শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

খুমেকে নবজাতক চুরি, সংঘবদ্ধ অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট!

খুমেক হাসপাতালে সংঘবদ্ধ অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় অসুস্থ্য রোগীরা, হাসপাতালের সামনে থেকে নবজাতক শিশু চুরি। নবজাতকটির মামা মোস্তফা জানান, গত মঙ্গলবার সকালে আমার বোন রানিমা বেগমের প্রসব বেদনা উঠলে ফকিরহাট উপজেলা থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মঙ্গলবার দুপুরে সন্তান জন্ম নিলে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ছাড়পত্র দেয়।

হাসপাতালের গেটের সামনে এসে গাড়িভাড়া নিয়ে চালকের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ওই চালক গাড়ির চাবি দিয়ে আমার মাথায় আঘাত করেন। এরমধ্যে আরও কয়েকজন চালক আমার ওপর উত্তেজিত হয়ে মারমুখী আচরণ করেন। তাদের সঙ্গে একজন নারীও ছিল। মোস্তফা বলেন, ওই নারী নবজাতককের খালা সোনিয়া বেগমের কাছ থেকে নিয়ে ভিড়ের মধ্যে হারিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে হাসপাতাল এলাকায় খোঁজাখুঁজি করে নবজাতক শিশুটিকে আর পাওয়া যায়নি। ওই মহিলাকে খোঁজার খুঁজি অব্যাহত রয়েছে।

সংঘবদ্ধ অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় অসুস্থ্য রোগীরা। প্রতিদিন যেন বেড়েই চলছে এদের রাজত্ব কোনভাবে নিয়ন্ত্রণ নেই। এদিকে বিষয়টি নিয়ে খুমেক হাসপাতাল প্রশাসন বেশ কয়েকবার মিটিং ও এসব রোগী পরিবহন গাড়ী গুলোর চাকার হাওয়া ছেড়ে দিলেও পরের দিন আগের মত হাসপাতাল সড়কের বিভিন্ন চত্বর দখল করে দাপিয়ে বেড়ায়। যে কারণে খুমেক হাসপাতাল প্রশাসন নির্বিকার ও অসহায় এসব অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের কাছে।

পাশাপাশি হাসপাতালের দায়িত্বরত কর্মচারীদের সহায়তায় ও স্থানীয় প্রভাবশালি মহলের ছত্রছায়ায় যেন এসব অ্যাম্বুলেন্স চালকেরা এখন নিয়ন্ত্রণহীন। সরেজমিনে দেখা যায় খুমেক হাসপাতালে জরুরী বিভাগ থেকে শুরু করে হাসপাতাল চত্বর ঘিরে অপেক্ষমান প্রায় শতাধিক অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। খুমেক হাসপাতালে রোগীদের জন্য ৫০০ বেডের ব্যবস্থা প্রতিদিন চিকিৎসাধীন থাকে ১২শো থেকে ১৫ শোর মত রোগী।

এসব অসুস্থ রোগীদের ছাড়পত্র পাওয়া বাড়ীতে যাওয়া বা জরুরী ভিত্তিতে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন হয় অ্যাম্বুলেন্স। তবে দেখা যায় অধিকাংশ এসব অ্যাম্বুলেন্স গুলো পুরাতন মডেলের মাইক্রোবাসগুলো ভিতরে সিট কেটে আর বাহিরে লাল রং দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স লিখেও উপরে একটি জরুরী হুইসেল বাতি স্থাপন করে বানিয়ে ফেলেছেন রোগী পরিবহন অ্যাম্বুলেন্স। এসব গাড়ী চলে খুমেক হাসপাতালে।

এবিষয়ে ভুক্তভোগী রোগী স্বজন রবিউল ইসলাম বলেন, আমাদের বাড়ী মোড়েলগঞ্জ আমার ফুফু অসুস্থ্য ছিল তাকে বাড়ীতে নেয়ার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্স প্রয়োজন ছিল। তবে এখানে আমার কাছে পাঁচ হাজার টাকা দাবি করে। বেশি অর্থ দাব করায় আমি আমার এক ছোট ভাইয়ের মাধ্যমে অন্য জায়গার থেকে কম ভাড়ায় একটি অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে আসলে রোগীকে বাহিরের কোন অ্যাম্বুলেন্স গাড়ীতে তুলতে দেবে না বলে জানিয়ে দেয়। বিষয়টি নিয়ে আমি হাসপাতালে দায়িত্বরত আনসার সদস্যদের অবগত করি তবে তারা বলে এবিষয়ে আমরা কিছু করতে পারবো না।

এক পর্যায়ে তাদের অনেক অনুরোধ করার পর আমাকে বলে এর পর যেন এমন ভুল না হয়। অ্যাম্বুলেন্স চালককে ধমক ও সতর্ক করে যেন আর কখনও হাসপাতালে প্রবেশ না করে। এবিষয়ে নাম প্রকাশ না শর্তে হাসপাতালে দায়িত্বরত একজন আনসার সদস্য বলেন, এখানে অ্যাম্বুলেন্স চালকেরা খুবই বেপোরোয়া এদের একটি বড় সিন্ডিকেট আছে এমনকি নিজেরা জায়গা বুঝে ভাড়া ও নির্ধারণ করে রাখে।

এর থেকে কম কোন চালক নিলে তার বিরুদ্ধে চলে যায় অন্য সব চালক এছাড়া হাসপাতালে বিভিন্ন ওয়ার্ডে কর্মচারী ওয়ার্ডবয় বা আয়াদের সঙ্গে এদের একটি শতকরা ২০% কমিশন চুক্তি থাকে। এরা রোগীদের অ্যাম্বুলেন্স ট্রিপ পাইয়ে দিলে নগদ কমিশন পেয়ে যায়। এভাবে চলছে খুমেক হাসপাতালে রোগী পরিবহন ব্যবস্থা।

এছাড়া সরকারী অ্যাম্বুলেন্স মাত্র ৬টি এরা অধিকাংশ সময়ে অন্য কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করে। যেমন কোন কর্মকর্তা বাহিরে যাবে বা অন্য কোন কাজ থাকলে তারা সরকারী রোগী পরিবহন অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে বের হয়। এ বিষয়ে বেসরকারী এ্যম্বুলেন্স চালক মো. ওবায়দুল বলেন, এখানে প্রায় ৯০টির মত অ্যাম্বুলেন্স আছে।

এছাড়া এখন তেমন একটা ট্রিপ পাওয়া যায় না। পাশাপাশি জালানি তেলের দাম বেড়েছে। যে কারণে রোগীরা মনে করে বেশি ভাড়া নেয়া হচ্ছে। তবে সিরিয়াল আছে গাড়ীর যদি কোন গাড়ী সিরিয়াল না মানে তখন আমরা তাদের আটকে দেই। তবে বাহিরের অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে দেয়া হয়না এটা মিথ্যা কথা।

এবিষয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মো. রবিউল হাসান বলেন, আমরা খুবই বিরক্ত এসব মালিকানাধীন অ্যাম্বুল্সে চালকের জন্য। আমরা হাসপাতালের অফিস সময়ে কোন অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে দেই না। এছাড়া বেশ কয়েকবার এসব অ্যাম্বুলেন্স এর চাকার হাওয়া ছেড়ে দিয়েছি।

পাশাপাশি আমরা বেশ কয়েকবার কঠোরভাবে সতর্ক করেছি। তবে দীর্ঘমেয়াদি কোন সুফল আসেনি। এছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক কিছু প্রভাশালী মহলদের চাপ ও আমাদের পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় এরা ইচ্ছেমত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে খুমেক হাসপাতালে।

খুলনা সোনাডাঙ্গা থানার ওসি মোঃ মমতাজুর হক বলেন, খুমেক হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া নিয়ে হাতাহাতির সুযোগে নবজাতক চুরির ঘটনা আমি শুনেছি, তবে এই ঘটনায় কোন মামলা বা অভিযোগ হয়নি। মামলা বা অভিযোগ হলে আমি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
এএজেড

Header Ad

যুগ্ম সচিব মর্যাদার ৩ জনকে বদলি

ছবি: সংগৃহীত

যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার তিন কর্মকর্তাকে বদলি করে নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (যুগ্মসচিব), বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, বরিশাল এর যুগ্মসচিব মো: আহসান হাবীবকে জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট (এনআইএলজি) এর পরিচালক পদে, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্মসচিব জসিম উদ্দিন হায়দারকে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক পদে পদায়ন করা হয়েছে।

 

এছাড়া কৃষি মন্ত্রণালযয়ের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ সাঈদ-উর-রহমানকে বাংলাদেশ টেলিভিশন এর উপমহাপরিচালক করা হয়েছে। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

টিকেট নিয়ে সেনা সদস্য-টিটিই'র বাকবিতন্ডায় পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে ভাংচুর, আহত ৫

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টিকেট নিয়ে সেনাবাহিনীর সদস্য ও রেলওয়ের টিটিই'র মধ্যে বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে মারপিটের ঘটনা ঘটেছে। এতে টিটিই, গার্ড ও এক সেনা সদস্যসহ পাঁচ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া এই ঘটনায় ট্রেনের কর্তব্যরত গার্ড রুমের দরজা, জানালা ভাংচুর করার অভিযোগ উঠেছে সেনা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে। আর ঘটনার পর প্রায় ১ ঘন্টা ৫০ মিনিট বিলম্বে ট্রেনটি সান্তাহার জংশন স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়।

আর এতেই দূর্ভোগে পড়ে প্রায় দুই হাজার যাত্রী। অনেক যাত্রীকে ক্ষোভ প্রকাশ করতেও দেখা যায়। আবার প্রায় দুই শত যাত্রীকে দেখা যায় তারা ট্রেন ছাড়ার জন্য বিক্ষোভ করতে করতে স্টেশন মাস্টারের রুমের দিকে এগিয়ে যায়।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকাল ৫ টার দিকে বগুড়ার সান্তাহার জংশন রেলওয়ে স্টেশনে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে এঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী পঞ্চগড় এক্সপ্রেস আন্তঃনগর ট্রেন বৃহস্পতিবার বিকাল পৌনে ৪টায় ফুলবাড়ি স্টেশনে পৌঁছে। এ সময় ওই ট্রেনের শিতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) 'গ' বগিতে থাকা সেনা সদস্য আল আমিন সৈয়দপুর সেনানিবাস থেকে ছুটিতে নিজ বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ট্রেনে উঠে। সেই ট্রেনে আরও ১০-১২ জন সেনা সদস্য ছিল। ওই ট্রেনের দায়িত্বরত টিটিই রাসেল হোসেন টিকেট চাইলে দেখাতে ব্যর্থ হয়। এরপর টিটিই'র চাহিদামতো টিকেট বাবদ ৭ শত টাকা দিয়ে দেয় সেনা সদস্য। টাকার বিনিময়ে টিকেট চাইলে টিকিট দিতে অস্বীকৃতি জানান সেই টিটিই। আর এতেই সেখানে এক পর্যায়ে ওই টিটিইর সাথে তাদের বাকবিতন্ডা বাঁধে। ওই ট্রেনের অ্যাটেনডেন্ট আব্দুল মালেক, গার্ড আব্দুস সাত্তার বিষয়টি সমাধানের জন্য এগিয়ে আসেন।

এরপর ট্রেনটি সান্তাহার স্টেশনে পৌঁছলে ওই ট্রেনের বিভিন্ন বগিতে যাত্রা করা ১০-১২ সেনা সদস্য একত্রিত হয়ে ওই ট্রেনের গার্ড, টিটিই ও অ্যাটেনডেন্টসহ ৪-৫ জনকে কিল, ঘুষি ও চেয়ার দিয়ে মারপিট করে আহত করেন। পাশাপাশি ট্রেনের দরজা, জানালা ভাংচুর করেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এ ঘটনায় এক সেনা সদস্যও আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

খবর পেয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশ, আদমদীঘি থানা পুলিশ ও রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের উদ্ধার করে। আহত টিটি ও গার্ডকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ও বেশ কিছু সেনা সদস্যকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।

এ বিষয় নিয়ে পুলিশ বা সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি। তবে একাধিক সূত্রে জানা যায়, বগুড়া সহকারী পুলিশ সুপার, রেলওয়ে পুলিশ সুপার ও সেনাবাহিনীর উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে আসার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

প্রত্যক্ষদর্শী এক ট্রেন যাত্রী বলেন, টিটিই জানতোনা সে সেনাবাহিনীর সদস্য। টিকেট না থাকায় তার কাছে টিকেট চায় কর্তব্যরত টিটি। তখন সে সেনাবাহিনীর পরিচয় দিয়ে বলে আমার কাছে টিকেট নেই। টিটিই তার কাছে সাত শত টাকা চাইলে টিকেটের মূল্য বাবদ সেনাবাহিনীর ওই সদস্য টিটিকে টাকা দিয়ে দেয়। এরপর টিকেট চাইলে টিকেট দিতে গড়ি মসি করে টিটিই। মূলত টিকেট না দেওয়ায় শুরু হয় বাগবিতণ্ডা। তিনি একটু ক্ষোভ নিয়েই বললেন, প্রায় সকল ট্রেনেই কিছু দূর্নীতিবাজ টিটিই থাকে।

যাত্রীরা ক্ষোভ নিয়ে বলেন, সরকারি লোকদের গন্ডগোলের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছি আমাদের মতো প্রায় দুই হাজার সাধারণ যাত্রীরা। এই ঘটনার পর প্রায় এক থেকে দেড় ঘন্টা ট্রেন দাঁড়িয়ে আছে এই সান্তাহার স্টেশনে। কখন যে এর সমাধান হবে কিছুই বলতে পারছি না। তবে এর দ্রুত সমাধান চাই আমরা যাত্রী সাধারণেরা।

এরিপোর্ট লেখা রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সান্তাহার রেলওয়ে থানায় সেনাবাহিনীর ও পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

সারা দেশে আরও ২ দিন হিট অ্যালার্ট জারি

নিজস্ব ছবি : ঢাকা প্রকাশ

তীব্র গরমে সারা দেশে আরও ২ দিনের জন্য সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। এ নিয়ে সপ্তমবার হিট অ্যালার্ট দিয়েছে সংস্থাটি।

আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার জন্য এই হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়।

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তায় বলেন, আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা ঢাকা বিভাগের পশ্চিমাঞ্চলসহ খুলনা, রাজশাহী এবং রংপুর বিভাগে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।

জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।

এর আগে রবিবার (২৮ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে ‘হিট অ্যালার্ট’ বা তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তার সময় আরও ৭২ ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছিল।

সর্বশেষ সংবাদ

যুগ্ম সচিব মর্যাদার ৩ জনকে বদলি
টিকেট নিয়ে সেনা সদস্য-টিটিই'র বাকবিতন্ডায় পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে ভাংচুর, আহত ৫
সারা দেশে আরও ২ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
জমি নিয়ে বিরোধ: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার, শিগগিরই নির্মাণ শুরু : সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় পাওয়ার টিলার চালক নিহত
আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম
জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : সেতুমন্ত্রী
মে মাসে আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
জায়েদ খানের উপস্থাপনায় মঞ্চ মাতাবেন জেমস
আইপিএল থেকে কত টাকা পাচ্ছেন মুস্তাফিজ?
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে ৯৯৯-এ ফোন দিলেন স্বামী
গণমাধ্যমের যে কোনো সমালোচনাকে সরকার স্বাগত জানায়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
কংগ্রেসকে পাকিস্তানের ‘মুরিদ’ বললেন নরেন্দ্র মোদি
দেশে নির্মাণ হচ্ছে স্বর্ণ কারখানা
টাঙ্গাইলে প্রতীক পেয়েই প্রার্থীদের প্রচারণা
ওমরাহ পালন করতে সস্ত্রীক ঢাকা ছাড়লেন মির্জা ফখরুল
সরকারি খাদ্য গুদামে হয়রানির অভিযোগ পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা: খাদ্যমন্ত্রী
মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে
রোনালদোর পর সিকান্দার রাজাও সংবাদ সম্মেলনে কোমল পানীয়র বোতল সরালেন