শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সারোগেসির কথা বলি

অন্যের গর্ভ ভাড়া নিয়ে সন্তান জন্মদানের পদ্ধতিকে বলে সারোগেসি। নানা দেশে এভাবে ছেলেমেয়ের জন্ম দিচ্ছেন সন্তান জন্মদানে অক্ষম বাবা-মা। আবার অনেকে জেনেশুনেও এই পথে চলেছেন নানা কারণে। এই আধুনিক, আলোচিত বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন সারা জেরীন তাসপিয়া

বাবা-মা হওয়ার ক্ষমতা প্রকৃতির এক অনন্য আশীর্বাদ। মানুষের ভালোবাসার ধন, আদরের দুলাল হলো তার সন্তান। প্রকৃতির নিয়মে প্রতিটি মা-ও বাবা চান নিজের রক্ত ধারণ করা সন্তানের বাবা-মা হতে কিন্তু সে ক্ষমতাটি থাকে না অনেকের। তাহলে তারা কী কখনো সন্তানের বাবা-মা হতে পারবেন না? তবে আধুনিক বিজ্ঞান বলে, যারা প্রাকৃতিকভাবে সন্তান ধারণে অক্ষম, তারাও ‘সারোগেসি’ পদ্ধতিতে নিজের সন্তান পেতে পারেন। আবার আধুনিক বিজ্ঞানের জয়-জয়কারের এই সময়ে বাবা-মা হওয়ার ক্ষমতা থাকলেও অনেকে ‘সারোগেসি’তে বাবা-মা হয়ে থাকেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক সারোগেসি পদ্ধতি সম্পর্কে

সারোগেসি কি?
সারোগেসি একটি সহায়ক প্রজননভিত্তিক পদ্ধতি। যেখানে কাংখিত বাবা-মা অন্য নারীর গর্ভটি ভাড়া করেন। পদ্ধতিটিতে একজন নারী অর্থের বিনিময়ে তার নিজের গর্ভে অন্যের সন্তান বড় করেন ও তাকে জন্ম দেন। গর্ভ ভাড়া ও সন্তানের জন্মদান এই পুরো প্রক্রিয়াটি দুই পক্ষের একটি চুক্তিপত্রের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। একজন নারীর গর্ভে অন্য দম্পতির সন্তান ধারণের প্রক্রিয়াটিকে ‘সারোগেসি’ বলে।

দুই ধরণের...
পার্শিয়াল সারোগেসি : পার্শিয়াল সারোগেসিতে সন্তান ধারণে মা কোনো ভূমিকা পালন করেন না। বাবার শুক্রাণু ও সারোগেট মায়ের ডিম্বাণু আলাদাভাবে ফার্টিলাইজ করে সারোগেট মায়ের গর্ভধারণের মাধ্যমে এ সন্তান প্রসব প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। পার্শিয়াল সারোগেসিতে সারোগেট মায়ের ডিম্বাণু ও গর্ভ দুটোই ভাড়া নেওয়া হয়। ফলে এই ক্ষেত্রে সন্তানের ওপর মায়ের জৈবিক একটি অধিকার থেকে যায়। তাই অনেকে স্পার্ম ব্যাংক ও ডিম্বাণু ব্যাংক থেকে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু সংগ্রহ করে সারোগেসি পদ্ধতিটি সম্পন্ন করা বেশি নিরাপদ মনে করেন।
জেস্টেশনাল সারোগেসি : এই পদ্ধতিটিতে মূলত দম্পতিদের শুক্রাণু ও ডিম্বাণু নিয়ে ল্যাবে ভ্রুণ তৈরি করা হয়। পরে সারোগেট মায়ের জরায়ুতে ভ্রূণটি প্রতিস্থাপন করা হয়। জেস্টেশনাল সারোগেসি পদ্ধতি এখন খুব জনপ্রিয়তা লাভ করছে। তবে সারোগেট মাকে বায়োলজিক্যাল মা বলা যাবে না।

গর্ভ ভাড়া প্রক্রিয়া
সন্তান ধারণে অক্ষম কিংবা যারা গর্ভধারণ করতে আগ্রহী নন-এমন কোনো দম্পতি একজন মহিলার গর্ভ ভাড়া নেন। এরপর তাদের সন্তানটি অন্য মহিলার গর্ভে বেড়ে ওঠে। সে জন্মের পরে চুক্তিপত্র অনুসারে অবিভাবক তাদের সন্তানকে নিয়ে নেন। সারোগেট মা অর্থের বিনিময়ে তার গর্ভ ভাড়া দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে সন্তানের প্রতি তার কোনো অধিকার থাকে না।

পদ্ধতিটির জনপ্রিয়তার কারণ
অনেক চেষ্টার পরেও যখন সন্তান লাভের আর কোন পথ থাকে না, তখন সারোগেসি হয় সন্তানের জন্য ব্যাকুল মা-বাবার অন্যতম আশ্রয়। যদিও বাংলাদেশে সন্তান দত্তক নেবার চলটি খুব বেশি আছে। তারপরও অনেক কারণেই সারোগেসি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সেগুলোর মধ্যে আছে-ক. অনেক মা গর্ভধারণে আগ্রহী নন। ফলে তারা সারোগেট মায়ের শরণাপন্ন হন। খ. অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও বারবার মিসক্যারেজ বা গর্ভপাত হয়ে গেলে। গ. অকাল মেনোপজ, ঘ. জরায়ুতে অস্বাভাবিকতা বা অস্ত্রোপাচারের কারণে জরায়ু কেটে বাদ দিয়ে দিলে, ঙ. গর্ভধারণে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে বা গর্ভধারণ করলে শারীরিক জটিলতাসহ যেকোনো শারীরিক দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি থাকলে, চ. সমকামী কিন্তু সন্তান লাভে আগ্রহী কোনো দম্পতি, ছ. অনেকেই আছেন যারা একা, একাই নিজের সন্তানের অভিভাবক হতে চান, ছ. কেউ, কেউ আছেন যারা গর্ভধারণকালীন বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক কষ্ট সহ্য করতে আগ্রহী নন।

সারোগেসির ঝুঁকি
সারোগেসি খুব সহজ কোনো প্রক্রিয়া নয়। পদ্ধতিটিতে অনেক ধরণের ঝুঁকি থাকে। ভ্রুণের জীবনের প্রি-ইমপ্লানন্টেশন, প্রসবপূর্ব জটিলতা ছাড়াও আরো অনেক ঝুঁকি আছে। ফলে ডিম্বাশয় উদ্দীপনা, আইভিএফ চক্র, আইভিএফ ও জেনেটিক ল্যাবরেটরির মধ্যে ভ্রুণ ও এ বিষয়ক অনেক জটিল চিকিৎসাও হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিতে মানসিক প্রস্তুতি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের দেশের সারোগেসি:
আমাদের এই বাংলাদেশে সারোগেসির বিষয়টি এখনো প্রচলিত নয়। তবে গোপনে গর্ভ ভাড়া নিয়ে বাবা-মা হওয়ার ঘটনা ঘটছে। আইনগতভাবে বৈধ না হওয়ায় কেউই বিষয়গুলো প্রকাশ করেন না। আইনী ঝামেলা এড়াতে কেউ, কেউ বিদেশে গিয়ে গর্ভ ভাড়া নিচ্ছেন।

ইসলাম বলে :
মহান আল্লাহ জৈবিক চাহিদা পূরণ ও সন্তান ধারণ-গ্রহণের জন্য নির্দিষ্ট পদ্ধতি বলেছেন। আমাদের ধর্ম ইসলাম মানুষের বংশধারার পবিত্রতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। পুরুষের জন্য এমন কোনো নারীর শরীরে তার শুক্রাণু প্রবেশ করানো জায়েজ নয়, যা পবিত্র ধর্ম ইসলামে হালাল নয়। শারীরিক সম্পর্ক বা ভিন্ন কোনো পদ্ধতি অবলম্বনের মাধ্যমেও জায়েজ নয়। হারাম। ফলে ইসলামে এ পদ্ধতিকে জায়েজ বলার সুযোগ নেই।

 

ওএস।

Header Ad

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বাসাবোতে নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবনের ওপর থেকে নিচে পড়ে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও একজন আইসিউউতে রয়েছেন।

শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ১০টা দিকে বাসাবোর ৭ নম্বর মায়াকানন মসজিদের পেছনে একটি নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবনে এ ঘটনা ঘটে।

সবুজবাগ থানার ওসি প্রলয় কুমার সাহা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি নিহত শ্রমিকদের নাম পরিচয় জানাতে পারেনি।

তিনি জানান, কাজ করার সময় ১০তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে তিনজন শ্রমিক আহত হন। তাদের মধ্যে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে এবং একজন আইসিইউতে রয়েছেন। নিহতদের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী

খাদ্যমন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা। বাংলাদেশের গণতন্ত্র শেখ হাসিনার হাতেই সুরক্ষিত বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার।

শুক্রবার (১৭ মে) সকালে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা’র ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অভিযাত্রায় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অবদান স্বরণীয় হয়ে থাকবে বলে উল্লেখ করেন খাদ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন না হলে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হতো না। প্রতিষ্ঠা হতো পাকিস্তান মডেলের গণতন্ত্র। বঙ্গবন্ধু কন্যা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছেন এবং তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি গণতান্ত্রিক রাজনীতির দল নয়।দলগুলোর জন্ম হয়েছে সেনা শাসকদের হাতে। ঐদলগুলোতে গণতান্ত্রিক চর্চাও নেই। এসময় গণতন্ত্র মানেই শেখ হাসিনা বলে উল্লেখ করেন তিনি।

এর আগে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি ও জাতীয় চার নেতার প্রকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তিনি ।পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

নওগাঁ নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এম এ খালেক, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিভাস মজুমদার গোপাল, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ বকুলসহ দলীয় নেতাকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র হজ পালন করতে চলতি বছর এখন পর্যন্ত (১৬ মে রাত ১টা ৫৯ মিনিট) সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী। মোট ৬১টি ফ্লাইটে তারা সৌদিতে পৌঁছান। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩ হাজার ৭৪৭ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রী ২০ হাজার ৪৮৯ জন। এখন পর্যন্ত ৭৯ হাজার ৯০১ টি ভিসা ইস্যু করা হয়েছে।

হজ সম্পর্কিত সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এয়ারলাইন্স, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হজ অফিস ঢাকা এবং সৌদি আরব সূত্রে এ তথ্য জানিয়েছে হেল্পডেস্ক।

হেল্পডেস্কে তথ্যমতে, ৬১টি ফ্লাইটের মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ২১টি, সৌদি এয়ারলাইনসের ২০টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস ২০টি ফ্লাইট পরিচালনা করেছে।

গত ৯ মে বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রথম ডেডিকেটেড ফ্লাইট ৪১৫ জন হজযাত্রী নিয়ে সৌদির উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এর মাধ্যমেই চলতি বছরের হজের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। যা শেষ হবে ১০ জুন।

এ বছর হজে যেতে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় গাইডসহ হজ পালনে সৌদি আরব যাবেন ৮৫ হাজার ১১৭ জন। এর মধ্যে সরকারিভাবে নিবন্ধন করেছেন ৪ হাজার ৩২৩ জন। আর বেসরকারিভাবে নিবন্ধন করেছেন ৭৮ হাজার ৮৯৫ জন। প্রতি প্রতি ৪৪ জনে একজন করে গাইড হিসাবে ১ হাজার ৮৯৯ জন হজযাত্রীদের সঙ্গে যাবেন।

সৌদি আরবে চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে। হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী হজ এজেন্সির সংখ্যা ২৫৯টি। হজ ফ্লাইট শুরু হয়েছে ৯ মে। শেষ হজ ফ্লাইট ১০ জুন। হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট ২০ জুন আর শেষ ফিরতি ফ্লাইট ২২ জুলাই।

সর্বশেষ সংবাদ

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
কোপা আমেরিকার আগে ব্রাজিল শিবিরে দুঃসংবাদ
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক
কুমিল্লায় বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ৫ জনের
নামাজের সময় তালা আটকে মসজিদে দেওয়া হলো আগুন, নিহত ১১
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি চালাতে নতুন বিধিমালা
প্রেমের বিয়ে, স্ত্রীকে হত্যার পর হাসপাতালে মরদেহ রেখে পালালেন স্বামী!
শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: রাষ্ট্রপতি
সুস্থ থাকতে বিশ্বনবি (সা.) যে দোয়া পড়তেন
৪ বছর পর পেলেন স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি, যেভাবে মৃত্যু হবে তরুণীর
পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে আলোচিত ‘শরীফ-শরীফার গল্প’
মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর
ক্রিকেট ছাড়লে আপনারা আমাকে আর দেখবেন না: কোহলি
উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন কাদের মির্জা!
চট্টগ্রাম বন্দর গত ১৫ বছরে আন্তর্জাতিক বন্দরের সক্ষমতা অর্জন করেছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী