শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

চুলকালে আরাম লাগে কেন

ছবি সংগৃহিত

অ্যালার্জি, মশার কামড়, বসন্ত, হাম, ঘামাচি, খোস–পাঁচড়া, খুশকি ইত্যাদি কারণে ত্বক চুলকাতে পারে। চুলকানি উপেক্ষা করা কঠিন। ত্বক চুলকালে আরাম লাগার অনুভূতি হয়। ত্বক চুলকানো একটি সহজাত প্রবৃত্তি হলেও এর পেছনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাটি কিছুটা জটিল। চুলকানিকে বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলে প্রুরিটাস।

ত্বক চুলকানোর সময় এবং পরে আরাম লাগার পেছনে বিবর্তনীয় ও স্নায়বিক কারণ রয়েছে।

আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ ডার্মাটোলজি’র ত্বক বিশেষজ্ঞ অ্যালিক্স জে. চার্লস বলেন, “চুলকানির কারণ খুঁজের বের করার বিষয়টি জটিল। কখনও তা খুবই সহজ আবার কখন প্রচণ্ড দুর্বোধ্য।”

কেনো চুলকানি হয়, এর সাধারণ কারণ, কেনো চুলকানো এতটা স্বস্তিদায়ক এবং কীভাবে তা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হল স্বাস্থ্য-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে।

চুলকানির কারণ: ত্বকে থাকা স্নায়ুগ্রন্থি ‘প্রুরিসেপ্টরস’ হল চুলকানি প্রধান কারণ। এই গ্রন্থিগুলো উদ্বেলিত হলে চুলকানোর প্রবল ইচ্ছা দেখা দেয়। সেই সঙ্গে ভূমিকা রাখে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও, নিঃসরণ করে ‘হিস্টামিনস’ নামক উপাদান যা চুলকানির অনুভূতির সুত্রপাত ঘটায়, জানান নিউ ইয়র্কের ত্বক বিশেষজ্ঞ মেলেনি গ্রোসম্যান।

শরীরের ভেতরের অংশ আর বাহ্যিক পৃথিবীর মধ্যকার সুরক্ষা দেয়াল ত্বকে কোনো ধরনের প্রদাহ সৃষ্টি হওয়ার বিষয়টি আপনাকে জানানোর মাধ্যমটি হল এই চুলকানি।

জৈব রাসায়নিক উপাদান থেকে চুলকানি

ডা. গ্রোসম্যান বলেন, “অনেক সময় শরীরের অভ্যন্তরীন জৈব রাসায়নিক উপাদান চুলকানির কারণ হতে পারে। যেমন ‘ওপিওয়িডস’ ধরনের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে চুলকানি দেখা দেয়। যার কারণ হল ব্যথা আর চুলকানি এই দুটিতেই সাড়া দেয় এমন স্নায়ু। আবার বৃক্ক ও যকৃতের রোগে আক্রান্তদের মাঝেও চুলকানি দেখা দেয়, যার কারণ শরীরে অত্যধিক বিষাক্ত উপাদান।

মনোস্তাত্ত্বিক চুলকানি

‘সেরোটনিন’ ও ‘নোরেপিনেফ্রিন’ নামক রাসায়নিক উপাদানের নিঃসরণের কারণে চুলকানির সৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে আরও দেখা দিতে পারে মানসিক অস্বস্তি, হতাশা ও মানসিক চাপ।

ডা. চার্লস ব্যাখ্যা করেন, “বিবাহ বিচ্ছেদ, প্রিয়জনের মৃত্যু ইত্যাদি শোকাবহ মানসিক চাপের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন এমন ব্যক্তিকে অনেকসময় চুলকানির শিকার হতে দেখা যায়। আবার অতিরিক্ত তাপ বা গরমের কারণেও চুলকানি হয়।”

স্নায়বিক চুলকানি

এই ঘটনা বিরল। এক্ষেত্রে ত্বকের কোনো সমস্যাই থাকে না। তবে মস্তিষ্ক এমন সাড়া দেয় যে নির্দিষ্ট কোনো স্থানে চুলকানো প্রয়োজন। মস্তিষ্কের কোনো সমস্যার কারণে এমনটা হতে পারে।

শুষ্ক-রুক্ষ ত্বক

“ময়েশ্চারাইজারের অভাবে শুষ্ক ত্বকের চুলকানি দেখা দেয়”, বলেন ডা. চার্লস।

একজিমা, সিরোসিস ইত্যাদি ত্বকের রোগেও চুলকানি হয়।

চুলকানোর সময় সন্তুষ্টির কারণ

এমনটা হওয়ার প্রধান কারণ হল, যখন আপনি চুলকাচ্ছেন তখন ওই স্থানে প্রাথমিক যে অস্বস্তি অনুভব করছিলেন তা থেকে অন্যমনষ্ক হয়ে যান নতুন সংবেদনশীলতার কারণে।

গ্রোসম্যান বলেন, “চুলকানোর সময় আপনি ত্বকের ভিন্ন ধরনের সংবেদনশীলতার সৃষ্টি করছেন। চুলকানোর মাত্রার উপর নির্ভর করবে ব্যথার মাত্রাও। আর সেটাই সাময়িক সময়ের জন্য প্রশান্তি দেয়। এই চুলকানোর কারণেই ওই স্থানে নতুন ক্ষত সৃষ্টি হয়, সংক্রমণ বাড়ে। আর এভাবেই যত বেশি চুলকানি ততই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে থাকে।”

করণীয়

ডা. গ্রোসম্যান বলেন, “চুলকানি প্রধান নিরাময় হল তার কারণ দূর করা। শুষ্ক ত্বকের ক্ষেত্রে যেসব স্থানে বেশি চুলকানি হয় সেসব স্থানে সাবান ব্যবহার কমাতে হবে। সেই সঙ্গে ওই স্থানগুলোতে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে বেশি।

পোকামাকড়ের কামড়ে চুলকানির ক্ষেত্রে সবার আগে পোকামাকড় দমন করতে হবে। এরপর চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ‘১% হাইড্রোকর্টিসোন অ্যান্টি-ইচ ক্রিম’ কিংবা ‘ক্যালামাইন লোশন’ ব্যবহার করতে হবে। অ্যালার্জিজনীত চুলকানির ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ‘অ্যান্টিহিস্টামিন’ ধরনের ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।

অন্যান্য সব ধরনের চুলকানির জন্য আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসক কারণ চিহ্নিত করার পরই তা নির্মূলের উপায় নিয়ে কাজ করা যাবে।

Header Ad
Header Ad

দেশের তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে যা বলল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

দেশজুড়ে শুরু হয়েছে তীব্র গরমের দাপট। চলতি মে মাসের শুরুতে আবহাওয়া তুলনামূলকভাবে সহনীয় থাকলেও গত বুধবার (৭ মে) থেকে বাড়তে শুরু করে তাপমাত্রা।

শুক্রবার (৯ মে) পর্যন্ত দেশের ৪৫টি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী রোববার (১১ মে) থেকে তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমে আসবে এবং বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কিছু এলাকায়, যা কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে জনজীবনে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, এবার এপ্রিল মাসে সাধারণত যতোটা গরম পড়ে, তার তুলনায় এবারের উষ্ণতা ছিল তুলনামূলক কম। বর্ষার আগমনের আগে এই সময়টিতে স্বাভাবিকভাবেই গরম বাড়ে, তবে এবারের তাপপ্রবাহটি ব্যাপক বিস্তৃত হওয়ায় তা জনজীবনে ভোগান্তি বাড়িয়েছে। আবহাওয়াবিদ মো. হাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, এপ্রিল মাসে দেশে কিছু এলাকায় তাপপ্রবাহ থাকলেও তা এত বিস্তৃত ছিল না। বর্তমানে দেশের বেশিরভাগ স্থানে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে রয়েছে।

আবহাওয়া অফিসের বুলেটিন অনুযায়ী, বর্তমানে রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারি, কুড়িগ্রাম, ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, বরিশাল ও পটুয়াখালীসহ মোট ৪৫ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।

তাপমাত্রা যদি ৩৬ থেকে ৩৭.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয় তবে তা মৃদু তাপপ্রবাহ হিসেবে ধরা হয়। ৩৮ থেকে ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তা মাঝারি তাপপ্রবাহ এবং ৪০ থেকে ৪১.৯ ডিগ্রি হলে তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচিত হয়। এর চেয়ে বেশি হলে তা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বলে ধরা হয়।

বুলেটিনে আরও বলা হয়, শুক্রবার সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রাও সামান্য বাড়বে। আকাশ থাকবে আংশিক মেঘলা এবং আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে।

ঢাকায় এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে গত ২৮ মার্চ রাজধানীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ৬টায় ঢাকার বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৭৮ শতাংশ এবং পশ্চিম বা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যাচ্ছিল ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে।

চুয়াডাঙ্গায় এদিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অপরদিকে, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল লালমনিরহাটের ডিমলায়—২২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত একটি লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিস্তৃত রয়েছে। এর প্রভাবে আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে কিছু এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, যা তাপপ্রবাহ প্রশমনে সহায়ক হতে পারে।

এ অবস্থায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্রচণ্ড গরমে যথাসম্ভব রোদ এড়িয়ে চলা, হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরিধান, পর্যাপ্ত পানি পান এবং ঘন ঘন বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

আ.লীগ নিষিদ্ধে গুরুত্বের সাথে সরকার বিবেচনা করছে: সরকারের বিবৃতি

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সাধারণ জনগণের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাস ও স্বৈরশাসনের অভিযোগে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে। এ দাবি সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র।

সরকার জানিয়েছে, এ বিষয়ে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইতোমধ্যে যোগাযোগ শুরু হয়েছে এবং আলোচনা শেষে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে জাতিসংঘের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনের উল্লেখও করা হয়েছে, যেখানে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।

এ পর্যন্ত সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়েছে সরকার। পাশাপাশি জনদাবির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এরই মধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে বলে জানানো হয়।

মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে।

 

এছাড়া, ফ্যাসিবাদী সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বর্তমানে হত্যা মামলার আসামি আবদুল হামিদের বিদেশ গমনের ঘটনায় জনগণের ক্ষোভের বিষয়টিও সরকার পর্যবেক্ষণ করছে। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানিয়েছে সরকার।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতা রাজ্জাকসহ ২ জন গ্রেফতার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নাশকতার অভিযোগে ডেভিল হান্টের অভিযানে টাঙ্গাইলের মধুপুরে নাশকতার মামলায় ভূঞাপুরে আওয়ামী লীগ নেতা মো. আব্দুর রাজ্জাকসহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে ভূঞাপুর থানা পুলিশ।

শুক্রবার (০৯ মে) সকালে ভূঞাপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতারকৃত আব্দুর রাজ্জাক উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের বাগবাড়ী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

তিনি টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার আসাদুজ্জামানের ছেলে খন্দকার মশিউজ্জামান রোমেলের অনুসারী ছিলেন।

অপরদিকে, একই মামলায় গত বুধবার রাতে উপজেলার গাবসারা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সস্পাদক আলমগীর নামে আরেক নেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে তাকে গত বৃহস্পতিবার মধুপর থানায় সোপর্দ করা হয়।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, মধুপুর থানায় নাশকতার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাক ও আলমগীরকে গ্রেফতারের পর মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে যা বলল আবহাওয়া অফিস
আ.লীগ নিষিদ্ধে গুরুত্বের সাথে সরকার বিবেচনা করছে: সরকারের বিবৃতি
টাঙ্গাইলে নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতা রাজ্জাকসহ ২ জন গ্রেফতার
অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও পদ ছাড়লেন স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
টাঙ্গাইলে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত
ভারতীয় অর্ধশত সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
নওগাঁর পতিসরে বিশ্বকবির কাছারি বাড়িতে জন্মবার্ষিকী ঘিরে উৎসবের আমেজ