বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

রাতের আঁধারে ভারতে পালালেন তিতাস গ্যাসের সাবেক ডিজিএম রনঞ্জয় দত্ত

তিতাস গ্যাসের সাবেক ডিজিএম রনঞ্জয় দত্ত। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগে আলোচিত তিতাস গ্যাসের সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) রনঞ্জয় কুমার দত্ত গোপনে বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতে পালিয়েছেন। পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার ‘শ্রীগুরু সংঘ’-এর সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব আরেক ভারতীয় নাগরিক রতন লাল করের ওপর ন্যস্ত করে, একরকম গা ঢাকা দিয়ে তিনি আশ্রম ছেড়ে দেশ ত্যাগ করেন। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয়ভাবে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

‘দুর্নীতির টাকায় ভারতে বিপুল সম্পদ রনঞ্জয়ের’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন গত রোববার দৈনিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারের আশঙ্কা তৈরি হয়। নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে, এরপরই তিনি কাউখালীর আশ্রম ছেড়ে রাতের আঁধারে ভারতে চলে যান।

সূত্র আরও জানায়, রনঞ্জয় কুমার দত্ত ভারতীয় নাগরিক হয়েও দীর্ঘ তিন দশক ধরে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্ঠানে শীর্ষ পদে কর্মরত ছিলেন। তিতাস গ্যাসে কর্মরত থাকা অবস্থায় তিনি বৈধ ও অবৈধভাবে শত কোটি টাকা অর্জন করেন এবং সেসব অর্থ হুন্ডির মাধ্যমে ভারতে পাচার করেন। পাচার করা অর্থে তিনি ভারতে ছয়তলা একটি বিলাসবহুল ভবন, একাধিক ফ্ল্যাট, গাড়ি এবং কয়েক একর জমিসহ বিপুল সম্পদ গড়ে তুলেছেন।

এ ঘটনায় ক্ষোভ জানিয়ে কাউখালীর একাধিক বাসিন্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো তদন্ত বা আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় এলাকাবাসীর মাঝে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে।

স্থানীয় বাসিন্দা পল্টু লাল বসু জানান, রনঞ্জয় দত্ত ভারতীয় নাগরিকত্ব গোপন করে ‘শ্রীগুরু সংঘ’-এর সম্পাদক পদে ছিলেন, যা সংঘের নিয়মবহির্ভূত। সংঘের নীতিমালায় বলা আছে, কোনো বিদেশি নাগরিক কমিটির সদস্য হতে পারবেন না। তিনি অভিযোগ করেন, দুর্নীতির প্রতিবেদন প্রকাশের পর রনঞ্জয় দত্ত পালিয়ে যাওয়ার আগে আরেক ভারতীয় নাগরিক রতন লাল করকে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়ে গেছেন।

রতন লাল কর আমার দেশ-কে জানান, তিনি সত্যিই ভারতীয় নাগরিক এবং বাংলাদেশে ব্যবসা করেন। তবে কীভাবে তিনি একটি ধর্মীয় আশ্রমের পরিচালনা কমিটিতে সদস্য হয়েছেন, সে বিষয়ে তিনি স্পষ্ট কোনো জবাব দিতে পারেননি।

এই ঘটনায় এলাকায় চরম প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। স্থানীয়রা দ্রুত তদন্ত ও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে

আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের সঙ্গে টানা যুদ্ধের পর সংঘর্ষ থেমেছে। আর সেই যুদ্ধবিরতির পর প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে এলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। এক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টে তিনি যুদ্ধকে ইরানের “বিজয়” হিসেবে অভিহিত করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) আল-জাজিরার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম।

খামেনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (পূর্বে টুইটার)–এ দেওয়া বার্তায় লেখেন, “ভ্রান্ত ইহুদিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে বিজয়ের জন্য অভিনন্দন।” যদিও তিনি সরাসরি ইসরায়েলের নাম উচ্চারণ করেননি, তবে তার বার্তার লক্ষ্য যে তেলআবিব, তা স্পষ্ট।

আল-জাজিরা আরও জানিয়েছে, শিগগিরই তিনি জাতির উদ্দেশে একটি ভিডিও বার্তা দেবেন, যা হবে তার দীর্ঘ নীরবতা ভাঙার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।

 

যুদ্ধ চলাকালে ৮৬ বছর বয়সী আয়াতুল্লাহ খামেনি তার তেহরানের বাসভবন ছেড়ে একটি গোপন বাংকারে আশ্রয় নেন। সেখানে তিনি সব ধরনের ইলেকট্রনিক যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিলেন। এমনকি রাষ্ট্রের শীর্ষ কর্মকর্তারাও তার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেননি বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো।

বিবিসির এক বিশ্লেষণ বলছে, যুদ্ধবিরতির পর যখন খামেনি পুনরায় প্রকাশ্যে আসবেন, তিনি আর আগের ইরানকে খুঁজে পাবেন না। তিনি দেখতে পাবেন এক যুদ্ধবিধ্বস্ত, ক্ষুব্ধ ও ক্ষতবিক্ষত জাতিকে—যার অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে, সামরিক কাঠামো ছিন্নভিন্ন এবং রাজনৈতিক আস্থা দুর্বল হয়ে গেছে।

যুদ্ধের সময় ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (IRGC) বহু শীর্ষ কমান্ডার নিহত হয়েছেন। পারমাণবিক স্থাপনায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিদেশি নিষেধাজ্ঞার কারণে বহুদিন ধরেই দুর্বল হয়ে পড়া অর্থনীতি আরও সংকটগ্রস্ত। এক সময়ের তেল-সমৃদ্ধ ইরান এখন খাদ্য, জ্বালানি ও বেকারত্ব সংকটে বিপর্যস্ত।

এ অবস্থায় অনেক ইরানি নাগরিক খামেনির নীতিকে দায়ী করছেন। তারা মনে করছেন, ইসরায়েল ধ্বংসের চেষ্টায় গৃহীত ‘আদর্শিক সংঘাতের পথ’ এবং পরমাণু অস্ত্র অর্জনের আকাঙ্ক্ষাই দেশকে এই অবস্থায় এনে দাঁড় করিয়েছে।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং স্কলার প্রফেসর লিনা খাতিব বলেছেন, “খামেনি হয়তো ইসলামি প্রজাতন্ত্রের শেষ সর্বোচ্চ নেতা হবেন। ইরানি শাসনব্যবস্থার পতনের সূচনা ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে।” তিনি আরও বলেন, “এখনকার বাস্তবতায় খামেনির সামনে আর বড় কোনো রাজনৈতিক জয়ের সুযোগ নেই। বরং সামনে আছে এক অনিশ্চিত ও ভঙ্গুর ভবিষ্যৎ।”

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমিরের মধ্যস্থতায় সাময়িক যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও, পরিস্থিতি এখনও অনিশ্চিত। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু খামেনিকে হত্যার সম্ভাবনা পুরোপুরি নাকচ করেননি। আর ইরানে অভ্যন্তরীণ ক্ষোভ যেন আরও বিস্ফোরণের অপেক্ষায়।

Header Ad
Header Ad

সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম দাবি করেছেন, সাংবাদিকতায় স্বাধীনতার দিক থেকে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে, এমনকি অনেক উন্নত দেশের চেয়েও বেশি স্বাধীনতা ভোগ করেন দেশের সাংবাদিকরা। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা: সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও অভিযোগ নিষ্পত্তির আইনি কাঠামোর পর্যালোচনা’ শীর্ষক সেমিনারটি আয়োজন করে একটি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা। সেখানে দেশের গণমাধ্যম পরিস্থিতি নিয়ে বিভিন্ন মত উঠে আসে।

সেমিনারে শফিকুল আলম বলেন, “বাংলাদেশে সাংবাদিকদের কোনো ফ্রিডম নেই—এমন অভিযোগ সঠিক নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, দেশে সাংবাদিকতায় এমন ফ্রিডম আছে, যা উন্নত বিশ্বেও খুঁজে পাওয়া কঠিন।” তিনি আরও দাবি করেন, গত ১০ মাসে বর্তমান সরকার সংবাদমাধ্যমের ওপর কোনো চাপ প্রয়োগ করেনি বা বাধা দেয়নি।

তবে সেমিনারে ভিন্নমতও উঠে এসেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে গণমাধ্যমে এক ধরনের অরাজকতা চলছে। এতে অবৈধ নির্বাচনগুলো বৈধতা পেয়েছে, আর ফ্যাসিবাদ সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েছে। গণমাধ্যম যদি শক্ত থাকত, এসব অনিয়ম ঠেকানো যেত।”

জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেন, “সংবাদমাধ্যমের মালিকানা ও ব্যবস্থাপনা একসঙ্গে থাকলে সেখানে প্রকৃত সাংবাদিকতা ও স্বাধীন মতপ্রকাশ সম্ভব হয় না। মালিকানা ও সম্পাদকীয় কাঠামো আলাদা করতে হবে। সেই সঙ্গে সংবাদমাধ্যমকে বাণিজ্যিক লাভের বাইরে এনে নন-প্রফিট মডেলে পরিচালনার চিন্তা করতে হবে।”

সেমিনারে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন পর্যায়ের বক্তারা সাংবাদিকদের নিরাপত্তা, পেশাগত স্বাধীনতা ও সুশাসনের জন্য একটি কার্যকর আইনি কাঠামো প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

Header Ad
Header Ad

রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার

রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রংপুর মহানগর এলাকায় পুলিশের নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীর সদস্যদের সহযোগিতায় দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ দুই যুবককে গ্রেফতার করেছে কোতয়ালী থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে ধারালো অস্ত্র, ইয়াবা ও গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকালে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

এর আগে, বুধবার (২৫ জুন) রাতে নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের টার্মিনাল এলাকায় নর্দাণ ফিলিং স্টেশনের সামনে থেকে তাদের আটক করে আরএমপির কোতয়ালী থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- রোহিত ইসলাম রোলেক্স (৩০) এবং মো. সাইফুল ইসলাম (৩৭)।

পুলিশ জানায়, টার্মিনাল এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টহলরত পুলিশ সদস্যরা তাদের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে করে পথরোধ করে দেহ তল্লাশি করেন। এ সময় রোহিত ইসলাম রোলেক্সের কাছ থেকে একটি ২৫ ইঞ্চি লম্বা পুরাতন ধারালো ছোরা, ৫ পিচ হালকা কমলা রঙের কথিত ইয়াবা (ওজন ০.৪ গ্রাম) এবং ১০ গ্রাম পরিমাণ শুকনো গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

অপর আসামি মো. সাইফুল ইসলামের দেহ তল্লাশিতে তার পকেট থেকে ৭ পিচ কথিত ইয়াবা (ওজন ০.৬ গ্রাম), ৮ গ্রাম শুকনো গাঁজা, আরও একটি ধারালো অস্ত্র, অতিরিক্ত ১২ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট (ওজন ১ গ্রাম) ও ১৮ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়।

রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান জানান, উদ্ধারকৃত মাদক ও অস্ত্র সংক্রান্ত যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে জব্দ তালিকা তৈরি করা হয়েছে। পরে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, রংপুর মহানগরে মাদকবিরোধী অভিযান জোরদার করা হয়েছে। চেকপোস্টে নিয়মিত তল্লাশি, বিশেষ অভিযান ও গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি
রংপুরে চিকিৎসা অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু, হাসপাতালকে ২ লাখ জরিমানা
টাঙ্গুয়ার হাওরে গাঁজা সেবন দায়ে ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড
৮৩ লাখ মাদকাসক্ত দেশে, গাঁজা সেবনকারী সবচেয়ে বেশি
নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সারাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এইচএসসি পরীক্ষা চলছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ বাংলাদেশি, মৃত ৩৮
কণার বিচ্ছেদের ঘোষণা, পোস্ট ডিলিট করে বিভ্রান্তি বাড়ালেন স্বামী গহিন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির জেরে বিশ্ববাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
রংপুর এক্সপ্রেসে যাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে রেলকর্মী গ্রেফতার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কেনিয়া, পুলিশের গুলিতে নিহত অন্তত ১৬
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০০ ফিলিস্তিনি, আহত শতাধিক