সোমবার, ১৩ মে ২০২৪ | ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভাইরাল! ভাইরাল!!

এখন ভাইরাল যুগ চলছে! ভাইরাল হতে কেনা চায়! সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়! ভাইরালের ভালো-মন্দ দুটি দিকই রয়েছে; কিন্তু সবাই কী আর ভালো-মন্দের বিষয়টি নিয়ে ভাবে! যেভাবেই হোক, ভাইরাল হওয়ার দিকেই যেন সবাই দৌঁড়াচ্ছে! কারণ এতে একদিকে খ্যাতি, অন্যদিকে যোগ হচ্ছে অর্থ। তবে আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, এতে অপসাংবাদিকতারও বিস্তার ঘটছে!

সবাই চায় তার সৃষ্টি বা কাজ যেন সবাই পড়ে, দেখে বা শোনে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার জন্য অর্থ পাওয়ার সুযোগ থাকায় অনেকে একে পেশা হিসেবেও নিয়েছে। অনেক ইউটিউবার আছেন যারা শিক্ষা, ডাক্তারিসহ বিভিন্ন বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করে একদিকে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছেন; অন্যদিকে আশাতীত অর্থ উপার্জনও করছেন। এতে শিক্ষার্থীসহ অনেকে উপকৃতও হচ্ছেন। এটা হলো ইতিবাচক দিক।

একইভাবে বিভিন্ন নিউজ কনটেন্ট টিভি, পত্রিকাসহ সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমেও ভাইরাল হচ্ছে। এতে এসব প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য অর্থ আয় হচ্ছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল মিডিয়া থেকে আয় বিজ্ঞাপন থেকে প্রাপ্ত আয়কেও ছাড়িয়ে গেছে! এ কারণে এখন টিভি, পত্রিকাসহ সব মিডিয়া ডিজিটাল কনটেন্ট থেকে যত বেশি আয় করা সম্ভব, তার দিকে জোর দিচ্ছে। তাই পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশন সব প্রতিষ্ঠানেই ডিজিটাল মিডিয়া নামে আলাদা বিভাগ চালু হয়েছে। এই বিভাগের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো–ভাইরাল হয় এমন কনটেন্ট খুঁজে বের করা এবং তৈরি করা। আর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান নিজেদের কনটেন্ট ভাইরাল করার জন্য টাকা খরচ করে ‘বুস্ট’ও করে!

আবার কোনো কোনো টিভি চ্যানেল কর্তৃপক্ষ রিপোর্টারসহ, সারাদেশের প্রতিনিধিদের ক্রমাগত চাপ দেয় ভাইরাল হয়-এমন নিউজ তৈরি করতে! তাদের পারফরম্যান্স এখন এই ভাইরাল নিউজের উপরই নির্ভর করছে। অনেক ক্ষেত্রে ভাইরাল হওয়া নিউজ থেকে পাওয়া অর্থের একাংশ সংশ্লিষ্ট রিপোর্টার বা প্রতিনিধিদের দেওয়ার ব্যবস্থাও চালু হয়েছে। বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের ক্ষেত্রেও এটি মুখ্য হয়ে উঠেছে!
এখন এমন অবস্থা হয়েছে যে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ার ফাঁক-ফোঁকর গলিয়ে প্রতিদিন কোনো না কোনো কন্টেন্ট শুধু আপলোড করে ভাইরাল করতে পারে, তাদের এখন পোয়াবারো। কারণ ভাইরাল করতে পারলেই তো অর্থ আসে। আর তাদের পরামর্শেই কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে মূল সংবাদ বিভাগে অ্যাসাইন্টমেন্ট দিতে হয়। কর্তৃপক্ষের সুনজরে থাকা এসব আপলোডারই এখন সেখানে ছড়ি ঘোরায়।

মূলধারার প্রতিদিনের সংবাদ তেমন ভাইরাল হয় না। ক্যামেরার সামনে বেফাঁস কথাবার্তা, আর হালকা, চটুল, মুখরোচক সংবাদই বেশি ভাইরাল হয়। অবশ্য কোনো কোনো ভালো প্রতিবেদন, অনুসন্ধানী প্রতিবেদনও যে ভাইরাল হয় না এমন নয়। অবশ্য তার পরিমাণ কম। তাই প্রতিদিন ভাইরাল সংবাদ তৈরি করতে গিয়ে অপকৌশলের, অপসাংবাদিকতারও আশ্রয় নিতে হয়! এতে কোনো কোনো রিপোর্টারের বক্তব্য–তারা শুধু ভাইরাল হবে এমন নিউজের সাংবাদিকতা করে ফেসবুক বা ইউটিউব সাংবাদিক হতে চায় না। এতে করে প্রচলিত সাংবাদিকতা অনেক ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ভাইরাল হওয়া নিয়ে কিছু খবরও গণমাধ্যমে বেরিয়েছে।

‘টিএসসিতে বৃষ্টির মধ্যে তরুণ-তরুণীর ছবি তুলে সেটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে আলোচিত-সমালোচিত সেই ফটো সাংবাদিক জীবন আহমেদ মারধরের শিকার হয়েছেন। মারধরের ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি সাংবাদিকতা ছেড়ে দিচ্ছেন বলে নিজের ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। তিনি একটি অনলাইন পোর্টালে কর্মরত ছিলেন। বুধবার জীবন আহমেদ তার নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে এ কথা জানান। চাকরি ছাড়ার কারণ হিসেবে জানা যায়, সেই ভাইরাল হওয়া ছবি তোলার অপরাধে নিজের পেশার লোকদের হাতেই মারধরের শিকার হন তিনি।’ (যুগান্তর অনলাইন সংস্করণ, ২৪ জুলাই ২০১৮)

‘বাংলাদেশি এক সাংবাদিকের চিড়িয়াখানায় খাঁচাবন্দি একটি বাঘের সঙ্গে কথা বলার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশি একটি পেজ থেকে ভিডিওটি ভাইরাল হলে তা নজর কাড়ে মিডিয়া বিষয়ক একটি পেজের। আন্তর্জাতিক পেজটিতে ভিডিওটি শেয়ার করে লেখা হয়েছে, ‘বাঘের সঙ্গে একজন সাংবাদিকের কথা বলা ও প্রশ্ন জিজ্ঞেস করার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।’ (ইনকিলাব, ১৫ মে ২০২১)

এ রকম আরও বহু খবর গুগলে সার্চ দিলেই বেরিয়ে আসবে! এমন অনেক খবরও আছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে, ভাইরাল হওয়ার কারণে অনেককে সামাজিকভাবে চলাফেরা করতে সমস্যা হচ্ছে। তাই সুষ্ঠু সাংবাদিকতার স্বার্থে; সাংবাদিকতা ও ভাইরাল নিয়ে আলোচনা, সচেতনতার প্রয়োজন আছে বৈকি।

লেখক: সাংবাদিক ও লেখক

এসএ/

Header Ad

রাজধানীতে ২৩ জন গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযানে ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

সোমবার (১৩ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ১৪০৫ পিস ইয়াবা, ৩.৫ গ্রাম হেরোইন, ১২ কেজি ৬৫০ গ্রাম গাঁজা ও ৩ গ্রাম আইস উদ্ধার জব্দ করা হয়।

ডিএমপি জানায়, নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে রোববার (১২ মে) সকাল ৬টা থেকে সোমবার (১৩ মে) সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৬টি মামলা রুজু হয়েছে।

এসএসসি পাস করেছে বিদ্যালয়ের একমাত্র পরীক্ষার্থী রুবিনা

ছবি: সংগৃহীত

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অনন্তপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া একমাত্র শিক্ষার্থী রুবিনা আক্তার পাস করেছে।

রবিবার (১২ মে) এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে সে জিপিএ ২.১৭ পেয়ে পাস করেছে বলে প্রধান শিক্ষক মো. নুর জামাল মিয়া নিশ্চিত করেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর মাত্র একজন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। তার নাম রুবিনা আক্তার। তার পরীক্ষার রোল নম্বর ৫১৭৪৭৭, বিভাগ মানবিক। ফলাফলে সে জিপিএ ২.১৭ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে।

অনন্তপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি ১৯৯৮ সালে স্থাপিত হয়। ২০০৪ সালে বিদ্যালয়টির নিম্ন মাধ্যমিক শাখা এমপিওভুক্ত হয়। এরপর ২০১২ সালে মাধ্যমিক পর্যায় পাঠদানের অনুমতি পায়। পাঁচজন এমপিওভুক্ত শিক্ষকসহ প্রতিষ্ঠানটিতে মোট ১১ জন শিক্ষক কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। বিদ্যালয়টি থেকে এ বছর মানবিক বিভাগের একমাত্র শিক্ষার্থী রুবিনা আক্তার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এ অবস্থার জন্য করোনা ও বাল্য বিবাহকে দায়ী করেছেন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকরা। ফলাফল প্রকাশের পর শিক্ষার্থী রুবিনা আক্তার বলে, ফলাফল ভালো হয়নি, তারপরও পাস করেছি এটাই সৌভাগ্য।

এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুর জামাল মিয়া বলেন, আমার প্রতিষ্ঠানের একমাত্র পরীক্ষার্থী রুবিনা আক্তার জিপিএ ২.১৭ পেয়ে পাস করেছে। ফলাফল সন্তোষজনক নয় তারপরও প্রতিষ্ঠানের সম্মান রক্ষা হওয়ায় আমি খুশি। তিনি জানান, রুবিনার আরও ৫-৬ জন বান্ধবী ছিল। এসএসসি পরীক্ষা আসতে আসতে সবার বিয়ে হয়ে গেছে

আবারও সীমান্তে বিএসএফের গুলি, হাসপাতালে বাংলাদেশী যুবক

ফাইল ছবি

সীমান্তে হত্যা যেন বেড়েই চলছে। প্রতি মাসেই বিএসএফের গুলিতে ঘটছে হত্যাকাণ্ড। সীমান্ত হত্যা নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে নিয়মিত আলোচনা হলেও তবুও থামছে না। সবশেষ রোববার (১২ মে) দিবাগত রাতে বেনাপোল সীমান্তে বাংলাদেশী যুবককে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বিএসএফ। এতে আমজেদ আলী নামের ওই যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

পরিবার জানিয়েছে, রোববার রাতে পুটখালী সীমান্ত দিয়ে ভারতে গরু পাচার করার সময় ভারতীয় বিএসএফ গুলি ছুড়লে আমজেদ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পালিয়ে বাড়িতে চলে আসে। পরে তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে যশোর জেনারেল হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন।

এর আগে, বুধবার (৮ মে) দুই বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। হত্যার দুই দিন পর শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যার দিকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা ও ভারতের ফুলবাড়ি জিরো লাইন সীমান্ত দিয়ে ওই দুই বাংলাদেশির মরদেহ তেতুলিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতের ফাঁসিদেওয়া থানা পুলিশ।

সীমান্তে বছরের পর বছর ধরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলি ও নির্যাতনে প্রাণ হারাচ্ছেন নিরীহ বাংলাদেশিরা। বিগত ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারিতে বিএসএফের গুলিতে নির্মম হত্যার শিকার হয় কিশোরী ফেলানী খাতুন। তার মরদেহ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে রাখা হয়েছিল। ওই সময় কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকা কুড়িগ্রামের কিশোরী ফেলানীর মরদেহের ছবি আলোড়ন তুলেছিল দেশে-বিদেশে। ওই ঘটনার পর দফায় দফায় আলোচনায় সীমান্তে হত্যা বন্ধে প্রতিশ্রুতি দেয় বিএসএফ। তবে গত বছরগুলোতে পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় একেবারেই উল্টোচিত্র।

বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিএসএফের হাতে মারা গেছেন ২০০ এর বেশি বাংলাদেশি। নির্যাতনের শিকার হয়েছেন শতাধিক মানুষ। যার মধ্যে গতবছর ২৮ জনের প্রাণহানি ও ৩১ জন মারাত্মক শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

আসকের তথ্য অনুযায়ী, সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে ২০২০ সালে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিকে হত্যা করে বিএসএফ। ওই বছর ৪৮ জন বাংলাদেশি প্রাণ হারান, যার মধ্যে ৪২ জন বিএসএফের গুলিতে ও ছয়জন শারীরিক নির্যাতনে মারা যান। এর আগের বছর যে ৪৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন তাদের মধ্যে ৩৭ জন বিএসএফের গুলিতে এবং ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে নির্যাতনে। গত সাত বছরের মধ্যে বিএসএফের গুলিতে সবচে কম বাংলাদেশির মৃত্যু হয় ২০১৮ সালে ১৪ জনের।

সরকারের হিসেবে বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ৯ বছরে বিএসএফের হাতে ২৯১ জন বাংলাদেশি নিহত হন। এ ৯ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রাণ হারিয়েছেন ২০০৯ সালে। আর সবচেয়ে কম ১৭ জন হত্যার শিকার হয়েছেন ২০১৭ সালে।

সর্বশেষ সংবাদ

রাজধানীতে ২৩ জন গ্রেপ্তার
এসএসসি পাস করেছে বিদ্যালয়ের একমাত্র পরীক্ষার্থী রুবিনা
আবারও সীমান্তে বিএসএফের গুলি, হাসপাতালে বাংলাদেশী যুবক
আবারও দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস
মালয়েশিয়ায় ২৭ বাংলাদেশী অভিবাসী আটক
রাতেই কুবুবদিয়ায় পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
সড়ক দুর্ঘটনায় অভিনেত্রীর মৃত্যু
এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জ শুরু, চলবে ১৯ মে পর্যন্ত
হাসপাতাল চত্বরে মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
সৌদি পৌঁছেছেন ১২ হাজার ৬৪৯ হজযাত্রী
এসএসসির ফল প্রকাশের পর সারাদেশে ৮ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে বিসিবি সভাপতির হঠাৎ বৈঠক, অধিনায়ক বদলের গুঞ্জন!
অন্তর্বাসে লুকানো থাকত ডিভাইস, ১০ মিনিটে শেষ হতো চাকরির পরীক্ষা
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরাকান আর্মির গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
বিএনপিকে নিশ্চিহ্নে ক্র্যাকডাউনের পরিকল্পনা করছে সরকার: রিজভী
নওগাঁয় ধান ব্যবসায়ী ও কৃষকদের ৩৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
সরকারি চাকরিতে বয়স বাড়ানোর সুপারিশের কার্যকারিতা নেই: শিক্ষামন্ত্রী
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু কাল, আবেদন করবেন যেভাবে
ভারতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি হাতিয়ে নিতো চক্রটি
উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর নির্দেশ ইসির