মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

খাঁচা

রাতের বেলা সবাই যখন ঘুমিয়ে পড়ে তখন সে ছাঁদ থেকে টুকটাক খাবার সংগ্রহ করে—এই তার অপরাধ। খাবার বলতে তেমন কিছুই না—একটা দুটো কচি সসা, দুটো লাউয়ের ডগা, মিষ্টি কুমড়োর নবীন ফুল—এই সব। নিজের জন্য যতটুকু পারে ছাঁদে বসেই ইচ্ছে মতো খেয়ে নেয় সে। কেননা বাসায় ফিরে অনেক কাজ থাকে তার। দুধের বাচ্চাটাকে স্তন্য দিতে হয়। মরদটা গোস্বা করে থাকে—তার মান ভাঙাতে হয়। বাসায় বসে সে বাচ্চাগুলোকে পাহাড়া দেয়। বিড়াল আর সাপদের থেকে নিরাপদ রাখতে সেও খুব খাটে; সতর্ক থাকে। সে জন্য স্পেশাল কিছু নিতেই হয়। ছোটবোন পোয়াতী সতীনটাও আজকাল আর খাবারের সন্ধানে বেরোতে পারে না। তার জন্যেও কিছু নিয়ে যেতে হয়।

অবশ্য আগে ওরা কেউ বাসার ছাঁদে আসতো না। নিচে থেকেই প্রয়োজনীয় খাবার সংগ্রহ করতো। ছাঁদ থেকে জানালার কার্নিস বেয়ে লাফিয়ে সোজা সজনে গাছটায় উপরে পড়তো। তারপর গাছ বেয়ে সদলবলে নিচে নেমে ড্রেনের ধার দিয়ে কিছুক্ষণ এগোলেই সম্ভু কাকার লন্ড্রির দোকান। পাশেই হরিদার টি স্টল। এখানেই কাকারা ওদের জন্য খাবার স্টোর করে রাখতো—বিস্কুটের ভাঙ্গা টুকরো, পঁচা পাউরুটি, কলা, লাড্ডুর অংশবিশেষ এইসব। ভোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা নিয়ে যাওয়ার আগেই ওরা ওখানে পৌঁছে যেতো। তারপর সবাই মিলে ভোজনের উৎসব শেষে বাসায় ফিরতো। ভালোই চলছিল উৎসবমুখর এই জীবন। ছেলেপুলে নিয়ে বেশ আরামেই দিন কাটছিল। তারপর হঠাৎ এই ছন্দপতন।

সেদিন ছিল শুক্রবার। হঠাৎ দেখা গেলো সকালবেলাটায় দুজন লোক সজনে গাছটার গোড়া খুঁড়ছে। একটু পরেই সজনে গাছটা হুড়মুড় করে পড়ে গেলো। সকাল পেরিয়ে দুপুর হতেই সম্ভুকাকার লন্ড্রীর দোকান, হরিকাকার চায়ের দোকান উধাও! এখন ওখানটাই একটা দশতলা প্রজেক্ট হবে। নিচেয় শোরুম আর উপরে বাসাবাড়ি-ফ্লাট!

ভাবতে ভাবতে নিকট অতীতের কথা মনে হতেই বুকের ভেতরটা মোচড় দিয়ে উঠলো। সেবার আম্ফান ঝড়ে বাবা মা মারা যাওয়ার পর এই সজনে গাছের ডালেই তো প্রথম পরিচয় হয় মরদটার সাথে। এই তো সেদিন ছোট বোনটাকে নিয়ে মরদটার সাথে সে সংসার শুরু করলো।

ছোটবোনটা এখন সতীন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী; অংশীদার। মরদটার ভাগ দিতে হয়। সে সব অবশ্য মেনে নিয়েছে সে। মনকে শান্তনা দেয়, মরদটাতো তাকে ছেড়ে চলেও যেতে পারতো—কিন্তু যায় নি তো; তার ঘরেই আছে। প্রফেসর সাহেবের বাসার শয়তান মাগীটা চেষ্টার তো কম করে নি মরদটাকে ভাগানোর। দুবোনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাগীটা পারে নি; হার মানে। তাছাড়া এমন পায়ের উপর পা তুলে কাঠানোর সুযোগ কয়টা ধেঁড়ে জীবনে পায়? দুই বোনের এক মরদ তো মানুষের মধ্যেও দেখা যায়।

নানাবিধ ভাবনা চিন্তা বন্দিনীর মাথায় ঘুরপাক খায়। ঘরে দু'দিনের দুধের বাচ্চাটা রয়েছে। ছোটবোন সতীনটাও পোয়াতি। মরদের কথা না হয় বাদই দিলাম। এখন ওদের খাবারের জোগাড় কী করে হবে?

হাটখোলা বাজারটাও তো অনেক দূরে। তাছাড়া অত দূরে যাওয়াটাও বেশ ঝুকিপূর্ণ। পৌরসভার কাউন্সিলর তোফাজ্জেলের বাসার মেচি বিড়ালটা একটা ঘাতক; অসভ্য জানোয়ার। আমরা কি তোদের কোনো ক্ষতি করেছি কখনো; যে দেখলেই তেড়ে আসিস। ধরে ধরে মারিস। সাহেব তোদের দুধ কলা দিয়ে পোষে ঠিক আছে। তাই বলে কি, সাহেবদের মন রক্ষায় তোদের নিরীহ প্রাণি হত্যা করতে হবে? আমাদের কোনো সাহেব বিবি ওমন দুধ কলা দিয়ে পুষলেও আমরা তোদের মতো ওমন হন্তারক হতাম না!

গৃহস্বামীটি কবি মানুষ। আত্মভোলা। গৃহিনী মহাশয়া ডাক্তার। তবে তাঁরা এতটা প্রতিশোধ পরায়ণ হবে একদমই ভাবনায় আসে নি কখনো। বাবাগো, তোমাদের তো টাকা-পয়সার তেমন অভাব নেই! তবে এত কৃপণতা কেন তোমাদের? ইঁদুরেরা না হয় শসা গাছের দুটো ডগা আর একটা কচি শসাই খেয়েছে তাতে কি তোমরা ফতুর হয়ে গেছো! ঠিক মতো বাজার ঘাটও তোমরা করো না যে রান্নাঘরে ঢুকে একটু আধটু কাটাকুটি খেয়ে আসবো। পাশের বাসার প্রফেসর সাহেব বাজার থেকে কত সবজি বাজার করে আনে—মিষ্টি কুমড়ো, লাউ, টমেটো, ঝিঙে, লাউয়ের ডগা কত কি! অথচ তোমরা দুজন বাইরেই যেতে চাও না। শুধু বাসার ছাঁদ নিয়ে পড়ে থাকো। কে যে তোমাদের ছাঁদ বাগানের ধারণা দিলো! ছাঁদে লাউ, মিষ্টি কুমড়ো, বেগুন, সসা, টমেটো সব চাষ করা যায়। প্রথম প্রথম তোমাদের এসব কাজ খুবই আপত্তিকর মনে হলেও পরে মনে হলো—না, এসব তো তোমরা আমাদের জন্যই করছো। আমরা য়াঁরা নিরাপত্তার খাতিরে ছাঁদবাসী তাদের খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে তোমরা এত ভালো একটা প্রজেক্ট হাতে নিয়েছো—ভাবতেই বেশ গর্ব হয়েছিল। অবশ্য এসব বুঝতেও বেশ সময় লেগেছিল। তারপর একদিন দেখা গেল ব্যাপারটা আসলে তা না। একদিন বেগুন গাছ লাগাতে লাগাতে কবি ডাক্তার ম্যামকে বলছেন, বাঁচতে হলে আমাদের কীটনাশকমুক্ত সবজিই খেতে হবে। বাজারের সব সবজিতেইতো কীটনাশক। এখন থেকে ছাঁদে নিজেরাই বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করবো। দু'জনের ব্যাপক উৎসাহ দেখে বেশ ভালো লাগলো।

অনেকক্ষণ খাঁচায় বন্দি থেকে এই সব ভাবতে ভাবতে তার মধ্যে ঝিমুনির ভাব আসে। ঝিমুনির মধ্যেই গতকালের কথা মনে হয়—ছাঁদ থেকে পেট পুরে খেয়ে নিয়ে খুশী মনে বাসায় ফিরে দেখে সকলেই অঘোরে ঘুমোচ্ছো। সকালে বাচ্চা দুটো একটু বেশী দুধ খেয়ে ফেলেছিল। অনেক সময় ঘুমোবে। পোয়াতী সতীনটা প্রতিবেশী নানীর বাড়িতে গেছে ঝাঁড়ফুক নিতে! মরদটা পিট পিট করে তাকাচ্ছে। কুই কুই করে কাছে ডাকতেই খুশী মনে সে মরদের পাশে শুয়ে পড়ে।

 

ডিএসএস/ 

চুয়াডাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ আদায়

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপদাহ, সাথে কড়া রোদ আর অসহ্য গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে চুয়াডাঙ্গাসহ এ অঞ্চলের জনজীবন। তীব্র এই গরম থেকে পরিত্রাণের জন্য আল্লাহর কাছে পানাহ চেয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের টাউন ফুটবল মাঠে সকাল সাড়ে ১০টায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায় করেছেন এলাকাবাসী। চুয়াডাঙ্গা জেলা সম্মিলিত উলামা কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে এ নামাজ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।

ইস্তিস্কার নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা নুরুদ্দীন। নামাজ শেষে দেশের ওপর দিয়ে বয়ে চলা তীব্র দাবদাহ থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাওয়া হয়।

নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা সম্মিলিত উলামা কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা বশির আহমেদ।

ছুটিতে বাড়ি গিয়ে হিটস্ট্রোকে পুলিশ সদস্যের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

পটুয়াখালীর বাউফলে হিটস্ট্রোকে মোহাম্মদ শাহ-আলম (৫০) নামের একজন পুলিশ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। তিনি পুলিশের ঢাকা গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত ছিলেন।

জানা গেছে, গত শনিবার (২০ এপ্রিল) তিনি ছুটিতে গ্রামের বাড়ি বাউফলে আসেন। সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে হঠাৎ তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। অসুস্থ অবস্থায় তাকে বাউফল হাসপাতালে নেয়া হলে সেখান থেকে তাকে বরিশালে পাঠানো হয়৷ বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

নিহতের মেয়ে শিমু আক্তার জানান, তিনি হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন বলে তাদের জানিয়েছেন ডাক্তার।

এ বিষয়ে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সাহা জানান, তিনি শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে আসেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বরিশালে পাঠানো হয় বলেও জানান তিনি।

ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে ‘পদ্মশ্রী’ নিলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে ‘পদ্মশ্রী’ পদক নিচ্ছেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা । ছবি: সংগৃহীত

ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘পদ্মশ্রী’ পদক গ্রহণ করলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় দিল্লিতে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি।

এদিকে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক পোস্টে জানায়, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু অধ্যাপক (ড.) রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে শিল্পকলায় পদ্মশ্রী পদক প্রদান করেছেন। তিনি বাংলাদেশের একজন দক্ষ পেশাদার সংগীতশিল্পী। রবীন্দ্রসংগীতের একজন নিবেদিত অনুশীলনকারী। তিনি মহাত্মা গান্ধীর ১৫০ তম জন্মবার্ষিকী স্মরণে ‘বৈষ্ণব জান তো’ গেয়েছিলেন।

ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা হচ্ছে ভারতরত্ন। তারপরই রয়েছে পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ ও পদ্মশ্রী। নানা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য প্রদান করা হয়ে থাকে পুরস্কারগুলো।

এ বছর দেশটির সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১৩২ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে পদ্ম সম্মাননার জন্য মনোনীত করেছে। এদের মধ্যে পাঁচজন পদ্মবিভূষণ, ১৭ জন পদ্মভূষণ আর ১১০ জন পদ্মশ্রী সম্মাননা পেয়েছেন।

এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এবারের পদ্ম পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করে।

প্রসঙ্গত, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা রবীন্দ্রসংগীত ছাড়াও ধ্রুপদী, টপ্পা ও কীর্তন গানের ওপর শিক্ষা লাভ করেছেন। প্রাথমিক অবস্থায় রেজওয়ানা বন্যা ‘ছায়ানট’ ও পরে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতেও পড়াশোনা করেছেন। তিনি ‘সুরের ধারা’ নামের একটি সংগীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করেন।

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার কণ্ঠে এ পর্যন্ত বহু অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- ‘স্বপ্নের আবেশে’, ‘সকাল সাঁঝে’, ‘ভোরের আকাশে’, ‘লাগুক হাওয়া’, ‘আপন পানে চাহি’, ‘প্রাণ খোলা গান’, ‘এলাম নতুন দেশে’, ‘মাটির ডাক’, ‘গেঁথেছিনু অঞ্জলি’, ‘মোর দরদিয়া’, ‘শ্রাবণ তুমি’ ও ‘ছিন্নপত্র’ ইত্যাদি।

সংগীতে অসামান্য অবদান রাখায় ২০১৬ সালে দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পদক’ লাভ করেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। এ ছাড়া তিনি ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদক, সিটিসেল-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড, আনন্দ সংগীত পুরস্কারসহ বহু পুরস্কার পেয়েছেন। এর আগে ভারতে বঙ্গভূষণ সহ বেশ কিছু পদক পেয়েছেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
ছুটিতে বাড়ি গিয়ে হিটস্ট্রোকে পুলিশ সদস্যের মৃত্যু
ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে ‘পদ্মশ্রী’ নিলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল হতে পারে মঙ্গলবার
বুড়িচং সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
বোরকা পরে বালিকা মাদরাসায় ফাহিম, ধরা পড়ে খেলেন গণপিটুনি
তাইওয়ানে কয়েক ঘন্টায় ৮০ বার ভূমিকম্প অনুভূত
এবার ইরাকে মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা
ঢাকায় পৌঁছেছেন টাইগারদের নতুন কোচ
ঢাকাসহ ৪ অঞ্চলে ধেয়ে আসছে ঝড়
যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া !
কাতারের আমিরের সাথে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক আজ
‘বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব’ গঠন করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
নওগাঁয় গলায় কাঁচি দিয়ে খুঁচিয়ে স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস পেলেন বনি আমিন ও সবুজ মাহমুদ সহ ১৫ সাংবাদিক
রাজধানীতে হিট স্ট্রোকে রিকশা চালকের মৃত্যু
আধুনিক ও টেকসই ভূমি ব্যবস্থাপনার জন্য কাজ করছে সরকার: ভূমিমন্ত্রী
সমাবেশ স্থগিত করেছে বিএনপি
হিট স্ট্রোক হলে করণীয় কী?