শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যাবে নারী

৯ ডিসেম্বর ২০২২ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একজন নারী রাজনৈতিক দার্শনিকের বক্তব্য শুনছিলাম। তিনি নারীদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির জন্য এই দেশের মাটিতে কী কী সংগ্রাম করেছেন বা করছেন তার কিছু নির্যাস তুলে ধরার চেষ্টা করলাম-

তিনি ক্ষমতায় এসে দেখলেন নারীদের বিভিন্ন দপ্তরে নিয়োগবঞ্চিত করে রাখা হয়েছে বিশেষ করে বিচার বিভাগে নারী বিচারক ছিল না। তিনি এটা দেখে বিস্মিত হলেন। তিনি অনুধাবন করলেন নারীরা বিচারক হবে, জজ হবে, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার হবে এবং রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করবে। তিনি প্রথম নারী পুলিশ সুপার নিয়োগ দিলেন। এ পর্যায়ে নারী পুলিশ সুপার তার বিচক্ষণতা দিয়ে ভালো ভালো কাজ উপহার দিলেন। এটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যাপকভাবে আপ্লুত করল। আমি ও অন্য দর্শক এ রকম বক্তব্য শুনছিলাম আর জোড়তালে হাততালি দিলাম। ভাবছিলাম এই আমরাই তো, নারী করে দেখিয়েছি ডাকাত ধরার গল্প, শেখ হাসিনা হাসছিলেন, এই হাসি আমাদের নারীদের চরম তৃপ্তির হাসি।

জাতির পিতা জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য আসন সংরক্ষিত রাখার বিধান করেন; চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের জন্য শতকরা ১০ ভাগ কোটা সংরক্ষণ করেন এবং ১৯৭৩ সালে তার গৃহীত প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় নারীর জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও কল্যাণমূলক কর্মসূচি গ্রহণ করেন। কিন্তু একটা সময় এই কোটা সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হতো না। নারীদের রাখা হয়েছিল অন্ধকারে।

কয়দিন ধরে গণমাধ্যমে একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি তা হলো আফগানিস্তানে নারীদের উচ্চশিক্ষা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রথমত, মনটা আঁতকে উঠল। এমন একটা আধুনিক বিশ্বে আমরা যখন নারী শিক্ষা নিয়ে কলরব সৃষ্টি করছি ঠিক সে সময়ে এমনই এক শিক্ষার বলিদান আমাকে চরমভাবে মর্মাহত করল। আমি মনে করি, আমার মতো অনেক মা-বোনেরাও বিষয়টি নিয়ে বিস্মিত। পর্দাপ্রথা আছে ও থাকবে পৃথিবীতে, কিন্তু সেটাকে পুঁজি করে শিক্ষার মূলে কুঠারাঘাত কতটা যুক্তিসঙ্গত সেটা অনেকটা দূরুহ মনে হলো। যুগে যুগে নারী জাগরণে অনেক মহিয়সী নারীর পদচারণা হয়েছে এই পৃথিবীতে। কেউ শিকল ছেঁড়ার অভিলাষ নিয়ে এক শ্রেণির মানুষের অন্তরচক্ষু খুলে দিয়েছেন। নারী শিক্ষাকে অবলুপ্ত করে বন্দি আত্মাকে কীভাবে ইহকাল ও পরকালের যাতনা লাঘবের শিক্ষা দেবে তা ভেবে দেখা দরকার। যে শিক্ষা মানুষের মনকে অবমুক্ত করে দেয় তা কখনো আড়াল করে রাখা যায় না। রাষ্ট্র সমাজকে আলোকিত করতে হলে পুরুষের পাশাপাশি নারীর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে।

সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যাবে নারী। আশার কথা বাংলার নারীরা আকাশ ছুঁয়েছে পাইলট হয়ে। বর্তমানে শেখ হাসিনার বিস্ময় প্রকল্প মেট্রোরেল, তার ‍স্টিয়ারিং ঘোরাবে বাংলার নারী। একবার ভেবে দেখুন, বাংলার নারী মরিয়ম আফিজা কী সাহসী পদক্ষেপটা নিয়েছেন! নারী তোমায় জানাই স্যালুট। নারীরা আজ লাল-সবুজের পতাকার মর্যাদা রক্ষা করেছে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে। বাংলাদেশ আজ নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে বিশ্বের কাছে অনুকরণীয়। আমরা দেখতে পাচ্ছি বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ; যেখানে নারীরা দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় শরিক হয়েছে বিভিন্নভাবে। নারীরা সমাজের অবরোধ প্রথা ভেঙে বেরিয়ে এসেছে। পুরুষের সঙ্গে সমানতালে অগ্রযাত্রায় শরিক হতে পারছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন মাস্তুলের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে নারী মুক্তি ও নারীর ক্ষমতায়ন। অর্থনৈতিক, সামাজিক মুক্তির জন্য নারীর দরকার উদারমুখী শিক্ষা। সেই শিক্ষায় সুবাতাস আমাদের সমাজে বইয়ে দিতে পারছেন বর্তমান সরকার। আর তাই নারী মুক্তি সর্বোপরি মানবমুক্তি ঘটানোর লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত শেখ হাসিনা।

শিক্ষা ও অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য জরুরি, আজ থেকে একশ বছর আগে বেগম রোকেয়া যে নিজস্ব চিন্তার আলো জ্বালিয়েছেন তা আজকের পৃথিবীতে জেন্ডার সমতা অর্জনের এক গুরুত্বপূর্ণ অনুশীলন। আমরা যতই টেকসই উন্নয়ন বলে চিৎকার করি না কেন, এর জন্য প্রয়োজন নারী-পুরুষের সমান অংশীদারিত্ব। তবে কিছু আশার কথাও বলতে চাই সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট (কেআইবি) মিলনায়তনে ৬৪ জেলা থেকে চার শতাধিক যুব ও নারীর অংশগ্রহণে এসডিজি প্রচারাভিযান-২০২২ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসডিজির বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্য ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম। দুই মাসব্যাপী এই প্রচারাভিযানে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ঠের (এসডিজি) সুনির্দিষ্ট ছয়টি লক্ষ্য নিয়ে কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এগুলোর মধ্যে এসডিজি-৫ (জেন্ডার সমতা) একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এসডিজি বাস্তবায়নে তরুণ ও নারীদের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর দেখে মনে হয়েছে এরাই একেকজন এসডিজি চ্যাম্পিয়ন। এগিয়ে যাক এভাবেই দেশের নারীরা। এসডিজিতে তাদের শক্তিশালী হাত একদিন লক্ষ্যপূরণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে- সেই প্রত্যাশা রাখি।

ড. সারিয়া সুলতানা: সহকারী সম্পাদক, ঢাকা প্রকাশ ও পল্লিউন্নয়ন গবেষক।

এসএন

 

 

 

 

 

 

 

 

Header Ad
Header Ad

এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার পর এবার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরার অপেক্ষায় রয়েছেন নেতাকর্মীরা। এরইমধ্যে তার রাজনৈতিক কার্যালয় গোছানো ও নিরাপত্তা প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।

নানা প্রতিকূলতার পর লন্ডনে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ আর পরিবারের সান্নিধ্যে চার মাস কাটিয়ে গত মঙ্গলবার (৬ মে) দেশে ফিরেছেন বেগম খালেদা জিয়া। হেঁটে ঢুকেছেন গুলশানের বাসা ফিরোজায়। সঙ্গে ফিরেছেন দুই পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমানও। এবার অপেক্ষা শুধু তারেক রহমানের দেশে ফেরার।

বিএনপি নেতারা বলছেন, আপসহীন চরিত্রে গণতন্ত্রের প্রতীক বেগম জিয়া। যথাসময়ে উন্নত চিকিৎসা না পাওয়ার আক্ষেপ তাদের। তবে শারীরিক জটিলতায় মাঠের রাজনীতিতে পুরোদমে সক্রিয় না হতে পারলেও চেয়ারপারসনের উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উদ্যম বাড়াবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, খালেদা জিয়া জীবনে কোনোদিন রাজনীতিতে আপস করেননি। তাকে হেঁটে জেলে যেতে হয়েছে, হুইলচেয়ারে বের হতে হয়েছে শেখ হাসিনার নির্যাতনে। কিন্তু সেসময় তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হতে পারতেন। উনাকে কোনোদিনই বাংলাদেশ দূরে রাখতে পারেননি।’

দীর্ঘদিন নির্বাসিত তারেক রহমানও দেশে ফেরার জন্য প্রস্তুত জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তার ফেরার পরে এখানকার অবস্থান, রাজনৈতিক কার্যালয় এবং নিরাপত্তায় কী ব্যবস্থা নেয়া হবে, এর আয়োজন আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমরা আশা করি তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন।’

তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমানকে ঘিরে কর্মীদের মাঝে বাড়তি উন্মাদনা দেখা গেলেও নেতারা জানান, এখনই রাজনীতিতে অংশ নিতে আগ্রহী নন তিনি।

Header Ad
Header Ad

পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা নদী থেকে ধরা প্রায় দুই কেজি ওজনের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাড়ে আট হাজার টাকায়। আজ শুক্রবার সকালে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া বাজারে ইলিশটি নিলামে বিক্রি হলে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী আট হাজার টাকায় কেনেন। পরে তিনিও যোগাযোগ করে এক প্রবাসীর কাছে সাড়ে আট হাজার টাকায় বিক্রি করেন। আজ সকালে পদ্মা নদীর মোহনায় ফরিদপুরের কবিরপুর চরে জেলেদের জালে ইলিশটি ধরা পড়ে।

স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীতে ইলিশের আকাল চলছে। জেলেদের জালে বিভিন্ন প্রকারের মাছ ধরা পড়লেও ইলিশের তেমন দেখা মিলছে না। আজ ভোরে পদ্মা নদীর মোহনায় রাজবাড়ীর সীমান্তবর্তী এবং ফরিদপুর জেলার শুরু কবিরপুর চরে জেলে ইসমাইল হালদারের জালে একটি বড় ইলিশ ধরা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ঘাট বাজারের হালিম সরদারের আড়ত ঘরে তোলা হয়। এ সময় ওজন দিয়ে দেখা যায়, ইলিশটি প্রায় ১ কেজি ৯৬০ গ্রামের। পরে নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ কিনে নেন।

মো. শাহজাহান শেখ বলেন, মাঝেমধ্যে কাতলা, রুই, পাঙাশের দেখা মিললেও ইলিশের দেখা মিলে না বললেই চলে। হঠাৎ মাঝেমধ্যে দু–একটি ইলিশ পাওয়া গেলেও দাম অনেক বেশি হওয়ায় ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এ সময় শৌখিন টাকাওয়ালা মানুষেরা এসব মাছ কিনে নেন। এ ছাড়া এ বছর এক থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে প্রায় দুই কেজি ওজনের এত বড় ইলিশ এই প্রথম ধরা পড়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

Header Ad
Header Ad

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি ডা. সেলিনা হায়াত আইভীর বিরুদ্ধে দুটি থানায় পাঁচটি মামলা থাকায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

শুক্রবার (৯ মে) ভোর সাড়ে তিনটার দিকে শহরের দেওভোগ এলাকায় অবস্থিত চুনকা কুটির থেকে আইভীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

তবে তিনি দিনের আলো দেখা যাবার পর পুলিশের সঙ্গে যাবেন ঘোষণা দিয়ে সকাল সাড়ে ৫টায় পুলিশের গাড়িতে করে থানার উদ্দেশ্যে বাড়ি ত্যাগ করেন আইভী।

বাড়ি থেকে বের হবার আগে তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ বলায় যদি আমার শাস্তি হয় তাহলে আমি তা মাথা পেত নেব। আমি তো কোনো অন্যায় করিনি, চাঁদাবাজি করিনি, হত্যা করিনি। যখন নারায়ণগঞ্জের একটা মানুষও কথা বলত না প্রতিবাদ করত না তখন ত্বকী হত্যার প্রতিবাদসহ সকল প্রতিবাদ আমি করেছি। আমি আপনাদের সেবা দিয়েছি।

তিনি বলেন, আপনারা বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন, নতুন সরকার এসেছে। আমি তো কোনো অপরাধ করিনি। তাহলে কেন আমাকে গ্রেফতার জানতে চাই সরকারের কাছে। আমার ভাইকে আমরা হারিয়েছি এক মাস হয়নি, তিনটা ছেলে-মেয়ে। এমন অবস্থায় আমি তো বাড়িতেই ছিলাম, পালাইনি, তবে কেন গ্রেফতার?

এর আগে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে পুলিশের একটি দল শহরের দেওভোগ এলাকায় অবস্থিত আইভীর বাড়ি চুনকা কুটিরে প্রবেশ করেন। এ সময় আইভীর গ্রেফতারের খবরে স্থানীয় বাসিন্দারা ও তার নেতাকর্মীরা রাস্তায় নেমে আসলে পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

এ সময় আইভীর বাড়ির দিকে যাওয়ার চারটি রাস্তায় বাশ, ঠেলাগাড়ি, ভ্যানগাড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও আইভীর সমর্থকেরা। আশেপাশের এলাকার মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সকলকে আইভীর বাড়ির দিকে রওয়ানা দেওয়ার আহ্বান জানান তারা।

নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও অপারেশন) তারেক আল মেহেদি জানান, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আইভীর বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় চারটি ও ফতুল্লা থানায় একটি মামলা আছে। তাকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার মামলায় গ্রেফতার করে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও পদ ছাড়লেন স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
টাঙ্গাইলে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত
ভারতীয় অর্ধশত সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
নওগাঁর পতিসরে বিশ্বকবির কাছারি বাড়িতে জন্মবার্ষিকী ঘিরে উৎসবের আমেজ
অভিমানে ঘর ছাড়লেন শামীমের স্ত্রী
পাকিস্তানের পাল্টা হামলার ভয়ে ভারতের ব্ল্যাকআউট ঘোষণা
গরমকালে আম টাটকা রাখার উপায়
দুবাইয়ে বেনজীরের মেয়ে তাহসিনের ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ