‘খেলাপি রোধে আইন আরও শক্তিশালী করতে হবে’

০৪ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:৪২ এএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:০২ এএম


‘খেলাপি রোধে আইন আরও শক্তিশালী করতে হবে’

কয়েক মাস থেকে ডলারের সংকট ও যুদ্ধের অজুহাতে সিন্ডিকেটের কারসাজিতে নিত্যপণ্যের মূল্য সাধারণের নাগালের বাইরে। অপরদিকে ব্যাংকের খেলাপি ঋণও হুহু করে বাড়ছে। সুযোগ পেলে কেউ কেউ ভুয়া কাগজে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে পাচার করছেন। এ সব কেন হচ্ছে? কীভাবে রোধ করা সম্ভব। এ সব বিষয়ে ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান।

ঢাকাপ্রকাশ: অর্থনৈতিক সংকট কোনোভাবেই কাটছে না। নিত্যপণ্যের মূল্য একেবারে লাগামহীন। এভাবেই কী চলবে? আসলে বাস্তব অবস্থা কী?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: বিভিন্ন কারণে সম্প্রতি দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে আমাদের হাত আছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে নেই।

আন্তর্জাতিক কারণে কয়েকটি পণ্যের দাম একটু বেড়ে আবার কমতির দিকে। বাইরের এই পণ্যের ব্যাপারে আমাদের হাত নেই। বিভিন্ন কারণে রিজার্ভ পড়তির দিকে। এরফলে মুদ্রার সঙ্গে টাকার বিনিময় হারের অবমূল্যায়ন হয়েছে। এটাতে আমাদের হাত দেওয়ার কিছু নেই। মুদ্রার উপরও হাত নেই।

তবে এই দুইটার বাইরের কারণগুলোর ক্ষেত্রে সরকারকে নজর দিতে হবে। বিশেষ করে প্রথমত পণ্যের মূল্য কমাতে শুল্ক সমন্বয় করতে হবে। স্থানীয় বাজারে যাতে পণ্যের মূল্য না বাড়ে। সেটা চেষ্টা করতে হবে। আমদানিস্তর থেকে ভোক্তাস্তরে বাজার কারসাজি, সিন্ডিকেটে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে যে মূল্য পার্থক্য হচ্ছে সেদিকে কঠোরভাবে নজর দিতে হবে। সরকারের হাতে পণ্য বাজারজাতকরণের যে সুযোগ রয়েছে ওএমএসের মাধ্যমে তার প্রভাব বিস্তার করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা অবশ্যই কমেছে। সেটার নিরীক্ষে আমাদের চেষ্টা করতে হবে। স্বল্প ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা বাড়াতে হবে। এর ভিত্তি ও প্রাপ্তি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

তৃতীয়ত, আমাদের উপাদন ব্যবস্থা যাতে কোনোক্রমেই ব্যাহত না হয় সেটার দিকে আমাদের নজরদারিতে রাখতে হবে। তা নাহলে সরবরাহ ও চাহিদার পার্থক্য হলে যে মূল্যবৃদ্ধি পাবে, তখন সামাল দেওয়া মুসকিল হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: ভুয়া কাগজে ব্যাংক থেকে অনেকে অর্থ তুলে বিদেশে পাচার করছে। এরফলে খেলাপি ঋণ হুহু করে বাড়ছে। তারপরও বাংলাদেশ ব্যাংক পাচারের সঠিক তথ্য দিতে পারছে না। সমস্যা কোথায়?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: আমার মনে হয় ব্যাংকিংখাতে খেলাপি ঋণের যে সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, চলছে সেটা ক্রমান্বয়ে খারাপের দিকে যাচ্ছে। যথা সময়ে ও যথাযথভাবে এগুলোকে নিরসন ও প্রশমন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। খেলাপি ঋণ পুঞ্জিভূত হতে হতে বর্তমানে এটা এমন একটা জায়গায় গেছে যে যথেষ্ট দুশ্চিন্তার কারণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের যে ক্ষমতা আছে তাতে শুধু দুদকের উপর নির্ভরশীল না থেকে, তার নিজস্ব যে ক্ষমতা আছে তা প্রয়োগ করতে হবে। তাদের কাছে যে তথ্য আছে সেগুলো বেশি বেশি জনগণের কাছে সরবরাহ করতে হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: আইন আছে, অথচ অর্থ পাচার ঠেকানো যাচ্ছে না, কেন?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: খেলাপি ঋণ আদায়ে আইন আছে। তবে প্রয়োজনমতো দেওলিয়াসহ অন্যান্য যেসব আইন আছে তা শক্তিশালী করতে হবে। এগুলোর মাধ্যমে যদি শাস্তি দেওয়া যায় তাহলে যারা জনগণের গচ্ছিত টাকা নিয়ে দেশের বাইরে পাচার করছে, নিজেরা বিলাসবহুল জীবন যাপন করছে, সেটাকে কিছুটা হলেও আমরা প্রতিরোধ করতে পারব। আমরা আগেও বলেছি ব্যাংকিং কমিশন গঠনের কথা। তা করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংককে এই মুহূর্তে মানুষের আস্থা ধরে রাখতে দেশের পক্ষ হয়ে, জনগণের পক্ষ হয়ে প্রয়োজনের নিরিখে পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ ব্যাংকিং ব্যবস্থা অর্থনীতির অন্যতম স্তম্ভ। যারা এগুলো করছে তারা খুবই পরাক্রমশালী। দেশের স্বার্থে, গ্রাহকের স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিকখাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হলেও অর্থ পাচাররোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে পারছে কেন? আইনের দুর্বলতাই কী এর কারণ?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: ব্যাংক কোম্পানি আইনের ব্যাপারে আমার বলার কিছু নেই। তবে আমি যেটা বলব খেলাপি ঋণ যেভাবে বাড়ছে এটার ব্যাপারে শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে পারছি না। এখানে আইনগত কোনো দুর্বলতা আছে কিনা তা দেখতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংককে। গ্রাহকের আস্থা ধরে রাখতে তা দেখা দরকার। যারা শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, আইনের ব্যত্যয় ঘটাবে, তাদের শান্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইন সংশোধন করতে হবে। এটার জন্য সংসদে নতুন আইনের বিধান দরকার হতে পারে বা আগের পুরাতন আইন সংশোধন করা যেতে পারে, তা দরকার। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে। এই পদক্ষেপ সরকারকে গ্রহণ করতে হবে।

এনএইচবি/আরএ/


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:৩৭ এএম


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। ফাইল ছবি

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।

অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর ‍দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।

এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।

তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।

এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?

এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

 

 


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:৪১ এএম


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ।ফাইল ছবি

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।

মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।

দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:২৬ এএম


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
বক্তব্য রাখছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি সংগৃহিত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।

মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।

তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।

তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।

বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

 

অনুসরণ করুন