বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

স্বাধীনতার এক টুকরো হাসি

মে মাস ১৯৭১। গ্রাম ধীরে ধীরে জনশূন্য হয়ে যাচ্ছে। কালকেও বাড়ির ছোট ছেলেটা চট করে নিখোঁজ। তার দু'দিন আগে দাসবাবুর চাকর। এক মনে বসে ভাবে নিলু সবাই কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে? আর ফিরে আসে না কেন? নিলু কিছু বুঝতে পারে না। জগৎ সংসারে তার আপন কেউ নেই বলে শহরের সবাই তার বড় আপন। কাউকে নিলু ডাকে বাবা,কাউকে মা, ভাইবোন, দিদিমা, জ্যাঠা,চাচা, মামা,খালা,পিসি- আত্মীয়ের অভাব নেই নিলুর। আর নিজের কোনো বাড়িঘর নেই বলে এই শহরের সবগুলো বাড়িঘরই নিলুর নিজের। যখন সে ইচ্ছে বাড়ি যায়। খিদে থাকলে সোজা গিয়ে ঢোকে রান্নাঘরে। ঘুম পেলে যে কোনো বিছানায় ফাঁক-ফোকর দিয়ে গুটিশুটি হয়ে শুয়ে পড়ে। নিলুকে কেউ কখনো ফেরায় না। নিলুর বয়স দশ বছর। নিলু জানে না সে হিন্দু নাকি মুসলমান। যদিও এ নিয়ে কোনো দুঃখ নেই। সুখ আছে। সে অবাধে হিন্দু ও মুসলিম বাড়িতে যায়। মাসি-পিসি খালা-ফুফু ডাকে। পেটপুরে খায়,ঘুমায়। নিলুর কোনো দুঃখ নেই। সবার নিখোঁজের বিষয়টি নিলুকে ভাবায়। মনের মধ্যে একটা গিট লেগে যায়। গিট খুলতে সে পাশের বাড়ির রতনের বাড়ি যায়। নিলু আর রতন সমবয়সী। গিয়েই দেখতে পায় রতনের ঠাকুমা।

ঠাকুমা ও ঠাকুমা সবাই কেন নিখোঁজ? সবাই কোথায় চলে গেছে?

'জানিস না দেশে গন্ডগোল লেগেছে। পশ্চিম পাকিস্তান থেকে কত মিলিটারি এসেছে। মিলিটারিরা সব মানুষকে মেরে ফেলছে। যাকে পাচ্ছে তাকেই ধরে নিয়ে যাচ্ছে। সব মানুষকে মেরে ফেলবে রে। ইয়া বড় বড় বন্দুক।'

নিলু শুনে খুব ভয় পায়। 'হায় হায়, তাহলে।'

'তাহলে আর কি! আমরা তো এ জন্যই চলে যাচ্ছি।'

'কোথায়?'

'কলকাতা।'

আশেপাশে খেয়াল করে দেখতে পায় নিলু খাট- পালঙ্ক ভারী জিনিসপত্র সবকিছু বাধাই করা। আরো কত কিছু।

নিলু ঠাকুমাকে আবদার করে বসে। ' ঠাকুমা আমাকে নিবেন আপনার সাথে?'

'যা, তোকে কোথায় নেব।'

তারপর ঠাকুমা আঁচলে চোখ মুছতে মুছতে নিলুর মাথায় হাত রাখেন। 'নিলু দাদারে, মনে খারাপ করিসনে। ওখানে আমাদেরই কোনো ঠাঁই-ঠিকানা নেই। থাকলে তোকে নিয়ে যেতাম। তারপর আবার আঁচলে চোখ মোছেন ঠাকুমা। এই দেখে নিলু সত্যি সত্যি কেঁদে ফেলে।

ঠাকুমা আবারও বললো, শোন দাদা তোর ভয় নাই। তুই খুব ভালো। মিলিটারিরা তোর কিছুই করবে না। দেশ স্বাধীন হলে আবার আমরা ফিরে আসবো।

'দেশ স্বাধীন মানে?'

এবার ঠাকুমা কষ্টের মধ্যেও হাসলেন। 'এই পূর্ব বাংলা, আর পূর্ব বাংলা থাকবে না। হবে বাংলাদেশ।'

তারপর ঠাকুমা রতন সবাই নৌকা করে চলে গেল। নিলু রাস্তা দিয়ে হাটতে থাকে। এবং এক সময় দেখতে পায় জনিদের বাড়িতেও সাজ সাজ রব। সবকিছু বাঁধানো। সবাই কোথায় যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে?

নিলু অবাক হয়ে জনির মাকে জিজ্ঞেস করে,'খালা,তোমরা কোথায় যাচ্ছো?

জনির মা দুঃখী গলায় বললেন, ' ভারতে নিলু।'

'কেন'?

'ওমা তুই জানিস না,শহরে মিলিটারি এসেছে। সবাই ভয়ে চলে যাচ্ছে।

'তাই নাকি, তারা কবে এসেছে?'

'কাল সন্ধ্যায়। হাই স্কুল এ ক্যাম্প করেছে। যাকে পাবে তাকেই মারবে। তুই চলে যা কোথাও নিলু।

'এবার নিলু রেগে বললো তোমারা যাও। আমি কোথাও যাব না। এখানেই থাকবো।'

জনির মা বললো তুই ভালো ছেলে। দেখবি তোর কিছুই হবে না।

মন খারাপ করে খালপাড়ে একাকী হাটতে থাকে নিলু। আর ভাবে সবাই কেন চলে গেল, গ্রাম শূন্য করে। ওরা কখনো কি ফিরে আসবে?

নিলুর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। তাই সে এখানেই থাকবে। ঠিক তখনি মিলিটারির মধ্যে একজন তার নিশানা ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য খালের ওপার থেকে নিলুকে তাক করে। অটোমেটিক রাইফেল কিছু বুঝে ওঠার আগেই নিলু দেখে একের পর এক আগুনের মৌমাছি ছুটে আসছে তার দিকে। দুই হাতে বুক চেপে ধরে নিলু। আঙ্গুলের ফাঁকে রক্তের জোয়ার বইছে। ধীরে ধীরে লুটিয়ে পড়ে নিলু। চোখদুটো ভীষণ টানছিল তার। তখুনি দৃশ্যটা দেখতে পায় সে। তার বুকের রক্তে তৈরি হয়েছে বিশাল একটা খাল। সেই খাল বেয়ে হাজার হাজার নৌকা ফিরছে। বাড়ির ছোট ছেলে, দাসবাবুর চাকর, ঠাকুমা, জনির মা সবাই নৌকার ভিতর। যেন আনন্দের উল্লাস। নিলু খুব খুশি। সবাই ফিরে আসছে। তাহলে এই কি স্বাধীনতা! ঠাকুমা বলেছিল।

স্বাধীনতার কথা ভেবে নিলুর ঠোঁটে বাংলাদেশের মানচিত্রের মতো সুন্দর এক টুকরো হাসি ফুটেছিল। কেউ তা দেখে নি

 

ব্যবস্থাপনা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

 

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

সরকার সরিয়ে না দিলে পদত্যাগ করব না: কুয়েট ভিসি

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) চলমান উত্তেজনা এবং শিক্ষার্থীদের লাগাতার আমরণ অনশনের মধ্যেও উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ স্পষ্ট জানিয়েছেন, সরকার তাকে পদ থেকে না সরালে তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করবেন না।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) কুয়েট চত্বরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।

তিনি শিক্ষার্থীদের অনশন কর্মসূচি থেকে সরে আসার আহ্বান জানান। তবে শিক্ষার্থীরা একবাক্যে তা প্রত্যাখ্যান করে জানিয়ে দেন—উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।

উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ বলেন, “আমাকে সরকার এই পদে নিয়োগ দিয়েছে। এখন যদি সরকার মনে করে আমি এই দায়িত্ব পালনের জন্য যথাযথ নই, তাহলে সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে। বিষয়টি এখন আমার হাতে নেই।”

ইলেক্ট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র গালিব ইফতেখার রাহাত বলেন, “ভিসির পদত্যাগ না হলে আমরা এই অনশন ছাড়ব না—যদি মরে যাই, তবুও না।” তিনি জানান, অনশনে অংশ নেওয়া অনেক শিক্ষার্থী গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

বুধবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় সংঘর্ষের ঘটনায় বহিষ্কৃত ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যদিও শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তাদের মূল দাবি উপাচার্যের পদত্যাগ—সেটি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

একই দিনে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি কুয়েট ক্যাম্পাসে এসে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন। পরিস্থিতি মূল্যায়ন ও প্রতিবেদন তৈরির কাজ চলছে।

এদিকে কুয়েটের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়েও অনশন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে ছিনতাইকালে পুলিশের হাতে 'ভুয়া সেনাসদস্য' আটক

আটক আব্দুল কাদের রোমান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে ভুয়া সেনাবাহিনীর পরিচয় দিয়ে রাস্তায় ছিনতাই করার সময় আব্দুল কাদের রোমান (২২) নামে এক যুবককে আটক করেছে বিরামপুর থানা পুলিশ। এসময় তার কাছ থেকে সেনাবাহিনীর ভুয়া পরিচয় পত্র ওয়াকি-টকি, তিনটি মোবাইল, একটি ম্যানিব্যাগ ও একটি চশমা উদ্ধার করা হয়।

ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার কাটলা-বিরামপুর আঞ্চলিক সড়কের মাহমুদপুর শান্তিমোড় এলাকায়।

আটক আব্দুল কাদের রোমান উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের খিয়ারমামুদপুর এলাকার রফিতুল্লাহ মন্ডলের ছেলে।

বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটককৃত যুবক এক সময় আনসার বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন।

থানা সূত্রে জানা যায়,গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার কাটলা-বিরামপুর আঞ্চলিক সড়কের শান্তিমোড় এলাকায় থানা পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযান কার্যক্রম চলছিল। এসময় শান্তিমোড় এলাকায় শফিকুল ইসলামের বাড়ির সামনে কয়েকজন যুবক সেনাবাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে রাস্তার লোকজনদের তল্লাশি করছিলেন। সেখানে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করেন। তাদের মধ্যে দুজন পালিয়ে গেলেও আব্দুল কাদের রোমানকে আটক করে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি নিজেকে সেনাবাহিনীর ভুয়া পরিচয়পত্র ও ওয়াকি টকি ব্যবহার করে রাস্তায় ছিনতাইয়ের বিষয়টি পুলিশের কাছে স্বীকার করে।

বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক জানান,ভুয়া সেনাবাহিনীর পরিচয়পত্র ও ওয়াকি-টকি ব্যবহার করে ছিনতাইয়ের অভিযোগে আব্দুল কাদের রোমান নামের এক যুবককে আটক করা হলেও অন্য দুই সদস্য পালিয়ে গেছে। আটক যুবকের বিরুদ্ধে মামলাপূর্বক অন্য আসামিদের আটকের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাকে যারা খুনি হতে সাহায্য করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কড়া বক্তব্য দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, শুধু শেখ হাসিনার বিচার নয়, তাকে 'খুনি হাসিনা'তে পরিণত করতে যারা ভূমিকা রেখেছে, তাদের বিচারও নিশ্চিত করতে হবে।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাজধানীর উত্তরায় এক বিক্ষোভ মিছিল-পূর্ব সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। এই কর্মসূচির মূল দাবি ছিল আওয়ামী লীগের বিচার, রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা, দলটির সংস্কার, এবং একটি নতুন গণপরিষদের নির্বাচন আয়োজন।

সারজিস আলম অভিযোগ করেন, "খুনি হাসিনার দোসররা আবার ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা করছে। তারা ইতিহাস থেকে 'খুনি' শব্দটিই মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে।"
তিনি সতর্ক করে বলেন, যারা গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের কোনোভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের অধিকার নেই।

জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে হাসিনার বিচারের দাবি জানিয়ে সারজিস আলম বলেন, "যদি তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায়, তবে জনগণ গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাদের রুখে দেবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা আগামী নির্বাচনের আগেই খুনি হাসিনার বিচার দেখতে চাই।"

সংগঠক সারজিস আলম বলেন, যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের আত্মত্যাগ যেন মূল্যহীন না হয়। "দেড় হাজারের বেশি শহীদের জীবনের বিনিময়ে আমরা এই জায়গায় এসেছি। অথচ এখনো কেউ কেউ কেবল নির্বাচনের কথা বলছে—তাদের লক্ষ্য শহীদের রক্ত নয়, কেবল ক্ষমতা।"

তিনি দেশের রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য সকলে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরকার সরিয়ে না দিলে পদত্যাগ করব না: কুয়েট ভিসি
বিরামপুরে ছিনতাইকালে পুলিশের হাতে 'ভুয়া সেনাসদস্য' আটক
হাসিনাকে যারা খুনি হতে সাহায্য করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে: সারজিস আলম
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুললো আবাসিক হল
কাশ্মীরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, মসজিদে ঘোষণার পর বিক্ষোভ শুরু
ইতিহাস গড়ল জিম্বাবুয়ে, ঘরের মাঠে লজ্জার হার বাংলাদেশের
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এ' ইউনিটে প্রথম আব্দুল্লাহ
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পারভেজ হত্যা: প্রধান আসামি মেহরাজ গ্রেপ্তার
তুরস্কের ইস্তানবুলে একের পর এক ভূমিকম্প
এবার সেই গৃহকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করলেন পরীমণি
দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন না হলে পুরো অঞ্চল অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে: প্রধান উপদেষ্টা
আমরা সংস্কারও চাই, নির্বাচনও চাই: মির্জা আব্বাস
কাশ্মীরের হামলা ‘সাজানো’ দাবি পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের
ভাইরাল ভিডিও সমন্বয়ক রুবাইয়ার নয়, দাবি এনসিপি নেতার
স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি
সিলেট টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাক, বিসিবি কর্মকর্তার মৃত্যু
আমাকে দেখলেই মানুষ বলে ‘শাকিব খানের বউ’: টিকটকার রিমু
ভয়েস অফ আমেরিকা বন্ধে ট্রাম্পের প্রচেষ্টা আটকে দিলেন মার্কিন বিচারক
এসএসসি পাসেই বিমানে চাকরি, নেবে ৬৬২ জন