শনিবার, ৭ জুন ২০২৫ | ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

হজের খুতবায় ফিলিস্তিনের শত্রুদের ধ্বংসের জন্য প্রার্থনা

ছবি: সংগৃহীত

হজের খুতবায় মসজিদুল হারামের ইমাম শায়খ ড. সালেহ বিন হুমাইদ মসজিদ আল-নামিরাহ থেকে তাঁর ২০২৫ সালের হজের খুতবায় বলেন: “হে আল্লাহ, ফিলিস্তিনের জনগণকে সাহায্য করুন এবং তাদের শত্রুদের ধ্বংস করুন।”“হে আল্লাহ, ফিলিস্তিনের শহীদদের ক্ষমা করুন এবং আহতদের সম্পূর্ণ আরোগ্য দান করুন,” ইমাম প্রার্থনা করেন, চলমান সহিংসতার ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে।

ইমাম-ই-কাব্বা মুসলমানদের প্রার্থনা চালিয়ে যাওয়ার এবং অভাবী লোকদের যাকাত প্রদান করার আহ্বান জানান তিনি।

তিনি বলেন, আল্লাহ মুমিনদেরকে সৎকর্মে সহযোগিতা করার এবং তাকওয়া অবলম্বন করার নির্দেশ দেন। খুতবায় মুসলিমদের তাদের পিতামাতার সাথে সদয় আচরণ করার এবং সর্বদা সত্য কথা বলার আহ্বান জানানো হয়।

তিনি আরও বলেন, ঈমানদারদের উচিত আল্লাহকে ভয় করা এবং তাকওয়া অবলম্বন করা। তাকওয়া ঈমানদারের বৈশিষ্ট্য। তিনি বলেন, শয়তান মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু। মুসলমানদের উচিত পরস্পরের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি বজায় রাখা।

শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ বলেন, আল্লাহ তায়ালা ইসলামকে মানবজাতির জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করেছেন। যদি তুমি তোমার শত্রুকে ক্ষমা করো, তাহলে আল্লাহ তোমাকে তাঁর বন্ধু বানিয়ে নেবেন।

তিনি আরও বলেন, সৎকর্ম পাপসমূহকে মুছে দেয়। তাই আমাদের উচিত যতটা সম্ভব নেক কাজের চেষ্টা করা। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আল্লাহর এবাদত এমনভাবে করো যেন তুমি তাঁকে দেখছ।

মসজিদুল হারামের সাবেক ইমাম বলেন, ইসলাম ধর্মের তিনটি স্তর রয়েছে, যার মধ্যে সর্বোচ্চ স্তর হলো ‘ইহসান’। পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার, নম্রতা প্রদর্শন এবং প্রতিশ্রুতি পূরণ করাও ইসলামেরই অংশ। আর লজ্জাশীলতা বা হায়া হলো ঈমানের একটি শাখা।

ভোর থেকে আরাফায় পৌঁছাতে শুরু করেন হাজিরা। ছবি: সংগৃহীত

শায়খ সালেহ বিন আবদুল্লাহ আরও বলেন, হজের সময় বেশি বেশি আল্লাহর জিকির (স্মরণ) করা উচিত, বেশি বেশি দোয়া করা উচিত এবং দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ প্রার্থনা করা উচিত। আল্লাহ বলেছেন, নেক কাজে একে অপরকে সাহায্য করো এবং মন্দ কাজে বাধা দাও।

হজের প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ ফরজ আরাফায় অবস্থান পালনের জন্য আজ বৃহস্পতিবার (৮ জিলহজ, ৫ জুন) ভোর থেকে আরাফায় পৌঁছাতে শুরু করেন হাজিরা। এখানে পৌঁছে আল্লাহর কাছে দোয়া ও ইবাদতে সময় অতিবাহিত করছেন তারা।

সৌদি কর্তৃপক্ষ হাজিদেরকে দিনের সবচেয়ে উত্তপ্ত সময়ে (সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা) বাইরে না থাকার অনুরোধ জানিয়েছে।

হাজার হাজার হাজি ফজরের আগেই আরাফার ময়দান, জাবালে রহমত পাহাড় ও তার আশপাশের সমতল ভূমিতে একত্রিত হতে শুরু করেন। এটি সেই ঐতিহাসিক স্থান যেখানে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তার বিদায় হজের ভাষণ প্রদান করেছিলেন। সূর্যাস্তের পর তারা আরাফাত থেকে মুজদালিফার উদ্দেশে রওনা হবেন।

মিনা ও আরাফার ময়দানের মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত একটি এলাকা মুজদালিফা। শয়তানকে প্রতীকি পাথর নিক্ষেপের রীতি অনুসরণের জন্য এখান থেকে তারা পাথর সংগ্রহ করবেন।

১০ জিলহজ তারিখে ওকুফে মুজদালিফা শেষে তারা রমি (শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ) করার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।

এরপর তারা বড় শয়তানকে সাতটি কঙ্কর নিক্ষেপ করবেন এবং কোরবানি করবেন। এরপর মাথা মুণ্ডিয়ে বা চুল ছেঁটে ইহরাম খোলার মাধ্যমে ইহরামমুক্ত হবেন।

১১ জিলহজ হজযাত্রীরা ছোট, মাঝারি ও বড় তিনটি শয়তানকে সাতটি করে কঙ্কর নিক্ষেপ করবেন। রমি শেষে তারা কাবা শরিফে ‘তাওয়াফে জিয়ারত’ করবেন এবং এরপর সাফা-মারওয়া সাঈ সম্পন্ন করবেন।

১২ জিলহজ তারিখে সূর্য ঢলার পর তিনটি শয়তানকে কঙ্কর নিক্ষেপ করা হবে। ১৩ জিলহজ রমি জামেরাত শেষে হজযাত্রীরা মিনা থেকে তাদের বাসস্থানে ফিরে যাবেন।

Header Ad
Header Ad

কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডে একযোগে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শনে যান স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি কলাবাগান শিশু পার্কসংলগ্ন সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস) পরিদর্শন করেন।

এ সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা বলেন, “শহরে কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। নির্ধারিত সময়ে পরিষ্কার না হলে দুর্গন্ধ ছড়ায়, রোগ-জীবাণুর আশঙ্কা থাকে। তবে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ১২ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণে সক্ষম হবে বলে আমরা আশাবাদী।”

তিনি আরও বলেন, “এ বছর কোরবানির বর্জ্যের কারণে নগরবাসীর ঈদের আনন্দে কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না।”

দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, কোরবানির বর্জ্য অপসারণে মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন ১০ হাজারের বেশি পরিচ্ছন্নতাকর্মী। এ কার্যক্রমে নিয়োজিত রয়েছে ২০৭টি ডাম্প ট্রাক, ৪৪টি কম্পেক্টর, ৩৯টি কন্টেইনার ক্যারিয়ার, ১৬টি পে-লোডারসহ সর্বমোট ২,০৭৯টি যানবাহন। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য স্থাপন করা হয়েছে একটি জরুরি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, যা সার্বক্ষণিক তদারকিতে রয়েছে।

পরিদর্শনের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. আবুল হাসান, ডিএসসিসির সচিব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমডোর মো. মাহাবুবুর রহমান তালুকদারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

উল্লেখ্য, সিটি করপোরেশনের এ উদ্যোগের লক্ষ্য নগরবাসীর জন্য পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যকর ও আনন্দময় ঈদ নিশ্চিত করা।

Header Ad
Header Ad

নগরজুড়ে কোরবানির পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজারের বেশি কর্মী

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহার সকালে হালকা বৃষ্টি থাকলেও রাজধানীতে কোরবানির আমেজে কোনো ভাটা পড়েনি। জাতীয় ঈদগাহসহ নগরজুড়ে পাড়া-মহল্লার মসজিদগুলোতে সকাল ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় ঈদগাহে অনুষ্ঠিত প্রধান জামাতে সর্বস্তরের মানুষ অংশ নিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন।

ঈদের নামাজ শেষে শুরু হয় পশু কোরবানির উৎসব। এবার ঢাকা সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট কোরবানি স্থানের ঘোষণা না থাকায় আগের মতোই অলিগলি ও রাস্তায় পশু জবাইয়ের দৃশ্য দেখা গেছে। আবহাওয়া অফিস আগেই জানিয়েছিল, ঈদের দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সকালে বৃষ্টির বিড়ম্বনা না থাকায় নির্বিঘ্নে কোরবানি কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।

ঢাকায় এবার প্রায় ৭ লাখ পশু কোরবানি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যার ফলে উৎপন্ন হতে পারে প্রায় ৫০ হাজার টন বর্জ্য। এই বিপুল পরিমাণ বর্জ্য দ্রুত অপসারণে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সম্মিলিতভাবে প্রায় ২০ হাজার ২৬৭ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিয়োজিত রেখেছে, যাদের ঈদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।

দক্ষিণ সিটির প্রশাসক শাহজাহান মিয়া জানিয়েছেন, “ঈদের দিন বিকাল থেকেই শুরু হবে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম। আমরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, ১২ ঘণ্টার মধ্যে পুরো শহর পরিষ্কার করব।” তিনি আরও বলেন, “যথাযথ ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুত রয়েছে প্রায় ১০ হাজার পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক গাড়ি।” দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ইতোমধ্যে নাগরিকদের মাঝে প্রায় ১৩ লাখ ৯০ হাজার পলিব্যাগ বিতরণ করেছে এবং হটলাইন নম্বর ০১৭০৯-৯০০৮৮৮ ও ০২২২৩৩৮৬০১৪ চালু রেখেছে।

উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, “ঈদের দিনেই আমরা দিনের মধ্যেই বর্জ্য অপসারণ করে শহর পরিষ্কার রাখব।” তিনি জানান, ডিএনসিসির ১০ হাজার কর্মী এ কাজে নিয়োজিত থাকবেন এবং ২২৪টি ডাম্প ট্রাক, ৩৮১টি পিকআপ, ২৪টি পেলোডারসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম প্রস্তুত রয়েছে। উত্তর সিটি করপোরেশন ধারণা করছে, কোরবানির পর প্রায় ২০ হাজার টন বর্জ্য তৈরি হবে। এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য বিতরণ করা হয়েছে সাড়ে ১২ লাখ পলিব্যাগ, আড়াই হাজার বস্তা ব্লিচিং ও চার হাজার ক্যান স্যাভলন। এছাড়া, পরিবেশসম্মত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে আমিন বাজারে দুটি পরিখা খনন করা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমের নম্বর +৮৮০২৫৫০৫২০৮৪ ও ১৬১০৬ চালু রয়েছে নাগরিক সহায়তার জন্য।

এদিকে, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে নাগরিকদের প্রতি সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। যত্রতত্র পশু জবাই ও বর্জ্য ফেলা পরিবেশ দূষণ, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও জনদুর্ভোগ তৈরি করতে পারে বলে জানিয়ে, ব্যক্তিগত সুরক্ষা উপকরণ ব্যবহার, নির্দিষ্ট স্থানে বর্জ্য ফেলা ও মাটিচাপা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে মন্ত্রণালয়। এছাড়া, মাংস বিতরণ ও বর্জ্য অপসারণে প্লাস্টিকের পরিবর্তে বায়োডিগ্রেডেবল ব্যাগ ব্যবহারে উৎসাহিত করা হয়েছে।

সকলের সম্মিলিত সচেতনতাই পারে এই উৎসবের পরিবেশকে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ রাখতে—এটাই প্রশাসনের প্রত্যাশা।

Header Ad
Header Ad

ঈদের দিন বন্ধ মেট্রোরেল, কাল থেকে ফের চলবে

ছবি: সংগৃহীত

আজ শনিবার (৭ জুন) পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানী ঢাকায় মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ থাকবে। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

ডিএমটিসিএলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঈদের দিন মেট্রোরেল চলবে না, তবে ঈদের পরদিন রোববার (৮ জুন) সকাল ৮টা থেকে ট্রেন চলাচল শুরু হবে ৩০ মিনিট অন্তর অন্তর। এরপর সোমবার (৯ জুন) থেকে মেট্রোরেল চলবে সরকারি ছুটির দিনের সময়সূচি অনুযায়ী।

মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ও পুনরায় চালুর এই সিদ্ধান্ত আগে থেকেই যাত্রীদের অবহিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঈদ উপলক্ষে অনেকেই রাজধানী ছেড়েছেন ঠিকই, তবে যারা ঢাকায় আছেন, তাদের চলাচলের সুবিধার্থে ঈদের পরদিন থেকেই আংশিকভাবে মেট্রোরেল চালু রাখা হচ্ছে।

এদিকে, ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত ৫ জুন থেকে শুরু হয়েছে টানা ১০ দিনের সরকারি ছুটি। এই ছুটি কার্যকর হয়েছে সচিবালয়সহ দেশের সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধাস্বায়ত্তশাসিত এবং অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। উল্লেখ্য, ঈদুল ফিতরে ৯ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল, তবে কোরবানির ঈদে তা বেড়ে হয়েছে ১০ দিন, যা কর্মজীবীদের জন্য দীর্ঘ বিশ্রামের সুযোগ তৈরি করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
নগরজুড়ে কোরবানির পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজারের বেশি কর্মী
ঈদের দিন বন্ধ মেট্রোরেল, কাল থেকে ফের চলবে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক সাক্ষাৎ
কাশ্মীর হামলায় ভারতকে সমর্থন চীন-ইরানের, পাকিস্তানের ওপর বাড়ছে কূটনৈতিক চাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে: ইশরাক হোসেন
লা লিগার সেরা রাফিনিয়া, অনূর্ধ্ব-২৩ বিভাগে ইয়ামাল
ডিসেম্বরে নির্বাচন হলে জাতির জন্য ভালো হবে: মির্জা ফখরুল
ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি হামলা, ঝরল ৪২ প্রাণ
ঈদের ছুটিতে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ভিড়, খালি নেই হোটেল-রিসোর্ট
ইলন মাস্কের সঙ্গে ঝগড়া, নিজের টেসলা গাড়ি বিক্রির সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার ৫ জামাত অনুষ্ঠিত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
শাহবাগে ঈদের নামাজ পড়লেন হামজা-জামাল ও ফাহমেদুলরা
ঈদের আগের দিন সড়কে ঝরেছে ২০ প্রাণ, আহত অন্তত ৬০
ঈদের নামাজ শেষে দেশের মঙ্গলে দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ নম্বর
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত, মোনাজাতে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত
ত্যাগের মহিমার পবিত্র ঈদুল আজহা আজ