শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঐতিহ্যের সন্ধানে

এসএসসি পাস করার পর ভর্তি হলাম রাজশাহী কলেজে। বাংলাদেশের তৃতীয় প্রাচীনতম কলেজ। এই কলেজ থেকেই এইচএসসি পাস করেছিলাম ১৯৮১ সালে। সাইন্স, আর্টস এবং কমার্স মিলিয়ে আমাদের ব্যাচের আমরা ছিলাম প্রায় ৭৫০ জন ছাত্র-ছাত্রী। এর বহু বহু বছর পর আমাদের ব্যাচের পুরনো বন্ধুরা একত্রিত হয় গড়ে তুলেছি একটি সংগঠন, যার নাম ৮১’র বন্ধন।

৮১’র বন্ধনের ৪০ বছর পুর্তি এবং ৩য় পুনর্মিলনীর আয়োজন চলছিল অনেকদিন ধরে। কোভিডের কারণে তা পিছিয়ে যায়। অবশেষে সকল বাধার উত্তরণ ঘটিয়ে জাকজমকপূর্ন অনুষ্ঠান আয়োজন হলো এবার জানুয়ারি মাসের শেষ শুক্রবার। সারাদিন বেশ হৈ হুল্লোড় করে কাটল। পরদিন শনিবার ছিল পিকনিকের আয়োজন। আমরা আট বন্ধু পরিকল্পনা করলাম, খুব ভোরে রওয়ানা হয়ে কিছুটা বেরিয়ে এসে পিকনিকে যোগ দেবার। গন্তব্য হলো প্রাচীন গৌড়, সে এক সময়ের বাংলার রাজধানী।
ইতিহাসের নিদর্শন হিসেবে সেখানে এখনো কিছু স্থাপনা আছে, উদ্দেশে হলো সেগুলো ঘুরে দেখা।

গৌড় সম্পর্কে কিছু কথা না বললেই নয়। ভারতবর্ষের মধ্যযুগে সবচাইতে সমৃদ্ধ সময়কালে বঙ্গের রাজধানী ছিল গৌড়। নগরটির নাম কখনো ছিল গৌড়, এর আগে লখনৌতি, আবার পরে কিছু কালের জন্য জান্নাতাবাদ। ১৫০০ খ্রিষ্টাব্দের একটি জরিপ অনুসারে গৌড় নগরীর জনসংখ্যা ছিল ২ লক্ষ, যা ছিল তখন জনসংখ্যার হিসেবে পৃথিবীর ৫ম বৃহত্তম নগর, এবং সবচাইতে ঘনবসতিপূর্ণ নগর এলাকা। ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান দেশ বিভাগের সময় অঞ্চলটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। বড় অঞ্চলটি চলে যায় ভারতের অধীনে, ছোট অংশটি পড়ে পুর্ব পাকিস্তান, বা আজকের বাংলাদেশের অধীনে, বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী অঞ্চলে।

ঐতিহাসিকভাবে ভারতবর্ষ এবং চীনের সমৃদ্ধির ইতিহাস নিয়ে নানা উপাখ্যান আছে। এগুলোর সত্যতা ও যথার্থতা যাচাই করতে গত শতাব্দীর শেষদিকে Organization for Economic Cooperation and Development (OECD) এর পক্ষ থেকে পৃথিবীর অর্থনীতির ইতিহাস নিয়ে একটি গবেষণা চালানো হয়। প্রখ্যাত ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ Angus Maddison-এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্যগুলো সিরিজ আকারে প্রকাশিত হতে থাকলে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য বেরিয়ে আসে। ২০০১ সালে প্রকাশিত The World Economy: A Millennial Perspective বইটি ছিল এই সিরিজের অন্যতম।

এই গবেষণার উঠে আসে, খিষ্টাব্দ ১ থেকে ১০০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অর্থনীতিতে বিশ্বে প্রথম স্থানে ছিল ভারত, ২য় স্থানে ছিল চীন। শুধু তাই নয়, গোটা বিশ্বের জিডিপির প্রায় ৩৪ শতাংশ ছিল ভারতবর্ষের, আর ২৬ শতাংশ ছিল চীনের দখলে। অন্য কোনো দেশের সম্পদ লুটপাট না করেও ১০০০ বছর যাবত বিশ্বের অর্থনীতিতে প্রথম স্থান ধরে রাখা হলো এক নজিরবিহীন ইতিহাস। এই সমৃদ্ধই হয়তো কাল হয়ে দাঁড়ায় ভারতবর্ষের জন্য। ইউরোপ থেকে বানিজ্যের নামে আসা আরম্ভ হয় ক্ষমতাবানদের। বানিজ্য আর শাসনের নামে চলে যথেচ্ছ লুটতরাজ।

১৭৫৭ সালে ব্রিটিশ সরকার যখন ভারতবর্ষের দায়িত্বভার নেয়, তখনও ২৪.৫ শতাংশ জিডিপি নিয়ে ভারতবর্ষ ছিল বিশ্ব অর্থনীতির শিখরে। ১৮০০ সাল আসতে আসতে তা নেমে যায় ২০ শতাংশে, ২৯ শতাংশ নিয়ে প্রথম স্থানে উঠে যায় চীন। ১৯০০ সাল নাগাদ কমে গিয়ে তা দাঁড়ায় মাত্র ১.৭ শতাংশ । এক সময়কার স্বর্ণ ও শিল্প বানিজ্যে সমৃদ্ধ দেশটি লুটপাটের পর সব খুইয়ে কেবল কৃষিনির্ভর হয়ে পড়ে।

গৌড়ের ইতিহাস অবশ্য অনেক পুরনো। গৌড় রাজ্য এবং গৌড় শহর দুটি পৃথক বিষয়। কিছু কিছু ইতিহাসবিদ ৪র্থ শতাব্দিতে গুপ্ত সাম্রাজ্য সৃষ্টির আগেও গৌড় সাম্রাজ্য ছিল বলে অভিমত দেন। তবে সন্দেহাতীতভাবে সম্মিলিত বঙ্গের প্রথম অধিকর্তা হিসেবে যার নাম আসে, তিনি ছিলেন রাজা শশাঙ্ক। ৫৯০-৬২৫ খ্রিষ্টাব্দ সময়কাল তিনি শাসন করেছিলেন। তারই সময় গৌড় শহরকে বঙ্গের (বা তৎকালীন গৌড় সাম্রাজ্যের) রাজধানী হিসেবে স্থাপন করা হয়। তারই সময় প্রথমবার বাংলায় দিনপঞ্জি প্রচলন করা হয়, যা পরবর্তী সময়ে মোঘল সম্রাট আকবর পুনর্বিন্যাশ করে প্রচলন করেন।

এর পর ক্রমান্বয়ে আসে পাল বংশ ও সেন বংশ। মূলত বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মাবলম্বী বংশোদ্ভূতদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল বঙ্গ তথা ভারতবর্ষের শাসন। দ্বাদশ শতাব্দীর শেষভাগে পার্শ্ববর্তী আফগানিস্তানের শাসক ছিলেন তুর্কি বংশোদ্ভূত মোহাম্মদ ঘুরি। তারই আক্রমণে ১১৯৭ সাল থেকে ভারতবর্ষ ধীরে ধীরে মুসলিম শাসকদের অন্তর্গত হতে থাকে। ১২০৩ সালে বঙ্গ দখলে মোহাম্মদ ঘুরির একজন সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজী’র ইতিহাস আমরা সকলেই ছোটবেলায় পড়েছি। মাত্র ১৮ জন ঘোড়সওয়ার নিয়ে ঝটিকা আক্রমণ করে লক্ষ্মণ সেনকে পরাভূত করা হলে এর মাধ্যমেই বঙ্গে আরম্ভ হয় মুসলিম শাসকদের ইতিহাস। যা পরবর্তী সময়ে সুলতানী ও মোঘল রাজত্ব পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ১১৯৭ সাল থেকে আরম্ভ করে ১২০৬ সালে বখতিয়ার খলজীর মৃত্যুকাল পর্যন্ত কত সহস্র বৌদ্ধ সাধু হত্যা করা হয়েছিল তার হিসেব নেই। বিহারে ৪২৭ খ্রীষ্টাব্দে নির্মিত ঐতিহাসিক নালন্দা মহাবিহারটিও ভেঙ্গে ফেলা হয়েছিল তারই নির্দেশে।

১২০৬ সালে মোহাম্মদ ঘুরির মৃত্যু হলে তার মূল সেনাপতি তুর্কি বংশোদ্ভূত কুতুব উদ্দিন আইবক দিল্লীর শাসনভার গ্রহণ করেন। তারই মাধ্যমে ভারতবর্ষ জুড়ে আরম্ভ হয় সুলতানী আমল, যা ১৫২৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত ছিল।

এদিকে বঙ্গে খলজী সাম্রাজ্যে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে (১২০৮-১২১০ এবং ১২১২-১২২৭ খ্রিষ্টাব্দ) গৌড়ের অধিকর্তা ছিলেন ইওয়াজ খলজী, যিনি পরে গিয়াস উদ্দিন ইওয়াজ শাহ নাম ধারণ করেছিলেন। তারই সময়কালে ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাংক রোডকে রাজশাহী পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়েছিল। বঙ্গের প্রথম নৌবহর প্রচলন এবং গৌড় নগরের নিরাপত্তাবলয় নির্মাণও হয়েছিল তারই সময়ে। বঙ্গের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরকে বন্যামুক্ত করার জন্য বাধ নির্মান প্রকল্প গ্রহণ করা হয় তার সময়, যা দক্ষিণ এশিয়ার সর্বপ্রথম বাধ প্রকল্প হিসেবে সুখ্যাত।

নাফিসুর রহমান: ডিস্যাবিলিটি অ্যান্ড ডেভেলপ কনসালটেন্ট

Header Ad

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

সর্বশেষ সংবাদ

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা