শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানিতে শুল্ক প্রত্যাহার ভারতের

ছবি: সংগৃহীত

অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের সংকট ও দাম বৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে রফতানি নিরুৎসাহিত করতে পেঁয়াজ রফতানিতে ৪০ ভাগ শুল্ক আরোপ করে ভারত। দীর্ঘ ৪ মাস ৯ দিন পর বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে দেশটি। এতে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি যেমন বাড়বে তেমনি দাম কমে আসবে বলে দাবি করেছেন বন্দরের আমদানিকারকরা।

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য সংস্থার মহাপরিচালক সন্তোষ কুমার সারঙ্গি স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য ভারতীয় ব্যবসায়ীদের জানানো হয়। সেই বিজ্ঞপ্তির কপি বাংলাদেশি আমদানিকারকদের পাঠানোর মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। এতে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ে যে অস্থিরতা সেটি কেটে যাবে বলেও জানিয়েছেন আমদানিকারকরা।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক শহিদুল ইসলাম ও মামুনুর রশীদ বলেন, ‘ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের সংকট ও দাম বৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে দীর্ঘ ৫ মাস ধরে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে রেখেছিল ভারত। পরবর্তীতে চলতি বছরের ৪ মে পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিলেও ৪০ ভাগ শুল্ক আরোপ করে ভারত সরকার। এরপর থেকে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হলেও দেশের বাজারে দাম কমেনি। শুল্ক আরোপের কারণে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে পেঁয়াজ আনা কমিয়ে দেন আমদানিকারকরা। পরে দেশের বাজারে দাম কিছুটা বাড়লে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি নিয়মিতভাবে শুরু হয়। কিন্তু সেই শুল্ক পরিশোধ করে বাড়তি দামে পেঁয়াজ আমদানি হওয়ায় দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম ছিল ঊর্ধ্বমুখী। যার কারণে বিকল্প হিসেবে মিশর, পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশের দিকে ঝুঁকে পড়েন আমদানিকারকরা। মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেন ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি থেকে।’

তারা আরও জানান, এমন অবস্থায় গত কয়েকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল পেঁয়াজ রফতানিতে যে শুল্ক আরোপ করেছিল ভারত সেটি প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আরোপিত ৪০ ভাগ শুল্ক প্রত্যাহারের বিষয়টি বাংলাদেশি আমদানিকারকদের নিশ্চিত করেন ভারতীয় রফতানিকারকরা। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই এটি কার্যকর হবে বলেও জানান তারা। শুল্ক প্রত্যাহার হলে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি যেমন বাড়বে তেমনি দেশের বাজারে দাম কমবে বলে মনে করেন আমদানিকারকরা।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৮ অক্টোবর রফতানি মূল্য বাড়িয়ে ৮০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে ভারত। সে দামেই বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি করছিলেন আমদানিকারকরা। পরে বন্যার কারণে পেঁয়াজের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার অজুহাত দেখিয়ে ৭ ডিসেম্বর ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য শাখার পরিচালক জেনারেল সন্তোষ কুমার স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত রফতানি বন্ধ ঘোষণা করে।

এরপর থেকেই হিলিসহ দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিল। গত ২৩ মার্চ সেই মেয়াদের সময়সীমা বাড়িয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য রফতানি বন্ধ ঘোষণা করে ভারত। যা ৪ মে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রত্যাহার করে নেয় দেশটির সরকার। কিন্তু রফতানিতে ৪০ ভাগ শুল্ক আরোপ করে রেখেছিল তারা।

Header Ad
Header Ad

কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সংস্কার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজকের মতো আগামীকাল রবিবার (২৯ জুন) দিনভর ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ এবং ‘মার্চ টু এনবিআর’ কর্মসূচিও চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। শনিবার দুপুরে আন্দোলনরত সংগঠনটির নেতারা এই ঘোষণা দেন।

দিনভর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’ পালিত হয়। সকাল থেকে এনবিআরের ঢাকাস্থ কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত কর্মকর্তারাও অংশ নেন।

উল্লেখ্য, গত ২৬ জুন এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ে প্রবেশ গেট বন্ধ করে আন্দোলনকারীদের বাধা দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। তার পরদিন অর্থ উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কর্মসূচি প্রত্যাহারের বার্তা দেওয়া হয়। কিন্তু এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ সেই বিবৃতিকে প্রত্যাখ্যান করে জানায়— ঐক্য পরিষদকে কোনো আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানো হয়নি এবং সংশ্লিষ্ট বৈঠকে তাদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।

পরিস্থিতি বিবেচনায় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ ২৮ জুন থেকে লাগাতার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এই কর্মসূচির আওতায় দেশের সব ট্যাক্স, কাস্টমস ও ভ্যাট দফতরে রাজস্ব আদায়ের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব দফতর থেকে ‘শান্তিপূর্ণ মার্চ টু এনবিআর’ কর্মসূচিও পালিত হচ্ছে।

তবে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা এই শাটডাউন কর্মসূচির আওতাভুক্ত নয়। সাধারণ যাত্রীসেবা এবং আন্তর্জাতিক চলাচল বিঘ্নিত হবে না।

প্রসঙ্গত, সরকার গত ১২ মে এনবিআরকে দুই ভাগ করে নতুন কাঠামোর একটি অধ্যাদেশ জারি করে। এর পর থেকেই এনবিআরের আওতাধীন কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়। এর প্রতিবাদে ২১ জুন এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং ২৩ জুন থেকে অবস্থান কর্মসূচি ও কলম বিরতি শুরু করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

এর আগে, গত মে মাসেও একই দাবিতে ২৬ মে পর্যন্ত লাগাতার কর্মসূচি পালন করেন কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা। তারা মনে করছেন, এনবিআরকে বিভক্ত করার উদ্যোগ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা তৈরি করবে এবং রাজস্ব খাতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সরকার যদি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে না আসে, তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এই কর্মসূচি চলছে এবং আগামীতেও চলবে বলে জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কিছু কর্মকর্তার চলমান প্রশাসনিক দাবি ও আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি অভিযোগ করেন, সরকার নিজেদের প্রশাসনিক ব্যর্থতা ঢাকতে এ আন্দোলনের পেছনে বিএনপির সংশ্লিষ্টতার মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে।

রবিবার এক বিবৃতিতে রিজভী বলেন, “সরকারের ব্যর্থতা ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা থেকে জনদৃষ্টি সরাতে প্রতিনিয়ত বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এনবিআরের কিছু কর্মকর্তা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত ও নীতিমালায় অসন্তুষ্ট হওয়ায় তারা কর্মসূচি পালন করছেন। এটি সম্পূর্ণভাবে তাদের প্রশাসনিক ইস্যু—এর সঙ্গে বিএনপির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।”

তিনি আরও বলেন, “এই ধরনের প্রশাসনিক বিষয়কে রাজনৈতিক রঙ দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো অত্যন্ত দুঃখজনক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সরকার চায়—মূল সমস্যা চাপা পড়ে যাক এবং মানুষ বিভ্রান্ত হোক।”

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে এনবিআরের কিছু কর্মকর্তা নানাবিধ প্রশাসনিক দাবি তুলে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন। এসব দাবির মধ্যে রয়েছে নিয়োগ, পদায়ন ও প্রশাসনিক সংস্কার সংক্রান্ত নানা বিষয়। আন্দোলনকারীদের ভাষ্যমতে, তাদের দাবিগুলো আত্মরক্ষামূলক এবং স্বতঃস্ফূর্ত, এতে রাজনৈতিক প্ররোচনার কোনো স্থান নেই।

এদিকে সরকারি পর্যায় থেকে একাধিকবার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, এই আন্দোলনের পেছনে রাজনৈতিক মদদ থাকতে পারে। সেই প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, “সরকার প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ সংকট ও অসন্তোষের দায় বিরোধী দলের ঘাড়ে চাপাতে চাচ্ছে—এটি সত্যের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।”

বিএনপির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, এই অস্থিরতা সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতারই বহিঃপ্রকাশ। চলমান সংকট নিরসনে দমনমূলক পদক্ষেপ না নিয়ে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খোঁজা উচিত।

রিজভী তাঁর বক্তব্যে শেষবারের মতো স্পষ্ট করে বলেন, “এটি কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়। বিএনপি এই আন্দোলনের সঙ্গে কোনোভাবে যুক্ত নয়। সরকার শুধুমাত্র ভুল বার্তা ছড়িয়ে জনগণের দৃষ্টি ঘোরাতে চাচ্ছে, অথচ বাস্তব সংকট থেকেই যাচ্ছে অনসুলভ।”

এই অবস্থায় বিএনপির পক্ষ থেকে সরকারকে দায়িত্বশীল ভূমিকা গ্রহণ এবং প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

ছবি: সংগৃহীত

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক বৈঠককে ঘিরে ওঠা গুঞ্জনের জবাব দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম।

শনিবার (২৮ জুন) খুলনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন,“সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার কোনো গোপন বৈঠক হয়নি। এটি ছিল শুধুমাত্র একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ। যদি গোপন কিছু হতো, তাহলে তো প্রেস রিলিজ দিতাম না। আমরা তা নিজেই জানিয়েছি।”

আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন,“শুধু আসন্ন নির্বাচন নয়, ভবিষ্যতের সব নির্বাচনই উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। জনগণ যেন স্বাচ্ছন্দ্যে ভোট দিতে পারে, সে লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করে যাচ্ছে।”

তিনি আরও জানান, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে ইতোমধ্যেই সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে, যাতে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা যায়।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে প্রেস সচিব বলেন,“আপনারা মন্ত্রণালয়ভিত্তিক প্রতিটি দপ্তরের কর্মপরিধি পর্যবেক্ষণ করুন এবং কোথায় সংস্কার প্রয়োজন তা তুলে ধরুন। সাংবাদিকদের সহযোগিতা ছাড়া প্রশাসনিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা কঠিন।”

খুলনার ক্রীড়াঙ্গনের অবদান তুলে ধরে শফিকুল আলম বলেন,“খুলনাকে বাদ দিয়ে দেশের ক্রীড়াঙ্গন এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। স্টেডিয়ামের উন্নয়নের মাধ্যমে খুলনায় আবার আন্তর্জাতিক মানের খেলাধুলা আয়োজনের পরিকল্পনা করছে সরকার।”

 

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ভবিষ্যতে খুলনায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট আয়োজনের সুযোগ আরও বাড়বে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা