সোমবার, ১৯ মে ২০২৫ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘খেলাপি রোধে আইন আরও শক্তিশালী করতে হবে’

কয়েক মাস থেকে ডলারের সংকট ও যুদ্ধের অজুহাতে সিন্ডিকেটের কারসাজিতে নিত্যপণ্যের মূল্য সাধারণের নাগালের বাইরে। অপরদিকে ব্যাংকের খেলাপি ঋণও হুহু করে বাড়ছে। সুযোগ পেলে কেউ কেউ ভুয়া কাগজে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে পাচার করছেন। এ সব কেন হচ্ছে? কীভাবে রোধ করা সম্ভব। এ সব বিষয়ে ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান।

ঢাকাপ্রকাশ: অর্থনৈতিক সংকট কোনোভাবেই কাটছে না। নিত্যপণ্যের মূল্য একেবারে লাগামহীন। এভাবেই কী চলবে? আসলে বাস্তব অবস্থা কী?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: বিভিন্ন কারণে সম্প্রতি দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে আমাদের হাত আছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে নেই।

আন্তর্জাতিক কারণে কয়েকটি পণ্যের দাম একটু বেড়ে আবার কমতির দিকে। বাইরের এই পণ্যের ব্যাপারে আমাদের হাত নেই। বিভিন্ন কারণে রিজার্ভ পড়তির দিকে। এরফলে মুদ্রার সঙ্গে টাকার বিনিময় হারের অবমূল্যায়ন হয়েছে। এটাতে আমাদের হাত দেওয়ার কিছু নেই। মুদ্রার উপরও হাত নেই।

তবে এই দুইটার বাইরের কারণগুলোর ক্ষেত্রে সরকারকে নজর দিতে হবে। বিশেষ করে প্রথমত পণ্যের মূল্য কমাতে শুল্ক সমন্বয় করতে হবে। স্থানীয় বাজারে যাতে পণ্যের মূল্য না বাড়ে। সেটা চেষ্টা করতে হবে। আমদানিস্তর থেকে ভোক্তাস্তরে বাজার কারসাজি, সিন্ডিকেটে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে যে মূল্য পার্থক্য হচ্ছে সেদিকে কঠোরভাবে নজর দিতে হবে। সরকারের হাতে পণ্য বাজারজাতকরণের যে সুযোগ রয়েছে ওএমএসের মাধ্যমে তার প্রভাব বিস্তার করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা অবশ্যই কমেছে। সেটার নিরীক্ষে আমাদের চেষ্টা করতে হবে। স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা বাড়াতে হবে। এর ভিত্তি ও প্রাপ্তি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

তৃতীয়ত, আমাদের উপাদন ব্যবস্থা যাতে কোনোক্রমেই ব্যাহত না হয় সেটার দিকে আমাদের নজরদারিতে রাখতে হবে। তা নাহলে সরবরাহ ও চাহিদার পার্থক্য হলে যে মূল্যবৃদ্ধি পাবে, তখন সামাল দেওয়া মুসকিল হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: ভুয়া কাগজে ব্যাংক থেকে অনেকে অর্থ তুলে বিদেশে পাচার করছে। এরফলে খেলাপি ঋণ হুহু করে বাড়ছে। তারপরও বাংলাদেশ ব্যাংক পাচারের সঠিক তথ্য দিতে পারছে না। সমস্যা কোথায়?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: আমার মনে হয় ব্যাংকিংখাতে খেলাপি ঋণের যে সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, চলছে সেটা ক্রমান্বয়ে খারাপের দিকে যাচ্ছে। যথা সময়ে ও যথাযথভাবে এগুলোকে নিরসন ও প্রশমন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। খেলাপি ঋণ পুঞ্জিভূত হতে হতে বর্তমানে এটা এমন একটা জায়গায় গেছে যে যথেষ্ট দুশ্চিন্তার কারণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের যে ক্ষমতা আছে তাতে শুধু দুদকের উপর নির্ভরশীল না থেকে, তার নিজস্ব যে ক্ষমতা আছে তা প্রয়োগ করতে হবে। তাদের কাছে যে তথ্য আছে সেগুলো বেশি বেশি জনগণের কাছে সরবরাহ করতে হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: আইন আছে, অথচ অর্থ পাচার ঠেকানো যাচ্ছে না, কেন?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: খেলাপি ঋণ আদায়ে আইন আছে। তবে প্রয়োজনমতো দেওলিয়াসহ অন্যান্য যেসব আইন আছে তা শক্তিশালী করতে হবে। এগুলোর মাধ্যমে যদি শাস্তি দেওয়া যায় তাহলে যারা জনগণের গচ্ছিত টাকা নিয়ে দেশের বাইরে পাচার করছে, নিজেরা বিলাসবহুল জীবন যাপন করছে, সেটাকে কিছুটা হলেও আমরা প্রতিরোধ করতে পারব। আমরা আগেও বলেছি ব্যাংকিং কমিশন গঠনের কথা। তা করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংককে এই মুহূর্তে মানুষের আস্থা ধরে রাখতে দেশের পক্ষ হয়ে, জনগণের পক্ষ হয়ে প্রয়োজনের নিরিখে পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ ব্যাংকিং ব্যবস্থা অর্থনীতির অন্যতম স্তম্ভ। যারা এগুলো করছে তারা খুবই পরাক্রমশালী। দেশের স্বার্থে, গ্রাহকের স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিকখাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হলেও অর্থ পাচাররোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে পারছে কেন? আইনের দুর্বলতাই কী এর কারণ?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: ব্যাংক কোম্পানি আইনের ব্যাপারে আমার বলার কিছু নেই। তবে আমি যেটা বলব খেলাপি ঋণ যেভাবে বাড়ছে এটার ব্যাপারে শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে পারছি না। এখানে আইনগত কোনো দুর্বলতা আছে কিনা তা দেখতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংককে। গ্রাহকের আস্থা ধরে রাখতে তা দেখা দরকার। যারা শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, আইনের ব্যত্যয় ঘটাবে, তাদের শান্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইন সংশোধন করতে হবে। এটার জন্য সংসদে নতুন আইনের বিধান দরকার হতে পারে বা আগের পুরাতন আইন সংশোধন করা যেতে পারে, তা দরকার। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে। এই পদক্ষেপ সরকারকে গ্রহণ করতে হবে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

শিক্ষাব্যবস্থাকে দায়ী করে ময়মনসিংহে কলেজছাত্রের ‘আত্মহত্যা’

ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থী ধ্রুবজিৎ কর্মকার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে দায়ী করে আত্মহত্যা করেছেন ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ধ্রুবজিৎ কর্মকার (২২)। রোববার (১৮ মে) দুপুর ১টার দিকে কলেজের অমর একুশে হলের ৩০৭ নম্বর কক্ষে গলায় ফাঁস দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। এর আগে দুপুরে চলমান পরীক্ষায় নকলের অভিযোগে ধরা পড়েন তিনি।

ধ্রুবজিৎ কর্মকার ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার বিজয়পুর গ্রামের মনোতোষ কর্মকার ও সুপ্তা কর্মকার দম্পতির একমাত্র সন্তান ছিলেন। তিনি কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের তৃতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারে অধ্যয়নরত ছিলেন।

ধ্রুবজিৎ একটি সুইসাইড নোটে লেখেন, "সরি মা, বাবা। আমি ধ্রুবজিৎ, সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। কার্ডের পিন (.......) টাকাগুলো মা’কে দিয়ে দিও। আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা। পরের বার ফার্মেসি নিয়ে পড়ব। এত চাপ আমার পক্ষে নেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব ছিল না। বিদায়। হরে কৃষ্ণ।"

কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান জানান, রোববার অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় ধ্রুবজিৎ নকল করতে গিয়ে শিক্ষকদের হাতে ধরা পড়েন। পরবর্তীতে পরীক্ষার হল থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়। এই ঘটনার কিছু সময় পরেই তিনি নিজ কক্ষে গিয়ে আত্মহত্যা করেন।

অধ্যক্ষ বলেন, "ছেলেটি কিছুদিন ধরেই মানসিকভাবে দুর্বল ছিল। পরীক্ষায় নকলের ঘটনায় সে হয়তো আরও ভেঙে পড়ে। এটি অত্যন্ত মর্মান্তিক ও দুঃখজনক একটি ঘটনা। আমরা পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি।"

ধ্রুবজিতের সহপাঠীরা জানান, পরীক্ষার হলে নকল করার সময় শিক্ষকদের কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চাইছিলেন ধ্রুবজিৎ। কান্নাকাটি করে তিনি অনুরোধ করেছিলেন তাকে বহিষ্কার না করতে। কিন্তু শেষে হতাশ হয়ে তিনি নিজ রুমে ফিরে যান। তখন তার রুমমেটরা পরীক্ষায় ব্যস্ত ছিলেন।

ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক সজীব কুমার বাড়ই জানান, ঘটনার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।

Header Ad
Header Ad

মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণমিছিল

ছবি: সংগৃহীত

মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে ও “জাতীয় নির্বাচনের সুস্পষ্ট তারিখ ঘোষণা করুন, তারেক রহমান” এই দাবিতে মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপি আয়োজিত গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (১৮ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে গাংনী উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে এই গণমিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মাসুদ অরুন।

সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, সদ্যঘোষিত মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠনে গঠনতন্ত্রের তোয়াক্কা না করে ব্যক্তি বিশেষের ইচ্ছায় পদায়ন, কমিটি বাণিজ্য ও অপশক্তির দোসরদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তারা অবিলম্বে এই কমিটি বাতিল করে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠনের দাবি জানান।

 এতে অংশ নেয় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী সমর্থকরা।

 

 

Header Ad
Header Ad

পুলিশের ১২ কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপদস্থ ১২ কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) পদে পদোন্নতি দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। রবিবার (১৮ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মো. তৌহিদ বিন হাসান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের ১২ কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতির সুপারিশ করে, যা প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।

পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা এতদিন অতিরিক্ত আইজিপি, ডিআইজি বা সমমর্যাদার পদে কর্মরত ছিলেন। পদোন্নতির ফলে তাদের দায়িত্ব ও মর্যাদা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।

পদোন্নতিপ্রাপ্তদের মধ্যে আছেন পুলিশ সদর দপ্তর, বিভিন্ন রেঞ্জ ও বিশেষায়িত ইউনিটে কর্মরত অভিজ্ঞ ও দক্ষ কর্মকর্তারা, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শিক্ষাব্যবস্থাকে দায়ী করে ময়মনসিংহে কলেজছাত্রের ‘আত্মহত্যা’
মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণমিছিল
পুলিশের ১২ কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতি
মেঘনায় মিলল বিশাল আকৃতির বিগহেড, ওজন ২৯ কেজি!
গুলিস্তানে আ. লীগের ঝটিকা মিছিল, অভিযানে আটক ১১ জন
গাজায় ‘ব্যাপক’ স্থল হামলা শুরু করল ইসরায়েল
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে, দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে: আমীর খসরু
ঢাকা ওয়াসার এমডির দায়িত্বেও দক্ষিণ সিটির প্রশাসক শাহজাহান মিয়া
টাঙ্গাইলে লেয়ার মুরগির খামারের এক কর্মচারীকে জবাই করে হত্যা
ডেথ ওভারে ডট বলের বিশ্বরেকর্ড করে ইতিহাস গড়লেন মোস্তাফিজ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে সোনা লুট, ঘটনায় জড়িত চার পুলিশ সদস্য
অশ্লীলতা ছড়ানোর দায়ে উপস্থাপিকাকে লিগ্যাল নোটিশ
হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে প্রশাসক এজাজের জড়িত থাকার অভিযোগ ভিত্তিহীন: ডিএনসিসি
সমকামিতা-ট্রান্সজেন্ডার প্রমোটে আমাদের বাধা হয়ে দাঁড়াতে হবে : সারজিস
দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত
বাংলাদেশি পণ্যে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক ক্ষতির শঙ্কায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরা
আমন্ত্রণ পেয়েও ফ্রান্স-স্পেন সফরে যাচ্ছেন না প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ সীমান্তে মাঠ থেকে মালিকবিহীন ৬০৯ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার
বেনাপোল কাস্টমস হাউজে কলম বিরতি অব্যাহত, স্বাভাবিক আমদানি-রপ্তানি
ভারতে বিয়ের আসরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বরের মৃত্যু