রবিবার, ১১ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আমি এইসব গ্রুপ-ট্রুপকে পাত্তা দেই না: জাকারিয়া সৌখিন

জাকারিয়া সৌখিন একজন নাট্যকার ও নির্মাতা। দীর্ঘদিন নাটক নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত আছেন। তার নির্মিত নাটকগুলো দর্শকরা গ্রহন করেছে। বিশেষ করে ভিউয়ের বিচারেও তার নাটক আলোচিত। এসব বিষয় ও অন্যান্য প্রসঙ্গে ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার নতুন নাটক ‘আই অ্যাম সিঙ্গেল’ মাত্র ১৫ দিনে কোটি ভিউ অতিক্রম করেছে। কেমন লাগছে?

জাকারিয়া সৌখিন: অবশ্যই ভালো লাগছে। দর্শকের ব্যাপক সাড়া পেয়ে খুশিতে বাকবাকুম অবস্থা আমার। কারণ, আমি বরাবরই দর্শকের জন্য কাজ করি। সুতরাং আমার কাজ যত দ্রুত বেশি সংখ্যক দর্শক গ্রহণ করবে, ভালো লাগা ততই বেড়ে যাবে।

ঢাকাপ্রকাশ: কী কারণে নাটকটি দর্শকরা এত পছন্দ করছেন?

জাকারিয়া সৌখিন: আমার ধারণা ৩টি কারণে। বর্তমান সময়ের গল্প, উপস্থাপন স্টাইল এবং আফরান নিশোর অনবদ্য অভিনয়। সবকিছু মিলিয়ে দর্শকের পালস কানেক্ট করেছে।

ঢাকাপ্রকাশ: নাটকটি নিয়ে কিছু মিশ্র প্রতিক্রিয়াও দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপগুলোতে-

জাকারিয়া সৌখিন: হ্যাঁ, আমিও শুনেছি। কিন্তু, আমি এইসব গ্রুপ-ট্রুপকে পাত্তা দেই না। আপনি খেয়াল করলে দেখবেন, যেসব নাটক নিয়ে এই গ্রুপগুলোতে তুমুল আলোচনা হয়, প্রশংসা করে ফাটিয়ে ফেলা হয়, সেই নাটকগুলো মূলত ফ্লপ। দর্শক গ্রহণ করে না। এরা যেসব নাটকের সমালোচনা করে সেগুলো সাধারণ দর্শকের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য। সুতরাং আমি ১৮ কোটি মানুষের জন্য নাটক নির্মাণ করি, এইসব গ্রুপ-ট্রুপের ২/৩ জনের জন্য না।

ঢাকাপ্রকাশ: ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছে। একটু ব্যাখ্যা করবেন?

জাকারিয়া সৌখিন: আমার কথা বাদ দিন। ব্যাখ্যা করার জন্য আমি অন্য একজন নির্মাতার উদাহরণ দিচ্ছি। তিনি বর্তমানে জনপ্রিয় নির্মাতাদের একজন। তিনি হলেন কাজল আরেফিন অমি। সত্যি বলতে, অমি জনপ্রিয়তায় আমাদের সবার উপরে আছে। খেয়াল করলে দেখবেন, অমি গ্রুপগুলোতে সবচাইতে বেশি সমালোচিত। অথচ সে সবচাইতে জনপ্রিয়। কিন্তু গ্রুপগুলোতে যারা খুব প্রশংসিত তারা মূলত অজনপ্রিয়। দর্শকের কাছাকাছি পৌঁছাতে তারা ব্যর্থ।

ঢাকাপ্রকাশ: এর কারণ কী?

জাকারিয়া সৌখিন: কারণ দুইটা। প্রথম কারণ, যেই নাটক সবাই পছন্দ করে, এনজয় করে, এইসব অহেতুক সমালোচনাকারীরা তাদের বিপক্ষে গিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করে আমি ব্যতিক্রম, আমি আলাদা, আমার রুচি সবার মতো না। এটাকে তারা ভাব মনে করে। অথচ সমালোচনা লিখতে গেলে এদের বানান ভুল থাকে, বাক্য গঠন ভুল থাকে, ব্যাকরণ তো জানেই না। তারমানে এদের শিক্ষা-দীক্ষায়ও গলদ আছে।

আর দ্বিতীয় কারণ, অজনপ্রিয় নির্মাতাদের নিয়ে লিখলে তারা লেখায় লাইক দেয়, শেয়ার করে এতে সমালোচনাকারীরা নিজস্ব ফ্রেন্ডসার্কেলে ভাব নিয়ে বলতে পারে, অমুকে আমার লেখা শেয়ার দেয়। তাই নিজের দাম বাড়ানোর জন্য তারা লেখা আরও বাড়িয়ে দেয়। এদিকে অজনপ্রিয় নির্মাতারা নিজেদের কাজ প্রশংসিত হচ্ছে মনে করে লাইক-শেয়ারও বাড়িয়ে দেয়। এভাবেই দু’পক্ষের সুবিধামতো সমোঝোতা বা হিসেব-নিকেষে ব্যাপারটা চক্রাকারে চলতে থাকে।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে কি সমালোচনা থাকবে না?

জাকারিয়া সৌখিন: অবশ্যই থাকবে। সমালোচনা না থাকলে শুদ্ধতার চর্চা কীভাবে হবে! কিন্তু সমালোচনাকারীদের সমালোচনা করার যোগ্যতা থাকতে হবে। ধরুন সমালোচনা যদি প্রথমসারির গণমাধ্যমে হয় সেটা অবশ্যই গ্রহণ করা যায়। কিন্তু গ্রুপ-ট্রুপ কী! অযথা, ফালতু।

ঢাকাপ্রকাশ: ‘আই অ্যাম সিঙ্গেল’ই তো আপনার দ্রুততম কোটি ভিউয়ের নাটক?

জাকারিয়া সৌখিন: হ্যাঁ। গত ঈদে আমার একটি নাটক ছিল ‘ভুলো না আমায়’ নামে। ওটাও দর্শক তুমুলভাবে গ্রহণ করেছিলেন। ওটার ভিউ ১৬ দিনে কোটি হয়েছিল।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার নির্মিত অনেক নাটকই জনপ্রিয় হয়েছে। তারপরও মিডিয়াতে আপনি সরব নন কেন?

জাকারিয়া সৌখিন: আমি লজ্জাবতী লতা টাইপের চরিত্র। গুটিয়ে থাকি, লুকিয়ে থাকি। পরিচিতরা আমাকে গর্তজীবি বলে ডাকেন। অথচ এখন প্রচারের যুগ। তাই ভাবছি, শামুকের মতো গুটিয়ে থাকব না আর। যেহেতু আমার নির্মাণ সাধারন মানুষ পছন্দ করছে, তাই তাদের সঙ্গে কানেক্টিভিটি তৈরি করব। এখন আমার মূলমন্ত্র একটাই-থাকব নাকো বদ্ধ ঘরে, দেখব এবার জগৎটাকে...।

ঢাকাপ্রকাশ: টেলিভিশন পেরিয়ে ইউটিউবে নাটক দেখার জন্য দর্শকরা ঝুঁকছে বেশি। টেলিভিশনের চেয়ে ইউটিউবে নাটক নির্মাণে কি নির্মাতারা বেশি স্বাধীন?

জাকারিয়া সৌখিন: হ্যাঁ। অবশ্যই। আর এ কারণেই নির্মাতারা এখন অনেক স্বাচ্ছন্দ্যে নাটক নির্মাণ করতে পারছেন। আমার বিশ্বাস এই স্বাধীনতার কারণেই আমাদের নির্মাণে বর্তমান সময় আরও পরিস্কারভাবে ফুটে উঠবে।

ঢাকাপ্রকাশ: নতুন কাজের খবর বলুন।

জাকারিয়া সৌখিন: বেশকিছু কাজের পরিকল্পনা করছি, স্ক্রিপ্ট লিখছি। দ্রুত শুটিংয়ে যাব।

ঢাকাপ্রকাশ: নাটকের সিন্ডিকেটের কথা অনেকদিন থেকেই শোনা যাচ্ছে। আপনার কী মনে হয়?

জাকারিয়া সৌখিন: এগুলো শুধু আওয়াজ। এখানে খাদ্যদ্রব্যের মতো পণ্য আটঁকিয়ে দাম বাড়ানোর কোনো ব্যবস্থা নেই, কালো টাকা সুইস ব্যাংকে পাচারের কোনো আয়োজন নেই আর রাজনৈতিক বিবেচনায় ঠিকাদারি পাওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই। তাহলে সিন্ডিকেট কেন থাকবে? এখানে সবাই শিল্পী। এখানে শিল্পচর্চা হচ্ছে। দর্শকদের কাছে যাদের গ্রহণযোগ্যতা বেশি তারা বেশি সুফল পাচ্ছেন, যাদের গ্রহণযোগ্যতা কম তারা সুফল কম পাচ্ছেন। সিন্ডিকেট একটা অহেতুক টার্ম। অনেকেই দর্শকদের কাছাকাছি পৌঁছাতে না পেরে নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার জন্য সিন্ডিকেট টার্ম ব্যবহার করেন। এটা তাদের আত্মরক্ষার ঢাল।

এএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নিরাপত্তা বিবেচনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। শনিবার (১০ মে) রাতে এক জরুরি বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

গণমাধ্যমকে তিনি জানান, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনীও অনুমোদিত হয়েছে, যার আওতায় এখন থেকে ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন কিংবা সমর্থক গোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবে।

বৈঠক-পরবর্তী বিবৃতিতে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর নেতাদের বিচার চলমান থাকা পর্যন্ত জাতীয় নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব এবং জুলাই আন্দোলনের কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দলটির সব ধরনের কার্যক্রম—অফলাইন ও অনলাইন উভয় ক্ষেত্রেই—সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে বলেও জানানো হয়। এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই ঘোষণাপত্র ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত করে প্রকাশের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগেই ২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়। জননিরাপত্তা বিঘ্ন, সহিংসতা, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সংগঠনটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

উল্লেখযোগ্যভাবে, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবি জোরালো হয়। সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির দাবির প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত আরও জোরালো ভিত্তি পায়।

Header Ad
Header Ad

আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পর এয়ারপোর্টে মিসাইল পড়ে: রিশাদ

রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে গিয়ে ভয়াবহ এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিলেন বাংলাদেশের জাতীয় দলের তরুণ দুই ক্রিকেটার রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। যুদ্ধাবস্থার মধ্যে ফেঁসে গিয়ে আতঙ্কিত অবস্থায় ছিলেন তারা।

শনিবার (১০ মে) বিকেলে দেশে ফিরে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছেন অলরাউন্ডার রিশাদ হোসেন।

তিনি জানান, ‘আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পরই পাকিস্তানের বিমানবন্দরে মিসাইল পড়ে। পুরো ফ্লাইটের সবাই শকে ছিল। এমন ঘটনা জীবনে প্রথম দেখলাম।’

তিনি আরও বলেন, ‘উৎকণ্ঠা ছিল অবশ্যই। কিন্তু বিসিবি ও পিসিবির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আমাদের মানসিকভাবে অনেক শক্ত থাকতে সাহায্য করেছে। বিদেশি খেলোয়াড়রাও খুব নার্ভাস হয়ে পড়েছিল।’

পরিবারের উৎকণ্ঠা, নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তা—সব মিলিয়ে কঠিন সময় কেটেছে বলে জানান রিশাদ। তবে নিরাপদে দেশে ফিরে আসায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। একইসঙ্গে দেশবাসীকেও ধন্যবাদ জানান পাশে থাকার জন্য।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্টের মধ্যস্থতায় ভারত-পাকিস্তান জরুরি ভিত্তিতে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ায় আবারও পিএসএল মাঠে গড়ানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

রিশাদ জানালেন, ‘পিএসএল যদি আরব আমিরাতে সরিয়ে নেওয়া হয়, তবে আমি আবারও লাহোর কালান্দার্সের সঙ্গে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করব।’

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: এক ঘণ্টার মধ্যে কাশ্মীরে আবারও ড্রোন হামলা

ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলা উত্তেজনা ও সংঘর্ষের পর আজ (১০ মে) শনিবার উভয় দেশই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে, যুদ্ধবিরতির মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে ভারতশাসিত কাশ্মীরের শ্রীনগর ও অন্যান্য অঞ্চলে ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে এবং বিমান হামলার সাইরেন বেজে উঠেছে।

শনিবার (১০ মে) ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এ ঘটনার পর জম্মু ও কাশ্মীর, পাঞ্জাব ও রাজস্থানের কিছু এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এবং ব্ল্যাকআউট ঘোষণা করা হয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়ার পর এই হামলা সংঘটিত হয়, যা আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ রাতব্যাপী আলোচনার পর, আমি আনন্দের সাথে ঘোষণা করছি যে ভারত ও পাকিস্তান একটি পূর্ণাঙ্গ এবং তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে।”

যুদ্ধবিরতি চুক্তি সত্ত্বেও, ভারত পাকিস্তানের ক্রমাগত ড্রোন হামলা মোকাবেলা করে চলেছে। তবে, ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা এই হুমকিগুলির বেশিরভাগই নিরপেক্ষ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ৭ মে পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী শিবিরগুলিকে লক্ষ্য করে ভারতের কঠোর প্রতিশোধমূলক হামলা - 'অপারেশন সিন্দুর' - শুরু হওয়ার পর উত্তেজনা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই অভিযানটি ছিল ২২শে এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার সরাসরি প্রতিক্রিয়া, যেখানে ২৬ জন মানুষ, যাদের বেশিরভাগই পর্যটক, পাকিস্তান-সমর্থিত হামলায় প্রাণ হারিয়েছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা
আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পর এয়ারপোর্টে মিসাইল পড়ে: রিশাদ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: এক ঘণ্টার মধ্যে কাশ্মীরে আবারও ড্রোন হামলা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি
সিগারেটের দাম বাড়ানোর দাবি তরুণ চিকিৎসকদের
বেনাপোলে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবকের মৃত্যু
শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু ও সাবেক এমপি শামীমা গ্রেপ্তার
জনগণ আর পলাতক অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না: তারেক রহমান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে এক ঘণ্টা সময় দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিরতির তথ্য নিশ্চিত করলো ভারত-পাকিস্তান, সামরিক অভিযান বন্ধ
জাতীয় পার্টি কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয়: জিএম কাদের
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করলেন শর্মিলা রহমান ও ডা. জুবাইদা রহমান
ভারত-পাকিস্তান ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছে: ট্রাম্প
মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক
চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল
শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক
টানা দ্বিতীয়বার স্কাই স্পোর্টসের সেরা একাদশে হামজা চৌধুরী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ইস্যু: আযম খান
সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক