শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫ | ১৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

পাড়ার ক্রিকেটে ছেলেদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলে আজ আইসিসি আম্পায়ারিং এ ডলি সরকার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির আম্পায়ারিং প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের নারী আম্পায়ার হিসেবে যুক্ত হয়েছেন ডলি রানি সরকার। এই পর্যায়ে আসার পেছনে রয়েছে এক সংগ্রামী জীবনের গল্প। বৃহত্তর বরেন্দ্র ভূমির নওগাঁ শহরের দরিদ্র পরিবারে জন্ম তার। ছোটবেলায় পাড়ার ক্রিকেটে ছেলেদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলে স্বপ্ন বোনার শুরু।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এরপর ভর্তি হন বিকেএসপিতে। জাতীয় দলের ২০ জনের ক্যাম্পেও ডাক পেয়েছিলেন, কিন্তু থামতে হয়েছে সেখানেই। পরে বিকেএসপিতেই চাকরি হয়ে গেছে, ক্রিকেট ক্যারিয়ারটা আর এগোয়নি। সেই ডলি রানি সরকারই এখন আম্পায়ারিং হাল ধরে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন বাংলাদেশকে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

আম্পায়ারিং এ জায়গা পাবার পর ঢাকাপ্রকাশের মুখোমুখি হয়ে ডলি সরকার বলেছেন নিজের অনুভূতি আর প্রত্যাশার নানা কথা। এই একান্ত সাক্ষাতকারটি পাঠকদের জন্যে তুলে ধরা হলো-

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শামীনূর রহমান।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকাপ্রকাশ : বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির আম্পায়ারিং এ জায়গা পাওয়ায় অভিনন্দন।

ডলি সরকার : ঢাকাপ্রকাশকে ধন্যবাদ।

ঢাকাপ্রকাশ : আইসিসির আম্পায়ারিং এ যুক্ত হয়েছেন, অনুভূতিটা কেমন?

ডলি সরকার : আসলে অনুভূতি প্রকাশ করার মতো ভাষা নেই কারণ অনেক অনেক খুশি এবং আনন্দিত। এত দ্রুত আমরা আইসিসি আম্পায়ারিং এ যুক্ত হতে পারবো তা প্রতাশা ছিলো না। ক্রিকেট বোর্ড আমাদের নিয়ে কাজ করছে দুই বছর হতে চলেছে। গত দুই বছর ক্রিকেট বোর্ড আমাদের বিভিন্ন জায়গায় ম্যাচ দিয়ে চেষ্টা করেছেন উপযুক্ত করার। আমরা সেই কাজটি করেছি। আজ আইসিসি আম্পায়ারিংয়ে অন্তর্ভুক্ত হতে পেরেছি।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকাপ্রকাশ : ক্রীড়াঙ্গনে পদচারণা শুরু হয় কখন থেকে?

ডলি সরকার : আমি ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলা করতাম। স্কুলে খেলতাম হ্যান্ডবল, ভলিবল, অ্যাথলেটিকে যে খেলা গুলো আছে ইভেন্টগুলোতে সেগুলো। পাড়ার সব বড় ভাইদের সঙ্গে খেলতাম। শুরুটা আমার পাড়ার বড় ভাইদের হাত ধরেই।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকা প্রকাশ : জাতীয় দলের ক্যাম্পেও ডাক পেয়েছিলেন কি?

ডলি সরকার: জাতীয় দলের ২০ জনের ক্যাম্পেও ডাক পেয়েছিলেন, কিন্তু থামতে হয়েছে সেখানেই। পরে বিকেএসপিতেই চাকরি হয়ে গেছে, ক্রিকেট ক্যারিয়ারটা আর এগোয়নি। সেই ডলি রানি সরকারই এখন আম্পায়ারিং হাল ধরে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন বাংলাদেশকে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকাপ্রকাশ: কোচিংয়ের হাতেখড়িটা কীভাবে হলো?

ডলি সরকার : আমি বিকেএসপির স্টুডেন্ট ছিলাম। বিকেএসপিতে থাকা অবস্থায় আমাদের ক্রিকেট ডিপার্টমেন্টের মাসুদ হাসান স্যার ছিলেন। বিশেষ করে মানজিৎ স্যার, ডলি ম্যাডাম ওনাদের সহযোগিতায় ক্রিকেট বোর্ডের অধীনে তাদের হাত ধরেই কোচ হিসেবে কোচিংয়ে আসা।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকাপ্রকাশ: প্রথম কোন খেলায় আম্পায়ারিং এ অংশ নেন?

ডলি সরকার : যেহেতু আমি বিকেএসপি স্টুডেন্ট ছিলাম। ২০০৯ সাল থেকেই আম্পায়ারিং প্র্যাক্টিস এর মধ্যে ছিলাম। মেয়েদের ফার্স্ট ডিভিশন ক্রিকেট টুর্নামেন্ট দিয়ে যাত্রা শুরু করি। এছাড়া বিকেএসপিতে ছেলেদের যে ম্যাচগুলো বিশেষ করে সৌম্য বিজয়রা যখন ছিলো ওই সময় ওদের ম্যাচ আম্পায়ার ছিলাম। এছাড়া দেশের বাহিরের অনেক টিম বিকেএসপিতে খেলতে আসতেন যেমন শ্রীলঙ্কা পাকিস্তান ম্যাচগুলোতে আম্পায়ারিং করতাম।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকাপ্রকাশ : বৃহত্তর বরেন্দ্র ভূমির নওগাঁ জেলার একমাত্র কন্যা হিসেবে ক্রিকেট যখন শুরু করেছেন তখন খেলাধুলাতে আসা কতটা কঠিন ছিল?

ডলি সরকার : শুরুটা আমার পক্ষে খুব কঠিন ছিল যদি না নওগাঁ জেলা ক্রীড়া সংস্থা এবং পাড়ার বড় ভাই, ছোট ভাই এবং প্রতিবেশী কাকারা তারাই পাড়ায় যে সকল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট হইতো সেখানে আমাকে খেলতে নিয়ে যেত ঐখান থেকে আমি তৈরি হইছি। ওনারা যদি হেল্প না করতো তাহলে এতদূর আসতে পারতাম না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকাপ্রকাশ : বিশ্বমঞ্চে দেশের আম্পায়ারদের মাঝে নারী আম্পায়ারিং এ
ভবিষ্যৎ ভাবনা কি?

ডলি সরকার: বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নিশ্চয়ই আমাদের নিয়ে বড় পরিকল্পনা বা প্লান ছিলো তাদের প্রচেষ্টায় আইসিসি প্যানেলে আমরা যুক্ত হতে পেরেছি। আমাদের চেষ্টা থাকবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে সেরাটা উপহার দেয়ার চেষ্টা।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকাপ্রকাশ: শিক্ষা জীবন কোথায় থেকে শুরু?

ডলি সরকার: আমার জন্মস্থান নওগাঁতে, বেড়ে উঠাও নওগাঁতে, খেলা শুরুটাও নওগাঁতে। সব কিছুই নওগাঁ কেন্দ্রিক। আমার প্রাথমিক স্কুল জীবন চকএনায়েত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিকে নওগাঁ প্যারীমোহন (পিএম) বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবং খেলাধুলার জন্য আমি নওগাঁ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করি, এইচএসসি পাশ করি নওগাঁ সরকারি কলেজ থেকে, গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করি বিকেএসপি থেকে, মাস্টার্স কমপ্লিট করি দেবেন্দ্র কলেজ মানিকগঞ্জ থেকে, বিপিএড কমপ্লিট করি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এবং এমপিএড কমপ্লিট করি উত্তরা ইউনিভার্সিটি থেকে।

Header Ad
Header Ad

থাইল্যান্ডে ভূমিকম্প: মুহূর্তেই ধসে পড়ল নির্মাণাধীন বহুতল ভবন

ছবি: সংগৃহীত

থাইল্যান্ডের বিভিন্ন এলাকায় শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে, যার প্রভাব রাজধানী ব্যাংককেও স্পষ্টভাবে দেখা গেছে। ভূমিকম্পের ফলে সেখানে এক নির্মাণাধীন বহুতল ভবন মুহূর্তেই ধসে পড়ে, যা আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ভিডিওতে দেখা যায়, ভূমিকম্পের সময় বিভিন্ন ভবন দুলতে থাকে এবং আতঙ্কিত মানুষ দ্রুত রাস্তায় নেমে আসেন। এনডিটিভির প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, বিশাল একটি বহুতল ভবন সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়ছে, আর স্থানীয়রা সেই দৃশ্য মোবাইল ফোনে ধারণ করছেন।

 

একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, বহুতল ভবনের ছাদ থেকে সুইমিং পুলের পানি ছিটকে নিচে পড়ছে, যা দেখে মনে হচ্ছে যেন একটি ছোটখাটো সুনামি তৈরি হয়েছে। আরেকটি ফুটেজে দেখা যায়, একটি বাড়ির ছোট সুইমিং পুলের পানি প্রচণ্ডভাবে দুলতে থাকে এবং চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।

ব্যাংককে ভূমিকম্পের কারণে বেশ কয়েকটি ভবনের জানালা ভেঙে পড়ে, বিভিন্ন সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কিছু ভবনের ছাদ থেকে আস্তরণ খসে পড়ে। আতঙ্কিত লোকজন দ্রুত বিভিন্ন ভবন থেকে বেরিয়ে রাস্তায় জড়ো হন।

এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলে। শুক্রবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে সেখানে পরপর দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। প্রথমটি ছিল ৭.৭ মাত্রার, যা মান্দালয় থেকে ৫৯৭ কিলোমিটার দূরে অনুভূত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল সাগাইং শহরের ১৬ থেকে ১৮ কিলোমিটার গভীরে, যা রাজধানী নেপিদো থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের প্রভাব থাইল্যান্ড ছাড়াও আশপাশের দেশগুলোতেও অনুভূত হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, ভূমিকম্পের পরবর্তী সময়ে আফটারশক (পরবর্তী কম্পন) হতে পারে, যা আরও ক্ষতির কারণ হতে পারে। স্থানীয় প্রশাসন ও উদ্ধারকর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় তৎপর রয়েছে এবং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

Header Ad
Header Ad

মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্প, ধসে পড়ল ভবন ও সেতু

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে শুক্রবার (২৮ মার্চ) শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.৭, এর পরপরই আরও একটি কম্পন অনুভূত হয় যার মাত্রা ছিল ৬.৪। এই ভয়াবহ ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এবং এর ফলে মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে ভবন ও সেতু ধসে পড়েছে।

ইরাবতী নদীর ওপর নির্মিত ঔপনিবেশিক আমলের আভা সেতু ধসে পড়েছে। ৯১ বছর পুরনো এই সেতুটি ব্রিটিশরা নির্মাণ করেছিল এবং এটি মান্দালয় ও সাগাইং অঞ্চলের মধ্যে ইরাবতী নদী পার করত। ভূমিকম্পের তীব্রতায় এই সেতু বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। এছাড়া, মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদো ও মান্দালয় শহরে বেশ কয়েকটি ভবন ভেঙে পড়েছে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, স্থানীয় সময় দুপুর ১২:৫০ মিনিটে সাগাইং শহরের ১৬ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পের পর কিছু এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং ভবনগুলোর ছাদ ভেঙে পড়েছে।

এদিকে, থাইল্যান্ডসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যান্য স্থানেও শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছে। যদিও মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ চলছে, তাই ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

মিয়ানমারে ভূমিকম্প একটি সাধারণ ঘটনা হলেও, দেশটির চিকিৎসা ব্যবস্থা দুর্বল হওয়ায় বিপদগ্রস্ত জনগণের সহায়তার জন্য এটি বড় একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, বিশেষ করে গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে।

এছাড়া, ইতিহাস থেকে জানা যায়, মিয়ানমারে ১৯৩০ থেকে ১৯৫৬ সালের মধ্যে সাগাইং ফল্টের কাছে বেশ কয়েকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। ২০১৬ সালে মধ্য মিয়ানমারের প্রাচীন শহর বাগানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে বেশ কয়েকটি মন্দির ভেঙে পড়েছিল এবং তিনজন নিহত হয়েছিলেন।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার বিষয়ে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার চারদিনের চীন সফরের আজ (২৮ মার্চ) তৃতীয় দিনে দুদেশের মধ্যে এই দ্বিপাক্ষিক চুক্তি ও স্মারকগুলো স্বাক্ষরিত হয়।

সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে রয়েছে- দুদেশের কালজয়ী সাহিত্য ও শিল্পকর্মের অনুবাদ ও সৃজন, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও খবর আদান-প্রদান, গণমাধ্যম, ক্রীড়া এবং স্বাস্থ্য খাতে বিনিময় সহযোগিতা।

এর পাশাপাশি, প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক চীন সফরে দুদেশের মধ্যে পাঁচ বিষয়ে সহযোগিতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়েছে।

এগুলো হলো- বিনিয়োগ আলোচনা শুরু করা, চীনের বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল চালু, মোংলা বন্দরের আধুনিকীকরণ ও সম্প্রসারণ, একটি রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র নির্মাণ এবং একটি কার্ডিয়াক সার্জারি গাড়ি অনুদান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

থাইল্যান্ডে ভূমিকম্প: মুহূর্তেই ধসে পড়ল নির্মাণাধীন বহুতল ভবন
মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্প, ধসে পড়ল ভবন ও সেতু
ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সমালোচনার মুখে প্রসিকিউটর আফরোজ পারভীন সিলভিয়ার নিয়োগ বাতিল
ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প
মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন
‘ইদ’ থেকে ‘ঈদ’ বানানে ফিরছে বাংলা একাডেমি: আসিফ মাহমুদ
গাজীপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে পিকআপের ধাক্কা, নিহত ২
কাশ্মিরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ৪ ভারতীয় পুলিশ সদস্য নিহত
সফল বৈঠক, ড. ইউনূসকে দৃঢ় সমর্থন চীনা প্রেসিডেন্টের
আজ পবিত্র জুমাতুল বিদা: রমজানের শেষ জুমার তাৎপর্য
যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ হাজার যানবাহন পারাপার, কমছে টোল আদায়ের হার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ঝরল আরও ৪০ প্রাণ, নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৫০ হাজার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন চীনা প্রেসিডেন্ট
জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
সন্‌জীদা খাতুনের শেষ ইচ্ছা: চিকিৎসা গবেষণার জন্য দেহ দান
গোবিন্দগঞ্জের কামদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক জাকিরুল গ্রেফতার
কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাকরি হারানোর অভিযোগ এক নারী পোশাককর্মীর
লাইলাতুল কদরের সন্ধানে ইবাদতে মশগুল ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা
৫ সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়লো