শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ডা. জাফরুল্লাহর জীবন মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ছাত্রজীবন থেকেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ছিলেন। অন্যায়কারী কতটা শক্তিশালী, তার বিরুদ্ধে কথা বললে অসুবিধা হবে কি না—এ সব বিবেচনা উনার মধ্যে ছিল না। আমরা অল্প বয়স থেকেই সেটি দেখেছি।

মেডিক্যাল কলেজে থাকাকালীন থেকেই তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন। তারপর উচ্চশিক্ষার জন্য যখন লন্ডনে গেছেন, মেডিক্যাল সাইন্সের পড়াশোনা করেছেন, শুধুমাত্র ব্যবসায়িক ডাক্তার হওয়া, পশ্চিমে মেডিক্যাল সাইন্স যেভাবে পড়ানো হয়, তার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা ইত্যাদি ব্যাপারগুলো ডা. জাফরুল্লাহর মধ্যে ছিল না। গণস্বাস্থ্যের যে মৌলিক বিষয়গুলো যেমন সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা কেমন হওয়া উচিত তিনি আরও গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন। বিশেষ করে ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে তিনি যেভাবে সরাসরি যুক্ত ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধকালীন শিক্ষিত গণমুখী মানুষদের একজন ছিলেন। সেটিরই ধারাবাহিকতা আমরা গত পাঁচ দশকে দেখেছি। একটি ভিন্ন ধারার স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে মানুষের কাছে পরিচিত করা, সেটির জন্য পত্রিকা বের করা, প্রতিষ্ঠান তৈরি করা, হাসপাতাল তৈরি করা, ইত্যাদি কাজগুলো তিনি করেছেন। তার এই প্রচেষ্টা দেশ ও দেশের বাইরে ছড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।

ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে আমার পরিচয় হয় ১৯৮১ সালে। আমি তখন বিচিত্রাতে একটি সিরিজ লিখছিলাম। তারই একটি পর্ব ছিল ঔষধে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত। তখন তার সঙ্গে পরিচয় ও নানা বিষয়ে কথাবার্তা হয়।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান করতে চাইতেন সহজভাবে। তিনি বিশ্বাস করতেন, চিকিৎসা বা স্বাস্থ্যসেবার জন্য সব ক্ষেত্রে উচ্চতর ডিগ্রিধারী বা মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করা চিকিৎসকের দরকার নেই। স্বল্প শিক্ষিত মানুষকে যথাযথ প্রশিক্ষণ দিয়েও সেবা পাওয়া সম্ভব। তার হাত ধরেই বাংলাদেশে প্রথম স্বাস্থ্যবিমা চালু হয়। জাফরুল্লাহ চৌধুরী তার কোনো উদ্যোগকে লাভজনক ব্যবসায় পরিণত করতে চাননি। তিনি চেয়েছিলেন, গণস্বাস্থ্যের মাধ্যমে গড়ে তোলা সফল স্বাস্থ্য উদ্যোগ সরকারই যেন সারাদেশে প্রয়োগ করে বা ছড়িয়ে দেয়।

স্বাধীনতার পর দেশের ওষুধের বাজারে বিদেশি ও বহুজাতিক কোম্পানির একচেটিয়া আধিপত্য ছিল। তখন বাজারে চার হাজার ধরনের ওষুধ ছিল। এর প্রায় সবই বিদেশ থেকে আমদানি করা হতো। ওষুধ ছিল সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। জাতীয় ওষুধনীতি দেশি কোম্পানিগুলোকে ওষুধ উৎপাদনের সুযোগ তৈরি করে দেয়, পাশাপাশি দেশে তৈরি হওয়া ওষুধ বিদেশ থেকে আমদানি করা বন্ধ হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ একটি ওষুধ রপ্তানিকারক দেশ। দেশের মানুষকে স্বল্প মূল্যে ওষুধ দেওয়ার জন্য গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ওষুধ কোম্পানিও প্রতিষ্ঠা করে।

বৈশ্বিকভাবে বিকল্প স্বাস্থ্য আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও জাফরুল্লাহ চৌধুরীর ভূমিকা রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রতিবছর ওয়ার্ল্ড হেলথ অ্যাসেম্বলি আয়োজন করে। এর বিকল্প হিসেবে কয়েক বছর পরপর আয়োজন করা হয় পাবলিক হেলথ অ্যাসেম্বলি বা জনগণের স্বাস্থ্য সম্মেলন। এটা আয়োজন করে পিপলস হেলথ মুভমেন্ট নামের একটি বৈশ্বিক সংগঠন। এই সংগঠনের নির্বাহী পরিষদের সদস্য ছিলেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী।

কাজের স্বীকৃতি হিসেবে জীবনের নানা পর্বে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার বা সম্মাননা পেয়েছেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। ১৯৭৭ সালে তাকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেয় সরকার। ফিলিপাইনের র্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পান ১৯৮৫ সালে। ১৯৯২ সালে সুইডেন থেকে তাকে দেওয়া হয় রাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ড। কানাডার ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অব ন্যাচারাল মেডিসিন ২০০৯ সালে দেয় ডক্টর অব হিউম্যানিটেরিয়ান উপাধি। যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলে থেকে ২০১০ সালে দেওয়া হয় ইন্টারন্যাশনাল পাবলিক হেলথ হিরোজ অ্যাওয়ার্ড। যুক্তরাজ্যের প্রবাসী বাংলাদেশিদের সংগঠন ভয়েস ফর গ্লোবাল বাংলাদেশিজ ২০২২ সালে জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে ‘এনআরবি লিবারেশন ওয়ার হিরো ১৯৭১’পুরস্কার দেয়।

জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি একজন জীবন্ত মানুষ হিসেবেই আমাদের মাঝে ছিলেন। কখনো নিজেকে প্রত্যাহার করেননি। নতজানু হননি এবং নিজেকে আত্মসমর্পণ করেননি অথবা নীরব হননি। তার এই সরবতা জীবনের শেষ দিন অব্ধি ছিল। এটি মানুষকে অনুপ্রাণিত করে এবং তার এই পুরো জীবনটাই একটি অনুপ্রেরণার উৎস।

আনু মুহাম্মদ: শিক্ষাবিদ

আরএ/

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই

টাঙ্গাইল পৌর শহরের কান্দাপাড়া যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে করে নগদ টাকা, বিভিন্ন আসবাবপত্রসহ ১২টি থাকার ঘরসহ বেশ কয়েকটি দোকান পুড়ে ছাই হয়েছে গেছে।

শনিবার (২৮ জুন) সকাল ১১ টার দিকে টাঙ্গাইল পৌর শহরের কান্দাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আগুন লাগার পেয়ে টাঙ্গাইল ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে ১ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় ৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণ আনতে সক্ষম হন।

জানা যায়, সকাল সাড়ে ১১ টাকার দিকে একটি ঘরের গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে রান্নার কাজ করা হচ্ছিল। এ সময় হঠাৎ সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ঘরে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে সেখানকার লোকজন পানি দিয়ে আগুন নেভাতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

আগুন লাগার ঘটনায় ১২ টি ঘর ও বেশ কয়েকটি দোকান পুড়ে যায়। ঘরে থাকা নগদ টাকা, আলমিরা, টিভি, ফ্রিজ, সুকেজ, বইপত্রসহ নানা ধরনের আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা তাৎক্ষণিক জানা যায়নি।

ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দা শুকুর, সালমা, লাল মিয়া, সন্ধ্যা ও আলোসহ বলেন, হঠাৎ করেই গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে যায়। পরে তা মুহূর্তেই পাশের ঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। ঘরে থাকা টাকা-পয়সা ও আসবাবপত্র সব পুড়ে গেছে। আমাদের এখন থাকার জায়গা নেই। সরকারের কাছে দাবি, আমাদের যেন নতুন করে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়।

টাঙ্গাইল ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক শফিকুল ইসলাম ভূঞা বলেন, সকাল ১১ টার দিকে খবর আসে পৌর শহরের কান্দাপাড়া যৌনপল্লীতে আগুন লেগেছে। পরে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই।

তিনি আরও বলেন, ১০/১২টি ঘরসহ ঘরে থাকা বিভিন্ন আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তাৎক্ষণিকভাবে বলা যাচ্ছে না।

এদিকে, টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর একটি আবাসিক হোটেল থেকে মাইনুল ইসলাম স্বপন নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কমলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান।

শুক্রবার (২৭ জুন) দিবাগত রাতে রাজশাহী মহানগরীর সাহেববাজার এলাকার 'মুন' আবাসিক হোটেল থেকে তাকে আটক করা হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, স্বপন হোটেলটির একটি কক্ষে অবস্থান করছিলেন। বিষয়টি জানাজানি হলে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা হোটেল ঘিরে ফেলেন এবং পুলিশকে খবর দেন। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে মাইনুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়।

স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেছেন, মহানগর বিএনপির একজন শীর্ষ নেতাকে ওই হোটেলে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া হয়। দীর্ঘ সময় বাইরে অপেক্ষার পর, পুলিশের উপস্থিতিতে তারা হোটেলের ভেতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হন। এ ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও উত্তেজনা তৈরি হয়।

বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাক আহম্মেদ জানান, “মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে থানায় সরাসরি কোনো মামলা ছিল না। তবে চলমান ছাত্র আন্দোলনে হামলার একটি মামলায় তাকে অজ্ঞাত আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।”

Header Ad
Header Ad

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অবস্থানরত মেয়াদোত্তীর্ণ ভিজিট ভিসাধারী প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিয়েছে দেশটির পাসপোর্ট অধিদপ্তর (জাওয়াজাত)। নতুন ঘোষণায় জানানো হয়েছে, এখন থেকে ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রবাসীরা বৈধভাবে দেশে ফেরার সুযোগ পাবেন।

সুবিধাটি চালু হয়েছে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) থেকে, যা হিজরি ক্যালেন্ডারের ১ মহররম তারিখে কার্যকর হয়।

জাওয়াজাত জানিয়েছে, যেসব বিদেশির ভিজিট ভিসা ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গেছে, তারা নির্ধারিত ফি ও জরিমানা পরিশোধ করে সৌদি আরব থেকে চূড়ান্ত প্রস্থানের (ফাইনাল এক্সিট) জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এই আবেদন ভিসা মেয়াদ শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলে প্রবাসীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা কিংবা অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করা হতে পারে।

প্রবাসীদের আবেদন করতে হবে ‘আবশের’ নামে পরিচিত সৌদি সরকারের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। সেখানকার ‘তাওয়াসুল’ সেবাটি ব্যবহার করেই ফাইনাল এক্সিটের আবেদন সম্পন্ন করা যাবে।

যারা নিজেরা আবেদন করতে পারেন না, তারা পরিচিত কাউকে দিয়ে অথবা নিকটবর্তী কোনো ভিসা সেবা কেন্দ্র কিংবা সাইবার ক্যাফের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।

সৌদি সরকার জানিয়েছে, তারা সবসময় চায় বিদেশিরা যাতে জরিমানা ও জটিলতা ছাড়াই দেশে ফিরতে পারেন। তাই মেয়াদোত্তীর্ণ ভিজিট ভিসাধারীদের এই সুযোগ দ্রুত কাজে লাগাতে আহ্বান জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন (ভিডিও)
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?
বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ
ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১০ জন