শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

দেশে এখন মোট ভোটার ১২ কোটি ৩৭ লাখ: সিইসি  

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। ছবিঃ সংগৃহীত

বর্তমানে দেশে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৩৭ লাখ ৩২ হাজার ২৭৪ জন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।

রোববার জাতীয় ভোটার দিবসের উদ্বোধন আনুষ্ঠানে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। ২০২৪ সালে হালনাগাদ করা চূড়ান্ত এ ভোটার তালিকা আজ প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

অনুষ্ঠানে সিইসি বলেন, অবাধ সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য ভোটের প্রতিশ্রুতি জাতিকে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আমরা মনে করি, ইসির প্রতি দেশের মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন আছে। আমরা একটি ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন দিতে জাতিকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। আমরা জানুয়ারি মাসে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের উদ্যোগ নিয়েছি, বর্তমানে ডাটা এন্ট্রি চলছে। পরে ভোটার দিবসের উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এরপর একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়।

সারাদেশে আজ ২ মার্চ পালিত হচ্ছে ‘জাতীয় ভোটার দিবস’। ‘তোমার আমার বাংলাদেশে, ভোট দেব মিলেমিশে’ এই প্রতিপাদ্যে দেশে সপ্তমবারের মতো জাতীয় ভোটার দিবসপালিত হচ্ছে। জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় এবং মাঠপর্যায়ে উপজেলা, জেলা ও আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসগুলোতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

ভোটাধিকার সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০১৮ সালের ২ মার্চ থেকে দিনটি পালন করে আসছে সংস্থাটি। কমিটির সভাপতি ও নির্বাচন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এসএম আসাদুজ্জামানের সই করা এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভোটার দিবস উপলক্ষে মাঠ পর্যায়ে জেলা, উপজেলা ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে র‌্যালি, আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।

২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘গণতন্ত্র, নির্বাচন ও ভোটাধিকার বিষয়ে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে’ প্রতি বছরের ১ মার্চকে জাতীয় ভোটার দিবস হিসেবে উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ সরকার। তবে পরের বছর ২০১৯ সাল থেকে এই ভোটার দিবস উদযাপনের তারিখ পরিবর্তন করে ২ মার্চ করা হয়। এ দিবস উদযাপন উপলক্ষে ইতোমধ্যেই নির্বাচন কমিশন সচিবালয় হতে যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, জাতীয় ভোটার দিবস উদযাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকাতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে এবং মাঠপর্যায়ে থানা বা উপজেলা, জেলা ও আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসগুলোতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

ঢাকায় সকাল ৯টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কর্তৃক নির্বাচন ভবনের সামনে থেকে জাতীয় ভোটার দিবস ২০২৫-এর শুভ উদ্বোধন করা হবে। এ সময় নির্বাচন কমিশনাররা উপস্থিত থাকবেন। এরপর নির্বাচন ভবনের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হবে। সকাল ১১টায় নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে ভোটার দিবস নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ইসির আলোচনা সভায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়কদের মধ্য থেকে ১০ জন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিনিধি, ইউএনডিপির প্রতিনিধি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে অবজারভার গ্রুপ থেকে কয়েকজন ব্যক্তিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

জাতীয় ভোটার দিবস উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় দৈনিকে ‘বিশেষ প্রকাশনা’ প্রকাশ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে ভোটার দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্যের বিষয়ে বিশেষ টকশো প্রচারিত হবে। মাঠপর্যায়ে জেলা, উপজেলা ও আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসগুলোতেও র‍্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান নির্বাচন কমিশন সচিবালয় সহকারী পরিচালক জনসংযোগ মো. আশাদুল হক।

Header Ad
Header Ad

কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সংস্কার দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজকের মতো আগামীকাল রবিবার (২৯ জুন) দিনভর ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ এবং ‘মার্চ টু এনবিআর’ কর্মসূচিও চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। শনিবার দুপুরে আন্দোলনরত সংগঠনটির নেতারা এই ঘোষণা দেন।

দিনভর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’ পালিত হয়। সকাল থেকে এনবিআরের ঢাকাস্থ কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত কর্মকর্তারাও অংশ নেন।

উল্লেখ্য, গত ২৬ জুন এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ে প্রবেশ গেট বন্ধ করে আন্দোলনকারীদের বাধা দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। তার পরদিন অর্থ উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কর্মসূচি প্রত্যাহারের বার্তা দেওয়া হয়। কিন্তু এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ সেই বিবৃতিকে প্রত্যাখ্যান করে জানায়— ঐক্য পরিষদকে কোনো আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানো হয়নি এবং সংশ্লিষ্ট বৈঠকে তাদের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।

পরিস্থিতি বিবেচনায় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ ২৮ জুন থেকে লাগাতার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। এই কর্মসূচির আওতায় দেশের সব ট্যাক্স, কাস্টমস ও ভ্যাট দফতরে রাজস্ব আদায়ের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব দফতর থেকে ‘শান্তিপূর্ণ মার্চ টু এনবিআর’ কর্মসূচিও পালিত হচ্ছে।

তবে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা এই শাটডাউন কর্মসূচির আওতাভুক্ত নয়। সাধারণ যাত্রীসেবা এবং আন্তর্জাতিক চলাচল বিঘ্নিত হবে না।

প্রসঙ্গত, সরকার গত ১২ মে এনবিআরকে দুই ভাগ করে নতুন কাঠামোর একটি অধ্যাদেশ জারি করে। এর পর থেকেই এনবিআরের আওতাধীন কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়। এর প্রতিবাদে ২১ জুন এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং ২৩ জুন থেকে অবস্থান কর্মসূচি ও কলম বিরতি শুরু করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

এর আগে, গত মে মাসেও একই দাবিতে ২৬ মে পর্যন্ত লাগাতার কর্মসূচি পালন করেন কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা। তারা মনে করছেন, এনবিআরকে বিভক্ত করার উদ্যোগ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা তৈরি করবে এবং রাজস্ব খাতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সরকার যদি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে না আসে, তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এই কর্মসূচি চলছে এবং আগামীতেও চলবে বলে জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কিছু কর্মকর্তার চলমান প্রশাসনিক দাবি ও আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি অভিযোগ করেন, সরকার নিজেদের প্রশাসনিক ব্যর্থতা ঢাকতে এ আন্দোলনের পেছনে বিএনপির সংশ্লিষ্টতার মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে।

রবিবার এক বিবৃতিতে রিজভী বলেন, “সরকারের ব্যর্থতা ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা থেকে জনদৃষ্টি সরাতে প্রতিনিয়ত বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এনবিআরের কিছু কর্মকর্তা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত ও নীতিমালায় অসন্তুষ্ট হওয়ায় তারা কর্মসূচি পালন করছেন। এটি সম্পূর্ণভাবে তাদের প্রশাসনিক ইস্যু—এর সঙ্গে বিএনপির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।”

তিনি আরও বলেন, “এই ধরনের প্রশাসনিক বিষয়কে রাজনৈতিক রঙ দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো অত্যন্ত দুঃখজনক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সরকার চায়—মূল সমস্যা চাপা পড়ে যাক এবং মানুষ বিভ্রান্ত হোক।”

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে এনবিআরের কিছু কর্মকর্তা নানাবিধ প্রশাসনিক দাবি তুলে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন। এসব দাবির মধ্যে রয়েছে নিয়োগ, পদায়ন ও প্রশাসনিক সংস্কার সংক্রান্ত নানা বিষয়। আন্দোলনকারীদের ভাষ্যমতে, তাদের দাবিগুলো আত্মরক্ষামূলক এবং স্বতঃস্ফূর্ত, এতে রাজনৈতিক প্ররোচনার কোনো স্থান নেই।

এদিকে সরকারি পর্যায় থেকে একাধিকবার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, এই আন্দোলনের পেছনে রাজনৈতিক মদদ থাকতে পারে। সেই প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, “সরকার প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ সংকট ও অসন্তোষের দায় বিরোধী দলের ঘাড়ে চাপাতে চাচ্ছে—এটি সত্যের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।”

বিএনপির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, এই অস্থিরতা সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতারই বহিঃপ্রকাশ। চলমান সংকট নিরসনে দমনমূলক পদক্ষেপ না নিয়ে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খোঁজা উচিত।

রিজভী তাঁর বক্তব্যে শেষবারের মতো স্পষ্ট করে বলেন, “এটি কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়। বিএনপি এই আন্দোলনের সঙ্গে কোনোভাবে যুক্ত নয়। সরকার শুধুমাত্র ভুল বার্তা ছড়িয়ে জনগণের দৃষ্টি ঘোরাতে চাচ্ছে, অথচ বাস্তব সংকট থেকেই যাচ্ছে অনসুলভ।”

এই অবস্থায় বিএনপির পক্ষ থেকে সরকারকে দায়িত্বশীল ভূমিকা গ্রহণ এবং প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

ছবি: সংগৃহীত

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক বৈঠককে ঘিরে ওঠা গুঞ্জনের জবাব দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম।

শনিবার (২৮ জুন) খুলনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন,“সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার কোনো গোপন বৈঠক হয়নি। এটি ছিল শুধুমাত্র একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ। যদি গোপন কিছু হতো, তাহলে তো প্রেস রিলিজ দিতাম না। আমরা তা নিজেই জানিয়েছি।”

আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন,“শুধু আসন্ন নির্বাচন নয়, ভবিষ্যতের সব নির্বাচনই উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। জনগণ যেন স্বাচ্ছন্দ্যে ভোট দিতে পারে, সে লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করে যাচ্ছে।”

তিনি আরও জানান, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে ইতোমধ্যেই সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে, যাতে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা যায়।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে প্রেস সচিব বলেন,“আপনারা মন্ত্রণালয়ভিত্তিক প্রতিটি দপ্তরের কর্মপরিধি পর্যবেক্ষণ করুন এবং কোথায় সংস্কার প্রয়োজন তা তুলে ধরুন। সাংবাদিকদের সহযোগিতা ছাড়া প্রশাসনিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা কঠিন।”

খুলনার ক্রীড়াঙ্গনের অবদান তুলে ধরে শফিকুল আলম বলেন,“খুলনাকে বাদ দিয়ে দেশের ক্রীড়াঙ্গন এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। স্টেডিয়ামের উন্নয়নের মাধ্যমে খুলনায় আবার আন্তর্জাতিক মানের খেলাধুলা আয়োজনের পরিকল্পনা করছে সরকার।”

 

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ভবিষ্যতে খুলনায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট আয়োজনের সুযোগ আরও বাড়বে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা