রবিবার, ৮ জুন ২০২৫ | ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মুজিব লোকান্তরে, মুজিব বাংলার ঘরে ঘরে

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব তিনি বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র সৃষ্টি করেছেন। সে কারণে তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। বাঙালির কাছে তিনি কিংবদন্তির মহানায়ক, শ্রেষ্ঠতম বীর; তিনি এ জাতিকে মুক্তির বারতা দিয়েছিলেন। ৭ মার্চের রেসকোর্সের ময়দানের সেই ঐতিহাসিক ভাষণ; এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম,এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। কথাগুলো আজও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে রক্তে স্ফুলিং জাগায়।

১৯৭১-এ তিনি একটি স্বাধীন দেশ দিলেন বাঙালি জাতিকে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ভোরে তার মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড তাঁকে বাঙালির চিরন্তন শোকের প্রতীকেও রূপান্তরিত করেছে। এখন তিনি আমাদের প্রাত্যহিকতায়, আমাদের আবেগের সঙ্গে এমনভাবে মিশে আছেন যে তাকে জাতির অন্তর থেকে আলাদ করা যায়না।তিনি অমর তিনি অবিসংবাদিত তিনি সার্বজনীন। তিনি আমাদের একটি স্বাধীন দেশ দিয়ে গেছেন।

১৯৭৭ সালের কথা। আমি তখন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। বিশ বছর বয়েস- এখন যখন পেছনে ফিরি, সেই দিনগুলোর কথা মনে করি, গৌরববোধ করি এ জন্য যে সেই কঠিন সময়ে সাহস দেখাতে পেরেছিলাম।

সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন প্রকাশ করতো জয়ধ্বনি পত্রিকা। জয়ধ্বনি’র ১৯৭৭ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি সংখ্যায় (ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রকাশিত) ‘জাতীয়তাময় জন্মমৃত্যু’ নামে আমার একটি কবিতা প্রকাশিত হয়। লাইনগুলো ছিল এ রকম:
রক্ত দেখে পালিয়ে গেলে
বক্ষপুরে ভয়
ভাবলে না কার রক্ত এটা
স্মৃতিগন্ধময়
দেখলে না কার জন্মমৃত্যু
জাতীয়তাময়।

এই কবিতার লাইন দিয়ে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের দেওয়ালে পোস্টার সাঁটা হয়েছিল বিখ্যাত মাসিক পত্রিকা সমকাল প্রকাশিত হতো, ৭, ডি আই টি এভিনিউ, মতিঝিল, ঢাকা-২ থেকে। ১৯৭৮ সালে প্রকাশিত মাসিক সমকাল পত্রিকার বিজয় দিবস সংখ্যা ১৩৮৫ তে কবিতাটিকে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথম প্রকাশিত কবিতা বলে উল্লেখ করা হয়। তাতে আমাকে পঁচাত্তর পরবর্তী বাংলা কবিতার সোচ্চার উচ্চারণের ভোরের পাখি আখ্যা দেওয়া হয়।
পরের মাসে, ১৯৭৭ সালের ২৬ মার্চ আদমজী জুট মিলের এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমি প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে কবিতা পড়ি।

তখনকার অবস্থা এখন ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না । দুঃসময় বললেও সবকিছু বলা হয় না। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোররাতে ষড়যন্ত্রকারীদের সহায়তায় সেনাবাহিনীর একটি অংশ বত্রিশ নম্বর সড়কের বাড়িতে বঙ্গবন্ধু তাঁর পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় বেঁচে যান। পরদিন ১৬ আগস্ট তড়িঘড়ি করে তাকে দাফন করা হয় টুঙ্গিপাডায়।

এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড ঘটনার আকস্মিকতায় স্তব্ধ হয়ে যায় গোটা জাতি। শুরু হয় দেশের উল্টো যাত্রা। চারিদিকে ষড়যন্ত্রকারী, একাত্তরের পরাজিত শক্তি ঘাতকদের আস্ফালন। ঘাতক মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি কখন জেঁকে বসেছে জাতির ঘাড়ে। হত্যা, নির্যাতন, গুম খুনে আতঙ্কিত জনপদ। চলছে সামরিক শাসন। সে একশ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি। বঙ্গবন্ধুর সমর্থক, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, প্রগতিশীল রাজনীতিবিদদের উপর নেমে এসেছে অত্যাচার নির্যাতনের খড়গ। বন্দুকের নলের নিচে স্তব্ধ শোক প্রকাশের ভাষা! কেউ কথা বলতে পারছে না! একবার ভাবুন কী প্রতিকূল সময়-যে দেশকে তিনি সৃষ্টি করেছেন বঙ্গবন্ধু সে দেশেই নির্বাসিত নাম, তিনি নিষিদ্ধ, তার নাম উচ্চারণ করা যায় না!

কিন্ত আমরা সাহস করে ঝুঁকি নিয়েছিলাম। ফলাফল কী হবে ভাবিনি। আন্দোলন সংগ্রামেও যোগ দিয়েছলাম। এ জন্য আমার পিতাকেও চাকুরিতে হয়রানি, ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে।
১৯৭৭ সালের শেষদিকের ঘটনা। তারিখটা আজ আর মনে নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পাশে তখন কয়েকটি চায়ের দোকান ছিল। শরিফ মিয়ার স্টলে ষাটের দশকের কবিরা আড্ডা দিতেন। তার পাশেই ছিলো গফুর মিয়ার দোকান। আমরা সত্তরের দশকের তরুণ কবি-লেখকেরা গফুর মিয়ার দোকানে আড্ডা দিতে শুরু করলাম। এখানে বসেই আমি-
‘মুজিব লোকান্তরে/মুজিব বাংলার ঘরে ঘরে’ শ্লোগানটি লিখলাম ।

পরদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে হায়দার ভাইয়ের ঝকঝকে হাতের লেখায় ফুটে উঠলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদী শ্লোগান
‘মুজিব লোকান্তরে
মুজিব বাংলার ঘরে ঘরে’
পরবর্তীতে শ্লোগানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। আজ যখন ভাবি, সেই দুঃসময়ের সাহসী এ কাজের কথা, তখন আবেগে উদ্বেলিত হই। কবিতার আবেগ আমাকে প্রবলভাবে সাহসী করে তুলেছিলে। হত্যার বিরুদ্ধে, মৃত্যুর বিরুদ্ধে, প্রতিক্রিয়াশীলতার বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস জুগিয়েছিলে। ১৯৭৭ আমি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অনেকগুলো কবিতা লিখেছি। বিভিন্ন গ্রন্থে কবিতাগুলো আছে। পরে কবিতাগুলি নিয়ে ‘টুঙ্গিপাড়া গ্রাম থেকে’ নামে একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। ঢাকা ও কলকাতা থেকে বইটি যৌথভাবে প্রকাশিত হয়েছে। বইয়ের শেষে কবিতা লেখার সময়কাল প্রেক্ষাপটের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা আছে, যা ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। আরও কিছু কবিতা লিখেছি পরে, যা এখনো গ্রন্থভুক্ত হয়নি। একটি গদ্য গ্রন্থ আছে, ‘বাঙালির বঙ্গবন্ধু’ নামে। তা ছাড়া, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নিবেদিত কবিতার একটি সংকলনও আমি সম্পাদনা করেছি।

আমার প্রিয়, বিশেষ প্রিয় ‘টুঙ্গিপাড়া গ্রাম থেকে’ কবিতাটি। এটি ১৯৭৮ সালে লেখা। আমার সেই সময়ের শোক, বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা আবেগ, প্রতিবাদ, ঘাতকদের প্রতি ঘৃণা কবিতাটির পঙক্তিতে পঙক্তিতে মিশে আছে। এ কবিতাটি তখন আমি অনেক সমাবেশে পড়েছি। আমার ধারণা এটি সে সময়ে প্রতিবাদী বহু তরুণদের উদ্দীপ্ত করেছে। টুঙ্গিপাড়া তখন গ্রাম; জাতির পিতা ঘুমিয়ে আছেন সেখানে। প্রতীকীভাবে সেটিই আমাদের সবার গ্রাম। সেখান থেকে আমি সাহস, শক্তি খুঁজেছি।কবিতার শেষ ক'টি লাইন এরকম:
যেখানে ঘুমিয়ে আছো, শুয়ে থাকো
বাঙালির মহান জনক
তোমার সৌরভ দাও, দাও শুধু প্রিয় কণ্ঠ
শৌর্য আর অমিত সাহস
টুঙ্গিপাড়া গ্রাম থেকে আমাদের গ্রামগুলো
তোমার সাহস নেবে
নেবে ফের বিপ্লবের মহান প্রেরণা।

কামাল চৌধুরী: কবি

Header Ad
Header Ad

ক্লাব বিশ্বকাপে খেলছেন না রোনালদো, জল্পনায় ইতি

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ছবি: সংগৃহীত

ক্লাব বিশ্বকাপে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর অংশগ্রহণ নিয়ে দীর্ঘদিনের জল্পনার অবসান ঘটেছে। স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন, আসন্ন টুর্নামেন্টে খেলছেন না তিনি।

চলতি মাসে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হতে যাওয়া ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার জন্য রোনালদোর অন্য কোনো ক্লাবে যোগ দেওয়ার গুঞ্জন চলছিল বেশ কিছুদিন ধরে। ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনোও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, রোনালদোকে হয়তো কোনোভাবে টুর্নামেন্টে আনা যেতে পারে।

তবে সব জল্পনায় পানি ঢেলে রোনালদো জানালেন, “আমি ক্লাব বিশ্বকাপে যাচ্ছি না, যদিও অনেক আমন্ত্রণ পেয়েছি।”

বর্তমানে জাতীয় দলের ইউরো প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা এই পর্তুগিজ তারকা আরও বলেন, “এটা এখন অপ্রাসঙ্গিক। জাতীয় দল ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে কথা বলার মানে নেই। আমাকে দীর্ঘমেয়াদী ভাবতে হয়।”

এর আগে আল নাসরের হয়ে মৌসুম শেষ করার পর সামাজিক মাধ্যমে রোনালদোর একটি মন্তব্য ("এই অধ্যায় শেষ। গল্প? এখনও লেখা হচ্ছে।") তার ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন বাড়িয়ে দেয়। এরপর ক্লাব বদলের গুঞ্জন আরও জোরালো হয়।

তবে রোনালদোর স্পষ্ট বক্তব্যে বোঝা যাচ্ছে—ক্লাব বিশ্বকাপ নয়, আপাতত তার মনোযোগ শুধুই জাতীয় দলের উপর।

Header Ad
Header Ad

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটি শেষে রাজধানীমুখী যাত্রায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মানার অনুরোধ জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। বিশেষ করে সবাইকে মাস্ক পরার আহ্বান জানানো হয়েছে।

রবিবার (৮ জুন) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সম্প্রতি দেশে করোনা সংক্রমণের হার আবারও কিছুটা বেড়েছে। এই পরিস্থিতিতে জনসমাগমপূর্ণ স্থানে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।

বিশেষভাবে বয়স্ক, অসুস্থ ও ঝুঁকিপূর্ণ নাগরিকদের প্রতি জনসমাগম এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশনার আলোকে রেল মন্ত্রণালয় ট্রেনে ঈদের ফিরতি যাত্রায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার এবং অবশ্যই মাস্ক পরার জন্য যাত্রীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এ ধরনের সতর্কতা নেওয়া হচ্ছে, যাতে যাত্রা আনন্দদায়ক ও নিরাপদ হয়।

Header Ad
Header Ad

‘মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ’, কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

টেসলা-স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্ক ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও টেসলা-স্পেসএক্স প্রধান ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এখন নতুন মোড় নিয়েছে। একসময় ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের জন্য আলোচনায় থাকা এই দুই প্রভাবশালী ব্যক্তির মধ্যে সম্পর্ক এখন ভেঙে গেছে—এমনটিই জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিজেই।

রবিবার (৮ জুন) বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার এনবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “হ্যাঁ, আমি ধরেই নিচ্ছি সম্পর্ক শেষ।” মাস্কের সঙ্গে আবার যোগাযোগ কিংবা সম্পর্ক মেরামতের কোনো আগ্রহও যে তার নেই, সেটাও সাফ জানিয়েছেন তিনি।

এখানেই শেষ নয়, ট্রাম্প ২০২৬ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে ইলন মাস্ক যদি ডেমোক্রেট পার্টিকে আর্থিক সহায়তা দেন, তবে তাকে “গুরুতর পরিণতির” হুমকিও দিয়েছেন। যদিও সেই পরিণতি কী ধরনের হতে পারে, তা বিস্তারিত বলেননি তিনি।

এদিকে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সও মাস্ককে সতর্ক করেছেন, জানিয়ে দিয়েছেন—ট্রাম্পের সঙ্গে প্রকাশ্য বিরোধে জড়ানো বড় ভুল।

এই উত্তেজনার সূচনা গত সপ্তাহে, যখন ইলন মাস্ক সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কর ও ব্যয় নীতির তীব্র সমালোচনা করেন। মাস্ক নীতিগুলোকে ‘জঘন্য’ বলে আখ্যায়িত করেন, যা ওভাল অফিস পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া ছড়ায়। বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের সঙ্গে একটি বৈঠকে উত্তেজনার চূড়ান্ত দেখা যায়, যেখানে উপস্থিত ছিলেন জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেদরিখ মের্জ। বিবিসি জানিয়েছে, ওই সময় প্রেসিডেন্টের আচরণ ছিল যেন এক প্রত্যাখ্যাত প্রেমিকের মতো।

মাস্কের অভিযোগ, ট্রাম্প তার পূর্ব সমর্থনের গুরুত্ব এখন অস্বীকার করছেন। তিনি বলেন, “এত অকৃতজ্ঞতা।” মাস্কের মতে, তার আর্থিক সহায়তা ও প্রভাব ছাড়া রিপাবলিকানদের জয়ের পথ হয়তো সহজ হতো না।

এদিকে ট্রাম্পের দাবি, ইলন মাস্ক এখন অবস্থান পরিবর্তন করছেন কারণ বৈদ্যুতিক যানবাহনের ওপর করছাড় বন্ধ হওয়ার ফলে টেসলা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। মাস্ক অবশ্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ লেখেন, তিনি গাড়ির ভর্তুকি নিয়ে চিন্তিত নন, বরং জাতীয় ঋণ কমানোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ক্লাব বিশ্বকাপে খেলছেন না রোনালদো, জল্পনায় ইতি
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ
‘মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ’, কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের জন্য ওয়ার্ক ও ওমরাহ ভিসা স্থগিত করল সৌদি
কারাগারে ঈদের আনন্দ, বন্দিদের গান শোনালেন নোবেল
ঢাকায় ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে কোরবানির বর্জ্য পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে: আসিফ মাহমুদ
আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
আজ চলাচল করবে যেসব ট্রেন
গাজায় ঈদের পরদিন ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৫
ঈদের নামাজে বাধা নিয়ে বিরোধ, সন্ত্রাসী হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী মারা গেছেন
পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত
রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প
রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়
ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ ড্রোন ও মিসাইল হামলা
আরাফাতের ময়দানে হজের সময় সন্তানের জন্ম দিলেন টোগোর নারী
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬ জন, মোট মৃত্যু ২৩
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭ জন
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস, সতর্ক থাকতে বলছে আবহাওয়া অফিস
ঈদের দিন গাজায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত