বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৪ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নানা চ্যালেঞ্জের বাজেট বৃহস্পতিবার

করোনার ক্ষতি পুষিয়ে না উঠতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দাবানলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে শীর্ষ ব্যবসায়ীদেরও কাবু করে দিয়েছে। আইএমএফের শর্ত পূরণে প্রায় খাতে ভর্তূকি তুলে নেওয়ায় মূল্যস্ফীতি ঠেকানো যাচ্ছে না। সরকারও বলছে বিশ্ববাজার টালমাটাল। অপরদিকে জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় ভোটারদের সন্তুষ্টির জন্য দৃশ্যমান খাতে বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে সরকার আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে বৃহস্পতিবার (১ জুন)।

প্রস্তাবিত বাজেটের আকার হতে যাচ্ছে প্রায় ৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। যা মোট জিডিপির প্রায় ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। এটা চলতি (২০২২-২০২৩) অর্থবছরের বাজেটের তুলনায় প্রায় ৮২ হাজার কোটি টাকা বেশি। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বাজেটের আকার আরও বাড়লেও সমস্যা নেই। কিন্তু মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণই বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ ডলার সংকটে পণ্যের দাম লাগামহীন হয়ে পড়েছে।

বিভিন্ন সূত্র জানায়, জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। এ জন্য মেট্রোরেলসহ বড় বড় অবকাঠমোতে সরকার চলতি অর্থবছরের মতো আগামী অর্থবছরেও বেশি বেশি করে অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে। এ জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বেশি করে ২ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।

এ জন্য বাজেটের আকারও বেশি করে ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে পাঁচ লাখ কোটি টাকা। এ জন্য বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) লক্ষ্যমাত্রাও বেশি ধরা হচ্ছে। এর আকার হতে যাচ্ছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। যেখানে চলতি অর্থ বছরে লক্ষ্যমাত্রা ধরা ছিল ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ১৬ দশমিক ২০ শতাংশ বাড়ানো হচ্ছে আগামী বাজেটে। তারপরও বিশাল ঘাটতি থাকছে। এটা মেটাতে ব্যাংকের ঋণ নির্ভর করতে হচ্ছে বাজেটে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বেশ কিছু শর্ত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আগামী অর্থবছরে পাঁচ লাখ কোটি টাকার রাজস্ব সংগ্রহের পরিকল্পনা করছে সরকার। এর মধ্যে আয়কর, মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) ও শুল্ক—এ তিন খাত থেকেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) সংগ্রহ করতে হবে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৭০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ৫০ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে কর ছাড়া নন-ট্যাক্স রেভিনিউ (এনটিআর) বাবদ। আর ২০ হাজার কোটি টাকা এনবিআরবহির্ভূত কর ও অনুদান থেকে ধরা হচ্ছে।

আসছে বাজেটে অভ্যন্তরীণ খাত থেকে সরকার দেড় লাখ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে, যার ৮০ শতাংশ বা ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকাই ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে নেওয়া হবে। বাকি ৩০ হাজার কোটি টাকা নেওয়া হবে সঞ্চয়পত্র ও বন্ড ব্যবস্থা থেকে। আর বিদেশি ঋণ ও অনুদান থেকে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা।

বাজেট প্রসঙ্গে সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, জিডিপির তুলনায় আমাদের বাজেটের সাইজ খুবই বেশি না। বিভিন্ন অবকাঠামোর উন্নয়নসহ জনগণের কল্যাণে বাজেটের আকার আরও বেশি ১২ লাখ কোটি টাকা হওয়া দরকার। নিম্ন আয়ের মানুষকে আরও সহায়তা দিতে হবে। আইএমএফের শর্তে ভর্তূকি তুলে নেওয়ায় মূল্যস্ফীতি লাগামহীন হয়ে যাচ্ছে। সরকারকে এটা নিয়ে ভাবতে হবে। কোনোক্রমেই কৃষি ভর্তূকি কমানো যাবে না। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জ্বালানিখাতে ভর্তূকি বিবেচনা করতে হবে। সম্পদের অপচয় ও দুর্নীতি বন্ধে সরকারি প্রকল্পে ব্যয় কমাতে হবে।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুরও বলেন, বাজেটে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার কথা অবশ্যই ভাবতে হবে। ডলার সংকটে পণ্যের পরিমাণ না বাড়লেও দাম ঠিকই বাড়ছে। বাজার স্বাভাবিক করতে প্রয়োজনে টাকার অবমূল্যায়ন করে ডলারের দাম আরও বাড়তে হবে। কারণ ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের প্রভাবে সংকট ভয়াবহ হয়ে গেছে। সামষ্টিক অর্থনীতিতে এত বড় চ্যালেঞ্জে আর কখনো পড়েনি বাংলাদেশ। রপ্তানি ছাড়া আপাতত স্বস্তির সূচক খুব একটা নেই। সংকট মোকাবিলায় কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে বাজেট ঘোষণা করতে হচ্ছে সরকারকে। আগামী অর্থবছরের বাজেট হতে হবে ব্যতিক্রমধর্মী ও ঝুঁকি মোকাবিলার বাজেট। কেননা মূল্যস্ফীতি কমানো ও বাজেটের ঘাটতি অর্থায়নই বড় চ্যালেঞ্জ হবে।

তবে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, এটা নির্বাচনের বাজেট না। জনতুষ্টিরও না। জনকল্যাণের জন্যই বাজেট দেওয়া হচ্ছে। কারণ মানুষ ভালো থাকবে এটা সরকার চায়। সেই আলোকে সারা দেশের মানুষের জন্য সরকার কাজ করছে। সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হয়েছে। রাস্তাঘাট করা হয়েছে। আগামীর বাজেটও সেভাবে তৈরি করছে সরকার যাতে সবাই এর সুফল পায়।

উল্লেখ্য, চলতি ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা, যা মোট জিডিপির প্রায় ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ওই বাজেট ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেটের তুলনায় ৭৪ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা বেশি ছিল। ৬ এপ্রিল অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে বাজেটের সার্বিক ব্যাপারে একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে বাজেটের আকার ও রাজস্ব আয়ের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এরই অংশ বিশেষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদনের পর সব প্রস্তুতি নিয়ে ১জুন চ্যালেঞ্জের বাজেট সংসদে উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেট সাধারণত জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের বৃহস্পতিবারে পেশ করা হয়। কিন্তু এবার কোরবানির ঈদ ঘনিয়ে আসায় প্রথম সপ্তাহে বাজেট পেশ করা হচ্ছে।

জেডএ/আরএ/

আজকের ইফতারের সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

জিম্মি নাবিকদের উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে সরকার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ও এর ২৩ নাবিককে মুক্ত করার বিষয়ে সরকার অনেক দূর এগিয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা যোগাযোগের মধ্যে আছি। নাবিকদেরকে রিলিজ করার করার জন্য আমরা নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছি। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, নাবিকদের আনহার্ট (কোনো ক্ষতি যেন না হয়) অবস্থায় উদ্ধার করা এবং একইসঙ্গে জাহাজটা উদ্ধার করা।

তিনি বলেন, খাদ্য সংকট অতীতে যখন জাহাজ হাইজ্যাক হয়েছে তখনও হয়নি। তিন বছর ছিল তখনও হয়নি, ১০০ দিন ছিল তখনও হয়নি। আশা করি এক্ষেত্রেও হবে না।

এদিকে, সীমান্ত হত্যা বন্ধে আগেই বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতকে অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২ বাংলাদেশি ভারত সীমান্তে অবৈধভাবে ঢুকে পড়েছিল, তাই বিএসএফ গুলি করে। বিজিবি এর প্রতিবাদ জানিয়েছে, পতাকা বৈঠক হয়েছে। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ ঘটনায় এখনো কোনো প্রতিবাদ জানানো হয়নি বলে জানান মন্ত্রী।

কারওয়ান বাজার স্থানান্তরপ্রক্রিয়া শুরু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজার স্থানান্তরের লক্ষ্যে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন থেকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) আঞ্চলিক কার্যালয় স্থানান্তর কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকালে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ডিএনসিসি’র অঞ্চল-৫ এর নির্বাহী কর্মকর্তা মুতাকাব্বির আহমেদ।

তিনি জানান, অফিস শিফটিংয়ের মাধ্যমে শুরু হচ্ছে কারওয়ান বাজারের স্থানান্তর প্রক্রিয়া। এই অফিসটি সরানো হবে মোহাম্মদপুরে। ঈদের আগে অফিসের সবকিছু স্থানান্তর হলেও ভবনটি ভাঙ্গা হবে পরে।

তিনি আরও জানান, পর্যায়ক্রমে সবাইকে পুনর্বাসন করা হবে। এছাড়া, বাজারে কোনো খুচরা ব্যবসায়ী বা বাজার থাকবে না- এমনটাও নিশ্চিত করেন তিনি।

ভবিষ্যতে এখানে ‘বিজনেস হাব’ তৈরি করা হবে বলেও জানিয়েছে সিটি কর্পোরেশন। বর্তমানে কারওয়ান বাজারে ১৭৬টি স্থায়ী দোকান এবং ১৮০টি অস্থায়ী দোকান রয়েছে।

বিরামপুরে জমজ সন্তানের একজন জন্ম নিলো এক পা নিয়ে

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুর পৌর শহরের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে জমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক নারী। এদের মধ্যে এক নবজাতকের কেবল একটি পা রয়েছে । সেই পায়ে রয়েছে সাতটি আঙুল। নেই কোন মলদ্বার ও যৌনাঙ্গ।

বুধবার(২৭ মার্চ) বিকেল ৪টার দিকে পৌর শহরের মডার্ন হেলথ কেয়ার ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওই শিশুর জন্ম হয়। প্রসূতি তাসলিমা বেগমের বাড়ি দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার শালখুরিয়া গ্রামে। তাসলিমার স্বামী মাহফুজুল ইসলাম পেশায় একজন ভ্যানচালক।

মডান ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপক সুমন চন্দ্র পাল বলেন, বুধবার বেলা তিনটার দিকে তাসলিমা বেগম নামে এক নারীকে তাঁর পরিবারের লোকজন সিজারিয়ান অপারেশনের জন্য ক্লিনিকে নিয়ে আসেন। শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিকেল ৪টার দিকে ক্লিনিকের চিকিৎসক ও উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (মা ও শিশুস্বাস্থ্য) তাহেরা খাতুন ওই নারীর সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করেন। প্রথমে একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। পরে দ্বিতীয় যে সন্তানের জন্ম হয়, তার একটি পা, মলদ্বার ও যৌনাঙ্গ নেই। এখন পর্যন্ত দুটি সন্তানই সুস্থ আছে।

এ বিষয়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তাহেরা খাতুন বলেন, এ ধরনের শিশুর জন্ম সাধারণত জেনেটিক্যাল (জিনগত) সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে গর্ভকালে শরীরে ফলিক অ্যাসিডের ঘাটতি বা রুবেলা ভাইরাসের প্রভাবেও এটি হতে পারে। এ ছাড়া ভাইরাল ইনফেকশনের কারণেও এ ধরনের ত্রুটিপূর্ণ শিশুর জন্ম হতে পারে।

তাহেরা খাতুন আরো বলেন, এ ধরনের শিশু সাধারণত বাঁচে না। শিশুটির উন্নত চিকিৎসার জন্য দিনাজপুরের এম আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিতে শিশুর মা–বাবাকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

শিশুটির বাবা ভ্যানচালক মাহফুজুল ইসলাম বলেন, আমি গরিব মানুষ। ভ্যান চালিয়ে সংসারে চলে। যদি কোন দানশীল মানুষ আমাকে সাহায্য-সহযোগিতা করতো তাহলে শিশুটির চিকিৎসা করতে পারতাম।

সর্বশেষ সংবাদ

জিম্মি নাবিকদের উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে সরকার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরপ্রক্রিয়া শুরু
বিরামপুরে জমজ সন্তানের একজন জন্ম নিলো এক পা নিয়ে
দায়িত্ব নিয়েই বিএসএমএমইউ উপাচার্য বললেন ‘দুর্নীতি করবো না, প্রশ্রয়ও দেব না’
ময়মনসিংহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ৩
এপ্রিলে ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির
টাকার বিছানায় ঘুমিয়ে ভাইরাল নেতা
অ্যানেসথেসিয়া ব্যবহারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
দ্রুত ভিসা দিতে নতুন যেসব নির্দেশনা দিলো ইতা‌লি দূতাবাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব উপেক্ষা ইসরায়েলের, গাজায় প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
কুড়িগ্রামের পথে ভুটানের রাজা
বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ গণতন্ত্র বাস্তবায়নে প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে : ম্যাথিউ মিলার
আজ ঢাবির সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল
আজ ঐতিহাসিক ‘বদর’ দিবস
নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
‘তুফান’ এ দুর্ধর্ষ লুকে শাকিব
আইপিএলের ইতিহাসে রেকর্ড ২৭৭ রান করলো হায়দরাবাদ
নববর্ষ নিয়ে অপপ্রচার চালালে আইনি ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহরে হামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
আবারও হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে