শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রথমবারের মতো মানব মস্তিষ্কে পাওয়া গেলো জীবন্ত কৃমি

অস্ট্রেলিয়ার এক নারীর ব্রেইনে পাওয়া গেল ৮ সেমি লম্বা এক জীবন্ত গোলকৃমি। সেটা এরই মধ্যে অপারেশন করে বের করা হয়েছে। মানুষের মস্তিষ্কে জীবন্ত গোলকৃমি পাওয়ার এই ঘটনাকে বিশ্বের ইতিহাসে প্রথম বলে মনে করা হচ্ছে।

অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা হাসপাতালের সংক্রামক রোগের চিকিৎসক ডা. সঞ্জয়া সেনানায়েকে। অন্য আর দশটা দিনের মতোই স্বাভাবিকভাবেই শুরু হয়েছিল তাঁর দিনটি। কিন্তু কিছুক্ষণ পরপরই তাঁর ওয়ার্ডের এক রোগিণীর বিষয়ে কথা বলতে আসেন নিউরোসার্জন ডা. হরি প্রিয়া বান্দী। তিনি জানান, তিনি ওই নারীর মস্তিষ্ক থেকে ৮ সেন্টিমিটার দীর্ঘ একটি গোলকৃমি জীবন্ত অবস্থায় বের করেছেন।

অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণ-পূর্বের নিউ সাউথ ওয়েলসের অধিবাসী ৬৪ বছর বছর বয়সী ওই নারীকে ২০২১ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর আগে প্রায় তিন সপ্তাহ পেটের ব্যথা ও ডায়রিয়ায় ভুগছিলেন তিনি।

এরপর অবিরাম শুকনো কাশি, জ্বর ও রাতে ঘাম হওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দেয়। এই উপসর্গগুলো ছাড়াও ২০২২ সালের দিকে দেখা দেয় স্মৃতিবিভ্রম ও অবসাদ। যার প্রেক্ষিতে স্থানীয় চিকিৎসকরা তাকে ক্যানবেরা হাসপাতালে পাঠান। এখানে তার এমআরআই করা হয়। এতে তার ব্রেইনে অস্বাভাবিক কিছুর উপস্থিতি ধরা পড়ে এবং অপারেশনের প্রয়োজন হয়।

তবে রোগীর মাথায় কৃমি পাবেন এমনটা চিন্তাও করেননি নিউরোসার্জন। যেমনটা বলেছেন ডা. সেনানায়েকে। তিনি বলেন, ‘নিউরোসার্জনরা সবসময়ই মস্তিষ্কে সংক্রমণের বিষয়টি নিয়ে গবেষণা ও কাজ করেন। কিন্তু এমন সমস্যা কোনো চিকিৎসকের জীবনে হয়ত একবার আসে। কেউই আশা করেননি যে, এমন কিছু (গোলকৃমির মতো) পাওয়া যাবে।’

সেনানায়েক বলেন, আমরা তখনই পাঠ্যবই খুলি। ব্রেইনে অনুপ্রবেশ ও রোগ সৃষ্টি করতে পারে এমন সব ধরনের গোলকৃমি সম্পর্কে খোঁজ শুরু করি। কিন্তু কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বাইরের বিশেষজ্ঞের সহযোগিতা নিই। জীবন্ত কৃমিটি সিএসআইআরও-এর একজন বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠালে তিনি এক দেখাতেই তা চিনতে পারেন এবং এটির বৈজ্ঞানিক নাম ওফিডাসকারিস রবার্টসি বলে জানা যায়।

এই ধরনের গোলকৃমি সাধারণত অজগর সাপে পাওয়া যায়। তবে এ ধরনের কৃমি কিভাবে এই নারীর মাথায় এলো তার কারণ ব্যাখ্যা দিয়ে ডা. সেনানায়েক বলেন, রোগী একটি লেক এলাকায় বসবাস করতেন, যেখানে কার্পেট অজগরের আবাস ছিল। সাপের সঙ্গে সরাসরি কোনো সংস্পর্শ না থাকলেও তিনি সেখান থেকে নিয়মিত ঘাস সংগ্রহ করতেন। এর মধ্যে এক ধরনের ঘাস ছিল তা তিনি রান্নায় ব্যবহার করতেন।

রোগীর চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন, ঘাসের ওপর হয়ত অজগর কৃমিটি নিঃসরণ করেছে। তারা মনে করেন, রোগী ঘাসের ওপর সরাসরি পরজীবীটি স্পর্শ করা বা রান্নার পর তা খাওয়ার মাধ্যমে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। সেনানায়েকে বলেছেন, রোগী সুস্থ হয়ে উঠছেন এবং এখনও নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

 

Header Ad

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি আরব। ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেউ ইসরায়েলবিরোধী কিছু পোস্ট করলে তাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। ইসরায়েলবিরোধী কথা বলায় ইতিমধ্যে অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ।

বৃহস্পতিবার (২ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি। ইসরায়েলবিরোধী মনোভাব প্রকাশের কারণে যারা গ্রেপ্তার হয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন একটি কোম্পানির সর্বোচ্চ কর্মকর্তা। তার কোম্পানিটি সৌদির ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের একটি প্রকল্পের সঙ্গে কাজ করে।

নাম গোপন রাখার শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা গাজায় চলমান হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখালেখি করেছিলেন।

আরেকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে আমেরিকান মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর পণ্য বয়কটের আহ্বান জানানোয়। বিশ্বের বেশিরভাগ মুসলিম দেশে ইসরায়েলি ও মার্কিন কোম্পানির পণ্য বয়কটের আহ্বান জানানো হচ্ছে। এই বয়কটের জেরে অনেক কোম্পানি তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছে।

ব্লুমবার্গকে সৌদি সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, আশঙ্কা করা হচ্ছে সৌদিতে ইরানপন্থি একটি প্রভাবের বিস্তার ঘটতে পারে। আর এই আশঙ্কা থেকে এসব ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তবে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানের কারণে ঠিক কতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেটি স্পষ্ট করে জানায়নি ব্লুমবার্গ।

দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদির কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এরমধ্যেই জানা গেল ইসরায়েলবিরোধীদের ওপর গ্রেপ্তারের মতো কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ক্ষমতাধর মুসলিম দেশ সৌদি আরব।

মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত

মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যানের চাপায় প্রাইভেটকারে থাকা বাবা-ছেলেসহ একই পরিবারের ৩ জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২ জন।

শুক্রবার (৩ মে) রাতে উপজেলার বাউশিয়া এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার কাদরা গ্রামের হোসেন আলী বেপারীর ছেলে আলমগীর হোসেন (৫৮), তার ছোট ছেলে জহিরুল ইসলাম (২৭), তার মামি রাহেলা বেগম (৫৫)। আহতরা হলেন, আলমগীর হোসেনের বড় ছেলে নজরুল ইসলাম (৩০) ও প্রাইভেটকারচালক ইব্রাহিম খলিল সুজন (৩৩)।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, ঢাকার ডেমরা এলাকার বাসিন্দা কুয়েত প্রবাসী আলমগীর হোসেন সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন। শুক্রবার পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলায় কাদরা গ্রামে বেড়াতে গিয়েছিলেন। বেড়ানো শেষ করে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার মামি রাহেলা বেগমকে ডাক্তার দেখানোর উদ্দেশ্যে ঢাকাতে নিয়ে আসছিলেন। পথে রাত দেড়টার দিকে তাদের প্রাইভেটকারটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গজারিয়া অংশের বাউশিয়া মানাবে ওয়াটার পার্কের সামনে আসলে পেছন থেকে একটি কাভার্ডভ্যান ধাক্কা দিলে তা রাস্তার পাশের খাদে পড়ে যায়।

এ সময় আলমগীর হোসেনসহ ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনজন। চালকসহ আহত দুজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গজারিয়া ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ রিফাত মল্লিক বলেন, রাত ১টা ৫০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের কাছে দুর্ঘটনার খবর জানানো হয়। খবর পাওয়ার ৫ মিনিটের মধ্যে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করি। হতাহত সবাইকে উদ্ধার করে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে গজারিয়া হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. হুমায়ুন কবির বলেন, মরদেহ বর্তমানে পুলিশ ফাঁড়িতে রয়েছে। কাভার্ডভ্যানটিকে শনাক্তের চেষ্টা করছে পুলিশ।

চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশনের পথ অতিক্রম করছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে রয়েছে দেশ-এখন এমনটাই বলা হচ্ছে। আগামী বছরই যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে। তবে এখনো কচ্ছপগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হচ্ছে দেশবাসীকে।

আবার ধীরগতির ইন্টারনেট কিনতে হচ্ছে চড়া মূল্যে। স্পিডটেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্সের সবশেষ মার্চ মাসের সূচকে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ১৪৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১২তম। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতিতে ১৮২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৮তম। দুটি ক্ষেত্রেই বৈশ্বিক গড় গতির চেয়ে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের গতি অর্ধেকের কম।

গত মার্চে মোবাইল ইন্টারনেটে বৈশ্বিক গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ৫২.৯৮ এমবিপিএস। সেখানে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটে ডাউনলোড স্পিড ছিল ২৪.৫৯ এমবিপিএস।

মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে শীর্ষে থাকা কাতারের ডাউনলোড স্পিড ৩১৩.৩০ এমবিপিএস। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের ডাউনলোড স্পিড ১০৫.৮৫ এমবিপিএস।

অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে বৈশ্বিক গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ৯৩.২৪ এমবিপিএস। বাংলাদেশে ডাউনলোড স্পিড ছিল ৪৪.২৫ এমবিপিএস। শীর্ষ থাকা সিঙ্গাপুরের ডাউনলোড স্পিড ২৮৪.১৩ এমবিপিএস।

পার্শ্ববর্তী ভারতের ৬১.৮৪ এমবিপিএস। ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে মোবাইল ইন্টারনেট গতির সূচকে ছয় ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এক ধাপ পিছিয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে।

ধীরগতির এই ইন্টারনেটও চড়া দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে দেশবাসীকে। ভিপিএন সেবাদানকারী প্ল্যাটফর্ম সার্ফশার্ক প্রকাশিত গ্লোবাল ইন্টারনেট ভ্যালু ইনডেক্স (আইভিআই) শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশিরা ইন্টারনেট ব্যবহারে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় গড়ে প্রায় ৬.৯০ গুণ বেশি অর্থ খরচ করছে।

খরচ বিবেচনায় ইন্টারনেট সেবা পাওয়া দেশের তালিকায় বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে ৮৩তম অবস্থানে রয়েছে। তালিকায় প্রতিবেশী দেশ ভারতের অবস্থান ৪৪তম, নেপালের ৭৭তম, শ্রীলঙ্কার ৯৬তম এবং পাকিস্তানের ১০২তম। বিশ্বের মাত্র ২৪ শতাংশ দেশ ইন্টারনেটের পিছনে বাংলাদেশিদের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করে।

ইন্টারনেট ব্যবহারে ব্যয় সবচেয়ে কম ইসরায়েল, সিঙ্গাপুর ও ডেনমার্কে। সার্ফশার্ক প্রকাশিত ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ ইনডেক্স অনুযায়ী, মোবাইল ইন্টারনেট কেনার জন্য বাংলাদেশিদের মাসে ১ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট ২৮ সেকেন্ড কাজ করতে হয়, যা লুক্সেমবার্গের তুলনায় ৬ গুণ বেশি।

ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউতে ২০২৪ সালে বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেট খরচের যে হিসাব দেওয়া হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের দাম ৯২ সেন্ট। যেখানে চিলিতে ১৪ সেন্ট, হংকংয়ে ১৫ সেন্ট, থাইল্যান্ডে ১০ সেন্ট, চীনে ৮ সেন্ট, নেপালে ৩৪ সেন্ট, পোল্যান্ডে ১৪ সেন্ট, রোমানিয়ায় ৬ সেন্ট, ইউক্রেনে ১১ সেন্ট, রাশিয়ায় ১২ সেন্ট।

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা বলছেন, মোবাইলে বিভিন্ন প্যাকেজের মাধ্যমে ইন্টারনেট নিয়ে প্রতারণা করা হয়। দেখা যাচ্ছে ৩০ জিবি ইন্টারনেটের দাম রাখছে ২৫০ টাকা। মেয়াদ দিচ্ছে মাত্র সাত দিন। আবার সাত দিনের জন্য দুই জিবি ইন্টারনেট কিনতে খরচ গুণতে হচ্ছে ১৫০ টাকা। এখন দুই জিবি কিনলে দাম বেশি মনে হয়, ৩০ জিবি কিনলে সেই ডাটা শেষ করা যায় না।

আবার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে ৫ এমবিপিএস স্পিড দেওয়ার কথা বলে সংযোগ দেয়, কিন্তু ডাউনলোড স্পিড ১ এমবিপিএসও পাওয়া যায় না।

সর্বশেষ সংবাদ

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি
মুন্সীগঞ্জে প্রাইভেটকার খাদে পড়ে একই পরিবারের ৩ জন নিহত
চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট
হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা
নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা
প্রথমবারের মতো চাঁদে স্যাটেলাইট পাঠাল পাকিস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিল সৌদি
রাজশাহীতে আগুনে পুড়ল শত বিঘা জমির পান বরজ
জিম্বাবুয়েকে হেসে-খেলে হারাল টাইগাররা
চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করল তুরস্ক
বাংলাদেশের কোনো ভাষাকেই হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না: প্রধান বিচারপতি
বৃষ্টি হতে পারে যেসব বিভাগে, যে তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
কাল থেকে বাড়তি ভাড়ায় চড়তে হবে ট্রেনে, কোন রুটে ভাড়া কত
সবসময় আস্থা রাখায় ধোনিকে ধন্যবাদ জানালেন মোস্তাফিজ
সুষ্ঠু ভোটের আয়োজনে প্রার্থীদেরও ভূমিকা রয়েছে : ইসি রাশেদা
টাঙ্গাইলে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে গণমাধ্যমকর্মীদের সমাবেশ
গণতন্ত্রের জন্য লড়াইকারীদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে : রিজভী