বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রাজঘাটে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

দিল্লি পুলিশের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থল রাজঘাটে সত্যাগ্রহ শুরু করল কংগ্রেস। রাহুল গান্ধীর সংসদ সদস্য পদ খারিজের প্রতিবাদে দিনভর সারা দেশে সত্যাগ্রহ কর্মসূচি করে দলটি।

রবিবার (২৬ মার্চ) সকালে রাজঘাটে পৌঁছে যান কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, পি চিদম্বরম, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, জয়রাম রমেশ, সলমন খুরশিদসহ কংগ্রেস নেতারা।

এদিকে, রাজঘাটের বাইরে এই সত্যাগ্রহ রুখতে দিল্লি পুলিশ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সকালেই ১৪৪ ধারা (চারের বেশি লোকের জমায়েত নিষিদ্ধ) জারি করা হয়। কিন্তু তা উপেক্ষা করেই নির্দিষ্ট সময়ে রাজঘাটে পৌঁছে যান কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। হাতে প্ল্যাকার্ড, রাহুলের ছবি ও দলীয় পতাকা নিয়ে সমর্থক-কর্মীরা সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে দেখা যায়।

এদিন, সারা দেশের সব জেলায় মহাত্মা গান্ধীর মূর্তির সামনে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এই সত্যাগ্রহের কর্মসূচি নিয়েছে কংগ্রেস। এই আন্দোলনের আনুষ্ঠানিক নাম ‘সংকল্প সত্যাগ্রহ’। কর্মসূচি সফল করতে রাজঘাটে গান্ধীর সমাধি চত্বরের বাইরে রাতারাতি এক মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। তাতে গান্ধীজির ছবির পাশে লেখা ‘সত্যমেব জয়তে’ (সত্যের জয় হবে)।

সেখানে কংগ্রেস সভাপতি খাড়গে বলেন, ‘বিজেপি রাহুল গান্ধীর কণ্ঠ রোধ করতে চায়। সে জন্যই তার লোকসভার পদ খারিজ করা হয়েছে। জনগণ জানুক, কেন রাহুলকে এই শাস্তি দেওয়া হলো।’

তিনি বলেন, ‘আজকের এই সত্যাগ্রহ এক দিনের জন্য। কিন্তু সারা দেশে সত্যাগ্রহীরা এ বার্তাই পৌঁছে দেবেন যে রাহুল গান্ধী সত্যের জন্য লড়াই করছেন। সত্য উদ্ঘাটিত করছেন। তিনি সাধারণ মানুষের জন্য লড়ছেন।’

প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘বিজেপি পরিবাদবাদ নিয়ে অনেক কথা বলে। আমাদের পরিবার নিয়ে দেশবাসী গর্বিত। এই পরিবার চিরকাল দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছে। এই পরিবারের রক্তে গণতন্ত্র। গণতন্ত্রকে মজবুত করতে আমাদের পরিবার চিরকাল সচেষ্ট থেকেছে।’

দিল্লি পুলিশ কর্তারা জানান, রাজঘাটে গান্ধী সমাধির বাইরে কোনোদিন কোনো আন্দোলন বা ধরনা হয়নি। সে জন্য ১৪৪ ধারা জারি থাকে। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নেতারা উপস্থিত হয়েছেন। পুলিশের পক্ষ থেকে শনিবার রাতেই দিল্লি প্রদেশ কংগ্রেস কমিটিকে চিঠি দিয়ে বলা হয়, সত্যাগ্রহের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।

সর্বভারতীয় কংগ্রেসের সাংগঠনিক সম্পাদক কেসি বেনুগোপাল সেই নির্দেশসহ টুইট করে বলেন, ‘বিরোধীদের বিক্ষোভ করতে না দেওয়া এখন মোদি সরকারের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এভাবে আমাদের ভয় দেখানো যাবে না। সত্যের জন্য স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই জারি থাকবে।’

এমএমএ/

 

 

Header Ad

জনপ্রতি ১২-১৪ লাখ চুক্তিতে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নফাঁস, গ্রেপ্তার ৫

গ্রেপ্তার প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের পাঁচ সদস্য। ছবি: সংগৃহীত

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপরই বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। চক্রটি এর আগেও বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে কয়েকশ’ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। গ্রেপ্তার পাঁচজনের মধ্যে দুইজন ঢাবি শিক্ষার্থী ও তিনজন পরীক্ষার্থী।

ডিবি জানায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জগন্নাথ হলে বসে এ পরীক্ষার প্রশ্নের সমাধান করতেন তারা। পরীক্ষা শুরুর আগেই পরীক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হতো উত্তরপত্র।

গ্রেপ্তাররা হলেন- ঢাবি শিক্ষার্থী জ্যোতির্ময় গাইন (২৬) ও সুজন চন্দ্র রায় (২৫) এবং পরীক্ষার্থী মনিষ গাইন (৩৯), পংকজ গাইন (৩০) ও লাভলী মণ্ডল (৩০)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নিজ কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

ডিবিপ্রধান বলেন, গত ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রামের ২১ জেলার সাড়ে তিন লাখ পরীক্ষার্থী অংশ নেন। এ পরীক্ষা চলাকালে প্রশ্নের উত্তরপত্র ও ডিভাইসসহ মাদারীপুরে সাতজন ও রাজবাড়ীতে একজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়।

ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। ছবি: সংগৃহীত

এ ঘটনায় দুই জেলায় আলাদাভাবে মামলা করে সংশ্লিষ্টরা। রাজবাড়ীতে আটক হওয়া পরীক্ষার্থী আদালতে নিজের দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।

জবানবন্দিতে তিনি জানান, কীভাবে এবং কখন তার মোবাইলে উত্তরপত্র এসেছে। মাদারীপুরে গ্রেপ্তার হওয়া পরীক্ষার্থীদের বেশিরভাগই জামিনে বের হয়ে যান। ঘটনাটি তদন্তের জন্য মাদারীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মাসুদ আলমের অনুরোধে ডিবির সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম দক্ষিণ বিভাগ তদন্তে নামে।

মাঠে নেমে গ্রেপ্তার করা হয় চক্রের সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী জ্যোতির্ময় গাইন ও সুজন চন্দ্রকে। তারা দুজনেই ঢাবির জগন্নাথ হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।

তারা গোয়েন্দা পুলিশকে জানান, পরীক্ষার আগেই তারা প্রশ্ন সমাধানের জন্য পেয়েছেন। এ প্রশ্ন সমাধানের দায়িত্ব পেয়েছেন জ্যোতির্ময় গাইনের চাচা অসিম গাইনের মাধ্যমে।

প্রশ্ন প্রতি ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা দেওয়ার আশ্বাসে তাদের দিয়ে প্রশ্ন সমাধান করান অসিম। এ প্রস্তাবে জ্যোতির্ময় ও সুজনসহ সাতজন ঢাবির জগন্নাথ হলের জ্যোতির্ময়গুহ ঠাকুরতা ভবনের ২২৪ রুমে বসে তারা প্রশ্নের সমাধান করে পাঠান। অসিম তার ভাতিজা জ্যোতির্ময় গাইনকে প্রশ্ন সামাধানের দায়িত্ব দিয়েছেন।

গ্রেপ্তার প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের পাঁচ সদস্য। ছবি: সংগৃহীত

অন্যদিকে, তিনি পরীক্ষার দুই থেকে তিন মাস আগেই পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেন। বিশেষ করে যাদের চাকরির বয়স শেষের পথে, এমন পরীক্ষার্থীদের টার্গেট করতেন। তাদের পরীক্ষায় পাস করিয়ে দেওয়ার জন্য ১২ থেকে ১৪ লাখ টাকায় চুক্তি করতেন।

পরীক্ষা শুরুর কয়েক মিনিট আগেই প্রশ্নের উত্তরপত্র পরীক্ষার্থীদের কাছে পাঠিয়ে দিতেন অসিম গাইন। তাদের সমাধান করে দেওয়া প্রশ্নের মধ্যে ৭২ থেকে ৭৫টিই মিলেছে।

ডিবি প্রধান আরও বলেন, আমাদের তদন্তে এখন পর্যন্ত যে প্রমাণ পেয়েছি, তাতে এ চক্রের হোতা অসিম গাইন। তার বাড়ি মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায়। তিনি আগেও বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছেন। তিনি অল্পদিনে কয়েকশ’ কোটি টাকা আয় করেছেন। এ টাকা দিয়ে তার গ্রামে বিলাসবহুল বাড়ি নির্মাণ করেছেন।

এলাকায় রাজনৈতিক প্রভাব থাকা অসিমের মানবপাচার, হুন্ডি ব্যবসা ও ডিশের ব্যবসা রয়েছে। যেখানে তিনি প্রশ্ন ফাঁস করে আয় করা টাকা বিনিয়োগ করেছেন। তিনি বর্তমানে পলাতক রয়েছেন। আমরা তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি। তাকে গ্রেপ্তার করলে কীভাবে প্রশ্নগুলো পান, সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারব।

এ ঘটনায় দুজনকে আমরা রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। যারা প্রশ্নের সমাধান করেছেন, আদালতে তারাও স্বীকার করেছেন। যারা প্রশ্ন পেয়ে পরীক্ষা দিয়েছেন, তারাও স্বীকার করেছেন। প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িতদের বিষয়ে তদন্ত চলছে।

প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের পরীক্ষা বাতিলের অনুরোধ জানানো হবে কি-না, এ প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ হারুন বলেন, আমরা এ মামলার তদন্তে নেমে যা যা পেয়েছি সবকিছুই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। এরপর তারা সিদ্ধান্ত নেবেন পরীক্ষা বাতিল করবেন না-কি বহাল রাখবেন।

কুড়িগ্রামে হিট স্ট্রোকে নারীর মৃত্যু

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে হিট স্ট্রোকে ফাতেমা বেগম (৫৭) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সকালে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। এর আগে বুধবার রাত ১১টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে বলে পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

জানা গেছে, বুধবার দুপুরে উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের গোরকমণ্ডল কৃষ্ণানন্দবকসী গ্রামে নিজ বাড়িতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন তাকে দ্রুত রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। মৃত নারী ওই ওয়ার্ডের কপুর উদ্দিনের স্ত্রী।

গোরকমণ্ডল ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শ্যামল চন্দ্র মণ্ডল ও নিহতের স্বজন জাহের আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ইউপি সদস্য শ্যামল চন্দ্র মণ্ডল জানান, ওই নারী দীর্ঘদিন ধরে হাইপার টেনশনে ভুগছিলেন। প্রচণ্ড দাবদাহে তিনি হিট স্ট্রোক করেছেন। পরে পরিবারের লোকজন তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে বুধবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস

রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফাইল ছবি

তাপপ্রবাহের কারণে এক সপ্তাহ ছুটির পর নতুন করে আর ছুটি না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। যার ফলে মাউশির আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রবিবার (২৮ এপ্রিল) থেকেই পাঠদান কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। খোলার পর শনিবারও ক্লাস চালু থাকবে।

তবে, এ বিষয়ে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাউশি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পবিত্র ঈদুল-ফিতরের ছুটির ধারাবাহিকতায় তাপদাহের কারণে গত ২০ এপ্রিল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ঘোষিত ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হলো।

এতে বলা হয়, আগামী ২৮ এপ্রিল রোববার থেকে যথারীতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে এবং শ্রেণি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশ শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং যেসব কার্যক্রমে সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে।

তাপদাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।

এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে উপ-সচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তারের সই করা প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

জনপ্রতি ১২-১৪ লাখ চুক্তিতে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নফাঁস, গ্রেপ্তার ৫
কুড়িগ্রামে হিট স্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
মৌসুমের সর্বোচ্চ ৩৯.২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে নওগাঁ
চেন্নাইয়ের হয়ে খেলা সবসময় স্বপ্ন ছিল: মোস্তাফিজ
বৃষ্টি কামনায় টাঙ্গাইলে ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
মোবাইল ইন্টারনেট গতিতে আরও ৬ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৃষ্টি কবে হবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
এফডিসিতে ইউটিউবার প্রবেশ নিষিদ্ধ চাইলেন অঞ্জনা
অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা, ক্ষোভে বাসে আগুন দিল শিক্ষার্থীরা
থাইল্যান্ডে হিট স্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় ‘এমপিরাজ’ তৈরি হয়েছে: রিজভী
অনুমতি মিললে ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব: ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত
আবারও ঢাকাই সিনেমায় কলকাতার পাওলি দাম
ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক কৃষকলীগ নেতাসহ নিহত ২
গোবিন্দগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়
বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে চিঠি দুদকের
ভূমি মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নেবে ২৩৮ জন