বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ত্রিদেশীয় মহাসড়ক নেটওয়ার্কে বাংলাদেশের সংযুক্তি কতদূর

ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড মহাসড়ক নেটওয়ার্ক বাস্তবায়ন হলে এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার আনবে বলে প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে দুই বছর আগে বাংলাদেশ ত্রিদেশীয় এই মহাসড়কে সংযুক্তির ইচ্ছা প্রকাশ করলেও এখনো তা ঝুলে রয়েছে। এক্ষেত্রে ভারত ও থাইল্যান্ড রাজি থাকলেও এখনো মিয়ানমারের সম্মতি মিলেনি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত, মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড মিলে ১ হাজার ৪০৮ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করবে। সেই সড়কে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়ার ইচ্ছার কথা ২০২০ সালেই নরেন্দ্র মোদিকে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তারপরও কেন সড়ক নেটওয়ার্কটিতে বাংলাদেশের সংযুক্তি নিশ্চিত হয়নি সেটা নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশকে সংযুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অনেক আগেই। থাইল্যান্ডেরও আপত্তি নেই বলে জানা গেছে। তারপরও বাংলাদেশের সংযুক্তি ঝুলে আছে এখনো।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এক্ষেত্রে আসলে মিয়ানমারের সম্মতি এখনো পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে গড়িমসি করছে মিয়ানমার। রোহিঙ্গা ইস্যু কেন্দ্র করেই প্রতিবেশী মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না বাংলাদেশের।

এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলছেন, ভারত ও থাইল্যান্ড রাজি। এখন মিয়ানমার সম্মতি দিলেই বিমসটেকের আওতায় এই হাইওয়েতে বাংলাদেশ সংযুক্ত হবে।

রুটও ঠিক করে রেখেছে বাংলাদেশ
কোন সড়ক দিয়ে এই ত্রিদেশীয় সড়ক নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হবে বাংলাদেশ সেই রুটগুলোও ঠিক করে রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে মূলত কাজ করছে বাংলাদেশের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ)।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ত্রিদেশীয় মহাসড়কে যুক্ত হওয়ার জন্য এরই মধ্যে তিনটি রুট চিহ্নিত করেছে সওজ। একটি হলো সিলেটের শ্যাওলা সুতারকান্দি রুট। দ্বিতীয় বিকল্প রুটটি হচ্ছে সিলেটের তামাবিল থেকে ভারতের ডাউকি এবং তৃতীয় রুটটি হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে ভারতের আগরতলা পর্যন্ত।

জানা যায়, এসব রুটের উন্নয়নকাজও চলমান। তবে এসব রুট নিয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন আছে বলেই মনে করছেন সওজের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

সম্প্রতি থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের (ফরেন অফিস কনসালটেশন-এফওসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ঢাকায়। বৈঠকে ত্রিপক্ষীয় মহাসড়কে যোগদানের মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় ও আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্পর্ক আরও জোরদার করার জন্য ঢাকা ও ব্যাংককের মধ্যে বর্ধিত সংযোগের উপর জোর দেওয়া হয়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত-মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ড মহাসড়কে বাংলাদেশের সংযুক্তির ক্ষেত্রে এশিয়ান হাইওয়ে ও বিমসটেক রোড নেটওয়ার্কের সঙ্গে সমন্বয় করা জরুরি।

ত্রিদেশীয় মহাসড়ক নেটওয়ার্ক আসলে কী
ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ত্রিদেশীয় মহাসড়ক ভারতের ‘লুক ইস্ট’ বা পুবে তাকাও নীতির অধীনে একটি নির্মাণাধীন মহাসড়ক যা ভারতের মণিপুর রাজ্যের মোরে শহরকে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ডের মায়ে সোত শহরের সঙ্গে যুক্ত করবে। এটি এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার আনবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

মহাসড়কটিকে কম্বোডিয়া, লাওস এমনকি ভিয়েতনাম পর্যন্ত সম্প্রসারণ করার প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। ভারত থেকে ভিয়েতনাম পর্যন্ত প্রসারিত প্রস্তাবিত আনুমানিক ৩ হাজার ২০০ কি.মি. দীর্ঘ সড়কটিকে পূর্ব-পশ্চিম অর্থনৈতিক করিডোর নাম দেওয়া হয়েছে।

থাইল্যান্ড থেকে কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম পর্যন্ত অংশটি ২০১৫ সালে চালু হয়। মহাসড়কটি চিন্দউইন নদীর উপরে নির্মীয়মান কালে ও মণিওয়া নদীবন্দরগুলোর সঙ্গেও সংযুক্ত হবে।

লাওস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম পর্যন্ত প্রসারিত হলে এই সংযোগসড়কটি বাৎসরিক ৭ হাজার কোটি মার্কিন ডলার অতিরিক্ত জিডিপি এবং প্রায় ২ কোটি লোকের কর্মসংস্থান অর্জনে সাহায্য করবে।

২০১৭ সালের তথ্য অনুযায়ী, ভারত-আসিয়ান সংযুক্তি প্রকল্পগুলোর জন্য ভারত সরকার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণের ব্যবস্থা করে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ ঢাকার সঙ্গে সংযুক্তি শক্তিশালী করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে এই মহাসড়ক প্রকল্পে যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ করে।

বাংলাদেশের লাভ কী
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে বাংলাদেশ এই ত্রিদেশীয় মহাসড়কে যোগ দিতে আগ্রহী। এটিতে যোগ দিলে ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে ট্রান্স বর্ডার করিডোরে নতুন অধ্যায় খুলে যাবে বাংলাদেশের জন্য।

বাংলাদেশ ভারতের মাধ্যমে নেপালের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে পারবে। এটি হলে বাংলাদেশের ট্রাক সরাসরি ভারতের মধ্য দিয়ে নেপাল চলে যাবে। এ ছাড়া আসিয়ান দেশগুলোর সঙ্গেও বাংলাদেশের কানেকটিভিটি বাড়বে। সেই সঙ্গে বাড়বে বাণিজ্যও।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ড. ইমতিয়াজ আহমেদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এশিয়ার দেশগুলোকে নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো একটি কমিউনিটি তৈরি করাটা যদি লক্ষ্য হয়, তাহলে তা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত লাভজনক হবে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের পক্ষে ব্যবসা-বাণিজ্যে অগ্রসর হওয়াটা কঠিন হবে না।

এসএন

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর

চুক্তিতে স্বাক্ষর করছেন কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সুলতান বিন সাদ আল মুরাইখি এবং নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: পিআইডি

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সুলতান বিন সাদ আল মুরাইখি এবং নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চুক্তি সই অনুষ্ঠানে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। এসময় দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করতে আজ মোট পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।

চুক্তিগুলো হলো- কাতার এবং বাংলাদেশের মধ্যে সমুদ্র পরিবহন, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে আয়ের ক্ষেত্রে দ্বৈত কর পরিহার এবং রাজস্ব ফাঁকি প্রতিরোধ, বাংলাদেশ সরকার এবং কাতার রাষ্ট্রের মধ্যে আইনি ক্ষেত্রে সহযোগিতা, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা এবং বাংলাদেশ-কাতার যৌথ ব্যবসায়িক পরিষদ প্রতিষ্ঠা।

চুক্তি ছাড়াও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে জনশক্তি কর্মসংস্থান (শ্রম), বন্দর (এমব্লিউএএনআই কাতার এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ), বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে শিক্ষা, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা, যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে এবং বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতার স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়।

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করেন।

এর আগে কাতারের আমির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমিরকে টাইগার গেটে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান। তারা সেখানে একান্ত বৈঠকেও মিলিত হন। পরে দুই নেতা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ পুলিশের সকল সদস্যের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণের আওতাভুক্ত চুয়াডাঙ্গা জেলায় নায়েক ও কনস্টেবলদের 'দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স'-এর  উদ্বোধন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে ১৫তম ব্যাচে ৪২ জন পুলিশ সদস্যের অংশগ্রহণে সপ্তাহব্যাপী পদমর্যাদা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা  আর এম ফয়জুর রহমান, পিপিএম-সেবা।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, বিপিএম (বার), পিপিএম'র সার্বিক নির্দেশনায় ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার, কুষ্টিয়ার পরিচালনায় বাংলাদেশ পুলিশের সকল পদমর্যাদার সদস্যরা এ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ নিচ্ছেন।

পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান উদ্‌বোধনী ক্লাসে প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে পোশাকের মর্যাদা, সৌজন্যতা ও মার্জিত আচরণ, সহকর্মী ও সেবা প্রত্যাশীদের সাথে পেশাগত আচরণ ও করণীয়-বর্জনীয় সম্পর্কে আলোকপাত করেন।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

উদ্‌বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মো. রিয়াজুল ইসলাম, (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ); চুয়াডাঙ্গা; মো. নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, পিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্); চুয়াডাঙ্গা; আনিসুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল); চুয়াডাঙ্গা; আবদুল আলীম, আরওআই, রিজার্ভ অফিস, চুয়াডাঙ্গা; আমিনুল ইসলাম, আরআই, পুলিশ লাইন্স, কুষ্টিয়া ইনসার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের প্রতিনিধিসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার প্রশিক্ষণার্থী পুলিশ সদস্যবৃন্দ।

গোবিন্দগঞ্জে ১৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা

আব্দুল লতিফ প্রধান ও শাকিল আকন্দ বুলবুল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কনফারেন্স রুমে যাচাই-বাছাই শেষে রিটানিং অফিসার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. সাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

যাচাই-বাছাই শেষে যাদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয় তারা হলেন- চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ প্রধান, সাপমারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাকিল আকন্দ বুলবুল। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মো. মেসবাহ নাহিফুদ দৌলা, উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি গোবিন্দগঞ্জ নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক মো: আব্দুল মতিন মোল্লা, পাপন মিয়া, মাহাবুর রহমান ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম তাজু। আর মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিল করেছেন পাপিয়া রানী দাস, মমতা বেগম, আফরুজা খাতুন, সাকিলা বেগম, ফাতেমা বেগম, উম্মেজাহান, সাথী আক্তার।

উল্লেখ্য, ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে এই উপজেলার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ লক্ষ্যে আগামী ৩০ এপ্রিল প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ও ২ মে সকল প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে। আর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ মে।

সর্বশেষ সংবাদ

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন
গোবিন্দগঞ্জে ১৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা
রাজধানীতে ছাদ থেকে লাফিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
ভাড়া বাড়াইনি, শুধু ভর্তুকি প্রত্যাহার করেছি: রেলমন্ত্রী
নবাবগঞ্জে জাল দলিলে জমি দখলের চেষ্টা, সাবেক ও বতর্মান চেয়ারম্যান জেলহাজতে
ঢাকা ছাড়লেন কাতারের আমির, গেলেন নেপাল
নওগাঁর মান্দায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ল ৮ বসতবাড়ি
ইন্টারনেটের ধীরগতি নিয়ে দুঃসংবাদ, এক মাস চলতে পারে ভোগান্তি
উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে বিনা ভোটে ২৬ প্রার্থী নির্বাচিত
'রূপান্তর' বিতর্ক: জোভান-মাহিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুই চুয়েট শিক্ষার্থীর পরিবার পাবে ১০ লাখ টাকা
সাঘাটায় নির্বাচনের আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন টিটু
এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, চরম উত্তেজনা
দিনাজপুরে বাঁশফুল থেকে পাওয়া যাচ্ছে চাল, রান্না হচ্ছে ভাত-পোলাও-পায়েস
পদ্মায় নিখোঁজ তিন কিশোরের লাশ উদ্ধার
বাড়তে পারে তাপমাত্রা
আজ রাতেই দেখা মিলবে ‘গোলাপী’ চাঁদের
চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা করলো ইসি
দুই মাসের মধ্যে বেনজীরের দুর্নীতি অনুসন্ধানের প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ