বুধবার, ১ মে ২০২৪ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইতেকাফের সময় যেসব কাজ নিষিদ্ধ

ছবি সংগৃহিত

ইসলামে ফজিলতপূর্ণ একটি আমল হলো ইতেকাফ। আল্লাহ তা'আলা কোরআনে বলেছেন, আমি ইবরাহিম ও ইসমাইলকে নির্দেশ দিলাম, তোমরা আমার ঘরকে তওয়াফকারী, ইতেকাফকারী ও রুকু–সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র রাখো। (সুরা বাকারা: ১২৫) আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একদিন ইতেকাফ করবে, আল্লাহ তাআলা তার ও জাহান্নামের মধ্যে তিনটি পরিখা সৃষ্টি করে দেবেন, যার একটির দূরত্ব আসমান জমিনের দূরত্বের চেয়ে বেশি। (তাবরানি ফিল আওসাত)

রমজানের শেষ দশদিন ইতেকাফ করা সুন্নতে মুআক্কাদা কেফায়া। কোনো মহল্লা বা এলাকা থেকে একজন ইতেকাফ করলে পুরো মহল্লাবাসীর পক্ষ থেকে এটি আদায় হয়ে যাবে। কেউ ইতেকাফ না করলে সবাই গুনাহগার হবে।

এ ছাড়া সারা বছরই নফল ইতিকাফ করা যায়। ইতিকাফের মানত করলে তা পূরণ করা ওয়াজিব। ওয়াজিব ইতিকাফে রোজা রাখা বাধ্যতামূলক।

ইতেকাফরত অবস্থায় যেসব কাজ করা নিষিদ্ধ

কোনো মসজিদে এক বা একাধিক দিন দুনিয়াবি কাজকর্ম থেকে অবসর নিয়ে সওয়াবের নিয়তে অবস্থান করাকে ইতিকাফ বলে। ইতেকাফ করার সময় কিছু বিধিনিষেধ মেনে চলতে হয়। কিছু কাজ আছে যেগুলো ইতেকাফ অবস্থায় নিষিদ্ধ এবং ইতেকাফকারী ওই কাজগুলো করতে ইতেকাফ ভেঙে যাবে।

১. ইতেকাফ অবস্থায় স্ত্রী-সহবাস সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। রমজানে দিনের বেলা রোজা অবস্থায় স্ত্রী-সহবাস নিষিদ্ধ হলেও রাতে সহবাসের অনুমতি রয়েছে। কিন্তু ইতেকাফ অবস্থায় রাতেও সহবাসের নিষিদ্ধ। ইতেকাফরত ব্যক্তি স্ত্রী সহবাস করলে ইতেকাফ ভেঙে যাবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমরা মাসজিদে ইতিকাফরত অবস্থায় স্ত্রীদের সাথে মিলিত হয়ো না। এটা আল্লাহর সীমারেখা, সুতরাং তোমরা তার নিকটবর্তী হয়ো না। (সুরা বাকারা: ১৮৭)

২. একান্ত প্রয়োজন ছাড়া মসজিদ থেকে বের হলে ইতেকাফ ভেঙে যাবে। ইতেকাফরত অবস্থায় অজু, ফরজ-গোসল ও প্রাকৃতিক প্রয়োজনে মসজিদ থেকে বের হওয়া যাবে। কিন্তু জানাজার নামাজের মতো ফজিলতপূর্ণ কাজের জন্য বা অপ্রয়োজনীয় গোসল, বেচাকেনা, মোবাইলে কথা বলা ইত্যাদি কাজের জন্যও মসজিদ থেকে বের হওয়া যাবে না।

৩. ইতেকাফরত অবস্থায় রোজা রাখা জরুরি। কেউ যদি কোনো প্রয়োজনে রোজা ভেঙে ফেলে বা কোনোভাবে রোজা ভেঙে যায়, তাহলে তার ইতেকাফও ভেঙে যাবে। যেমন কেউ যদি অসুস্থতার কারণে রোজা ভেঙে ফেলে, তাহলে তার ইতেকাফও ভেঙে যাবে। একইভাবে ইচ্ছাকৃত পানাহার, সহবাস বা জাগ্রত অবস্থায় ইচ্ছাকৃত বীর্যস্খলন ঘটানোর কারণে কারো রোজা ভেঙে গেলে তার ইতেকাফও ভেঙে যাবে।

৪. ইতেকাফরত অবস্থায় নারীদের মাসিক শুরু হলে তাদের ইতেকাফ ভেঙে যাবে।

Header Ad

গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খাচ্ছেন? হতে পারে বড় বিপদ

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে বইছে তীব্র দাবদাহ। কোথাও মিলছেনা একটুখানি স্বস্তি। তবে প্রচণ্ড গরমে স্বস্তি যোগায় এক গ্লাস ঠাণ্ডা পানিতে। অনেকে অতিরিক্ত স্বস্তি পেতে বরফ মেশানো পানিও পান করে থাকেন। তবে বিশেষজ্ঞরা এতে উপকারের চেয়ে শরীরের ক্ষতিই দেখছেন বেশি।

এই গরমে নিয়মিত পানি পানের কোন বিকল্প নেই। তবে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পানে হিতে বিপরীত হতে পারে।

অনেকেই খাবার খাওয়ার সময় বা তীব্র গরমে ঠান্ডা পানি পান করেন। এতে হজমে ব্যাঘাত ঘটে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত ঠান্ডা পানি খেলে খাবারে থাকা পুষ্টিগুণ গ্রহণ করতে চায় না শরীর।

এছাড়াও তীব্র গরমে ঘরে ফিরেই ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খেলে গলায় ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। বুকে ও মাথায় জমে যেতে পারে কফ। হাঁচিকাশির নিতে পারে পিছু।

নিয়মিত ঠান্ডা পানি খেলে ওজন কমাতেও বেগ পেতে হয়। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, ঠান্ডা পানির কারণে শরীরের ফ্যাট মেটাবোলিজম ধীর হয়ে যায়। ফলে বাড়তে শুরু করে ওজন। তাই শরীরচর্চার পর হুট করে ঠান্ডা পানি পান থেকে বিরত থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।

হুট করে ঠাণ্ডা পানি পানে দেহের তাপমাত্রা হঠাৎই বদলে যায়। তাপমাত্রাজনিত এই তারতম্যের সঙ্গে শরীর ঠিক মানিয়ে নিতে পারে না। এতে পেটের সমস্যা থেকে শুরু করে ক্রনিক ব্যথাসহ একাধিক রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানিকে না বলুন।

নিজ এলাকায় জানাজায় গিয়ে মোবাইল হারালেন ধর্মমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

নিজ এলাকায় এক নারীর জানাজায় অংশ নিতে গিয়ে মোবাইল ফোন হারিয়েছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান দুলাল। মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার শহীদ মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম গার্লস হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, প্রয়াত ভূমি প্রতিমন্ত্রী রাশেদ মোশাররফের স্ত্রী হাসনা মোশারফের জানাজায় অংশ নেন ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। নামাজের আগ মুহূর্তে ধর্মমন্ত্রীর ব্যবহৃত আইফোন ব্র্যান্ডের মোবাইলের এয়ারপ্লেন মোড অন করে কোনো এক ব্যক্তির হাতে দেন। সেই ব্যক্তি আর মোবাইল ফোনটি ফেরত দেননি। কার কাছে মোবাইল দিয়েছেন সেটা মনে নেই মন্ত্রীর।

ইসলামপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন তালুকদার বলেন, গতকাল ধর্মমন্ত্রী একটি জানাজায় অংশ নেন। জানাজার নামাজ শুরু হওয়ার আগ মুহূর্তে মোবাইল ফোনটির এয়ারপ্লেন মোড অন করে কোনো এক ব্যক্তির হাতে দেন। পরবর্তীতে কার কাছে মোবাইল ফোনটি দিয়েছেন সেটা তিনি মনে করতে পারছেন না।

ওসি বলেন, এখন পর্যন্ত মোবাইল ফোনটি পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনটির এয়ারপ্লেন মোড অন রয়েছে। আমারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করার।

মানুষের মস্তিষ্কের আকার বড় হচ্ছে!

ছবি: সংগৃহীত

কোনো অঞ্চলে বৃদ্ধ বয়সে পৌঁছানো মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার মানে হল, সে স্থানে ডিমেনশিয়া বা আলঝেইমার রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু গবেষকরা দেখছেন, ডিমনেশিয়া রোগীর সংখ্যা বরং কমতে শুরু করেছে। যার কারণ খুঁজতে গিয়ে তারা আবিষ্কার করেন, মানুষের ব্রেইনের আকার আগের থেকে বড় হয়ে গেছে। ১৯৩০ সাল থেকে ক্রমাগত এই বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে; যা ডিমেনশিয়া রোগের প্রবণতা কমিয়ে আনছে বলে মনে করছেন গবেষকরা।

সম্প্রতি সাইন্টিফিক আমেরিকানের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে আসে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং গ্রেট ব্রিটেনসহ বৃহৎ জনসংখ্যার দেশগুলিতে গবেষণায় দেখা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লোকেরা গত ১০০ বছরের তুলনায় বর্তমানে বেশি দিন বাঁচেন। তারপরও সাম্প্রতিক দশকগুলিতে ডিমেনশিয়ার নতুন কেস সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। ফ্রেমিংহাম হার্ট স্টাডি, ১৯৪৮ সাল থেকে ফ্রেমিংহাম, ম্যাসাচুসেটসে বসবাসকারী ব্যক্তিদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আসছে। তৃতীয় প্রজন্মসহ প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি তথ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তাদের কাছে।

ইউটি হেলথ সান আন্তোনিওর নিউরোলজিস্ট সুধা শেশাদ্রি বলেন, '১৯৭০ সালের পর থেকে ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে। ৩০ বছরের পরে এর লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার কথা থাকলেও তা আরও দেরিতে পাওয়া যাচ্ছিল; যা একটি আশাব্যঞ্জক খবর ছিল।'

কিন্তু তারা চিন্তা করছিলেন, ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি হ্রাসের কারণ কী?

ফ্রেমিংহামের বাসিন্দাদের মধ্যে তাদের পূর্ব বংশধরদের থেকে পাওয়া কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য, যা ডিমেনশিয়া হওয়ার সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে তার উপস্থিতি ছিল। কিন্তু বর্তমানে তা উন্নতির দিকে। রোগটি প্রধানত বংশগত হলেও তাদের মধ্যে এই ধারা লোপ পাচ্ছে।

১৯৯৯ সালে ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (MRI) ব্যবহার করে ৩ হাজার ২২৬ জনের মস্তিষ্ক স্ক্যান করা হয়। যেখানে ১৯৩০ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে জন্ম নেয়া মানুষের মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ করা হয়। তার উপর ভিত্তি করে, মার্চ মাসে জামা নিউরোলজি এক বিশ্লেষণ প্রকাশ করে। যেখানে বলা হয়েছে, ১৯৩০ থেকে ১৯৭০ সালে জন্ম নেওয়াদের মস্তিষ্কের আকারে পরিবর্তন ঘটেছে।

মস্তিষ্কের আয়তন, যা মাথার খুলির মধ্যে স্থান পরিমাপ করে (এটি ইন্ট্রাক্রানিয়াল ভলিউম নামেও পরিচিত), তা ৬.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৩০ এর দশকে জন্ম গ্রহণকারীদের পরিমাণ ১,২৩৬ মিলিলিটার ছিল; যা বেড়ে ১৯৭০ দশকে ১৩১৭ মিলিলিটার হয়েছে। এছাড়া, শ্বেত পদার্থ এবং হিপ্পোক্যাম্পাস যা মেমরি প্রক্রিয়াকরণের একটি অঞ্চলের চাবিকাঠি, উভয়ের আয়তন বড় হয়ে উঠেছে। কর্টেক্সের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল (মস্তিষ্কের বাইরের স্তর) বৃদ্ধি পেয়েছে, কিন্তু কর্টেক্সের পুরুত্ব প্রায় ২০ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে।

ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিস মেডিকেল সেন্টারের নিউরোলজিস্ট এবং গবেষণার প্রথম লেখক চার্লস ডিকার্লি বলেন, 'কর্টিকাল পুরুত্ব হ্রাস দেখে প্রথমে কিছুটা অবাক হয়েছিলাম। মস্তিষ্ক বড় হওয়ার সাথে সাথে এটি আরও জটিল হয়ে ওঠে; যা জিরিফিকেশন নামে পরিচিত। এটি কর্টেক্সের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রকে প্রসারিত করে। এই পরিবর্তনের একটি সম্ভাব্য পরিণতি হতে পারে যে, পরবর্তী প্রজন্মের মানুষের মস্তিষ্ক কেবল বড় হচ্ছে না, তারা আরও আন্তঃসংযুক্তও হচ্ছে।'

শ্বেত পদার্থের বৃদ্ধি, মস্তিষ্কের কোষের সংযোজক ফাইবার সমন্বিত হওয়ার মাধ্যমে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় মস্তিষ্কের আকার শীর্ষে পৌঁছায়। গবেষকরা মনে করেন, এটি কেবল ডিমনেশিয়া নয় বরং একটি মানুষের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং বিকাশে প্রভাব ফেলে।

শেশাদ্রি বলেন, '২০২৩ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, গত ৫০ হাজার বছরে মানুষের মস্তিষ্ক উষ্ণ অঞ্চলের তুলনায় শীতল অঞ্চলে আকারে ছোট হয়। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে মানুষের আবির্ভাবের পর থেকে ৭ মিলিয়ন বছরে আমাদের মস্তিষ্কের আকার তিনগুণ হয়েছে।'

দ্য ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজের একজন স্নায়ু বিজ্ঞানী এবং এপিডেমিওলজিস্ট ক্যারল ব্রেইন বলেন, 'বিশ্বজুড়ে, এমন অনেক শিশু জন্ম নেয় যারা ছোট বেলা থেকেই ডিমেনশিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে এখন আমরা প্রাপ্ত বয়স্কদের মস্তিষ্কে যে পরিবর্তন দেখছি তা নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। যাতে আমরা ভবিষ্যতের কঠিন কোনো সমস্যা থেকে সচেতন হতে পারি।' সূত্র- সাইন্টিফিক আমেরিকান

সর্বশেষ সংবাদ

গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খাচ্ছেন? হতে পারে বড় বিপদ
নিজ এলাকায় জানাজায় গিয়ে মোবাইল হারালেন ধর্মমন্ত্রী
মানুষের মস্তিষ্কের আকার বড় হচ্ছে!
শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা
বিমানের খাবার নিয়ে অসন্তোষ প্রধানমন্ত্রী, দুইদিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ
ছাত্রলীগ নেতাকে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ ছাত্রদলের বিরুদ্ধে
শেখ হাসিনার অধীনে কেয়ামত পর্যন্ত সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না: রিজভী
যতবার সরকারে এসেছি ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব!
সৌদি আরবে ভারী বৃষ্টিপাতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, মদিনায় রেড এলার্ট!
সন্ধ্যায় হাসপাতালে যাবেন খালেদা জিয়া
নাটোরে আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা
বৃষ্টি নিয়ে সুসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
কেনিয়ায় বৃষ্টি-বন্যায় নিহত বেড়ে ১৬৯, নিখোঁজ শতাধিক
টাঙ্গাইলে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষ, নারীসহ নিহত ২
শ্রমিকের কল্যাণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে সরকার: রাষ্ট্রপতি
‘আমার জীবনটা এখানেই থেমে গেলো’
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ: ভিনিসিয়ুসের জোড়া গোলে বায়ার্নকে রুখে দিলো রিয়াল
মহান মে দিবস: শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের দিন আজ