বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা: গুম কমিশন

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে গুম হওয়া নাগরিকদের একাংশকে অবৈধভাবে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হতো—এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সীমান্ত পেরিয়ে দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে একটি ‘আন্তঃরাষ্ট্রীয় গুমপ্রক্রিয়া’ গড়ে উঠেছিল, যেখানে চাহিদা ও প্রয়োজনে একে অপরকে গুম হওয়া ব্যক্তি হস্তান্তর করত।

গত ৪ জুন গঠিত কমিশন এই প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেয়। প্রতিবেদনে পাঁচজন ভুক্তভোগীর জবানবন্দি তুলে ধরা হয়েছে, যারা গুমের পর ভারতের অভ্যন্তরে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

কমিশনের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে গুম করে কিছু নাগরিককে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। একইভাবে, ভারত থেকে কিছু সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে এনে আবার জিজ্ঞাসাবাদ ও নির্যাতন করা হয়েছে। এসব ঘটনার ক্ষেত্রে কোনো আইনি অনুমতি, আদালতের নির্দেশ বা মামলার নথি ছিল না, ফলে পুরো প্রক্রিয়া একেবারে বিচারবহির্ভূতভাবে পরিচালিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে একটি ঘটনার বর্ণনায় বলা হয়, একজন ভুক্তভোগীকে চোখ বেঁধে ভারতের গাড়িতে করে সীমান্ত পার করানো হয়। পরে বাংলাদেশে ফেরত এনে তাকে আবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ওই ভুক্তভোগী বলেন, “আমাকে বলা হয়— ‘তুমি মরো, তুমি বাঁচো, আমরা ঠিক করব।’”

একজন অন্য ভুক্তভোগীকে ভারতের একটি এলাকায় নিয়ে গিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের বিষয়ে ভিডিও কনটেন্ট তৈরির অভিযোগে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে তাকে আবার বাংলাদেশে এনে র‌্যাবের হেফাজতে রাখা হয়।

কমিশন জানায়, এসব কর্মকাণ্ডের পেছনে দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে মৌখিক সমঝোতা থাকলেও কোনো লিখিত চুক্তি বা আইনি কাঠামো নেই। ফলে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবাররা কোনো ধরনের আইনি প্রতিকার তো দূরের কথা, তাদের খোঁজও পান না।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গুম ও বিচারবহির্ভূত হস্তান্তর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের চরম লঙ্ঘন। এতে নাগরিকদের ব্যক্তিস্বাধীনতা, ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার ও আইনি নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এই অভ্যন্তরীণ ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় গুম কার্যক্রমের যথাযথ তদন্ত এবং দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে কমিশন সুপারিশ করেছে। তবে ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের নাম-পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে।

এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক তদন্ত ও জাতিসংঘ পর্যায়ে বিষয়টি উত্থাপনের দাবি উঠেছে।

Header Ad
Header Ad

৮৩ লাখ মাদকাসক্ত দেশে, গাঁজা সেবনকারী সবচেয়ে বেশি

ছবি: এআই

দেশে বর্তমানে মাদকাসক্ত মানুষের সংখ্যা প্রায় ৮৩ লাখ, যা দেশের মোট জনসংখ্যার ৪.৮৯ শতাংশ। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) সাম্প্রতিক সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, মাদকাসক্তদের অধিকাংশই পুরুষ, যদিও নারী ও শিশু-কিশোর মধ্যেও মাদকাসক্তির হার রয়েছে।

মাদকাসক্তির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসক্তি গাঁজায়—প্রায় ৬১ লাখ মানুষ গাঁজা সেবনে আসক্ত। এরপরে রয়েছে ইয়াবা (২৩ লাখ), মদ্যপান (২০ লাখ ২৪ হাজার), ফেনসিডিল ও সমজাতীয় মাদক (৩ লাখ ৪৬ হাজারের বেশি) এবং হেরোইন (৩ লাখ ২০ হাজার)। এছাড়া ঘুমের ওষুধ ও আঠার মতো অন্যান্য মাদকের প্রতি আসক্তিও কম নয়।

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান এবং অরক্ষিত সীমান্তের কারণে দেশটি আন্তর্জাতিক মাদক চোরাচালানের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সীমান্ত দিয়ে প্রতিনিয়ত বিপুল পরিমাণ মাদক প্রবেশ করছে। মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্য দেশীয় সংস্থাগুলো কাজ করলেও বড় মাদক ব্যবসায়ীদের ধরার ক্ষেত্রে এখনও বড় ফাঁক রয়েছে।

দেশে মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসনের জন্য সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে কিছু কেন্দ্র রয়েছে, কিন্তু চাহিদার তুলনায় তা খুবই সীমিত। নতুন করে আরও কয়েকটি পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাদকাসক্ত যুব সমাজের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য চিকিৎসা ও পুনর্বাসন অপরিহার্য।

মাদকাসক্তি শুধু ব্যক্তির জীবন ধ্বংস করছে না, এটি পরিবার ও সমাজের ওপরও মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মাদকাসক্তির কারণে অনেক তরুণ শিক্ষাজীবন অসম্পূর্ণ রেখে নানা সমস্যায় জড়িয়ে পড়ে।

দেশে প্রতিনিয়ত মাদকবিরোধী অভিযান চললেও গডফাদারদের ধরা না পড়া মাদক ব্যবসার বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাদক মামলার অধিকাংশ ক্ষেত্রে আসামিরা খালাস পেয়ে যান, যার ফলে মাদক ব্যবসায়ীদের দমন কার্যক্রম কার্যকর হয় না।

জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে মাদকবিরোধী সচেতনতা ও প্রতিরোধে গুরুত্ব দিতে হবে। চিকিৎসা ব্যবস্থা জোরদার করা, সীমান্ত নিরাপত্তা শক্তিশালী করা এবং মাদক ব্যবসায়ীদের কঠোর আইনগত শাস্তি নিশ্চিত করাই এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

Header Ad
Header Ad

নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র কাবা শরিফে নতুন কিসওয়া (গিলাফ) আবৃত পবিত্র ও ঐতিহাসিক কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (২৫ জুন) আসরের নামাজের পর থেকে শুরু হওয়া এই আধ্যাত্মিক আয়োজনে শেষ হয় বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকালে।

সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ জানায়, প্রতি বছর হজের দিন অর্থাৎ ৯ জিলহজে কাবার গিলাফ পরিবর্তনের এই রেওয়াজ ইসলামী ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

এ বছরের কিসওয়া তৈরি করেছে সৌদি আরবের ‘কিং আবদুল আজিজ কমপ্লেক্স ফর দ্য কিসওয়া অব দ্য কাবা’। প্রায় ১১ মাসব্যাপী জটিল ও পবিত্র প্রস্তুতি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে তৈরি হয় এই গিলাফটি। এতে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চমানের কালো রেশম, সূক্ষ্ম তুলা, খাঁটি সোনা ও রুপার সুতো—সবই অত্যন্ত নিখুঁত হাতে তৈরি।

গিলাফটির ওজন প্রায় ১ হাজার ৪১৫ কেজি। এর মধ্যে রয়েছে ৮২৫ কেজি কালো রেশম, ৪১০ কেজি তুলা, ১২০ কেজি সোনার প্রলেপযুক্ত রুপার সুতো এবং ৬০ কেজি বিশুদ্ধ রুপা। গিলাফের বাইরের অংশ কালো রেশমে আবৃত হলেও, অভ্যন্তরীণ স্তরে রয়েছে সবুজ, লাল ও সাদা রঙের রেশম ও সুতির কাপড়—যা প্রতীকীভাবে ঐক্য, শান্তি, মর্যাদা ও স্থিতিশীলতার প্রতিফলন।

নতুন কিসওয়ায় সংযোজিত হয়েছে ৪৭টি রেশমি প্যানেল। প্রতিটি প্যানেলে কোরআনের ৬৮টি আয়াত সোনালি রঙের সূচিকর্মে উৎকীর্ণ করা হয়েছে। আল্লাহর নামসমূহ ‘আর-রহমান’, ‘আর-রহিম’ এবং ইসলামি আকিদার মূলবাণী ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ বিশেষভাবে স্থান পেয়েছে গিলাফে। প্রতিটি প্যানেলের ওপরে যুক্ত রয়েছে বিখ্যাত সোনালি বেল্ট ‘হিজাম’, যা সোনার প্রলেপ দেওয়া রুপার সুতো দিয়ে অলংকৃত।

এ মহতী কাজে অংশ নিয়েছেন ১৫০ জনেরও বেশি দক্ষ কারিগর, ডিজাইনার, ক্যালিগ্রাফার ও তাঁতি। প্রতিটি ধাপে পবিত্রতা ও গুণগত মান নিশ্চিত করা হয়েছে সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে।

হিজরি ক্যালেন্ডারের ৯ জিলহজ, হজের দিন কাবার গিলাফ পরিবর্তন ইসলামী ঐতিহ্যে এক আধ্যাত্মিক ও ঐক্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর জন্য এই আয়োজন শুধুই একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, বরং তা বিশ্ব মুসলিমের ঐক্য, পবিত্রতা ও আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের প্রতীক।

পবিত্র কাবায় নতুন গিলাফ পরানো কেবল সৌন্দর্য বৃদ্ধি নয়, বরং মুসলিম হৃদয়ে নতুন আশার আলো জ্বেলে দেয় প্রতি বছরই।

Header Ad
Header Ad

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড

সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রদ্রোহ ও বিতর্কিত নির্বাচনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ আদেশ দেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক শামসুজ্জোহা সরকার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে হাবিবুল আউয়ালকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী। অন্যদিকে, আসামিপক্ষ জামিন ও রিমান্ড বাতিলের আবেদন করে। শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে, বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর মগবাজার এলাকা থেকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তাকে গ্রেফতার করে।

মামলাটি করা হয় গত ২২ জুন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন খানের বাদী হয়ে। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রহসনের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়, যেখানে সংবিধান লঙ্ঘন করে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে।

২৫ জুন মামলাটিতে রাষ্ট্রদ্রোহ, প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের ধারা যুক্ত করা হয়। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন এবং সরকারের উচ্চ পর্যায়ের একাধিক ব্যক্তি যৌথভাবে ভয়ভীতি, গায়েবি মামলা, গণগ্রেফতার, গুম, খুন ও নির্যাতনের মাধ্যমে বিরোধী দলকে নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে দূরে রেখেছিল।

মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন—সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, একাধিক সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (কে এম নূরুল হুদা, কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, হাবিবুল আউয়াল), তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার ও সচিব, পুলিশের সাবেক আইজিপি, র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক, ডিএমপি কমিশনারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা।

এজাহারে বলা হয়, ভোটকেন্দ্রে গঠিত অনিয়মের মাধ্যমে প্রার্থীদের মিথ্যাভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে এবং প্রকৃত ভোটারদের অধিকাংশই ভোট দিতে পারেননি। ফলে ভোটার, প্রিজাইডিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ স্থানীয় জনগণ মামলার সাক্ষী হিসেবে থাকবেন।

তদন্তকারীদের দাবি, ব্যালট পেপারে থাকা সিল, স্বাক্ষর এবং দায়িত্বপ্রাপ্তদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় কারা জড়িত ছিল এবং অনিয়ম কীভাবে ঘটেছে, তা উদঘাটন সম্ভব হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮৩ লাখ মাদকাসক্ত দেশে, গাঁজা সেবনকারী সবচেয়ে বেশি
নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সারাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এইচএসসি পরীক্ষা চলছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ বাংলাদেশি, মৃত ৩৮
কণার বিচ্ছেদের ঘোষণা, পোস্ট ডিলিট করে বিভ্রান্তি বাড়ালেন স্বামী গহিন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির জেরে বিশ্ববাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
রংপুর এক্সপ্রেসে যাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে রেলকর্মী গ্রেফতার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কেনিয়া, পুলিশের গুলিতে নিহত অন্তত ১৬
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০০ ফিলিস্তিনি, আহত শতাধিক
প্রবাসে বসবাসরত ৪৭ হাজার বাংলাদেশির এনআইডি আবেদন
ইসরায়েলি চারটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছিলেন যে বাঙালি পাইলট
পার্বত্য চট্টগ্রামের গহীন অরণ্যে চিতা বাঘের অস্তিত্বের নতুন প্রমাণ
আজ থেকে শুরু এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা
২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে বাংলাদেশ!
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ’, ৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ’ দিবস ঘোষণা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
ইসরায়েলে আবারও ড্রোন হামলা
এবার ‘জুলাই যোদ্ধা’ তালিকায় ছাত্রলীগ নেতার নাম!