শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

এবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে জোর করে বিবৃতি আদায়ের প্রসঙ্গ

সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রিন্সিপাল ডেপুটি স্পোকসপারসন বেদান্ত প্যাটেল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আবারও নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সর্বশেষ প্রতিক্রিয়ায় দেশটি বাংলাদেশে চলমান পরিস্থিতির স্থায়ী ও শান্তিপূর্ণ সমাধান চাওয়ার কথা জানিয়েছে।

স্থানীয় সময় সোমবার (২৯ জুলাই) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রিন্সিপাল ডেপুটি স্পোকসপারসন বেদান্ত প্যাটেল।

এদিনের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে চলমান কোটা আন্দোলনের সমন্বয়কদের নিরাপত্তা হেফাজতে রেখে জোর করে বিবৃতি আদায়ের প্রসঙ্গও উঠে এসেছে। এছাড়া ব্রিফিংয়ে তিনি শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দৃঢ় সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।

এদিনের ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, হয়রানি ও গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চান। তিনি বলেন, বাংলাদেশে যেভাবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিরপরাধ শিক্ষার্থী ও তরুণ-তরুণীদের বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযান চালাচ্ছে, গুলি করছে, তাদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, পুলিশ হেফাজতে ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের নির্যাতন করে বিবৃতি দিতে বাধ্য করা হয়েছে এবং সরকারের নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে তা প্রচার করা হয়েছে, আর এগুলো থেকেই তাদের ওপর নির্যাতনের বিষয় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে– এমন পরিপ্রেক্ষিতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকাকে আপনারা কীভাবে দেখছেন?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, বাংলাদেশে প্রকাশ্যে এবং ব্যক্তিগত উভয় ক্ষেত্রেই আমরা বর্তমান পরিস্থিতির স্থায়ী এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতার প্রতি আমাদের দৃঢ় সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা সারা বাংলাদেশে আংশিকভাবে টেলিযোগাযোগ পরিষেবা চালুর বিষয়ে অবগত আছি, কিন্তু আমরা সেখানকার জনসাধারণকে সম্পূর্ণ এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে ইন্টারনেট এবং সোশ্যাল মিডিয়া পরিষেবাগুলো ব্যবহার করতে দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। এর ফলে মার্কিন নাগরিকদের পাশাপাশি বাংলাদেশের নাগরিকরাও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানার সুযোগ পাবেন।

পৃথক প্রশ্নে ওই সাংবাদিক বলেন, বাংলাদেশে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের অসংখ্য সদস্য এবং সিনেটর। কংগ্রেসম্যান লয়েড ডগেট বলেছেন, বাংলাদেশে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ‘জঙ্গি’ আখ্যা দিয়ে তাদের সহিংসভাবে দমন করার কথা বলা হয়েছে। ... ছাত্রদের আক্রমণ ও হত্যা করার জন্য শান্তিরক্ষী যানে অবস্থানরত সৈন্যদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাইডেন প্রশাসনকে (অবশ্যই) এই দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে সাহসিকতার সাথে কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কি?

জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, যারা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করতে চায় তাদের সকল প্রচেষ্টাকে আমরা অবশ্যই সমর্থন করি। যেহেতু আপনার প্রশ্নটি কংগ্রেসের সাথে সম্পৃক্ত, তাই আমি আমি সুনির্দিষ্টভাবে এ বিষয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না, তবে আমরা অবশ্যই কংগ্রেসে আমাদের সহকর্মীদের যেকোনও প্রশ্নের প্রতিক্রিয়া গভীরভাবে জানিয়ে থাকি।

Header Ad
Header Ad

আমিরাত সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্টস সামিটে যোগদান শেষে দেশে ফিরেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টায় তাকে বহনকারী ফ্লাইট ঢাকার হজরত শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এক ক্ষুদে বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। প্রেস উইং জানিয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্রীড়ামন্ত্রী ড. আহমেদ বেলহুল আল ফালাসি প্রধান উপদেষ্টাকে দুবাই বিমানবন্দরে বিদায় জানান। প্রধান উপদেষ্টা এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে দেশ ফিরেছেন।

সফরকালে দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে অংশগ্রহণের পাশাপাশি সংযুক্ত আরব আমিরাতের একাধিক মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকগুলোতে বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্য ও ব্যবসার প্রসার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যবসায়ীদের চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগ পরিকল্পনাসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়।

আমিরাতের বিভিন্ন কোম্পানিকে তাদের কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা। পাশাপাশি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যমন্ত্রী থানি বিন আহমেদ আল জেয়ৌদির প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে আমিরাতি ব্যবসায়ীদের জন্য একটি বিশেষ শিল্প পার্ক স্থাপনের বিষয়ে নীতিগতভাবে সম্মতি প্রদান করেন তিনি।

বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের স্বল্প খরচের শ্রমশক্তিকে কাজে লাগিয়ে দেশটিকে একটি হালাল পণ্য উৎপাদন কেন্দ্রে পরিণত করতে পারে।বাণিজ্যমন্ত্রী থানি বিন আহমেদ আল জেয়ৌদি বলেন, তিনি অদূর ভবিষ্যতে একটি উচ্চপর্যায়ের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রতিনিধি দল নিয়ে বাংলাদেশ সফরে আসতে আগ্রহী।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিট শেষে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশের উদ্দেশে রওনা হন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে বিদায় জানান আমিরাতের ক্রীড়ামন্ত্রী ড. আহমদ বেলহুল আল ফলাসি।

প্রধান উপদেষ্টার এই সফরে তার সঙ্গে ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এবং সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ।

Header Ad
Header Ad

এত হত্যাকাণ্ডের পরও শেখ হাসিনার কোনো অনুশোচনা নেই: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী (ইনসটে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা)। ছবি: সংগৃহীত

এত হত্যাকাণ্ড চালানোর পরও শেখ হাসিনার কোনো অনুশোচনা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, জনগণের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতেই লড়াই করেছে দেশের মানুষ। জনগণের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করলে শেখ হাসিনাকে পালাতে হতো না। রাষ্ট্র নিয়ে খেলা করেছে হাসিনা।

ড. ইউনূস আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন ব্যক্তি উল্লেখ করে রিজভী বলেন, তিনিও (ড. ইউনূস) শেখ হাসিনা দ্বারা নির্যাতিত। তিনি ন্যায়সঙ্গত কাজ করবেন, তার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে এবং গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তি বিকাশিত হবে। দেশে অনেক রাজনৈতিক দল আছে, রাজনীতিবিদ আছে; গণতান্ত্রিক পন্থায় তারা ক্ষমতায় আসবে— এই ব্যবস্থাটাই আগে করুক। যারাই ক্ষমতায় আসুক তাদের মাধ্যমেই দেশ চলবে, স্থানীয় নির্বাচন হবে এবং আরও অন্যান্য সংস্কার হবে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক করছে— স্থানীয় নির্বাচন আগে হতে হবে, তারপরে সংসদ নির্বাচন হবে; কেন? রাজনীতি কে করবে, কে ক্ষমতায় আসবে— এটা নির্ধারণ করবে জনগণ। জনগণের সেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্যই তো গত ১৭ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম হয়েছে।

‘রাজনীতিবিদদের বিশ্বাস না করার অর্থই বিরাজনীতিকরণ’, উল্লেখ করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, এই বিরাজনীতিকরণ করতে করতে গণতন্ত্রের আজ ভঙ্গুর অবস্থা। এটার মধ্য দিয়েই ফ্যাসিবাদের উত্থান হয়েছে। রাজনৈতিক শক্তিকে যদি খাটো করেন তাহলে চরমপন্থার উত্থান হতে পারে। চরমপন্থা শুধু বাম দিক দিয়ে আসে না, ডান দিক দিয়েও আসে। এটা মাথায় রাখতে হবে।

পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু,ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, রংপুর বিভাগের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, সহ-প্রচার সম্পাদক আসাদুল করিম শাহীন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য (দপ্তরের সংযুক্ত) মো. আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী।

Header Ad
Header Ad

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রাইজমানি ঘোষণা, জেনে নিন কে কত পাবে

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পুরস্কার অর্থের ঘোষণা করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ২.২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২২ লক্ষ ৪০ হাজার), যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৭ কোটি ২২ লক্ষ টাকা।

রানার্স আপ দল পাবে ১১ লক্ষ ২০ হাজার মার্কিন ডলার (১৩ কোটি টাকারও বেশি)। সেমিফাইনালে ওঠা দুটি দলের জন্য থাকবে ৫ লক্ষ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার (৭ কোটি টাকার কাছাকাছি)।

এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রাইজমানি ৫৩ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে, ২০১৭ সালের আসরের তুলনায়। এবার মোট পুরস্কার ৬৯ লক্ষ মার্কিন ডলার। এছাড়া, প্রতিটি দলকে ১ লাখ ২৫ হাজার ডলার (প্রায় দেড় কোটি টাকা) যোগ্যতা অর্জনের জন্য দেওয়া হবে।

গ্রুপ পর্বে এক ম্যাচ জিতলেই দলের জন্য থাকবে ৩৪ হাজার ডলারের পুরস্কার (৪১ লাখ টাকার বেশি)। পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থান অর্জনকারী দল পাবে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার (৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার মতো)। সপ্তম ও অষ্টম স্থান পেলে দলগুলো পাবে ১ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ১ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা)।

১৯৯৬ সালের পর প্রথমবার পাকিস্তানে আয়োজিত হতে যাচ্ছে আইসিসি টুর্নামেন্ট। ১৯ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির। আটটি দল দুইটি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে: গ্রুপ ‘এ’-তে পাকিস্তান (বর্তমান চ্যাম্পিয়ন), ভারত, নিউজিল্যান্ড, বাংলাদেশ; গ্রুপ ‘বি’-তে অস্ট্রেলিয়া (বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন), দক্ষিণ আফ্রিকা, আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ হবে ২০ ফেব্রুয়ারি, ভারতের বিপক্ষে।

এই টুর্নামেন্টটি চলবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এশিয়া কাপের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফিও হাইব্রিড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে ভারতের ম্যাচগুলো দুবাইয়ে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমিরাত সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
এত হত্যাকাণ্ডের পরও শেখ হাসিনার কোনো অনুশোচনা নেই: রিজভী
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রাইজমানি ঘোষণা, জেনে নিন কে কত পাবে
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর আব্দুর রাজ্জাক গ্রেফতার
ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ ক্যাম্পাসে ছাত্র ফ্রন্টের পোস্টারিং, তুলে ফেলেছে প্রশাসন
অবৈধ অভিবাসী তাড়াতে নতুন বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রে
সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা শুরু শনিবার : আদিলুর রহমান
আমিরাত সফর শেষ করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ঈদের পর দেশে ফিরতে পারেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া
নতুন বাংলাদেশ গঠনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সর্বোচ্চ সহায়তা দিচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস
বিদেশিদের ভিসা প্রক্রিয়া দ্রুত ও সহজ করবে অনলাইন অ্যাপ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে আটক ২ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করল বিএসএফ
নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্ন, যা বললেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষাক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বাজেট দেওয়ার চিন্তা করা হয়েছে: টুকু
আজ শবে বরাত, গুনাহ মাফ ও ভাগ্য নির্ধারণের রজনী
ফ্যাসিবাদের অধীনে জনগণের পুলিশ হতে পারেনি: জিএমপি কমিশনার
বাংলাদেশে স্টারলিংক চালুর বিষয়ে ইলন মাস্কের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলোচনা
সাবেক এমপিসহ ৫ জনকে আটক করে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
গাইবান্ধায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ
বিরামপুর পৌরসভা পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজউদ্দিন