানে সাজঘরে ফিরে যান তারা। এখানেও ব্যর্থ লিটন। ১৫ বলে ১৪ রান করে আউট হন তিনি। লিটনের বিদায়ের পর পরই ১৩ বলে ২০ রান করে সাজঘরে ফিরে যান সৌম্য।

এই দুই ওপেনারের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহিদ হৃদয়। তবে সুবিধা করতে পারেননি শান্ত। দলীয় ৫১ রানে ১১ বলে ৩ রান করে আউট হন এই টাইগার অধিনায়ক।

শান্তর বিদায়ের পর ক্রিজে আসা সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন হৃদয়। তবে দলীয় ৬৮ রানে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউটের শিকার হন সাকিব।

১২ বলে ৬ রান করে আউট হন সাকিব। তার বিদায়ের পর ক্রিজে আসা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে সঙ্গে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন হৃদয়। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন মাহমুদউল্লাহ।

৪০ বলে ফিফটি করেন হৃদয়। মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে ৬৭ রানের জুটি গড়েন হৃদয়। তবে দলীয় ১৩৫ রানে ২২ বলে ৩১ রানে করে আউট হন মাহমুদউল্লাহ। ইনিংসের শেষ বলে আউট হন হৃদয়। ৪৭ বলে ৫৮ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে স্টিভেন টেইলর নেন ২টি উইকেট।

সর্বশেষ সংবাদ

দুপুরের মধ্যে ১১ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
গাজার শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের হামলা, গর্ভবতী মা ও শিশুসহ নিহত ১৮
যুক্তরাষ্ট্রকে ১৫৪ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
ইতালিতে যেতে ইচ্ছুকদের জন্য সুখবর!
২৫০ জনের টিম নিয়ে হজে যাচ্ছেন অনন্ত জলিল
রোনালদোকে নিয়েই পর্তুগালের শক্তিশালী দল ঘোষণা
মা হারালেন ভিডিও নির্মাতা নাদির নিবরাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে
ঢাবিতে গোলাম মাওলা রনির গাড়িতে হামলা
যুদ্ধবিমানের বহর নিয়ে ইরান যাচ্ছেন পুতিন
আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন ওবায়দুল কাদের
বিরামপুরে ধান-চাল-সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক
আখাউড়ায় ব্যালট বাক্স ছিনতাই, পুকুর থেকে উদ্ধার
১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাইসির স্মরণে এক মিনিট নীরবতা, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
নিষেধাজ্ঞায় তাদের অপকর্ম থামেনি: ফখরুল
দেশে মাথাপিছু আয় বেড়ে ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলার
আজ চা প্রেমীদের দিন
সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী