সোমবার, ৬ মে ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ববিতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয় দফা বেদিতে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পাঞ্জলী নিবেদনের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ১০ টায় শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ১ মিনিট নিরবতা পালনের পর ববি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।

তিনি বলেন, 'এ দিনটি বাঙালির জাতীয় মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য ঐতিহাসিক দিন। দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানি সৈন্যদের সাথে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালী জয়লাভ করেছিল। স্বাধীন হয়েছিল বাংলাদেশ। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে নিজ দেশে ফিরে আসেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা,স্বাধীনতা সংগ্রামের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।'

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালী জয়লাভ করলেও তা পূর্নতা পায় ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে। তাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের লক্ষে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসসহ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন।

এ সময় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, 'বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস মানেই বাঙালীর ইতিহাস। বঙ্গবন্ধু যেদিন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখলেন ঐদিনই প্রকৃত স্বাধীন দেশের সাধ গ্রহণ করে বাংলাদেশ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ৫১ বছর বছর পূর্ণ হল। বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের ক্ষেত্রে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিজয় লাভ করলেও ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পরিপূর্ণ বিজয়ের স্বাদ পেয়েছিল বাঙালি জাতি। সেদিন থেকেই নতুন ভাবে পথ চলতে শুরু করে বাংলাদেশ।'

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ, প্রভোস্ট, প্রক্টর, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষকমন্ডলী, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে মাননীয় উপাচার্য ও ট্রেজারার মহোদয়কে সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ।
এএজেড

Header Ad

‘মঙ্গল গ্রহে গেলেও সেরা ক্লাব হবে রিয়াল মাদ্রিদ’

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

৩৬তম লিগ শিরোপা জয়ে উল্লাসে মাতোয়ারা রিয়াল মাদ্রিদ। বার্নাব্যুতে জড়ো হয়েছেন হাজারো সমথর্ক। যোগ্য দল হিসেবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে লস ব্লাঙ্কোস মনে করছেন কোচ কার্লো আনচেলোত্তি। এবার ১৫তম চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপায় চোখ বিশ্বের সবচেয়ে সফল ক্লাবটির।

লিগ শিরোপা পুনরূদ্ধার করবে রিয়াল মাদ্রিদ তা নিশ্চিত ছিলো। জিরোনার কাছে বার্সেলোনার হার আর কাদিজের বিপক্ষে জয়ে চার ম্যাচ আগেই শিরোপা উল্লাসের সুযোগ পেয়েছে মাদ্রিদ। সেন্ট্রাল মাদ্রিদের সিবেলেস ফাউন্টেইন স্কয়ারে ভক্ত সমর্থকদের ভিড়। ব্যানার, প্ল্যাকার্ড হাতে স্কার্ফ উড়িয়ে চ্যাম্পিয়নশিপ উদযাপন সমর্থকদের।

নেচে গেয়ে স্মরণীয় করে রাখলো ৩৬তম লিগ টাইটেল। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লা লিগা জয় বার্সেলোনার। তাও সেটা রিয়ালের চেয়ে ৯ শিারোপা কম। স্পেনের সফলতম ক্লাবের সমর্থক হতে পেরে গর্বিত বার্নাব্যুর বাইরে ভিড় করা অসংখ্য মানুষ। যাদের অনেকের কাছে এমন উপলক্ষ্য স্বাভাবিক ব্যাপার। অনেকে আবার বার্সেলোনাকে খোঁচা দিতেও ভোলেননি। কাতালানদের কোচ হিসেবে পরের মৌসুমেও চেয়েছেন জাভিকে।

রিয়াল মাদ্রিদের সমর্থক বলেন, সত্যি বলতে লিগ শিরোপা জয় আমাদের জন্য সাধারণ ব্যাপার। এটা এখন আর আমাদের খুব বেশি আনন্দ দেয়না। বরং আমি তাকিয়ে আছি চ্যাম্পিয়নস লিগের দিকে। আরেক ভক্ত বলেন, রিয়াল মাদ্রিদের সমর্থক হতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। শুধু বিশ্ব নয়, আমার মনে হয় মঙ্গল গ্রহে গেলেও সেরা ক্লাব হবে এটি। ১৫তম চ্যাম্পিয়নস লিগ জয় আমাদের আনন্দের পূর্ণতা দেবে।

বার্নাব্যুর বাইরের উল্লাসের উপলক্ষ লসব্লাঙ্কোদের মাঠের পারফরম্যান্স। ফুটবলারদের উপর দারুণ খুশি কোচ কার্লো আনচেলোত্তি।
তিনি বলেন, আমার মনে হয় আমরা যেমন পারফর্ম করেছি লিগ শিরোপাটা আমাদের প্রাপ্যই ছিলো। মাদ্রিদিস্তারা যেভাবে সবসময় আমাদের পাশে ছিলো সত্যি অনুভূতি বলে বোঝানো সম্ভব নয়। তবে আমার ধারণা তারা ট্রেবল জয়ের দিকে তাকিয়ে আছে। তাই লিগ শিরোপার আনন্দকে পাশে রেখে আমরা চ্যাম্পিয়নস লিগ সেমিফাইনালের জন্য প্রস্তুত হচ্ছি।

আমার জীবনের পাঁচটা বছর আমি গাঁজা খেয়ে নষ্ট করেছি : হানি সিং

ছবি: সংগৃহীত

পেশাগত জীবনে তুলুন সাফল্য পেলেও হানির ব্যক্তিগত জীবন দুঃখে জর্জরিত। বছর খানেক আগেই তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। তার প্রাক্তন স্ত্রী শালিনী তালওয়ার হানির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন গার্হস্থ্য হিংসার। এ সবে ভয়ানকভাবেই জর্জরিত ছিলেন গায়ক হানি সিং। তিনি নাকি কাউন্সেলিংও করিয়েছিলেন নিজের।

নেশা করার বিষয়টা নিয়ে অনেক ভাবনাচিন্তা করেছিলেন। ছেড়েছিলেন গাঁজা খাওয়া। গাঁজার কুফল যে কতখানি ভয়ানক হতে পারে, তা গায়ক বেশ ভালই বুঝেছেন তার জীবন দিয়ে। তরুণ প্রজন্মের সকলকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি মঞ্চে দাঁড়িয়ে এক অদ্ভুত কথা বলে ফেলেছেন তিনি, যা শুনে সকলেই চমকে উঠেছেন। হানি সিং বলেছেন, জীবনে যত খুশি মদ খাও, কিন্তু কখনও গাঁজা-চরস খাবে না। ওর থেকে বাজে জিনিস আর পৃথিবীতে একটাও নেই। আমার জীবনের পাঁচটা বছর আমি গাঁজা খেয়ে নষ্ট করেছি। তাই ভাই-বোনেরা গাঁজা একদম ছুবে না।

হানি সিংয়ের গানের মধ্যে অদ্ভুত এক মাদকতা রয়েছে। তার সেসব গানের মধ্যে থাকে নেশার কথাও।

মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের গৃহকর্মীর বাসায় টাকার পাহাড়

মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের গৃহকর্মীর বাড়ি থেকে বিপুল কালো টাকা উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে তুঘলকি কাণ্ড ঘটেছে। রাজ্যের পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রী আলমগীর আলমের ব্যক্তিগত সচিবের গৃহকর্মীর বাড়ি থেকে বিপুল কালো টাকা উদ্ধার করেছে দেশটির এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।

সোমবার (৬ মে) মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব সঞ্জীব লালের বাড়িতেও অভিযান চালান ইডির কর্মকর্তারা। সঞ্জীব লাল অত্যন্ত চতুরতার সঙ্গে তার গৃহকর্মীর কাছে টাকা রেখে দেন।

ভারতীয় গণমাধ্যম এএনআইয়ে প্রকাশিত একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, ওই গৃহকর্মীর ঘরের মেঝেতে নোটের পাহাড় ছড়িয়ে আছে।

এদিন ইডি ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে মোট ২৫ কোটি রুপি কালো টাকা উদ্ধার করেন। এরমধ্যে সঞ্জীব লালের গৃহকর্মীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ২০ কোটি রুপি। গণমাধ্যম জানিয়েছে, ভারেতের অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনের অধীনে এসব অভিযান চালানো হয়।

মূলত ঝাড়খণ্ডের পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী বীরেন্দ্র রাম ও তার ঘনিষ্ঠ চক্রের লোকজনের বাড়িতে এসব অভিযান চালানো হয়। অর্থ পাচার মামলায় জড়িত থাকায় ইডি বীরেন্দ্র রামকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রেফতার করেছিল।

বীরেন্দ্র রামের আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তে সঞ্জীব লালের নাম আসে। সেই যোগসূত্র ধরেই তার বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। কিন্তু বিপুল পরিমাণ অর্থ পাওয়া যায় তার গৃহকর্মীর ঘরে।

এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, রাজ্যের মন্ত্রী আলমগীর আলম (৭০) কংগ্রেসের একজন নেতা এবং তিনি ঝাড়খণ্ড বিধানসভার একজন সদস্য। দেশটিতে লোকসভা নির্বাচন চলাকালে কংগ্রেস নেতার সচিবের এমন অর্থ কেলেঙ্কারির ঘটনা রাজ্যের রাজনীতিতে নতুন মোড় নিচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

‘মঙ্গল গ্রহে গেলেও সেরা ক্লাব হবে রিয়াল মাদ্রিদ’
আমার জীবনের পাঁচটা বছর আমি গাঁজা খেয়ে নষ্ট করেছি : হানি সিং
মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের গৃহকর্মীর বাসায় টাকার পাহাড়
স্বামীকে মাঠে খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে স্ত্রীর মৃত্যু
এক ফোনে ২ সিম ব্যবহার করলেই গুণতে হবে বাড়তি খরচ
অসহায়দের সেবা না দিয়ে টাকা ব্যাংকে জমাতেন মিল্টন: ডিবি হারুন
সৌদি আরব বাড়িয়ে দিয়েছে তেলের দাম
ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষাবৃত্তি পাচ্ছেন ৫০ ফিলিস্তিনি ছাত্রী
সেলফি তুলতে চাওয়ায় ভক্তকে চড় মারতে গেলেন সাকিব
হিট স্ট্রোকে ১৫ দিনে ১৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা ও সমাবেশ
টাইটানিকের সেই ক্যাপ্টেন বার্নার্ড হিল আর নেই
সম্পদ অর্জনে এমপিদের পেছনে ফেলেছেন চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে কুমির ভর্তি নদীতে ফেলে দিলেন মা!
অবৈধ দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল বন্ধের কার্যক্রম শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মেনোত্তি মারা গেছেন
বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান
ফের পেছালো রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইন্দোনেশিয়া