শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দূষণ রোধে জনসংযোগ ও জনঅংশগ্রহণে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

পরিবেশ বিষয়ে আমরা যত বড় ভুক্তভোগী পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধে আমরা ততটাই উদাসীন। আমাদের আইন প্রণয়ন থেকে শুরু করে সরকারি বিভিন্ন সংস্থা অনেক রকম প্রতিশ্রুতিসহ অনেক বড় বড় বুলি আওড়াচ্ছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আইনের প্রয়োগ ও গণসচেতনতা কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণ ও পরিবেশ রক্ষার উদ্যোগ অথবা প্রতিরোধ গড়ে তোলার কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে আমাদের ততটাই অনীহা দেখা যায়। সেটি বায়ুদূষণ হোক, জলদূষণ হোক, বর্জ্যের মাধ্যমে নদী খাল জলাধার ভরাট করা হোক, উন্মুক্ত অবস্থায় সমস্ত নির্মাণ কার্যক্রম হোক কোনো বিষয়েই আমরা কোনো দায়িত্বশীলতার প্রমাণ দেখাতে পারিনি।

এসব কার্যক্রমের ক্ষেত্রে চরম অনীহা আমাদের চরম দুরাবস্থার কারণ, একইসঙ্গে চরম মাত্রায় দূষণের দিকে ফেলে দিয়েছে। যদি ব্যাপারটি এমন হতো যে, এটি আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে এবং সেটির কারণে আমরা ভুগছি, তাহলে এতটা আফসোস হয়ত থাকত না। বিষয় হচ্ছে, যেগুলি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, সেগুলিতে আমাদের দুর্বলতা, অকার্যক্রম আইন প্রয়োগ, দুর্বল সাংগঠনিক ব্যবস্থাপনা এবং নির্বোধের মতোই অনেকক্ষেত্রেই আমাদের অনীহা। পুরো বিষয়টির একটি বড় ফাঁক হলো, জনসচেতনতা ও জনঅংশগ্রহণে বিনিয়োগ না করা। সরকার বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে এগুলি করতে চায়। জনবিমুখ ও জনবিচ্ছিন্ন সংগঠনগুলো কোনো কাজেই আসে না। এ বিষয়ে সবকিছু জানা সত্ত্বেও জনবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিতের বিষয়ে সরকার বিমুখ। সবকিছু মিলিয়ে এটি একটি আত্মঘাতী প্রচেষ্টা। এর পরিণতি ৩২ থেকে ৩৬ শতাংশ বা ৫০ শতাংশ হতে পারে। এর মধ্যে মৃত্যুগুলো সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে হয়। এই মৃত্যুর ক্ষেত্রে নারী মৃত্যু, শিশু মৃত্যু এবং কর্মক্ষম মানুষের অক্ষম হয়ে যাওয়া এগুলো কিন্তু ধনী মানুষের হচ্ছে না। তারা চিকিৎসার জন্য বিদেশ চলে যায়। ফলে তারাও এই পুরো বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে ততটাই অমনোযোগী।

আমি মনে করি, রাজনৈতিকভাবে এটি মোকাবিলা করা প্রয়োজন। পরিবেশ রাজনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থা তৈরি করবে বলে আমি বিশ্বাস করতে চাই। সত্যিকার অর্থেই জনমানুষ, জনসংযোগ একইসঙ্গে জনদুর্ভোগ মোকাবিলায় আর কোনো পথ আছে বলে আমার জানা নেই। পুরো বিষয়টিই রাজনৈতিক কঠোর সদিচ্ছা ছাড়া ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব নয়। আমরা জানি পদক্ষেপগুলো সমীক্ষানির্ভর, তাই একধরনের মূল্যায়ন জরুরি। সেই মূল্যায়নের জন্য সরকারের ইঞ্জিনগুলোও কার্যকর নয়। এমনকি আইনগতভাবেও সক্ষমতা নেই। এ বিষয়ে সাবের হোসেন চৌধুরী আইনি কাঠামোর উন্নয়ন সংস্কারের চেষ্টা হিসেবে উদ্যোগ নিয়েও তিনি সেই আইনটি পাস করতে পারেনি।

একইরকমভাবে নদী কমিশন তৈরি করেও তাদের ঠুঁটো জগন্নাথ বানিয়ে রাখা হয়েছে। তারা শুধু সুপারিশ করতে পারে কিন্তু কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে না। এই ধরনের কাঠামো দিয়ে অর্থাৎ এই ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি দিয়ে আমরা মনে করি না ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব। অতএব রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বুলি আওড়ানোর দিন শেষ। কাজেই পদক্ষেপনির্ভর সমীক্ষার মধ্য দিয়েই তাদের এগোনো আমাদের কাছে প্রত্যাশিত। অর্থাৎ আইনি কাঠামো সুদৃঢ়করণ, স্থানীয় সরকার যেন এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনার অধীনে ব্যাপক কাঠামো বিষয়ে ইতোমধ্যে একটি আইন সরকারের আওতাধীন আছে। নদী কমিশনের বিষয়ে আমাদের অনেকদিনের আশা যে, শুধুমাত্র সুপারিশ নয়, উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এই বিষয়গুলি আমলে নিয়ে এ বিষয়ে যত্নশীল হলেই কেবল বিরাট একটি উত্তরণের পথ দেখা যেতে পারে।

লেখক: নগর পরিকল্পনাবিদ ও স্থপতি।

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারির জন্য আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করা হয়েছে। রেড নোটিশ জারি করতে ইন্টারপোলের কাছে পৃথক তিনটি ধাপে আবেদন করেছে বাংলাদেশ পুলিশের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি)।

শেখ হাসিনা ছাড়া আরও যাদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির আবেদন করা হয়েছে তারা হলেন- আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ও সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, আদালত, প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ) অথবা তদন্ত সংস্থার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দপ্তরের এনসিবি শাখা ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদন করে থাকে।

পুলিশের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, শেখ হাসিনাসহ যে ১২ জনের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির আবেদন করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে করা আবেদনে আর্থিক অপরাধের অভিযোগ তুলে ধরা হয়েছে। অন্যদের বিরুদ্ধে করা আবেদনে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার তথ্য-উপাত্ত যুক্ত করা হয়েছে।

শেখ হাসিনা ও বেনজীর আহমেদ ছাড়া অন্য ১০ জনের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে এনসিবি থেকে ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করা হয় ১০ এপ্রিল। এর আগে তাঁদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারি করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরে নথিপত্রসহ চিঠি পাঠায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়।

শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করতে রেড অ্যালার্ট জারির জন্য ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করতে গত বছরের নভেম্বরে পুলিশ সদর দপ্তরকে অনুরোধ করেছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়।
অন্যদিকে বেনজীরের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করতে ইন্টারপোলের কাছে আবেদন করা হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে। এর আগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার একটি আদালত বেনজীরের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির জন্য ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন।

তবে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদনের বাইরে ভারতসহ যেসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দী প্রত্যর্পণ চুক্তি রয়েছে, সে চুক্তির আওতায় বিদেশে পলাতক ব্যক্তিদের ফেরানোর চেষ্টাও রয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে। তবে বন্দী প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় ফেরানো সহজ হবে না বলেও মনে করছে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। এখনো সেখানেই অবস্থান করছেন তিনি। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দী প্রত্যর্পণ চুক্তি রয়েছে। এই চুক্তির আওতায় তাঁকে ফেরত আনতে বাংলাদেশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের কাছে আবেদন করেছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত মোট তিনটি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যা, গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলায় শেখ হাসিনার পাশাপাশি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনও আসামি। এ ছাড়া ২০১৩ সালে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের হত্যা-নির্যাতনের ঘটনায় একটি এবং বিগত সাড়ে ১৫ বছরে গুম-খুনের ঘটনায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আরেকটি মামলা রয়েছে।

মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত এখন শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরসহ একাধিক প্রসিকিউটর সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। আগামীকাল রোববার এ মামলায় ট্রাইব্যুনালে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের চকবাজারের হিজলা খালে পড়ে যাওয়া ছয় মাস বয়সী শিশু সেহরিসকে নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকালে তার লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
এর আগে শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে কাপাসগোলার নবাব হোটেলের পাশের নালায় ওই শিশুটি নিখোঁজ হয়।

স্থানীয়রা জানান, চট্টগ্রাম মহানগরের চকবাজার থানার কাপাসগোলা এলাকায় মা ও ছয় মাস বয়সী শিশুসহ একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা নালায় পড়ে যায়। এ ঘটনায় মাকে উদ্ধার করা গেলেও শিশুটি পানির স্রোতে তলিয়ে যায়। এরপর শিশুটির লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

জানা গেছে, দুর্ঘটনার পর রিকশাচালক পালিয়ে যায়। দ্রুত গতির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার ঘটনাটি ঘটে। খবর পেয়ে চসিকের পরিচ্ছন্ন কর্মী এবং ফায়ার সার্ভিসের দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন।

শিশুটির মামা মারূফ জানান, আসাদগঞ্জ থেকে চেহরিসকে নিয়ে তার মা ও দাদি তার (মারূফ) বাসায় বেড়াতে আসছিল। বাড়ির কাছে এসে রাস্তায় পানি থাকায় রিকশা নেয় তারা। কিন্তু নালার পাশে থাকা বাঁশের বেষ্টনী খুলে ফেলার কারণে তারা রিকশা নিয়ে নালায় পড়ে যায়। পরে চেহরিসের মা সালমা ও দাদি আয়েশাকে উদ্ধার করা গেলেও চেহরিস হারিয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে আরাকানকে নিরাপদ স্থান হিসেবে গড়ে তুলতে সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে সরকার।

প্রধান উপদেষ্টার প্রত্যাশা মতে, আগামী ঈদের আগেই যাতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব হয় সে লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।

শুক্রবার সন্ধ্যায় কক্সবাজার শহরের টেকপাড়ায় রাখাইন সম্প্রদায়ের বর্ষবরণ উৎসব সাংগ্রেং—১৩৮৭ পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. খলিলুর রহমান আরো বলেন, ‘আমি আজকেও (শুক্রবার) রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছি। তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। একসঙ্গে নামাজ আদায় করেছি। তাদেরকে বলছি যে, আন্তর্জাতিক ফোরামে তারা যেন প্রত্যাবাসন বিষয়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন।’

ড. খলিলুর রহমান রাখাইনদের উৎসব প্রসঙ্গে বলেন, ‘বাংলাদেশ সকল ধর্মের, সকল নৃ—গোষ্ঠীর এবং সকল সংস্কৃতির একটি দেশ। আমাদের দেশের এই সময়টা উৎসবের সময়। তিনি বর্ষবরণের চমৎকার অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য রাখাইন সম্প্রদায়ের প্রতি অভিনন্দন জানান।’

এসময় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন, শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নিজাম উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিলুফা ইয়াসমিন।

এর আগে, গত রমজান মাসে জাতিসংঘের মহাসচিবকে নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় তিনি, আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এরপর অন্তর্বর্তী সরকারের জোর প্রচেষ্টায় থাইল্যান্ডে বিমসটেক সম্মেলন চলাকালে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে সম্মত হয় মিয়ানমার সরকার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া