রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ১৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা

এই খবর শুনে হরেন্দ্রনাথ তার পাশে বসে থাকা ভূপেন্দ্রনাথকে বলে, দাদা এমন খবর শুনে বিরক্ত হলাম। মিথ্যা কথা বলে কেন?

ভূপেন্দ্রনাথ বলে, সবই রাজনীতির খেলা। এভাবে না খেললে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনা। ওরা নিজের মতো করে কথা সাজায়। ওরাতো তোমাদের কথা বলবেনা। নিজেদের স্বার্থে কথা বলবে।

– থাক, যা বলে বলুক। আমরা আমাদের মতো করে কাজ করে যাব। ভারত সরকার আমাদেরকে সহযোগিতা দিচ্ছে এটা ওরা মানতে পারছেনা।

– পারবে না তো, সেজন্য মিথ্যার আশ্রয় নেয়। যাহোক, আমাদের সরকার যে সহযোগিতা দিচ্ছে এটা নিয়ে ওদের গায়ে জ্বালা শুরু হয়েছে।

– হবেইতো। সামনে ওদের পরাজয় আছে না।

– ঠিক, ঠিক। আমাদের স্বাধীনতা, স্বাধীনতা। যাই দাদা। শরণার্থী শিবিরে আমার একটি ছেলে হয়েছে। ওর মা ওকে বলে স্বাধীনতা। আমি যাই।

হরেন্দ্রনাথ উঠে হাঁটতে শুরু করে। বিবিসির খবর শুনে যশোর রোড়ে তোলপাড় করে মারুফ। চেঁচিয়ে বলে, পাকিস্তান সরকারের গায়ে আগুন ধরেছে। পুড়ছে সরকার। সেইজন্য এমন মিথ্যা কথা।

অভিজিত ওর ট্রানজিস্টারে খবরটা শুনিয়েছিল। সেই থেকে ওর মাথায় আগুন জ্বলছে। প্রতিদিন শরণার্থীর ভিড় জমে যশোর রোডে। গতকাল একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে অঞ্জন নামে। ডাক্তার তার বাবা-মা আর একটি ছোট মেয়েকে নিয়ে ঢাকা থেকে এসেছে। মাঠের মাঝখানে একটা তাবুতে আশ্রয় পেয়েছে তারা। ঠিকমতো খাবার পায়নি। বাচ্চা মেয়েটি ক্ষুধায় কাঁদছে। অসুস্থ হয়ে শুয়ে আছে অঞ্জনের মা। ঘাসের ওপরে পেতে দেয়া একটি পাতলা চাদরের উপর শুয়ে থাকায় খুব করুণ দেখাচ্ছে। মারুফ অঞ্জনকে বলে, আমার তাঁবুতে একটা কাঁথা আছে দেব আপনাকে?

– না, না, লাগবে না। আমার মা অনেককিছু সহ্য করতে পারে।

– ঠান্ডা লেগে আবার জ্বর না আসে।

– আমি দেখব মাকে। আপনি যেতে পারেন।

– ঠিক আছে, যাচ্ছি। আপনাদের শরণার্থী কার্ডের কথা বলব।

– আচ্ছা বলবেন। আমিও একটু পরে যাব আমাদের ভারতীয় ভাইদের কাছে। তাদের মাটিতে মাথা রেখে জীবন বাঁচানোর জন্য এসেছি।

– আচ্ছা, আমি যাই।

মারুফ চলে গেলে জয়ন্ত মায়ের কাছে গিয়ে বসে। বাড়ির পাশের দুই প্রতিবেশি মৌলবাদী জঙ্গী গোষ্ঠীর সদস্য। নানা ধরণের উৎপাত শুরু করলে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় দেশ ছেড়ে চলে আসার। যশোর রোডে ঢোকার পর থেকে বিষণ্নতা কেটে যায়। চারদিক থেকে শিশুদের কান্না শুনলে অঞ্জনের মনে হয় এ এক ধরণের সুরের মূর্ছনা। বেঁচে থাকার স্বপ্ন ছুঁয়ে আছে। ওদের কান্নাকে বুকে টেনে থামাতে হবে। যশোর রোডের দু’পাশের বিস্তৃত এলাকাজুড়ে শরণার্থীদের বাঁচিয়ে রাখার আয়োজন চলছে। ক্ষুধার্ত শিশুদের কান্না থামানো কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে।

ভারত সরকার নানাভাবে শরণার্থীদের সুরক্ষার চেষ্টা করছে। তারপরও অভাব ছাড়ে না। এমন ধারণায় অঞ্জন হেঁটে যায় যশোর রোডে। বড় বড় গাছগুলো ছায়া বিস্তার করে দাঁড়িয়ে আছে। নিচে দাঁড়ালে শরীর স্নিগ্ধ হয়ে যায়। এতুকিছু দেখে বাবা-মাকে নিয়ে তাঁবুতে এসেছিল অঞ্জন। যশোরের সীমান্ত পার হলেই যশোর রোড। অথচ এত সুন্দর এই রাস্তাটি আগে দেখা হয়নি। ঘুরতে আসা হয়নি এই এলাকায়। নিজের উপর রাগ হয় অঞ্জনের। সুস্থ সময়ে দেখার চিন্তা কেন মনে হলোনা! বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াতে আসতে পারত। নিজেকে মনে মনে বকাবকি করে মায়ের পাশে এসে বসে।

– মাগো, শরীর কি বেশি খারাপ লাগছে?

– হ্যাঁরে বাবা, ওই যে বর্ডার থেকে হেঁটে এসেছি সেজন্য হয়রান হয়ে গেছি। মনে হচ্ছে গায়ে শক্তি পাচ্ছিনা। – কিছুক্ষণ রেস্ট করলে ঠিক হয়ে যাবে মা।

– আনজুম কই রে? তোর বাবা কই?

– বাবা আনজুমকে নিয়ে ওইদিকে গেছে। আনজুমের জন্য কিছু খাবার খুঁজছে বাবা।

– আমরা পাঁচজন গেরিলা যোদ্ধাকে সাহায্য করার জন্য পাকিস্তানি সমর্থকরা আমাদের উপর হামলা করল। আমরা শরণার্থী হলাম।

– আমি দেখতে যাই বাবা কোথায় আছে?

– না বাবারে, তুই আমার কাছে বসে থাক। আমি একটু ঘুমানোর চিন্তা করছি।

– এইখানে শুয়ে তোমার কি ঘুম আসবে?

– এখন হয়তো আসবে না। কিন্তু পরে আসবে।

– আচ্ছা, তাহলে তুমি চুপচাপ শুয়ে থাক। আমি বসে থাকছি তোমার জন্য। বাবা যখন আসবে আসুক। এইখানে বসে বাবার জন্য অপেক্ষা করি।

কেউ আর কথা বলে না। দুজন মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস বয়ে যায় শরণার্থী শিবিরে। দুজন মানুষের স্মৃতি একইসঙ্গে তোলপাড় করে। ফেলে আসা জীবন ভেসে ওঠে মনের মাঝে। দুজনে একই ভাবনায় মগ্ন হয়। শুরু হয় স্মৃতিতে অবগাহন।

(চলবে)

এসএ/

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১১

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১০

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৯

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৮

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৭

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৬

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৫

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১

Header Ad

প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনতাইকালে আটক পুলিশের এসআই

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে এক প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আমিনুল ইসলাম নামে পুলিশের এক সাব-ইন্সপেক্টরকে (এসআই) ধাওয়া দিয়ে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় জনতা। একই সময়ে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাথে থাকা এক পুলিশের সোর্স শহীদুল ইসলাম জাহেদকেও আটক করেছে পুলিশ।

রোববার (১৮ মে) বিকেলে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার থেকে তাদের আটক করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী চট্টগ্রামের লোহাগড়া উপজেলার বাসিন্দা আবদুল খালেক জানান, তার ছোট ভাইয়ের পাঠানো ১৬ ভরি ওজনের ৮টি বালা নিয়ে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে নিয়ে ফিরছিলেন তিনি। দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে নগরীর টাইগারপাস এলাকায় তাকে পুলিশ পরিচয়ে বাস থেকে নামায় দুই যুবক। পরে তাকে সিএনজিতে উঠিয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়কে ঘুরিয়ে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারে উঠে স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়ে নামিয়ে দেয়া হয়। এসময় চিৎকার শুরু করেন ভুক্তভোগী। ওই রাস্তা দিয়ে যাওয়া সাধারণ মানুষেরা দুই ছিনতাইকারীকে ধাওয়া দিয়ে আটক করে।

এসময় পাশ দিয়ে যাচ্ছিল পাঁচলাইশ থানা পুলিশের একটি টহল দল। টহল দল দুই ছিনতাইকারীর মধ্যে একজন খুলশী থানার এস আই আমিনুল ইসলাম বলে নিশ্চিত হয়। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানা গেছে।

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ শিশুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১৯ মে) দুপুরে জেলার পোরশা ও মহাদেবপুর উপজেলায় পৃথক সময়ে এ দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতরা হলো- পোরশা উপজেলার নিতপুর মনোহরপুর গ্রামের রুবেল ইসলামের ছেলে লালচাঁন ইসলাম (৭) এবং মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বুজরুক বড়াইল গ্রামের ইউনুস আলীর ছেলে সিফাত হোসেন (১২)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়- রোববার দুপুরে রুবেল ইসলাম তার ছেলে লালচাঁনকে সাথে নিয়ে পোরশা উপজেলার কপালী মোড় পোশাকসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার জন্যে আসেন। এসময় রাস্তা পারাপারের সময় মাসুদ বিড়ি বহনকারি একটি অটোরিশার লালচাঁনকে ধাক্কা দেয়। এতে লালচাঁন গুরুত্বর আহত হয়ে রাস্তার ওপর ছিটকে পড়ে যায়। ঘটনাটি দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পোরশা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতিয়ার রহমান জানান, সংবাদ পেয়ে অটোরিকশার চালক আবুল কালামকে আটকসহ অটোরিকশাটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
অপরদিকে, রোববার বিকেল ৫টার দিকে মহাদেবপুর উপজেলার নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের রানীপুকুর মাদ্রাসার অদূরে বাস চাপায় সিফাত হোসেন নামে শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ফয়সাল হোসেন নামের আরেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। নিহত সিফাত হোসেন মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়নের বুজরুক বড়াইল গ্রামের ইউনুস আলীর ছেলে এবং রানিপুকুর ক্বেরাতুল কুরআন ক্বওমী মাদ্রাসার কিতাব বিভাগের ছাত্র।

মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রুহুল আমিন দূর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিএনপি নেতা ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ‘ভুয়া উপদেষ্টাকাণ্ডে’র মামলায় বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনের জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে আদালত।

রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।

ইশরাকের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ বলেন, এ মামলায় ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছিলেন ইশরাক। সেই সময় শেষ হতে চলায় গত ২৩ এপ্রিল তিনি জজ আদালতে জামিন আবেদন করেন।

ইশরাক হোসেন পল্টন থানাসহ ১২টি মামলায় স্থায়ী জামিন আবেদন করেন। আদালত ১১ মামলায় জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ভুয়া উপদেষ্টাকাণ্ডের ঘটনায় পল্টন থানার মামলায় তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

আদেশের প্রতিক্রিয়ায় ইশরাক বলেন, হাই কোর্টথেকে জামিনে থাকলে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও বেশিরভাগ মামলাতেই আদালত জামিন দিয়ে দেন। কিন্তু একটায় আটকানো হল আমাকে। এটা উদ্দেশ্যমূলক। সরকার তো গোটা দেশটাকেই কারাগার বানিয়ে ফেলেছে।

গত ২৯ অক্টোবর মহিউদ্দিন শিকদার নামে এক ব্যক্তি বাদী হয়ে রাজধানীর পল্টন থানায় এ মামলা করেন। মামলায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের ‘উপদেষ্টা’ পরিচয় দিয়ে বিএনপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করা মিঞা জাহিদুল ইসলাম আরেফীর পাশাপাশি অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী এবং বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে আসামি করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির পূর্বঘোষিত মহাসমাবেশ উপলক্ষে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সারাদেশ থেকে নেতাকর্মীরা জড়ো হতে শুরু করেন। ওইদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এক পর্যায়ে কাকরাইল মোড় থেকে আরামবাগ মোড় পর্যন্ত সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।

সে সময় বিচারপতির সরকারি বাসভবনসহ সরকারি স্থাপনা ও গাড়িসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বিএনপিকর্মীরা। তাতে পুলিশের ৪১ সদস্য আহত ও এক সদস্য নিহত হন। এক পর্যায়ে বিকাল ৩টার দিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা মহাসমাবেশ স্থগিত ঘোষণা করেন।

এজাহারে বলা হয়, বিএনপির ওই কর্মকাণ্ডের পর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে আসামি জাহিদুল ইসলাম আরেফী, চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী এবং বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের নেতৃত্বে ২০ জন নেতাকর্মী কিছুসংবাদমাধ্যমের সামনে উপস্থিত হন। মে সময় আরেফী নিজেকে বাইডেনের উপদেষ্টা পরিচয় দেন। বাংলাদেশ পুলিশ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আইন ও বিচার বিভাগের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে তার সরকারের কাছে সুপারিশকরেছেন বলে তিনি বক্তব্য দেন।

এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, মামলার ২ নম্বর আসামি হাসান সারওয়ার্দী এবং ৩ নম্বর আসামি ইশরাক হোসেন আরেফীকে ‘মিথ্যা বক্তব্য দিতে সহযোগিতা’ করেন এবং তার বক্তব্য সমর্থন করে বিএনপি নেতাকর্মীদের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতিতে ‘উসকানি’ দেন।

সর্বশেষ সংবাদ

প্রবাসীর স্বর্ণ ছিনতাইকালে আটক পুলিশের এসআই
নওগাঁয় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ শিশুর
বিএনপি নেতা ইশরাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ঘুষের দর-কষাকষির অডিও ভাইরাল, ফেঁসে যাচ্ছেন এএসআই
দুর্ঘটনার কবলে ইরানের প্রেসিডেন্ট রইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার
১৭ মন্ত্রী-এমপির স্বজন চেয়ারম্যান প্রার্থী: টিআইবি
দ্বিতীয় ধাপে টাঙ্গাইলে ৩ উপজেলায় নির্বাচন, আইন-শৃংখলা রক্ষায় জেলা পুলিশের ব্রিফিং
মিশা-ডিপজল দুজনেই মূর্খ: নিপুণ
পুকুর খননের মাটির ভেতর থেকে মিলল কষ্টি পাথরের লক্ষ্মী-নারায়ন মূর্তি
ভারতে গিয়ে নিখোঁজ ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য
কালশীতে পুলিশ বক্সে আগুন দিল অটোরিকশাচালকরা
‘পৃথিবী থেকে বিদায়,ভালো থাকো সবাই, সব শেষ আমার’ লিখে ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে যুবকের আত্নহত্যা
মেট্রোরেলের উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে পাঁচ স্টেশন
টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ হারালো রাজমিস্ত্রী
পৃথিবীতে ধেয়ে আসতে পারে আরও ভয়ানক সৌরঝড়
পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ১৪ জন নিহত
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ঈদের আগেই মসলার বাজার গরম, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অযুহাত ব্যবসায়ীদের
বান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত
বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা কংগ্রেসের ভোটব্যাংক : অমিত শাহ