শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

কুয়েটে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে উত্তেজনা, দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলে। এ ঘটনায় অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আহতদের দ্রুত কুয়েটের অ্যাম্বুলেন্সে করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সংঘর্ষ থামলেও ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিপুল সংখ্যক পুলিশ, র‍্যাব, সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি আরও স্বাভাবিক রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে দুই প্লাটুন বিজিবিও মোতায়েন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বিজিবি কর্তৃপক্ষ।

এদিকে, সংঘর্ষের প্রতিবাদে এবং কুয়েট শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদলের হামলার অভিযোগে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ খুলনা মহানগর ও জেলা কমিটির নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের ডাক দিয়েছেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে নগরীর শিববাড়ি মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির নেতা নাইম মল্লিক।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর কুয়েট কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ক্যাম্পাসে লিফলেট বিতরণ করেন, যা নিয়ে মঙ্গলবার উত্তেজনার সূত্রপাত হয়। সাধারণ শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সদস্যরা ছাত্ররাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সামনে ছাত্রদলের কর্মীরা অবস্থান নিলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং পরে সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষ ক্যাম্পাসের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ে এবং বহিরাগতরা এতে জড়িয়ে পড়েন বলে অভিযোগ উঠেছে।

ছাত্রদলের একজন নেতা অভিযোগ করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে ছাত্রশিবিরের সদস্যসহ কিছু ব্যক্তি ছাত্রদলের রাজনীতি বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে, যার ফলে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। অপরদিকে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদ ফেসবুকে এক পোস্টে লেখেন, “কুয়েটে ছাত্রদল নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের মতো নৃশংস হামলা চালাচ্ছে, যার ফলে তারা নিজেদের রাজনৈতিক কবর রচনা করছে।”

কুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী রাহাতুল ইসলাম বলেন, “আমরা ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিতে উপাচার্যের কাছে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে ফেরার পথে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমাদের হুমকি দেয় এবং সিনিয়রদের লাঞ্ছিত করে। পরে তারা বিনা উসকানিতে আমাদের ওপর হামলা চালায়। তখন আমরাও প্রতিরোধ গড়ে তুলি এবং তাদের ক্যাম্পাস থেকে বের করে দিই। কিন্তু তারা পরে বাইরের লোকজন নিয়ে এসে আবার হামলা চালায়, এতে অনেক শিক্ষার্থী আহত হন।”

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন খুলনা জেলা কমিটির মুখপাত্র মিরাজুল ইসলাম ইমন বলেন, “ছাত্রদল কর্মীরা বিনা উসকানিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের রক্ত ঝরিয়েছে। আমাদের সদস্য সচিব জাহিদ ভাইকে রামদা দিয়ে ১০টি কোপ দেওয়া হয়েছে। জেলার আহ্বায়ক তাসনিম ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব রাতুলের পা ইট দিয়ে থেতলে দেওয়া হয়েছে। অসংখ্য শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। সব তথ্য পরবর্তীতে জানানো হবে।”

অন্যদিকে, খুলনা মহানগর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক ইশতিয়াক আহমেদ ইশতি দাবি করেন, “ছাত্রশিবিরের কর্মীরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালাতে গেলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের প্রতিরোধ করে, যার ফলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়।” তবে মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত হোসাইন মিলন এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেন, “কুয়েটের ঘটনার সঙ্গে ছাত্রশিবিরের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। বরং সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদল ও বিএনপির নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়েছে বলে শুনেছি। আমরা এই হামলার নিন্দা জানাই এবং দোষীদের বিচার চাই।”

এ ঘটনায় ইতোমধ্যে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবির হোসেন। তিনি বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, পুলিশ ও র‍্যাব যৌথভাবে কাজ করছে।”

বর্তমানে ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি অস্থির থাকায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ায় আইএস মতাদর্শে অনুপ্রাণিত একটি বিদেশি জঙ্গি চক্রের বিরুদ্ধে পরিচালিত নিরাপত্তা অভিযানে ৩৬ জন বাংলাদেশিকে আটক করেছে দেশটির পুলিশ। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসিউশন ইসমাইল।

মন্ত্রী জানান, সেলাঙ্গর ও জোহর রাজ্যে ২৪ এপ্রিল থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত তিনটি ধাপে পরিচালিত সমন্বিত অভিযানে এই বাংলাদেশিদের আটক করা হয়।

আটকদের মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে সন্ত্রাসবাদবিরোধী আইনে মামলা চলমান রয়েছে, যা শাহ আলম ও জোহর বাহরুর সেশন কোর্টে বিচারাধীন। অপরদিকে ১৫ জনকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং বাকি ১৬ জনের বিষয়ে তদন্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

মালয়েশিয়ার গোয়েন্দা শাখার তথ্যমতে, এই চক্র ইসলামিক স্টেট (আইএস) মতাদর্শে বিশ্বাসী এবং তারা সেই চরমপন্থী চিন্তাধারা মালয়েশিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যে ভিত্তি গড়ে তোলা, চরমপন্থী ভাবধারা প্রচার, অর্থ সংগ্রহ এবং নিজ দেশে সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে সহায়তা করা।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন সাফ জানিয়ে দেন, “মালয়েশিয়াকে কেউ জঙ্গি তৎপরতার ঘাঁটি কিংবা ট্রানজিট হাব হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করলে, কঠোরভাবে দমন করা হবে। মালয়েশিয়া কখনোই চরমপন্থীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে দেবে না।”

তিনি বলেন, এই সফল অভিযান মাদানি সরকারের দৃঢ় অবস্থান এবং জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় শূন্য সহনশীলতার প্রমাণ। একইসঙ্গে, দেশি-বিদেশি নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, গোয়েন্দা নজরদারি এবং আইনের কঠোর প্রয়োগ অব্যাহত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার ধুনটে ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম হিরো আলম ঘুমের ওষুধ সেবন করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টায় হিরো আলমকে অচেতন অবস্থায় ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান বন্ধু নাট্যকার জাহিদ হাসান সাগর।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাত ৩টার দিকে বগুড়ার ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি গ্রামে বন্ধু নাট্যকার জাহিদ হাসান সাগরের বাড়িতে বেড়াতে যান হিরো আলম। সেখানেই রাতে দুই বন্ধু আলাদা কক্ষে ঘুমাতে যান। পরদিন শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ১১টার দিকে হিরো আলমকে ঘুম থেকে না উঠতে দেখে জাহিদ তাকে ডাকতে গেলে তার পাশেই ঘুমের ওষুধ পড়ে থাকতে দেখতে পান। এরপর তাকে অচেতন অবস্থায় ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।

চিকিৎসক ডা. মনিরুজ্জামান জানান, হিরো আলম ঘুমের ওষুধ সেবনের কারণে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে তার স্বজনরা স্থানান্তরে আপত্তি জানান। বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত আছেন।

বন্ধু জাহিদ হাসান বলেন, “হিরো আলম আমার দীর্ঘদিনের বন্ধু। তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন, বারবার বলছিলেন মানুষ তাকে অপমান করে, বিরক্ত করে। রিয়া মনিকে না পাওয়ার হতাশাও ছিল। আমার ধারণা, সেই মানসিক চাপ থেকেই তিনি এমন পদক্ষেপ নিয়েছেন।”

এ বিষয়ে ধুনট থানার ওসি ফয়জুল আলম বলেন, “ঘুমের ওষুধ সেবনের বিষয়টি আমরা জেনেছি। তিনি এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।”

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  

ছবি: সংগৃহীত

 

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, পারস্পরিক লাভজনক সংলাপের অনুকূল পরিবেশে বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত। তিনি বলেন, আমরা গঙ্গাসহ একে অপরের সঙ্গে ৫৪টি নদীর পানি ভাগাভাগি করি। এসব নিয়ে আলোচনার জন্য দুই দেশের যৌথ নদী কমিশন (জেআরসি) রয়েছে। শুক্রবার নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি নবায়ন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে রণধীর বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ন্যায়বিচার, সমমর্যাদা এবং পারস্পরিক চাওয়ার ভিত্তিতেই ভারতে সংশোধিত বাণিজ্যিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা এসব বিষয়ের সমাধানের অপেক্ষায় রয়েছে ভারত। এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা আগেও বহুবার গঠনমূলক বৈঠকে আলোচনা করেছি, এমনকি সচিব পর্যায়েও।

ঢাকার খিলক্ষেতে দুর্গা মন্দির ধ্বংস প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কট্টরপন্থিরা সেখানে একটি মন্দির ভাঙার দাবি তুলেছিলেন বলে আমরা জানতে পেরেছি। অন্তর্বর্তী সরকার মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে উল্টো অবৈধ জমি ব্যবহারের যুক্তিতে সেটি ভাঙার অনুমতি দিয়েছে। আমরা অত্যন্ত হতাশ যে, বাংলাদেশে এ ধরনের ঘটনা বারবার ঘটছে।বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়, তাদের সম্পত্তি ও উপাসনালয়গুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অন্তর্বর্তী সরকারেরই দায়িত্ব।

প্রতিবেশী অঞ্চলের ওপর ‌নিবিড় নজর রাখছে ভারত। চীনের কুনমিং শহরে বাংলাদেশ, চীন ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের খবর প্রকাশের পর ভারত জানিয়েছে, তারা প্রতিবেশী অঞ্চলের ওপর ‌‘নিবিড় নজর রাখছে’। বৃহস্পতিবার ওই সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে ওই বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ কথা বলেন। তিনি বলেন, দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ‘নিজের অবস্থানে’ দাঁড়িয়ে আছে। তবে ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতিও বিবেচনায় নেওয়া হয়।

১৯ জুন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়। চীনের কুনমিংয়ে ‘নবম চায়না-সাউথ এশিয়ান এক্সপজিশন অ্যান্ড দ্যা সিক্সথ চায়না-সাউথ এশিয়া কো-অপারেশন’ শীর্ষক বৈঠকের সাইডলাইনে তিন দেশের পররাষ্ট্র সচিবদের ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই ত্রিপক্ষীয় বৈঠক নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ‘আশপাশের অঞ্চলের ঘটনাপ্রবাহে আমরা সবসময় নজর রাখি। কারণ এগুলো আমাদের স্বার্থ ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত। প্রতিটি দেশের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, তা আলাদা আলাদা ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত