শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ত্রিদেশীয় মহাসড়ক নেটওয়ার্কে বাংলাদেশের সংযুক্তি কতদূর

ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড মহাসড়ক নেটওয়ার্ক বাস্তবায়ন হলে এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার আনবে বলে প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে দুই বছর আগে বাংলাদেশ ত্রিদেশীয় এই মহাসড়কে সংযুক্তির ইচ্ছা প্রকাশ করলেও এখনো তা ঝুলে রয়েছে। এক্ষেত্রে ভারত ও থাইল্যান্ড রাজি থাকলেও এখনো মিয়ানমারের সম্মতি মিলেনি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত, মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড মিলে ১ হাজার ৪০৮ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করবে। সেই সড়কে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়ার ইচ্ছার কথা ২০২০ সালেই নরেন্দ্র মোদিকে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তারপরও কেন সড়ক নেটওয়ার্কটিতে বাংলাদেশের সংযুক্তি নিশ্চিত হয়নি সেটা নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশকে সংযুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অনেক আগেই। থাইল্যান্ডেরও আপত্তি নেই বলে জানা গেছে। তারপরও বাংলাদেশের সংযুক্তি ঝুলে আছে এখনো।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এক্ষেত্রে আসলে মিয়ানমারের সম্মতি এখনো পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে গড়িমসি করছে মিয়ানমার। রোহিঙ্গা ইস্যু কেন্দ্র করেই প্রতিবেশী মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না বাংলাদেশের।

এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলছেন, ভারত ও থাইল্যান্ড রাজি। এখন মিয়ানমার সম্মতি দিলেই বিমসটেকের আওতায় এই হাইওয়েতে বাংলাদেশ সংযুক্ত হবে।

রুটও ঠিক করে রেখেছে বাংলাদেশ
কোন সড়ক দিয়ে এই ত্রিদেশীয় সড়ক নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হবে বাংলাদেশ সেই রুটগুলোও ঠিক করে রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে মূলত কাজ করছে বাংলাদেশের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ)।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ত্রিদেশীয় মহাসড়কে যুক্ত হওয়ার জন্য এরই মধ্যে তিনটি রুট চিহ্নিত করেছে সওজ। একটি হলো সিলেটের শ্যাওলা সুতারকান্দি রুট। দ্বিতীয় বিকল্প রুটটি হচ্ছে সিলেটের তামাবিল থেকে ভারতের ডাউকি এবং তৃতীয় রুটটি হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে ভারতের আগরতলা পর্যন্ত।

জানা যায়, এসব রুটের উন্নয়নকাজও চলমান। তবে এসব রুট নিয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন আছে বলেই মনে করছেন সওজের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

সম্প্রতি থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের (ফরেন অফিস কনসালটেশন-এফওসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ঢাকায়। বৈঠকে ত্রিপক্ষীয় মহাসড়কে যোগদানের মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় ও আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্পর্ক আরও জোরদার করার জন্য ঢাকা ও ব্যাংককের মধ্যে বর্ধিত সংযোগের উপর জোর দেওয়া হয়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত-মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ড মহাসড়কে বাংলাদেশের সংযুক্তির ক্ষেত্রে এশিয়ান হাইওয়ে ও বিমসটেক রোড নেটওয়ার্কের সঙ্গে সমন্বয় করা জরুরি।

ত্রিদেশীয় মহাসড়ক নেটওয়ার্ক আসলে কী
ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ত্রিদেশীয় মহাসড়ক ভারতের ‘লুক ইস্ট’ বা পুবে তাকাও নীতির অধীনে একটি নির্মাণাধীন মহাসড়ক যা ভারতের মণিপুর রাজ্যের মোরে শহরকে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ডের মায়ে সোত শহরের সঙ্গে যুক্ত করবে। এটি এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার আনবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

মহাসড়কটিকে কম্বোডিয়া, লাওস এমনকি ভিয়েতনাম পর্যন্ত সম্প্রসারণ করার প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। ভারত থেকে ভিয়েতনাম পর্যন্ত প্রসারিত প্রস্তাবিত আনুমানিক ৩ হাজার ২০০ কি.মি. দীর্ঘ সড়কটিকে পূর্ব-পশ্চিম অর্থনৈতিক করিডোর নাম দেওয়া হয়েছে।

থাইল্যান্ড থেকে কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম পর্যন্ত অংশটি ২০১৫ সালে চালু হয়। মহাসড়কটি চিন্দউইন নদীর উপরে নির্মীয়মান কালে ও মণিওয়া নদীবন্দরগুলোর সঙ্গেও সংযুক্ত হবে।

লাওস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম পর্যন্ত প্রসারিত হলে এই সংযোগসড়কটি বাৎসরিক ৭ হাজার কোটি মার্কিন ডলার অতিরিক্ত জিডিপি এবং প্রায় ২ কোটি লোকের কর্মসংস্থান অর্জনে সাহায্য করবে।

২০১৭ সালের তথ্য অনুযায়ী, ভারত-আসিয়ান সংযুক্তি প্রকল্পগুলোর জন্য ভারত সরকার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণের ব্যবস্থা করে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ ঢাকার সঙ্গে সংযুক্তি শক্তিশালী করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে এই মহাসড়ক প্রকল্পে যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ করে।

বাংলাদেশের লাভ কী
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে বাংলাদেশ এই ত্রিদেশীয় মহাসড়কে যোগ দিতে আগ্রহী। এটিতে যোগ দিলে ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে ট্রান্স বর্ডার করিডোরে নতুন অধ্যায় খুলে যাবে বাংলাদেশের জন্য।

বাংলাদেশ ভারতের মাধ্যমে নেপালের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে পারবে। এটি হলে বাংলাদেশের ট্রাক সরাসরি ভারতের মধ্য দিয়ে নেপাল চলে যাবে। এ ছাড়া আসিয়ান দেশগুলোর সঙ্গেও বাংলাদেশের কানেকটিভিটি বাড়বে। সেই সঙ্গে বাড়বে বাণিজ্যও।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ড. ইমতিয়াজ আহমেদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এশিয়ার দেশগুলোকে নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো একটি কমিউনিটি তৈরি করাটা যদি লক্ষ্য হয়, তাহলে তা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত লাভজনক হবে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের পক্ষে ব্যবসা-বাণিজ্যে অগ্রসর হওয়াটা কঠিন হবে না।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার

আমান উল্লাহ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ বিডির সিইও ও ঢাকা জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আমান উল্লাহ চৌধুরী গ্রেপ্তার। শুক্রবার (২৭ জুন) বিমানবন্দর থানা পুলিশের একটি চৌকস দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে তাকে গ্রেপ্তার করে।

পুলিশ সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর অবশেষে ধরা পড়লেন এই আলোচিত ই-অরেঞ্জ সিইও। প্রায় ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার গ্রাহক অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ই-অরেঞ্জের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে বড় ধরনের প্রতারণা চালানোর কারণে তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় মোট ৫৪টি মামলা দায়ের হয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, শুধু প্রতারণাই নয়—আমান উল্লাহ রাজনীতিতেও সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের সময় তিনি ঢাকা মহানগর এবং জেলার আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাকর্মীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এছাড়াও, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিরুদ্ধেও তিনি ডিজিটাল প্রচারণা চালান বলে একাধিক সূত্র দাবি করেছে।

বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাসলিমা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, "আমান উল্লাহ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।"

উল্লেখ্য, তিনি একাধিকবার জেল খেটেছেন এবং বর্তমানে জামিনে মুক্ত থাকলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়িয়ে পলাতক ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪

ছবি: সংগৃহীত

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২৮ জুন) ভোরে হাসাড়া হাইওয়ে থানার কাছাকাছি ঢাকামুখী লেনে একটি বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে এই প্রাণহানি ঘটে।

দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫ জন, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার দেওয়ান আজাদ হোসেন দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহতদের মধ্যে রয়েছেন যশোর জেলার জালাল উদ্দিন (৬৫), জিল্লুর রহমান, ডা. আব্দুল আলিম এবং বাসের সহকারী (হেলপার) হাসিব।

প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, যশোর থেকে ঢাকাগামী ‘হামদান এক্সপ্রেস’ নামে একটি যাত্রীবাহী বাস হাসাড়া এলাকায় পৌঁছালে চলন্ত অবস্থায় একটি ট্রাকের পেছনে সজোরে ধাক্কা মারে। এতে দুই যানবাহনই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের মাঝখানের রেলিংয়ে গিয়ে আঘাত করে। ঘটনাস্থলেই দুইজন মারা যান।

খবর পেয়ে শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দ্রুত উদ্ধার অভিযান চালায়। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়, তবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও দুজনের মৃত্যু হয়।

দেওয়ান আজাদ হোসেন জানান, “ঘটনার পর হাইওয়ে পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে। দুর্ঘটনার পর কিছু সময় যান চলাচল ব্যাহত হলেও পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।”

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন

ছবি: সংগৃহীত

রাশিয়ার দখলকৃত ইউক্রেনীয় অঞ্চল থেকে সংগৃহীত গম বাংলাদেশে আমদানি হচ্ছে—এমন অভিযোগ তুলে এবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কাছে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে উত্থাপন করতে যাচ্ছে ইউক্রেন। একই সঙ্গে এই গম আমদানিতে জড়িত বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বানও জানাবে দেশটি।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের ভারতস্থ রাষ্ট্রদূত ওলেক্সান্ডার পোলিশচুক জানান, বাংলাদেশ সরকারকে বারবার সতর্ক করা হলেও তারা কোনো সাড়া দেয়নি। তার ভাষায়, "আমরা একাধিকবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছি, কিন্তু কোনো জবাব পাইনি। ফলে এখন বিষয়টি ইইউতে তোলা হবে।"

রাষ্ট্রদূতের দাবি, রাশিয়ার কিছু কোম্পানি ইউক্রেনের অধিকৃত অঞ্চল থেকে শস্য সংগ্রহ করে তা রাশিয়ার উৎপাদিত গমের সঙ্গে মিশিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করছে—যা আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বেআইনি এবং 'অর্থনৈতিক লুটপাটের' শামিল।

রয়টার্সের হাতে থাকা নথিতে বলা হয়, ইউক্রেনের নয়াদিল্লি দূতাবাস এ বছর বাংলাদেশ সরকারের কাছে একাধিক চিঠিতে ১.৫ লাখ টনের বেশি ‘চুরি করা গম’ রপ্তানির বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে। বিশেষ করে রাশিয়ার কফকাজ বন্দর থেকে এই গমগুলো আমদানি করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে রাশিয়া ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের বিশাল কৃষিভূমি ও ক্রিমিয়া দখল করার পর থেকেই ‘চুরি করা গম’ রপ্তানির অভিযোগ করে আসছে কিয়েভ। ২০২২ সালের পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর অভিযোগ আরও জোরালো হয়েছে। তবে রাশিয়ার দাবি, ওই অঞ্চল এখন তাদের ভূখণ্ড এবং সেখানকার শস্য রপ্তানি বৈধ।

বাংলাদেশ ও রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে রয়টার্সকে কোনো মন্তব্য দেয়নি। তবে বাংলাদেশের খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “বাংলাদেশ কখনোই চুরি করা গম আমদানি করে না। রাশিয়ার অধিকৃত কোনো এলাকা থেকে গম আনার প্রশ্নই ওঠে না।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১০ জন
১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১৫৯
ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম