শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশাত্মবোধকে হৃদয়ে লালন করেন আলোকিত ব্যক্তিত্ব আনোয়ার দোহা

কানাডার মূলধারায় এবং প্রবাসী বাংলা ভাষী, পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের তথ্য প্রসারের আলোকস্নাত প্রত্যয়ে দীর্ঘ সময়ব্যাপী নিবেদিত ভূমিকা রাখছেন একজন আলোকিত ব্যক্তিত্ব আনোয়ার দোহা। চেতনায় দেশাত্মবোধ, বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতিসত্তার প্রতি দায়বদ্ধতা, বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্যর ধারাকে হৃদয়ে লালন করে শুধুমাত্র বেঁচে থাকার গতানুগতিক ছক কাটা বেড়াজাল অবস্থান হতে বের হয়ে বাংলা সাহিত্, বাংলা ভাষা ও কৃষ্টির পরিচয়ের উপকরণ সম্ভারে প্রবাসে তার শেষ পুঁজির বিনিময়ে বিস্তৃত পরিসরে গড়ে তুলেছেন ‘এটিএন মেগা স্টোর’ বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বরেণ্য কথাসাহিত্যিকদের বিভিন্ন চিন্তার সুবিশাল বই সংগ্রহহের পাশাপাশি বাংলা গান ও চলচ্চিত্রের অডিও ভিডিও সিডি, দেশজ কুটির শিল্প, পাটজাত বাঁশ বেত ও হস্তশিল্প, মৃৎশিল্প, চিত্রকল্প, পরিধেয় তার এই বৈচিত্রময় প্রতিষ্ঠানে অন্তর্গত l

কানাডার টরন্টোতে বিভিন্ন বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান অধ্যুষিত জনপ্রিয় ড্যানফোর্থ এভিনিউয়েতে তার প্রতিষ্ঠান ২৯৭২ এভিনিউতে ‘এটিএন মেগা স্টোরে’ (atnmegastore@gmail.com ) প্রবেশ করলেই বাংলা ভাষা সাহিত্য ঐতিহ্যের সমন্বয়ে ছোট বাংলাদেশের এক বর্ণিল লালিত নান্দনিক অধ্যায় অনুভব করা l ঢাকাপ্রকাশ-কে দেওয়া কানাডায় তার কর্মময় জীবন ঘনিষ্ঠ সাক্ষাৎকারটিনিয়েছেন ফারজানা নাজ শম্পা l

ঢাকাপ্রকাশ: আমাদের সঙ্গে সংযুক্ত হবার জন্য আনোয়ার দোহা ভাই আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও সালাম জানাচ্ছি l কানাডায় বাংলা বই নিয়ে আপনার যাত্রা শুরুর গল্পটি জানাবেন কি?

আনোয়ার দোহা: ২০০১ সালে প্রথমে আমার নিউইয়র্ক হতে কানাডায় আগমন l বাংলাদেশের দেশাত্মবোধের আদর্শকে হৃদয়ে লালন করে ২০০২ সালে প্রাথমিকভাবে বাংলা গান চলচ্চিত্রর অডিও এবং ভিডিও ক্যাসেট, সিডি প্রয়োজনীয় দ্রব্য যাত্রা শুরু করি। পরবর্তী বাংলা বই অনুরাগী কানাডা প্রবাসী কয়েকজন বিশেষ উৎসাহ প্রবাসে বাংলা ভাষা সাহিত্য বিকাশের নিরিখে আমার হৃদয়ের লালিত অদম্য এবং সুপ্ত ইচ্ছের সফল বাস্তবায়ন ঘটে ২০০৬ সাল হতে। সেই সময় বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের সবধরনের বই, অভিধান বাংলাদেশের ও পশ্চিম বঙ্গের বিভিন্ন উৎসব সাময়িকী যেমন ঈদ ও পূজা র বিষয়ে উৎসব সংখ্যা ইত্যাদি নিয়ে যাত্রাশুরু করে এখনো পর্যন্ত পথ চলছি।

ঢাকাপ্রকাশ: কোনো প্রেক্ষাপট হতে বাংলা বই নিয়ে ‘এটিএন মেগা স্টোর’ প্রতিষ্ঠান গঠনের আদর্শ হতে অনুপ্রাণিত হলেন?

আনোয়ার দোহা: আমি মূলত হিসাব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রবাসে আমেরিকা ও কানাডা কয়েকটি উচ্চতর ডিপ্লোমা ডিগ্রি নেই। কানাডায় হিসাববিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে প্রশিক্ষক রূপে দীর্ঘ সময় কর্মরত ছিলাম। তবে কানাডায় মূলধারায় ও অভিবাসী বাঙালির বাংলাভাষার প্রসার পরিচিতি অব্যাহত রাখার তাগিদ ও বাংলা বইয়ের প্রাপ্তির শূন্যতা বোধের তীব্র তাড়না আমাকে বাংলাদেশেরসমৃদ্ধ এবং স্বতন্ত্র পরিচয়ে লালিত বাংলা বইয়ের দোকান গঠনের সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সুসাহিত্যের মাধ্যমেই সুন্দরজীবন বোধসম্পন্ন জাতি গড়ে তোলা সম্ভব তাই কানাডায় অধিবাসী প্রবাসী দের ও পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাসের লালিত সমুন্নত রাখার স্বতন্ত্র ভাবে আমার এই উদ্যোগ।

ঢাকাপ্রকাশ: সুনির্দিষ্ট কোনো আদর্শ দ্বারা প্রাণিত হয়ে কি কানাডায় বাংলা বই প্রচার বিপণন ও সম্প্রসারণে আগ্রহী হয়েছিলেন?

আনোয়ার দোহা: একজন বাঙ্গালী হিসেবে বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতিসত্তার প্রতি দায়বদ্ধতা, ছোটবেলা থেকে বইয়ের সাথে আমারগভীর সম্পৃক্ততা এবং অপরকে ভাল বই পড়ানোর মানসিক তৃপ্তি থেকে কানাডায় বিপণন ও সম্প্রসারণে আগ্রহী হয়েছি।আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক আবু সায়িদের জীবন বোধ আমার অনুকরণীয় আদর্শ ।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার প্রতিষ্ঠানে কি দুই বাংলার লেখকদের বইয়ের সম্মিলন ঘটেছে? শিশু-কিশোরদের পাঠ উপযোগী বাংলা বই আপনাদের সংগ্রহে আছে কী?

আনোয়ার দোহা: দুই বাংলার বরণীয় লেখকদের স্মরণীয় জনপ্রিয় লেখা উপন্যাস ও কবিতা, অনুবাদ গল্প সমৃদ্ধ সকল বয়সের পাঠক উপযোগী বই আমাদের সংগ্রহে আছে। শিশুদের জন্য বাংলা বর্ণশেখা, গণিত ও সংখ্যা গণনা, ছড়া, কবিতা ও গল্পের বই এবং কিশোরদের জন্য ফিকশন নন-ফিকশান সবধরনের উপন্যাস,গল্প ও কবিতাসহ বাংলা ভাষায় রচিত বিভিন্ন ধর্মীয় বই আমাদের সংগ্রহে রয়েছে।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার প্রতিষ্ঠানের বাংলা বইয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশের দেশীয় ঐতিহ্যবাহী আরও অনেক পণ্যের সংযোজন ঘটেছে সেই উদ্যোগের কারণ কী?

আনোয়ার দোহা: ইতোপূর্বে উল্লেখ করেছি একজন বাংলাদেশি এবং বাঙালি হিসেব আমাদের দায়বদ্ধতা আছে। সেই আদর্শ হতে বাংলা ভাষা, কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে পরিচিত করে যেসব উপকরণ কানাডার মূলধারায় ও প্রবাসে বেড়ে উঠা নুতন প্রজন্মের মাঝেতুলে ধরা ছিল আমাদের অন্যতম ব্রত। আমাদের প্রতিষ্ঠানে বই ছাড়াও যে সকল পন্য পাওয়া যায় সেগুলো বাংলা সংস্কৃতি ওইতিহাস ঐতিহ্যকে লালন করে যেমন মৃৎ শিল্প, পোড়ামাটি, বাঁশ, বেত ও কাঠজাত মনকাড়া গৃহসজ্জা, চিত্র ও উপহার সামগ্রী, বাংলাদেশের পতাকা ও পতাকা খচিত টি-সার্ট সুভেনীর, লুঙ্গি, গামছা ইত্যাদি। বাংলাদেশের ঐতিহ্য ইতিহাস ধারণ বা লালন করে না সেই পন্যসামগ্রী আমি আমাদের সংগ্রহে রাখি না।

ঢাকাপ্রকাশ: বাংলা বই নিয়ে কানাডায় আপনার দীর্ঘ পরিক্রমায় কোনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন কি? সেই দিকটির কিছুটা আলোকপাত করবেন কি?

আনোয়ার দোহা: আমার প্রাপ্তির অভিজ্ঞতায় কঠোর প্রতিবন্ধকতা এবং উৎসাহ দুটোই ছিল। বাংলা বইকে কানাডায় বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে আজকের গ্রহণযোগ্য স্থানে নিয়ে আসার অভিপ্রায়ে আমাকে প্রচুর কাঠখড়ি পোড়াতে হয়েছে। আমার প্রয়োজনে কানাডায় হাজার হাজার ডলার ভর্তুকি দিতে হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। তবে আমার শখ বা দেশপ্রেম এর কারণে কোনো বাধাই আমাকে দমিয়ে রাখতে পারছে না l

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার জন্ম , শিক্ষাজীবন, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন নিয়ে কিছুটা ধারণা দেবেন কি? আপনার জীবনের স্মরণীয় কোনো মুহূর্ত বা ঘটনা সম্পর্কে আলোকপাত করুন। অবসর সময় কীভাবে অতিবাহিত করতে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন?

আনোয়ার দোহা: আমার জন্ম ১৯৫৪ সালের অগাস্ট মাসে বৃহত্তর কুমিল্লার চাঁদপুর জেলায়। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগ থেকে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করি, যে বিষয়ে পড়ালেখা তার সঙ্গে ভাষা-সংস্কৃতির সঙ্গে যোগাযোগ কম তথাপি আমার ভাষা ও ঐতিহ্যের প্রতি অদম্য নেশা সদাই আকৃষ্ট রাখত।


Header Ad

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী দিমিত্রি বুলগাকভকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি)। রুশ সংবাদমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

দিমিত্রি বুলকাভ রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের রসদ বিভাগের প্রধান ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পদচ্যুত করা হয় তাকে। তারপর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে ইন্টারফ্যাক্সকে জানিয়েছেন এফএসবির এক কর্মকর্তা।

বস্তুত, দিমিত্রি বুলগাকভের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ গত বেশ কয়েক বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারিগুলোর মধ্যে একটি। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল রুশ প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী তিমুর ইভানভের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তাকে পদচ্যুত ও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তিমুর ইভানভ সাবেক রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

তারপর থেকে এ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৫ জন বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা-মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে সর্বশেষ গ্রেপ্তার হলেন বুলগাকভ। তার গ্রেপ্তারের পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রতিরক্ষা ও সামরিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে সরকার বদ্ধ পরিকর।

৬৯ বছর বয়সী বুলগাকভ রুশ সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের একজন ছিলেন। সেনাবাহিনীতে তার বেশ প্রভাব ছিল। সামরিক খাতে অবদানের জন্য বেশ কিছু পদক ও সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। রাশিয়ার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘হিরো অব রাশিয়া’-ও পেয়েছেন তিনি।

 

সর্বশেষ সংবাদ

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী