বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাংলাদেশে অটোমোবাইল কারখানা স্থাপনের আহ্বান

জাপানের শিল্প উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)। বিশেষ করে জাপানের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে অটোমোবাইল এবং হালকা প্রকৌশল কারখানা স্থাপন করতে পারে বলে মন্তব্য করেন এফবিসিসিআই এর সভপতি মো. জসিম উদ্দিন।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের (জেট্রো) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এই আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সভাপতি।

বাংলাদেশের বাজার সম্ভাবনার উল্লেখ করে মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‌‌‘বাংলাদেশের মানুষ জাপানকে ভালোবাসে বলেই রাস্তায় বের হলেই দেখা যায় জাপানি নানা ব্র্যান্ডের গাড়ি। বাংলাদেশে ব্যবসার বিশাল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে জাপান গাড়ির ব্যাপক চাহিদার কথা মাথায় রেখে গাড়ির কারখানা স্থাপন করতে পারে। এর ফলে উভয় দেশই সমানভাবে লাভবান হবে।

জসিম উদ্দিন বলেন, ‘সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি কোম্পানি বাংলাদেশে কারখানা চালু করেছে। জাপানের অটোমোবাইল কোম্পানিগুলোও এখানে গাড়ি সংযোজন ও উৎপাদন শুরু করতে পারে। এখানে তারা যত দ্রুত কারখানা স্থাপন করবে, ব্যবসা সম্প্রসারণে তাদের জন্য ততই সুবিধা হবে।’

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘আমরা এখন ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির পথে অগ্রসর হচ্ছি। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের স্বার্থে নীতিগত এবং কাঠামোগত রূপান্তরের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশ সহজীকরণের জন্য বেসরকারি খাতের সমন্বয়ে সরকারের সংস্থাগুলোও কাজ করছে। এ সময় তিনি এফবিসিসিআই’র ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ বিজনেস সামিটের বিষয়ে জেট্রো’র প্রতিনিধি দলকে অবহিত করেন।

কাজুশিগে নবুতানি বলেন, এফবিসিসিআই ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ বিজনেস সামিট আয়োজন করতে যাচ্ছে জেনে আমরা আনন্দিত। ব্যবসা ও বাণিজ্য বিষয়ে বিশাল এই আয়োজনকে আমরা স্বাগত জানাই। পারস্পরিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের বিষয়টিকে জাপান গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে। এর মাধ্যমে উভয় দেশেরই লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী, উপদেষ্টা ও সাবেক পরিচালক আবদুল হক, জেট্রোর এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মায়ুমি মুরায়ামা, ডিরেক্টর জেনারেল সাতোসি কুবোতাসহ প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা।

জেডএ/এমএমএ/

 

Header Ad

এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়

এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’ ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। বুধবার প্রকাশিত তালিকায় এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম আসেনি।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এই র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়। এরমধ্যে এশিয়ার ৩১টি দেশের মোট ৭৩৯টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়েছে।

টাইমস হায়ার এডুকেশন এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং ২০২৪-এর করা তালিকায় শীর্ষ ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে না থাকলেও বাংলাদেশের মধ্যে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে তালিকায় র‍্যাঙ্কিংয়ে ৩০১-৩৫০ এর মধ্যে জায়গায় নিয়ে যৌথভাবে দেশ সেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি)।

এরপর ৩৫১-৪০০ এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়। ৪০১-৫০০ এর মধ্যে রয়েছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। আর ৫০১-৬০০ এর মধ্যে রয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ছাড়া ওয়েবসাইটে বিশ্ববিদ্যালয় তালিকায় দেশের আরও ১২টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা পেলেও তাদের র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়নি। এসব প্রতিষ্ঠানগুলো হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় ও ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

এবারের র‍্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ার শীর্ষবিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় হয়েছে যথাক্রমে চীনের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। তৃতীয় হয়েছে সিঙ্গাপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়া সেরা দশের মধ্যে চীনের ৫টি, সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের ২টি এবং জাপানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা পেয়েছে।

তালিকায় সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ভারতের ৪০টি, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।

অর্থ আত্মসাৎ মামলায় জামিন পেলেন ড. ইউনূস

অর্থ আত্মসাৎ মামলায় জামিন পেয়েছেন ড. ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এ আদেশ দেন। আগামী ২ জুন অভিযোগ গঠনের শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

এর আগে সকাল পৌনে ১১টার দিকে বিশেষ জজ আদালত-৪ এ হাজির হন তিনি। হাজির হন মামলার অন্য আসামিরাও।

গত ২ এপ্রিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। ওইদিন মামলাটি বিচারের জন্য বদলি করা হয় বিশেষ জজ আদালত-৪ এ।

গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের প্রায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দেয় দুদক। গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ মামলা করেন। তখন আসামি করা হয়েছিল ১৩ জনকে।

চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন: ড. মুহাম্মদ ইউনূস, গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।

‘আওয়ামী লীগ কোনো ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি’

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ কোনো অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে।

৬ দিনের থাইল্যান্ড সফর নিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে অনেক কিছু হয়েছে, যাতে নির্বাচনটা না হয়। আমার শক্তি দেশের জনগণ। জনগণের শক্তির ওপর আমি সবসময় বিশ্বাস করেছি এবং আমি এটাও বলতে চাই, জনগণ যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকব। কারণ আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছি।

 

সর্বশেষ সংবাদ

এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়
অর্থ আত্মসাৎ মামলায় জামিন পেলেন ড. ইউনূস
‘আওয়ামী লীগ কোনো ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি’
যুদ্ধকে ‘না’ বলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে ভারতকে নতুন প্রস্তাব পাকিস্তানের
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা
নাম্বার ওয়ান বলেই কি ফোন ফেলে দেবে সাকিব, বিচার দিলেন জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থীদের ওপর ইসরায়েলপন্থীদের হামলা
হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকারের সংঘর্ষে একই পরিবারের ৪ জনসহ নিহত ৫
এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ আজ
সিসিইউতে ভর্তি খালেদা জিয়া
প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে আ.লীগ নেতার ফেসবুকে স্ট্যাটাস
সুখবর দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
মিল্টন সমাদ্দারের সব অপকর্ম বিবেচনায় নিচ্ছে ডিবি
সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
বেঁকে যাওয়া রেললাইনে কচুরিপানা থেরাপি
এবারের আইপিএলে কি আউট হবেন না ধোনি?
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও বিস্তৃত করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র
মানুষ আজ ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত: মির্জা ফখরুল
মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার