রবিবার, ১২ মে ২০২৪ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ডেথ রেফারেন্স: আশা জাগছে কনডেম সেলে

দেশের কারাগারগুলোর কনডেম সেলে রয়েছেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত প্রায় ১ হাজার ৮০০ আসামি। হাইকোর্টে থাকা ৩৩৭টি ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তি হলেই তাদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে। চলতি বছরে ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তির সংখ্যা বাড়ায় আশা জাগছে কনডেম সেলের আসামিদের মধ্যে।

ডেথ রেফারেন্স মামলার নিষ্পত্তির অপেক্ষায় এসব আসামির কারাগারের কনডেম সেলে বছরের পর বছর অপেক্ষায় থাকতে হয়। কারণ বছরে ডেথ রেফারেন্সের যত মামলা নিবন্ধিত হয় হাইকোর্টে, তার চেয়ে অনেক কম মামলাই নিষ্পত্তি হয়। ফলে ডেথ রেফারেন্স মামলার জট বাড়তেই থাকে।

সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, হাইকোর্টে বর্তমানে ৩৩৭টি ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায়।

সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমানের দেওয়া পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, চলতি ২০২২ সালের প্রথম ছয় মাসে ডেথ রেফারেন্স মামলার নিষ্পত্তির হার প্রায় ৯৭ শতাংশ। এই পরিসংখ্যান এবং ২০২১ সালের আগের ছয় বছরের পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সর্বশেষ বছরে ডেথ রেফারেন্স মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে আশানুরূপভাবে, যা কনডেম সেলে থাকা আসামিদের আশার আলো দেখাচ্ছে।

ডেথ রেফারেন্স মামলার নিষ্পত্তির বিষয়ে হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখার সুপারিনটেনডেন্টের সই করা এ পরিসংখ্যান বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রারের কাছ থেকে পাওয়া যায়।

তাতে দেখা যায়, চলতি বছরে ৩০ জুন পর্যন্ত প্রথম ছয় মাসে হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স মামলার নিবন্ধন হয়েছে ৯১টি, আর নিষ্পত্তি হয়েছে ৮৮টি। শতাংশের হিসাবে যা ৯৭ ভাগ। গত বছর ২০২১ সালে মামলার নিবন্ধন হয়েছে ১৪৮টি, নিষ্পত্তি হয়েছে ৯০টি, শতাংশের হিসাবে যা ৬১ ভাগ। একইভাবে আগের বছর ২০২০ সালে ডেথ রেফারেন্স মামলা নিবন্ধিত হয়েছে ১২৩টি, নিষ্পত্তি হয়েছে ৮৫টি, নিষ্পত্তির হার ৬৯ ভাগ। ২০১৯ সালে মামলা নিবন্ধন হয় ১৬৪টি, নিষ্পত্তি হয় ১০০টি, নিষ্পত্তির হার ৬১ শতাংশ। ২০১৮ সালে নিবন্ধন হয় ১৫৪টি মামলা, নিষ্পত্তি হয় ৮৩টি, নিষ্পত্তির হার ৫৪ শতাংশ। ২০১৭ সালে মামলা নিবন্ধন হয় ১৭১টি, নিষ্পত্তি হয় ৬৬টি, নিষ্পত্তির হার ৩৯ শতাংশ। ২০১৬ সালে মামলা নিবন্ধন হয় ১৬১টি, নিষ্পত্তি হয় ৪৫টি, নিষ্পত্তির হার ২৮ শতাংশ। ২০১৫ সালে বিচারিক আদালত থেকে আসা ডেথ রেফারেন্সের মামলা নিবন্ধন হয় ১১৪টি, নিষ্পত্তি হয় ৫৮টি, আর নিষ্পত্তির হার ৫১ শতাংশ।

এ সময়ের মধ্যে চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে সর্বোচ্চ ৯৭ শতাংশ মামলা নিষ্পত্তির বিষয় জানতে চাইলে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা (অ্যাটর্নি জেনারেল) আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন (এ এম আমিন উদ্দিন) ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, পুরোনো মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে প্রধান বিচারপতির আন্তরিক উদ্যোগ আছে। তা ছাড়া করোনাকালে মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে কম। সেই ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার জন্য ডেথ রেফারেন্স বেঞ্চের বিচারপতিরাও এখন বাড়তি পরিশ্রম করছেন। তাই ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির ইতিবাচক এ চিত্র।

জানতে চাইলে মোহাম্মদ সাইফুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে কিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছেন। এটি তার ফল। উদ্যোগগুলোর মধ্যে রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের অবকাশের সময়ও ডেথ রেফারেন্স মামলার শুনানির জন্য অবকাশকালীন বেঞ্চ রেখেছেন তিনি। বেঞ্চও মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বেশ আন্তরিক। তা ছাড়া ডেথ রেফারেন্স সংক্রান্ত শাখার কর্মপদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। তাই মামলা নিষ্পত্তির হার এই পর্যায়ে পৌঁছেছে।

গত কয়েক বছরের বিবেচনায় চলতি বছর ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির হার ভালো হলেও, নিকট অতীতে ১০ বছর আগে ২০১২ সালে ২৪২ শতাংশ মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার রেকর্ডও আছে।

বিষয়টি সামনে আনলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, প্রধান বিচারপতি যে উদ্যোগ নিয়েছেন এবং সরকারও বিচার বিভাগকে ডিজিটালাইজ করার জন্য যেসব উদ্যোগ নিয়েছে তাতে আশা করছি ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির হার সমান সমান থাকবে।

সুপ্রিম কোর্ট থেকে পাওয়া পরিসংখ্যান অনুসারে ২০১৪ সালে ডেথ রেফারেন্স মামলা নিবন্ধিত হয়েছিল ৯২টি, আর নিষ্পত্তি হয়েছিল ১৩৫টি এবং নিষ্পত্তির হার ১৪৭ শতাংশ। ২০১২ সালে মামলা নিবন্ধিত হয়েছিল ৬০টি, তবে নিষ্পত্তি হয়েছিল ১৪৫টি। নিষ্পত্তির হার গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৪২ শতাংশ।

উল্লেখ্য নিম্ন আদালত কোনো আসামির বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড দিলে তা কার্যকর করার জন্য উচ্চ আদালতে পাঠাতে হয়। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে নিয়ম অনুযায়ী হাইকোর্টের অনুমোদনের জন্য এসব মামলার নথি বিচারিক আদালত থেকে উচ্চ আদালতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। হাইকোর্টে আসা এ মামলাগুলোকে বলা হয় ডেথ রেফারেন্স।

বিচারিক আদালতে কোনো আসামির মৃত্যুদণ্ড হলে কারা কর্তৃপক্ষ ওই আসামিকে কনডেম সেলে রাখে। পরবর্তীতে হাইকোর্টে এই মামলার নিষ্পত্তি হওয়া পর্যন্ত এই আসামিকে কনডেম সেলেই থাকতে হয়।

হাইকোর্টে কোনো কোনো আসামি খালাস পান, আবার কারও কারও দণ্ড কমে যায়। ফলে জীবনের দীর্ঘ একটা সময় কনডেম সেলে থেকে ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তির অপেক্ষায় বছরের পর বছর কেটে যায় তাদের। তবে ডেথ রেফারেন্স মামলার নিবন্ধন ও নিষ্পত্তির হার প্রায় সমান হয়ে আসাতে কনডেম সেলে আশার আলো পড়ছে বলে মনে করছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা।

তারা মনে করছেন আশার এই আলো শুধু কনডেম সেলেই পড়ছে তা নয়, আশা জাগছে বিচারপ্রার্থীর মনেও। কারণ ডেথ রেফারেন্স মামলার নিষ্পত্তির অপেক্ষা করতে করতে অনেক বিচার প্রার্থীও আয়ুষ্কাল হারিয়ে পরপারে পাড়ি জমান। আসামির চূড়ান্ত পরিণতি দেখা হয় না আর তাদের।

এনএইচবি/এসএন

Header Ad

ঈদুল আজহায় সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি মিলবে যে কয়দিন

ছবি: সংগৃহীত

আসছে ঈদুল আজহা। ঈদ কাছে আসার সঙ্গে সঙ্গে চাকরিজীবীদের প্রায় সবাই ছুটি কবে থেকে শুরু, সেই হিসাব-নিকাশও করতে থাকেন। চলতি বছরের ঈদুল আজহায় টানা পাঁচ দিনের ছুটি মিলবে সরকারি চাকরিজীবীদের। এর মধ্যে ২ দিন সাপ্তাহিক ছুটি আর ৩ দিন ঈদের ছুটি।

চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ১৭ জুন (সোমবার) দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হতে পারে। এ হিসাব করে সরকারি ছুটির তালিকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সরকারি ছুটির তালিকা অনুযায়ী, কুরবানির ঈদের ছুটি শুরু হবে ঈদের আগের দিন অর্থাৎ ১৬ জুন (রোববার) থেকে। যা চলবে ১৮ জুন (মঙ্গলবার) পর্যন্ত। এর আগে ১৪ ও ১৫ জুন (শুক্র ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটি। সে হিসাবে মোট পাঁচ দিনের ছুটি মিলছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের।

প্রসঙ্গত, ঈদুল ফিতরের দুই মাস ১০ দিন পর মুসলমানরা ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন। দিনের হিসাবে যা সর্বোচ্চ ৭০ দিন হতে পারে। তবে এর মধ্যে আরবি মাস জিলকদ বা জিলহজের কোনো একটি বা দুটিই যদি ২৯ দিনের হয়, তাহলে ৭০ দিনের কম সময়ের মধ্যেও (৬৯/৬৮ দিন) কুরবানির ঈদ হতে পারে।

সৌদি আরবের চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী, জুন মাসের ১৬ তারিখে দেশটিতে কুরবানির ঈদ উদযাপিত হতে পারে। বাংলাদেশে সাধারণত সৌদি আরব, কাতার, ওমান, আরব আমিরাত এসব দেশের পরের দিন কুরবানির ঈদ পালন করা হয়। সেই হিসাবে বাংলাদেশে কুরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে জুন মাসের ১৭ তারিখে। তবে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে তারিখ পরিবর্তন হতে পারে।

স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আরও বেড়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের ভরির দাম সর্বোচ্চ ১ হাজার ৮৩২ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে ভালো মানের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮১ টাকা হয়েছে।

শ‌নিবার (১১ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

রোববার (১২ মে) থেকে এই দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৩২ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮২ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫০৫ টাকা বাড়িয়ে ৯৫ হাজার ৯৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ২৪৯ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৩৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

অবশ্য স্বর্ণের গহনা কিনতে ক্রেতাদের এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হবে। কারণ বাজুস নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে স্বর্ণের গহনা বিক্রি করা হয়। সেই সঙ্গে ভরি প্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে আগামীকাল থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের গহনা কিনতে ক্রেতাদের ১ লাখ ২৬ হাজার ৬৪৫ টাকা গুনতে হবে।

এর আগে ৮ মে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৪ হাজার ৫০২ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৫০ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৪ হাজার ৩০৪ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১০ হাজার ২০১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৬৮৬ টাকা বাড়িয়ে ৯৪ হাজার ৪৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৬০১ টাকা বাড়িয়ে ৭৮ হাজার ৯০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এর আগে গত সোমবার (৬ মে) সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৭৩৫ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১০ হাজার ৯৪৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৬৯৯ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৫ হাজার ৮৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৫৯৫ টাকা বাড়িয়ে ৯০ হাজার ৭৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ৫০১ টাকা বাড়িয়ে ৭৫ হাজার ৪৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যা, একদিনে দুই শতাধিক মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যায় একদিনেই দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, শুক্রবার দেশটির বাগলান প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। খবর এএফপির

আফগানিস্তানে কর্মরত জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) জানিয়েছে, শুক্রবার ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ভেসে গেছে কয়েক হাজার বাড়িঘর।

আইওএমের জরুরি সাড়াদান বিভাগের প্রধান জানিয়েছেন, বাগলান প্রদেশের জাহিদ জেলায় অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছে এবং এখানে দেড় হাজারের বেশি বাড়িঘর ভেসে গেছে। আইওএম অবশ্য আফগানিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকেই সূত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে।

তবে তালেবান সরকার জানিয়েছে, শুক্রবার রাত পর্যন্ত তারা জাহিদ জেলায় ৬২ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছে।

তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে বলেছেন, ‘আমাদের শত শত নাগরিক এই বিপর্যয়কর বন্যায় মারা গেছে।’

সর্বশেষ সংবাদ

ঈদুল আজহায় সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি মিলবে যে কয়দিন
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল
আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যা, একদিনে দুই শতাধিক মৃত্যু
রংপুর মেডিকেলের আইসিইউ ইউনিটে আগুন
আওয়ামী লীগ নয়, দেশ চালাচ্ছে অদৃশ্য শক্তি: মির্জা ফখরুল
পতঞ্জলি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভারতের যোগগুরু বাবা রামদেব
রাত ১টার মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের ‍পূর্বাভাস, হুঁশিয়ারি সংকেত
বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল ঘোষণা আগামীকাল
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন 'অড সিগনেচার'-এর পিয়াল
অর্থনীতি চাঙা করতে গাঁজা চাষ বৈধ করতে যাচ্ছে পাকিস্তান!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে ‘বিসিএস প্রস্তুতি’ বন্ধ হচ্ছে
বিদেশিদের এনআইডি করতে লাগবে না দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ
চুয়াডাঙ্গায় বজ্রাঘাতে প্রাণ গেল ২ কৃষকের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি, জাতিসংঘের সনদ ছিঁড়ে ফেললেন ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত
স্প্যান বসানো শেষ, ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর উদ্বোধন
পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে শাহবাগে চাকরির বয়স ৩৫ প্রত্যাশীদের অবরোধ
ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু হবে ১০ জুন: রেলমন্ত্রী
২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ এখন বাংলাদেশের জলসীমায়
নিজের মুখেই পিএসজি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এমবাপ্পে
মা, স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নৃশংসভাবে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা