শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে ঢাকাপ্রকাশ

আয় চলে আয়রে ধূমকেতু,
আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু, দুর্দিনের এই দুর্গশিরে
উড়িয়ে দে তোর বিজয়-কেতন।
অলক্ষণের তিলক-রেখা, রাতের ভালে হোক-না লেখা।
জাগিয়ে দে রে চমক মেরে, আছে যারা অর্ধচেতন।

এমনি বজ্র পংক্তিতে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘ধূমকেতু’র বিদ্রোহী সম্পাদক কাজী নজরুল ইসলামকে জানিয়েছিলেন পথচলার সংগ্রামী শুভেচ্ছা, যা পত্রিকার প্রথম পাতার শীর্ষে উৎকীর্ণ থাকত। এক্ষেত্রে একজন লেখক হিসেবে নয়, একনিষ্ঠ পাঠক হয়ে ‘ঢাকাপ্রকাশ’কে আগামীর নির্ভীক পথচলার প্রশ্নে বলব— মিথ্যার বেড়াজাল ভেঙে সত্যের সন্ধিতে এগিয়ে চলো বহুদূর।

জাতীয় সত্তা মহান বিজয় দিবসের লাল-সবুজের মহোৎসবের মহিমান্বিত লগ্নে ‘ঢাকাপ্রকাশ’এর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে স্বাগত এবং ২য় বর্ষে পদার্পণের আনন্দক্ষণে পত্রিকাটির প্রকাশক, সম্পাদক, সাংবাদিক ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

বাঙালি সংস্কৃতির বিকাশ ও গণতন্ত্রের জয়যাত্রায় অবদান রেখে পথচলা এবং সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে জনসচেতন তৈরিতে ‘ঢাকাপ্রকাশ’ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলার জন্য খুবই প্রশংসনীয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট, সার্বভৌমত্ব ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের মধ্য দিয়ে পাঠকের হৃদয়ে ঠাঁই করতে সক্ষম হয়েছে ঢাকাপ্রকাশ। সৃজনশীল, আধুনিক ও উদার গণতান্ত্রিক মতপ্রকাশের চর্চাকে গুরুত্ব দেওয়ায় এক বছরের চারা গাছটি শেকড় মেলে আজ পোক্ত বটবৃক্ষ ‘ঢাকাপ্রকাশ’।

নতুন প্রত্যয়ে সংবাদ যেন বস্তুনিষ্ঠ থাকে
জনসাধরণের মধ্যে সুন্দরভাবে সংবাদ প্রচার করার লক্ষ্যে পথাচলা ‘ঢাকাপ্রকাশ' এর হাত ধরে দেশ, সমাজের উন্নতি হোক এটাই প্রত্যাশা। সংবাদ যেন সংবাদ থাকে। অতিরঞ্জিত যেন না হয়ে ওঠে। সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে জায়গা হোক জনসাধারণের কাছে, দীর্ঘ বছর বেঁচে থাকুক পাঠকের হৃদয়ে, পথচলা হোক সুদৃঢ়।

সত্যের জন্য লড়াই
তারুণ্যে ভরপুর ‘ঢাকাপ্রকাশ’ তারুণ্যের জন্য প্রত্যাশা, সত্যের জন্য লড়াই, নীতির জন্য লড়াই করে নিজের অবস্থানকে দৃঢ় করবেন বলে আশা করি। অন্যায় এবং অবিচারের বিরুদ্ধে সুতীক্ষ্ণ চিন্তা ও লেখনী হোক 'ঢাকাপ্রকাশ' এর। সেই সংবাদ প্রকাশ আমরা দেখতে চাই। আজকের এই ডিজিটাল বাংলাদেশে নারী-পুরুষের সমতা ও শিক্ষার যে অগ্রগতি পৃথিবীর অনেক দেশের কাছে ঈর্ষণীয়। তা ছাড়া, নারীর অগ্রযাত্রা ও সমাধিকারের লড়াইয়ে ‘ঢাকাপ্রকাশ’ থাকুক অটুট।

জনমুখী করার নতুন সদিচ্ছা
গণ মানুষের কথা, তাদের সুখ-দুঃখ ভালোবাসার সাথী হিসেবে ‘ঢাকাপ্রকাশ’ জনসাধারণের হোক। গ্রামের দারিদ্র ও বিচ্ছিন্ন মানুষের চাহিদা, প্রেক্ষাপট ও করণীয়; শহরের বঞ্চিত মানুষের প্রয়োজন, অবহেলিত মানুষের দুঃখ-দুর্দশা, লোকালয় ও লোকচক্ষুর বাইরের সবটুকু যানবান্ধব, উন্নয়নমুখী ও অবশ্য করণীয়তা তুলে এনে পথাচলা হোক। যার মাধ্যমে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষ তথা প্রতিবন্ধী মানুষ, আদিবাসী, তৃতীয় লিঙ্গ, হাওর ও চরের মানুষ, নারী, শিশু, কৃষক, দিনমজুরের উন্নয়নের তথ্য আরও বেশি করে প্রকাশিত হোক এই কামনা।

অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হোক পথাচলা
ইতিহাসের পাতায় সংবাদপত্র সময়ের সাক্ষী। দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে ঘটে যাওয়া ঘটনার খবর প্রতিদিনই আমরা সংবাদপত্রের পাতায় দেখতে পাই। এ ছাড়া বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বিশ্লেষণধর্মী লেখাও সংবাদপত্রে ছাপা হয় যা মানুষকে আলোকিত করে পথ চলতে সাহায্য করে। এই ডিজিটাল যুগে এখন ইন্টারনেটের কল্যাণে আজ হাতের মুঠোয় সারাবিশ্ব। ফলে মানুষে মানুষে যোগাযোগ যেমন বেড়েছে, পাশাপাশি তৈরি হচ্ছে নানা সংকট আর বেড়েছে নানা অপরাধ । এ সংকট উত্তরণে সংবাদপত্রের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। ‘ঢাকাপ্রকাশ’ এর আগামী পথ চলাতে সামনের দিনগুলোতেও এসব ক্ষেত্রে অধিক দায়িত্বশীলতা নিয়ে কাজ করবে বলে আশা করছি। সময়োপযোগী, পরিবর্তন ও সত্যের প্রতি অনুগত থেকে স্বদেশের মঙ্গল কামনায় মানুষকে জেগে ওঠার প্রেরণা দিতে প্রতিদিনই প্রকাশিত হোক ‘ঢাকাপ্রকাশ’।

ঢাকাপ্রকাশ দেশের কথা বলুক, জনতার কথা বলুক, মানুষ ও দেশের পক্ষে নির্দ্বিধায় দাঁড়াক এবং সময়ের সঙ্গে, সময়কে ধারণ করে সত্য আর সততা নিয়ে এগিয়ে যাক—এই আশাবাদটি জেগে থাকুক আগামী পথচলার উৎসব-আয়োজন ছাপিয়ে।

লেখক: শিক্ষার্থী, সাংবাদিকতা মিডিয়া এবং গণযোগাযোগ বিভাগ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

আরএ/

Header Ad

অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া

রোহমালিয়া। ছবি: সংগৃহীত

মেয়েদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অবিশ্বাস্য এক বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ইন্দোনেশিয়ার অফ-স্পিনার রোহমালিয়া। ৩ দশমিক ২ ওভারে শূন্য (০) রানে ৭ উইকেট নিয়ে এই বিশ্বরেকর্ড গড়েন রোহমালিয়া।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বালিতে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে অভিষেক ম্যাচে এই কীর্তি গড়েন ১৭ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইন্দোনেশিয়া অধিনায়ক নি ওয়ান সারিয়ানি। এরপর নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রানের পুঁজি দাঁড় করায় স্বাগতিকরা। ৪৪ বলে ৬ চার ও এক ছক্কায় দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬১ রান করেন ওপেনার সাকারিনি। অন্যদিকে মঙ্গোলিয়ার হয়ে ২৯ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৪ ‍উইকেট শিকার করেন এনখজুল।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে রোহমালিয়ার বোলিং তোপে ১৬ দশমিক ২ ওভারে মাত্র ২৪ রানেই গুটিয়ে যায় মঙ্গোলিয়া। ৩ দশমিক ২ ওভারে কোনো রান না দিয়েই ৭ উইকেট নেন ডানহাতি এই অফস্পিনার।

মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এ নিয়ে তৃতীয়বার ৭ উইকেট নেওয়ার ঘটনা দেখা গেল। আগের রেকর্ডটি ছিল নেদারল্যান্ডসের ফ্রেডেরিক ওভারডাইক ও আর্জেন্টিনার অ্যালিসন স্টকসের। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইউরোপ বাছাইপর্বে ৩ রানে ওভারডাইক ৭ উইকেট এবং ২০২২ সালে পেরুর বিপক্ষে ৩ রানে ৭ উইকেট নেন অ্যালিসন।

ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস

ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। টানা প্রায় সাত মাস ধরে চলা নির্বিচার এই হামলার জেরে নিহত হয়েছেন ৩৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। লাগাতার হামলায় গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ইতোমধ্যেই ভেঙে পড়েছে।

এমন অবস্থায় অনেকটা শান্তির বার্তাই সামনে আনলো হামাস। স্বাধীনতাকামী এই গোষ্ঠী বলছে, একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে সশস্ত্র এই গোষ্ঠীটি তাদের অস্ত্র সমর্পণ করবে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৬৭ সালের যুদ্ধে ইসরায়েলের দখল করা অঞ্চলগুলোতে ফিলিস্তিনিরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেলে হামাস ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম ছেড়ে দিতে পারে বলে হামাসের কিছু কর্মকর্তা ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সশস্ত্র এই গোষ্ঠীটির কিছু কর্মকর্তার দেওয়া এই বার্তাটি হামাসের অবস্থান কিছুটা নরম হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। কারণ গাজা ভূখণ্ডের শাসন ক্ষমতায় থাকা এই দলটি দীর্ঘদিন ধরে ইহুদি রাষ্ট্র তথা ইসরায়েলকে ধ্বংস করার আহ্বান জানিয়ে আসছে।

হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর ইস্তাম্বুল-ভিত্তিক সদস্য বাসেম নাইম বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বলেছেন, একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে স্বাধীনতাকামী এই সশস্ত্র গোষ্ঠীটি নিজেদেরকে নিরস্ত্র করতে রাজি হবে।

হামাসের সশস্ত্র শাখার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তনের অধিকার সংরক্ষণের পাশাপাশি যদি জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হয়, তাহলে আল কাসামকে (ভবিষ্যত) জাতীয় সেনাবাহিনীতে একীভূত করা যেতে পারে।’

হামাস ঐতিহ্যগতভাবে একটি দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানকে বরাবরই প্রত্যাখ্যান করে এসেছে। এই সমাধান নীতি অনুযায়ী, ইসরায়েলের পাশাপাশি একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত থাকবে। বরং এর পরিবর্তে হামাস এতোদিন সমস্ত ঐতিহাসিক ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে কথা বলে এসেছে।

প্যালেস্টাইন ন্যাশনাল ইনিশিয়েটিভের প্রেসিডেন্ট মোস্তফা বারঘৌতি বলেছেন, তিনি হামাসের অস্ত্র সমর্পণের প্রস্তাব সম্পর্কে আগে থেকে অবগত নন। তবে তিনি বলেন, এটি সত্য হলে তা হবে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

অন্যদিকে হামাসের একজন শীর্ষ রাজনৈতিক কর্মকর্তা দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বলেছেন, ইসলামিক এই গোষ্ঠীটি ইসরায়েলের সঙ্গে পাঁচ বছর বা তার বেশি সময়ের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে ইচ্ছুক এবং ১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে তারা তাদের অস্ত্র সমর্পণ করতে এবং রাজনৈতিক দলে রূপান্তরিত হতে ইচ্ছুক।

দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল তা দেখে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিরোধী দল) দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। দেশের উন্নয়ন নিয়ে এত হীন মনোবৃত্তির পরিচয় তারা দিচ্ছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে তাদের বাস্তবতা বোঝা উচিত।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের যে উন্নতি-উচ্চতা, এটা দেখে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ লজ্জিত হন। আগে পূর্ব পাকিস্তানকে তাদের কাছে মনে হতো বোঝা। এখন সে বোঝাই অনেক উন্নয়নে এগিয়ে গেছে। বিএনপি যতটা অপপ্রচার করে তাদের শাহবাজ শরিফের বক্তব্য থেকে প্রকৃত সত্য শিক্ষা নেওয়ার অনেক কিছু আছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সারা বিশ্ব যুদ্ধ সংঘাতে ভয়ংকর পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন-হামাস পৃথিবীকে উত্তপ্ত করে রেখেছে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের নেত্রী যুদ্ধের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে চলছেন। সকল প্রকার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো ও এ যুদ্ধকে না বলার জন্য বিশ্বনেতাদের আহ্বান জানিয়েছেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, স্বাস্থ্য সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

সর্বশেষ সংবাদ

অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
থাই প্রধানমন্ত্রীর গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে শেখ হাসিনা
আগুন নেভাতে দেরি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, ২ ফায়ারম্যান আহত
পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা আত্নসাৎ, গ্রেপ্তার ৩
মৃত্যুর দু’বছর পর ব্রুনাই থেকে দেশে ফিরছে দুই প্রবাসীর লাশ
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা চলছে
পরিবারের অমতে বিয়ে, স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সৌদির যেকোনো ভিসা থাকলেই ওমরাহ পালন করা যাবে
নাটোরে বোনের বৌভাতে গিয়ে একে একে তিন ভাইয়ের মৃত্যু
জনপ্রতি ১২-১৪ লাখ চুক্তিতে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নফাঁস, গ্রেপ্তার ৫
কুড়িগ্রামে হিট স্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
মৌসুমের সর্বোচ্চ ৩৯.২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে নওগাঁ
চেন্নাইয়ের হয়ে খেলা সবসময় স্বপ্ন ছিল: মোস্তাফিজ
বৃষ্টি কামনায় টাঙ্গাইলে ইস্তিস্কার নামাজ আদায়