শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশেষ নিবন্ধ

ডা. মুরাদের দম্ভ চূর্ণ এবং অন্যদের জন্য শিক্ষা

অর্থ এবং ক্ষমতা মানুষকে দাম্ভিক করে তোলে। আর দাম্ভিকতা মানুষকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। এ ক্ষেত্রে প্রকৃতি বড়ই নিষ্ঠুর। প্রকৃতি কাউকে ক্ষমা করে না। তার কাছে ধনী-দরিদ্র, ক্ষমতাবান কিংবা ক্ষমতাহীন সবাই সমান। দুনিয়ার বিচারালয়ে বিচার না পেলেও প্রকৃতির বিচার অনিবার্য। তাকে ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ কারও নেই। কিন্তু মানুষ এটা বোঝে না। বুঝতে চায় না।

মহান সৃষ্টিকর্তা তার বান্দাকে সীমা অতিক্রম না করার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু অর্থ এবং ক্ষমতা পেলে মানুষ বেসামাল হয়ে যায়। দাম্ভিকতা তাকে পেয়ে বসে। সে ভুলে যায় তার সীমার কথা। তখন সে কথায় কথায়, কারণে অকারণে সীমা অতিক্রম করে। আমরা সবাই জানি, আমাদের দেশে অর্থ সবকিছুর নিয়ন্ত্রক হয়ে গেছে। এখানে নীতি-নৈতিকতা বলে কিছু নেই। ন্যায়-অন্যায় কেবল বইয়ের পাতায় শোভা পাচ্ছে। মানবজীবনে তার কোনো প্রতিফলন আমরা দেখি না। অর্থ আছে তো সাত খুন মাফ। যুগযুগ ধরে এসব কথা আমরা শুনে আসছি। এখনো শুনছি। অর্থ থাকলে বাঘের চোখও নাকি মেলে। অর্থ দিয়ে খুনের আসামিও পার পেয়ে যায়। আর ভালো মানুষ হয়ে যায় খুনি!

সাম্প্রতিক সময়কালে অসংখ্য ঘটনা আমরা দেখেছি। অর্থ কিভাবে সত্য ঘটনাকে মাটিচাপা দিয়েছে তার অসংখ্য উদাহরণ আমরা দিতে পারব। আবার এমন উদাহরণও দিতে পারব, যে সব ঘটনা অর্থ দিয়ে চাপা দেওয়া হয়েছিল; সেগুলো যারা ঘটিয়েছিল তাদেরকে খুব সহসাই প্রকৃতি কঠিন সাজা দিয়েছে। দুনিয়ার বিচারালয়ে বিচার পেতে দেরি হলেও প্রকৃতি দেরি করে না।

মন্ত্রিসভার সদস্য ডা. মুরাদ হাসান বেশ কিছুদিন ধরেই বেফাঁস কথা বলে সমালোচিত হচ্ছিলেন। কখনও কখনও তিনি এমন সব মন্তব্য করেছেন যা, তার শপথ ভঙ্গের কারণ হয়েছিল। রাশ টানা যায়নি কিছুতেই। তিনি অনেক সময়ই প্রধানমন্ত্রীকে বিব্রত করেছেন। দলকে তো করেছেনই। তিনি কথায় কথায় বলতেন, তিনি নাকি যা বলেন, তা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশেই বলে থাকেন। প্রধানমন্ত্রী কি তাকে খালেদা জিয়া, তাঁর ছেলে বা তাঁর নাতনি সম্পর্কে আজে-বাজে মন্তব্য করার কোনো নির্দেশনা দিয়েছিলেন! এও কি সম্ভব!

আসলে গত কয়েকমাস ধরেই ডা. মুরাদের আচার আচরণ, কথাবার্তা, চাল-চলন কোনও কিছুই ঠিক ছিল না। কখনও কখনও মনে হয়েছিল, তিনি স্বাভাবিক অবস্থায় নেই। তার কথাবার্তা ছিল অসংযত। অসুস্থ মানুষের মতো। সেটা মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরাও অনুভব করেছেন। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদও মঙ্গলবার সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, গত কয়েক মাস ধরেই তাকে আমার স্বাভাবিক মনে হয়নি।   

অবশ্য গত সোমবার খালেদা জিয়া ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিষয়ে ডা. মুরাদের বক্তব্য প্রত্যাহারের ব্যাপারে মতামত জানতে চান সাংবাদিকরা। তিনি জোর দিয়ে বলেন, বক্তব্য প্রত্যাহারের প্রশ্নই ওঠে না। তিনি যা বলেছেন তা নাকি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশেই বলেছেন। তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আরও বলেন, আপনারা বিভ্রান্ত হবেন না। আমাকেও বিভ্রান্ত করবেন না। ডা. মুরাদের বক্তব্য যে সঠিক ছিল না; তা একদিনের মধ্যেই প্রমাণিত হলো। প্রধানমন্ত্রী তাকে পদত্যাগের নির্দেশ দিয়েছেন।

ডা. মুরাদ নিজেই স্বীকার করেছেন, তার মুখ খুব খারাপ। তাই বলে মন্ত্রীর পদে বসে যা খুশি তা বলা যায়? যা খুশি তা করা যায়? অবশ্য হিতাহিত জ্ঞান হারালে মানুষ যা খুশি তা বলতেই পারেন?

গত সোমবার সকাল থেকেই ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয় বিএনপিসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন। এর আগেও বিএনপি প্রতিমন্ত্রী মুরাদের বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছিল। সোমবার বিএনপি ডা. মুরাদের অপসারণ দাবি করে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সমাবেশে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ডা. মুরাদ এক সময় ছাত্রদল করত। পরে সে ছাত্রলীগে যোগ দেয়। ছাত্রদলের স্থানীয় কমিটি থেকে প্রেরণ করা সাংগঠনিক কমিটির তালিকাতেও মুরাদের নাম দেখা গেছে। এ বিষয়ে ডা. মুরাদ নিশ্চয়ই ব্যাখ্যা দেবেন।

শুধু ডা. মুরাদই নন, মন্ত্রিসভার আরও কয়েকজন সদস্য প্রায়ই বেফাঁস কথা বলে সরকারকে বিব্রত করে থাকেন। বেশি কথা বললে বেফাঁস কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক। কথা বলার সময় তারা ভুলে যান যে, তারা দায়িত্বশীল পদে আছেন। দায়িত্বে থাকলে অনেককিছুই করা যায় না। অনেক কিছুই মেনে নিতে হয়। আবার সহ্যও করতে হয়। কঠিন সমালোচনার মুখোমুখি হলেও হাসিমুখে পরিস্থিতি সামলাতে হয়। অথচ আমাদের মন্ত্রীরা সমালোচনা সহ্যই করতে পারেন না। তারা প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পুরো পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে ঠেলে দেন।

সবারই মুখের লাগাম টানা দরকার। সেই সঙ্গে নিজের লাগামটাও টেনে ধরা দরকার। ডা. মুরাদের লাগামহীন কথাবার্তাই তার জন্য কাল হয়েছে। গত কয়েক মাস তিনি বেপরোয়া হয়ে উঠেছিলেন। তার কর্মকাণ্ড সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল। কেউ কেউ তাকে লাগাম টানার পরামর্শও দিয়েছিল। কিন্তু তিনি গুরুত্ব দেননি। তাকে প্রধানমন্ত্রী হয়তো স্নেহ করতেন। কিন্তু তার মূল্য দেননি ডা. মুরাদ।

প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ। তিনি সময়মত সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আগাছা কখন তুলে ফেলতে হয় তা তিনি ভালো করেই জানেন। জানেন বলেই তিনি গণমানুষের নেত্রী। তিনি দক্ষ শাসকও। তিনি এও জানেন, কখন এবং কোথায় থামতে হয়। সে অনুযায়ী তিনি সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর ধ্যানজ্ঞান হচ্ছে বাংলাদেশ। এই দেশের ভালোর জন্য, দেশকে গড়ে তোলার জন্য যা যা করা দরকার তা তিনি করবেন। আশা করি, মন্ত্রি-এমপিরা এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নেবেন এবং নিজেদেরকে সংযত রাখবেন। যথাযথভাবে তাঁদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।

 

লেখক : প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক  

Header Ad
Header Ad

এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার পর এবার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরার অপেক্ষায় রয়েছেন নেতাকর্মীরা। এরইমধ্যে তার রাজনৈতিক কার্যালয় গোছানো ও নিরাপত্তা প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।

নানা প্রতিকূলতার পর লন্ডনে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ আর পরিবারের সান্নিধ্যে চার মাস কাটিয়ে গত মঙ্গলবার (৬ মে) দেশে ফিরেছেন বেগম খালেদা জিয়া। হেঁটে ঢুকেছেন গুলশানের বাসা ফিরোজায়। সঙ্গে ফিরেছেন দুই পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমানও। এবার অপেক্ষা শুধু তারেক রহমানের দেশে ফেরার।

বিএনপি নেতারা বলছেন, আপসহীন চরিত্রে গণতন্ত্রের প্রতীক বেগম জিয়া। যথাসময়ে উন্নত চিকিৎসা না পাওয়ার আক্ষেপ তাদের। তবে শারীরিক জটিলতায় মাঠের রাজনীতিতে পুরোদমে সক্রিয় না হতে পারলেও চেয়ারপারসনের উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উদ্যম বাড়াবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, খালেদা জিয়া জীবনে কোনোদিন রাজনীতিতে আপস করেননি। তাকে হেঁটে জেলে যেতে হয়েছে, হুইলচেয়ারে বের হতে হয়েছে শেখ হাসিনার নির্যাতনে। কিন্তু সেসময় তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হতে পারতেন। উনাকে কোনোদিনই বাংলাদেশ দূরে রাখতে পারেননি।’

দীর্ঘদিন নির্বাসিত তারেক রহমানও দেশে ফেরার জন্য প্রস্তুত জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তার ফেরার পরে এখানকার অবস্থান, রাজনৈতিক কার্যালয় এবং নিরাপত্তায় কী ব্যবস্থা নেয়া হবে, এর আয়োজন আমরা শুরু করে দিয়েছি। আমরা আশা করি তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন।’

তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমানকে ঘিরে কর্মীদের মাঝে বাড়তি উন্মাদনা দেখা গেলেও নেতারা জানান, এখনই রাজনীতিতে অংশ নিতে আগ্রহী নন তিনি।

Header Ad
Header Ad

পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা নদী থেকে ধরা প্রায় দুই কেজি ওজনের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে সাড়ে আট হাজার টাকায়। আজ শুক্রবার সকালে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া বাজারে ইলিশটি নিলামে বিক্রি হলে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী আট হাজার টাকায় কেনেন। পরে তিনিও যোগাযোগ করে এক প্রবাসীর কাছে সাড়ে আট হাজার টাকায় বিক্রি করেন। আজ সকালে পদ্মা নদীর মোহনায় ফরিদপুরের কবিরপুর চরে জেলেদের জালে ইলিশটি ধরা পড়ে।

স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানান, বর্তমানে পদ্মা নদীতে ইলিশের আকাল চলছে। জেলেদের জালে বিভিন্ন প্রকারের মাছ ধরা পড়লেও ইলিশের তেমন দেখা মিলছে না। আজ ভোরে পদ্মা নদীর মোহনায় রাজবাড়ীর সীমান্তবর্তী এবং ফরিদপুর জেলার শুরু কবিরপুর চরে জেলে ইসমাইল হালদারের জালে একটি বড় ইলিশ ধরা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ঘাট বাজারের হালিম সরদারের আড়ত ঘরে তোলা হয়। এ সময় ওজন দিয়ে দেখা যায়, ইলিশটি প্রায় ১ কেজি ৯৬০ গ্রামের। পরে নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ কিনে নেন।

মো. শাহজাহান শেখ বলেন, মাঝেমধ্যে কাতলা, রুই, পাঙাশের দেখা মিললেও ইলিশের দেখা মিলে না বললেই চলে। হঠাৎ মাঝেমধ্যে দু–একটি ইলিশ পাওয়া গেলেও দাম অনেক বেশি হওয়ায় ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এ সময় শৌখিন টাকাওয়ালা মানুষেরা এসব মাছ কিনে নেন। এ ছাড়া এ বছর এক থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে প্রায় দুই কেজি ওজনের এত বড় ইলিশ এই প্রথম ধরা পড়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

Header Ad
Header Ad

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি ডা. সেলিনা হায়াত আইভীর বিরুদ্ধে দুটি থানায় পাঁচটি মামলা থাকায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

শুক্রবার (৯ মে) ভোর সাড়ে তিনটার দিকে শহরের দেওভোগ এলাকায় অবস্থিত চুনকা কুটির থেকে আইভীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

তবে তিনি দিনের আলো দেখা যাবার পর পুলিশের সঙ্গে যাবেন ঘোষণা দিয়ে সকাল সাড়ে ৫টায় পুলিশের গাড়িতে করে থানার উদ্দেশ্যে বাড়ি ত্যাগ করেন আইভী।

বাড়ি থেকে বের হবার আগে তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ বলায় যদি আমার শাস্তি হয় তাহলে আমি তা মাথা পেত নেব। আমি তো কোনো অন্যায় করিনি, চাঁদাবাজি করিনি, হত্যা করিনি। যখন নারায়ণগঞ্জের একটা মানুষও কথা বলত না প্রতিবাদ করত না তখন ত্বকী হত্যার প্রতিবাদসহ সকল প্রতিবাদ আমি করেছি। আমি আপনাদের সেবা দিয়েছি।

তিনি বলেন, আপনারা বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন, নতুন সরকার এসেছে। আমি তো কোনো অপরাধ করিনি। তাহলে কেন আমাকে গ্রেফতার জানতে চাই সরকারের কাছে। আমার ভাইকে আমরা হারিয়েছি এক মাস হয়নি, তিনটা ছেলে-মেয়ে। এমন অবস্থায় আমি তো বাড়িতেই ছিলাম, পালাইনি, তবে কেন গ্রেফতার?

এর আগে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে পুলিশের একটি দল শহরের দেওভোগ এলাকায় অবস্থিত আইভীর বাড়ি চুনকা কুটিরে প্রবেশ করেন। এ সময় আইভীর গ্রেফতারের খবরে স্থানীয় বাসিন্দারা ও তার নেতাকর্মীরা রাস্তায় নেমে আসলে পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

এ সময় আইভীর বাড়ির দিকে যাওয়ার চারটি রাস্তায় বাশ, ঠেলাগাড়ি, ভ্যানগাড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও আইভীর সমর্থকেরা। আশেপাশের এলাকার মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে সকলকে আইভীর বাড়ির দিকে রওয়ানা দেওয়ার আহ্বান জানান তারা।

নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও অপারেশন) তারেক আল মেহেদি জানান, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আইভীর বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় চারটি ও ফতুল্লা থানায় একটি মামলা আছে। তাকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার মামলায় গ্রেফতার করে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও পদ ছাড়লেন স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
টাঙ্গাইলে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত
ভারতীয় অর্ধশত সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
নওগাঁর পতিসরে বিশ্বকবির কাছারি বাড়িতে জন্মবার্ষিকী ঘিরে উৎসবের আমেজ
অভিমানে ঘর ছাড়লেন শামীমের স্ত্রী
পাকিস্তানের পাল্টা হামলার ভয়ে ভারতের ব্ল্যাকআউট ঘোষণা
গরমকালে আম টাটকা রাখার উপায়
দুবাইয়ে বেনজীরের মেয়ে তাহসিনের ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ