শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৩০ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘খেলাপি রোধে আইন আরও শক্তিশালী করতে হবে’

কয়েক মাস থেকে ডলারের সংকট ও যুদ্ধের অজুহাতে সিন্ডিকেটের কারসাজিতে নিত্যপণ্যের মূল্য সাধারণের নাগালের বাইরে। অপরদিকে ব্যাংকের খেলাপি ঋণও হুহু করে বাড়ছে। সুযোগ পেলে কেউ কেউ ভুয়া কাগজে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে পাচার করছেন। এ সব কেন হচ্ছে? কীভাবে রোধ করা সম্ভব। এ সব বিষয়ে ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান।

ঢাকাপ্রকাশ: অর্থনৈতিক সংকট কোনোভাবেই কাটছে না। নিত্যপণ্যের মূল্য একেবারে লাগামহীন। এভাবেই কী চলবে? আসলে বাস্তব অবস্থা কী?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: বিভিন্ন কারণে সম্প্রতি দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে আমাদের হাত আছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে নেই।

আন্তর্জাতিক কারণে কয়েকটি পণ্যের দাম একটু বেড়ে আবার কমতির দিকে। বাইরের এই পণ্যের ব্যাপারে আমাদের হাত নেই। বিভিন্ন কারণে রিজার্ভ পড়তির দিকে। এরফলে মুদ্রার সঙ্গে টাকার বিনিময় হারের অবমূল্যায়ন হয়েছে। এটাতে আমাদের হাত দেওয়ার কিছু নেই। মুদ্রার উপরও হাত নেই।

তবে এই দুইটার বাইরের কারণগুলোর ক্ষেত্রে সরকারকে নজর দিতে হবে। বিশেষ করে প্রথমত পণ্যের মূল্য কমাতে শুল্ক সমন্বয় করতে হবে। স্থানীয় বাজারে যাতে পণ্যের মূল্য না বাড়ে। সেটা চেষ্টা করতে হবে। আমদানিস্তর থেকে ভোক্তাস্তরে বাজার কারসাজি, সিন্ডিকেটে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে যে মূল্য পার্থক্য হচ্ছে সেদিকে কঠোরভাবে নজর দিতে হবে। সরকারের হাতে পণ্য বাজারজাতকরণের যে সুযোগ রয়েছে ওএমএসের মাধ্যমে তার প্রভাব বিস্তার করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা অবশ্যই কমেছে। সেটার নিরীক্ষে আমাদের চেষ্টা করতে হবে। স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা বাড়াতে হবে। এর ভিত্তি ও প্রাপ্তি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

তৃতীয়ত, আমাদের উপাদন ব্যবস্থা যাতে কোনোক্রমেই ব্যাহত না হয় সেটার দিকে আমাদের নজরদারিতে রাখতে হবে। তা নাহলে সরবরাহ ও চাহিদার পার্থক্য হলে যে মূল্যবৃদ্ধি পাবে, তখন সামাল দেওয়া মুসকিল হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: ভুয়া কাগজে ব্যাংক থেকে অনেকে অর্থ তুলে বিদেশে পাচার করছে। এরফলে খেলাপি ঋণ হুহু করে বাড়ছে। তারপরও বাংলাদেশ ব্যাংক পাচারের সঠিক তথ্য দিতে পারছে না। সমস্যা কোথায়?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: আমার মনে হয় ব্যাংকিংখাতে খেলাপি ঋণের যে সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, চলছে সেটা ক্রমান্বয়ে খারাপের দিকে যাচ্ছে। যথা সময়ে ও যথাযথভাবে এগুলোকে নিরসন ও প্রশমন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। খেলাপি ঋণ পুঞ্জিভূত হতে হতে বর্তমানে এটা এমন একটা জায়গায় গেছে যে যথেষ্ট দুশ্চিন্তার কারণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের যে ক্ষমতা আছে তাতে শুধু দুদকের উপর নির্ভরশীল না থেকে, তার নিজস্ব যে ক্ষমতা আছে তা প্রয়োগ করতে হবে। তাদের কাছে যে তথ্য আছে সেগুলো বেশি বেশি জনগণের কাছে সরবরাহ করতে হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: আইন আছে, অথচ অর্থ পাচার ঠেকানো যাচ্ছে না, কেন?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: খেলাপি ঋণ আদায়ে আইন আছে। তবে প্রয়োজনমতো দেওলিয়াসহ অন্যান্য যেসব আইন আছে তা শক্তিশালী করতে হবে। এগুলোর মাধ্যমে যদি শাস্তি দেওয়া যায় তাহলে যারা জনগণের গচ্ছিত টাকা নিয়ে দেশের বাইরে পাচার করছে, নিজেরা বিলাসবহুল জীবন যাপন করছে, সেটাকে কিছুটা হলেও আমরা প্রতিরোধ করতে পারব। আমরা আগেও বলেছি ব্যাংকিং কমিশন গঠনের কথা। তা করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংককে এই মুহূর্তে মানুষের আস্থা ধরে রাখতে দেশের পক্ষ হয়ে, জনগণের পক্ষ হয়ে প্রয়োজনের নিরিখে পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ ব্যাংকিং ব্যবস্থা অর্থনীতির অন্যতম স্তম্ভ। যারা এগুলো করছে তারা খুবই পরাক্রমশালী। দেশের স্বার্থে, গ্রাহকের স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিকখাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হলেও অর্থ পাচাররোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে পারছে কেন? আইনের দুর্বলতাই কী এর কারণ?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: ব্যাংক কোম্পানি আইনের ব্যাপারে আমার বলার কিছু নেই। তবে আমি যেটা বলব খেলাপি ঋণ যেভাবে বাড়ছে এটার ব্যাপারে শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে পারছি না। এখানে আইনগত কোনো দুর্বলতা আছে কিনা তা দেখতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংককে। গ্রাহকের আস্থা ধরে রাখতে তা দেখা দরকার। যারা শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, আইনের ব্যত্যয় ঘটাবে, তাদের শান্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইন সংশোধন করতে হবে। এটার জন্য সংসদে নতুন আইনের বিধান দরকার হতে পারে বা আগের পুরাতন আইন সংশোধন করা যেতে পারে, তা দরকার। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে। এই পদক্ষেপ সরকারকে গ্রহণ করতে হবে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

সাবেক এমপিসহ ৫ জনকে আটক করে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

ছবি: সংগৃহীত

সিলেট-২ (বিশ্বনাথ ও ওসমানীনগর) আসনের জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য ইয়াহইয়া চৌধুরীসহ চার সহযোগীকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে ছাত্র-জনতা।

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টরের ২ নম্বর রোডের ১৯ নম্বর বাসা থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটক হওয়া অন্য চারজন হলেন আনোয়ার হোসেন, মিলন, জনি মিয়া এবং একজনের নাম এখনো জানা যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির উত্তরা জোনের সহকারী কমিশনার সাদ্দাম হোসাইন বলেন, ‘সাবেক সংসদ সদস্য ইয়াহিয়াসহ পাঁচজনকে আটক করেছে ছাত্র-জনতা।’

এর আগে ১২ নভেম্বর ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়ে হত্যার অভিযোগে র‌্যাব ইয়াহইয়া চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছিল। ওই সময় মাসখানেক কারাগারে ছিলেন তিনি। এছাড়া ৪ আগস্ট কুমারপাড়া এলাকায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে গত ২ অক্টোবর কোতোয়ালি থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা হয়।

ইয়াহইয়া চৌধুরী ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সিলেট-২ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এ আসনে কোনো প্রার্থী দেয়নি। পরে তিনি পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তবে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিলেও ইয়াহইয়া চৌধুরী নির্বাচিত হতে পারেননি। ওই নির্বাচনে গণফোরামের প্রার্থী মোকাব্বির খান এমপি হন।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ

ছাত্রলীগের নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সাবেক নেতা আব্দুল্যাহ আল-মামুন মন্ডল। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় দুর্বৃত্তদের হামলায় ছাত্রলীগের নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সাবেক নেতা আব্দুল্যাহ আল-মামুন মন্ডল (৩০) নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার ধাপেরহাট বন্দরের জামদানি সড়ক মোড়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।

হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এলাকাবাসী নিহতের লাশ নিয়ে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের ধাপেরহাট বন্দরে সন্ধ্যা ৬টা থেকে অবরোধ করে রাখে, ফলে মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

নিহত আব্দুল্যাহ আল-মামুন মন্ডল উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের খামারপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান মন্ডলের ছেলে। তিনি ছাত্রলীগের ধাপেরহাট ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং বর্তমানে বিপিএলের সিলেট দলের নেট ফাস্ট বোলার হিসেবে খেলছিলেন।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে আব্দুল্যাহ আল-মামুন মন্ডল ধাপেরহাট বন্দরের জামদানি সড়ক মোড়ে অবস্থান করছিলেন। এ সময় একদল দুর্বৃত্ত দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার ওপর হামলা চালায় এবং কুপিয়ে গুরুতর জখম করে।

খবর পেয়ে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। পরে তার লাশ নিয়ে এলাকাবাসী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে।

নিহতের বাবা আব্দুল মান্নান মন্ডল জানান, তার ছেলে কয়েক বছর ধরে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিল না এবং ক্রিকেট খেলা নিয়েই ব্যস্ত ছিল। গত বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সে সিলেট থেকে বাড়ি ফিরেছিল। তিনি ছেলের হত্যার বিচার দাবি করেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, এলাকাবাসীকে মহাসড়ক থেকে অবরোধ তুলে নেওয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি হত্যাকারীদের শনাক্ত ও গ্রেফতারে অভিযান চালানো হচ্ছে এবং দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুর পৌরসভা পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজউদ্দিন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুর জেলার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো. রিয়াজউদ্দিন বিরামপুর পৌরসভা পরিদর্শন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় তিনি পৌরসভায় পৌঁছালে পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুজহাত তাসনীম আওন তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

পরিদর্শনকালে উপ-পরিচালক পৌরসভার বিভিন্ন দপ্তরের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন এবং সার্বিক ব্যবস্থাপনায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।

এ সময় পৌর প্রশাসক ও ইউএনও নুজহাত তাসনীম আওন, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) কামাল হোসেন, পৌর নির্বাহী প্রকৌশলী এ এস এম শরিফুল ইসলাম ডাকুয়া, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফর রহমান, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এনামুল হক চৌধুরী, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আব্দুল আউয়াল, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রুনা লায়লা, হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, উপ-সহকারী প্রকৌশলী আবু শোয়েব মো. সজল, উপ-সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) জুয়েল মিয়া, কর নির্ধারক হাবিবুর রহমান, কোষাধক্ষ আবু সাঈদ মানিক, লাইসেন্স পরিদর্শক খলিলুর রহমান ও সার্ভেয়ার মনিরুজ্জামানসহ পৌরসভার অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক এমপিসহ ৫ জনকে আটক করে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
গাইবান্ধায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ
বিরামপুর পৌরসভা পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক রিয়াজউদ্দিন
পদত্যাগ করলেন নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালের পরিচালক ডা. দ্বীন মোহাম্মদ
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশের সহ-অধিনায়ক মিরাজ
স্ট্যামফোর্ডে সাংবাদিকতা বিভাগের নবীনবরণ ‘অরুণোদয়’ উদযাপিত
অপারেশন ডেভিল হান্টে আরও ৫৬৬ জন গ্রেফতার
ডোনাল্ড লু’র স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন ভারতপন্থি পল কাপুর
মনোবাসনা পূরণে ‘ডুবের মেলায়’ পুণ্যস্নান! (ভিডিও)
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন, দ্রুত একাডেমিক কার্যক্রম চালুর দাবি
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে দিল্লিকে কাগজপত্র পাঠিয়েছে ঢাকা
যমুনা সেতু মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর ৫ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
মিয়ানমারে খাদ্যশস্যের চোরাচালান প্রতিরোধে কঠোর থাকার নির্দেশ খাদ্য উপদেষ্টার
পবিত্র শবে বরাতে তারেক রহমানের বাণী
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক হলেন ডা. নাসির উদ্দীন
ছাত্রফ্রন্টের শ্রোতাশূন্য সমাবেশে উচ্চ শব্দ, তোপের মুখে বন্ধ ২৬ মাইক
শবে বরাতে আতশবাজি-পটকা ফোটানো নিষিদ্ধ, জানিয়েছে ডিএমপি
স্বাধীনতার পর প্রথমবার গোপালগঞ্জে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
শাবিপ্রবিতে আবরার ফাহাদের জন্মদিনে প্রদর্শিত হলো শর্টফিল্ম ‘রুম নম্বর ২০১১’