শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

একুশের হাত ধরেই আমরা বিশ্বসাহিত্যে প্রবেশ করেছি

বইমেলার সামগ্রিক প্রেক্ষাপট যদি বলি, এবারের একুশের বইমেলা বিগত তিন বছরের করোনার করাল গ্রাস অতিক্রম করে আবারও হচ্ছে। আমরা পূর্ণ উদ্যমে আমাদের প্রাণের বইমেলা উদযাপন করছি।

করোনা মহামারির পরে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের শেষে আরেকটি করালগ্রাস অর্থাৎ কাগজের মূল্যবৃদ্ধি, আকাশছোঁয়া দাম, কখনো কখনো দ্বিগুণ তিনগুণ দামও বেড়েছে।

আমি মনে করি, একুশের বইমেলার প্রধান অনুষঙ্গ যেহেতু বই, সেই বই প্রকাশের ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে কাগজের মূল্যবৃদ্ধি। তারপরও আমাদের পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রয় সমিতি মিলে সামগ্রিকভাবে আমরা চেষ্টা করেছি যে, এই সময়টিতে আমরা প্রকাশকরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে ন্যূনতম একটি ব্রেক ইভেন্ট পয়েন্টে থেকে যেন পাঠককে আমরা বই পৌঁছাতে পারি। তাদের খুব বেশি সমস্যায় না ফেলি। একটি সুসমন্বয় করে দাম রাখতে চাই। তা না হলে বইয়ের দামও কিন্তু দ্বিগুণ আড়াইগুণ কোনো কোনো ক্ষেত্রে তিনগুণ বেড়ে যেতে পারে। যেটি পাঠকদের জন্য ভয়াবহ সমস্যা তৈরি করতে পারে।

সেই বিষয়গুলো সবকিছু পর্যালোচনা করে, সর্বনিম্ন একটি দাম ধরে বই প্রকাশ করতে সমিতিগতভাবেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সর্বোচ্চ একটি ত্যাগ স্বীকার করেই আমরা এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। যার ফলে পাঠকের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে বই থাকে।

আমরা পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স বইয়ের দাম ১২.৫ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছি। পাঠকও এটিকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করেছে। এটি আমার মতে একটি শুভ লক্ষণ। আমরা যে একটি ত্যাগ স্বীকার করলাম, দামের ক্ষেত্রেও যেটুকু ছাড় দিলাম পাঠকের দিকে তাকিয়ে, পাঠকও কিন্তু আমাদের বিমুখ করেনি। আমরা দেখছি পাঠকের উপচেপড়া ভিড় বইমেলায়। করোনার আগে বইমেলায় যে ছন্দময়তা ছিল, এবার পাঠক বইমেলায় ফিরেছে। আমাদের সামগ্রিক প্রচেষ্টায় বইমেলার আগামী দিনগুলো আরও অনেক ভালো হবে।

আমরা বিশ্বাস করি সংকটের মুহূর্তে আমাদের ত্যাগের মাধ্যমে পরিস্থিতিকে জয় করা যায়। সেই জয়ের ধারাবাহিকতায় আমরা এগিয়ে যেতে পারি।

আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে বাংলা সাহিত্য কিন্তু বিশ্বসাহিত্য থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো বিষয় নয়। বিশ্বায়নের যুগে আমরা যেখানে বাস করছি, তখন একজন প্রকাশক হিসেবে আমি যখন বইপ্রকাশ করছি, এ অবস্থায় কিন্তু বিশ্বের বাজারকে চিন্তা করতে হচ্ছে। একজন প্রকাশক হিসেবে আমার সক্ষমতার জায়গা আসলে কতটুকু? প্রকাশক কিন্তু কন্টেন্ট ডেভেলপ করে না। এটি লেখকের বিষয়। একইসাথে লেখকের বিষয়বস্তুও হতে হবে বিশ্ববাজার মানের। কাজেই লেখকের লেখাটিও হতে হবে বিশ্বমানের।

সামগ্রিক বিষয়ের একটি রসায়ন যতক্ষণ পর্যন্ত না আমরা সর্বাত্মকভাবে তৈরি করতে পারছি, ততক্ষণ পর্যন্ত কিন্তু বিশ্ববাজারে আমরা বিচরণ করতে পারব না। লেখকদের সেই মানের লেখা তৈরি করতে হবে। আমরা যারা প্রকাশক আছি, তাদের বিশ্ববাজার সম্পর্কে জানতে হবে। বিশ্ববাজার সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকতে হবে।

ইতোমধ্যে আমরা প্রকাশকরা সেই আশা করছি, বিশ্ববাজার নেটওয়ার্কে আমরা প্রবেশ করছি। সেক্ষেত্রে আমরা যে বাধাটি অনুভব করছি, সেটি হচ্ছে আমরা ভালো কন্টেন্ট পেলেও ভালো অনুবাদক পাচ্ছি না। যে দুই চারটি বই ভালো অনুবাদ হয়েছে— আমরা সেগুলো বিশ্ববাজারে নিয়ে যেতে পারছি এবং রাইট বিক্রিও হচ্ছে। সেলিনা হোসেনের ‘রাসেলের জন্য অপেক্ষা‘ বইটির রাইট আমরা বিক্রি করতে পেরেছি। তবে আমাদের যে সীমাবদ্ধতাগুলো আছে, সেগুলো হলো— ভালো লেখা আমরা পাচ্ছি না এবং তার অনুবাদ করতেও পারছি না। আমরা যদি সেটি করতে পারি, তবে আমাদের দেশের সাহিত্যকে বিশ্ববাজারে আমরা ছড়িয়ে দিতে পারব।

কামরুল হাসান শায়ক: প্রকাশক,পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স

আরএ/

Header Ad
Header Ad

ভারতে বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ সেনা অভিযানের পাল্টা জবাব দিতে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করেছে পাকিস্তান। এ অভিযানের আওতায় ইতোমধ্যে গতকাল শুক্রবার রাতে ভারতের ১১টি সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বাহিনী।

এই স্থাপনাগুলোর মধ্যে পাঠানকোট বিমান ঘাঁটি, উধামপুর বিমান ঘাঁটি, গুজরাট বিমান ঘাঁটি, রাজস্থান বিমান ঘাঁটি এবং ভারতের সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ব্রাহমোসের একটি মজুতস্থান উল্লেখযোগ্য। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জিও নিউজকে এসব তথ্য নিশ্চত করেছেন।

পাল্টা এ হামলায় ফাতাহ-১ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী। দেশটির নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি এই ক্ষেপণাস্ত্রের রেঞ্জ ১২০ কিলোমিটার।

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর ওই কমর্কর্তা জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতের হামলায় ভারতের জম্মু-কাশ্মিরের বারামুলা জেলার উরি শহরে ভারতীয় সেনবাহিনীর একটি ব্রিগেডের হেডকোয়ার্টার এবং সরবরাহ বা রসদ ডিপো, নাগরোটা শহরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি আর্টিলারি ব্যাটারি ধ্বংস হয়েছে।

এছাড়া ভারতের পাঞ্জাবের আদমপুর বিমান ঘাঁটিতে মোতায়েন করা আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ সিস্টেমও ক্ষেপণাস্ত্র চালিয়ে ধ্বংস করেছে পাকিস্তানের বিমান বাহিনী। এই হামলায় ব্যবহার করা হয়েছে পাকিস্তানের বিমান বাহিনীর যুদ্ধবিমান জেএফ-১৭। শুক্রবারের হামলায় এটিকে সবচেয়ে বড় সাফল্য বলে উল্লেখ করেছেন পকিস্তানের প্রতিরক্ষা বাহিনীর ওই কর্মকর্তা।

প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল ভারতের জম্মু-কাশ্মির রাজ্যের অনন্তনাগ জেলার পেহেলগামের বৈসরন উপত্যকায় হামলা চালিয়ে ২৬ জন পর্যটককে স্বয়ংক্রিয় রাইফেল দিয়ে হত্যা করে একদল সন্ত্রাসী। নিহত এই পর্যটকদের সবাই পুরুষ এবং অধিকাংশই হিন্দু ধর্মাবলম্বী।

এ ঘটনায় সিন্ধু নদের পানি বণ্টনচুক্তি ও পাকিস্তানি নাগরিকদের ভিসা বাতিলসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কয়েকটি কূটনৈতিক পদক্ষেপ নেয় ভারত। জবাবে ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধ, ভিসা বাতিলসহ কয়েকটি পাল্টা পদক্ষেপ নেয় পাকিস্তানও।

দুই দেশের মধ্যে চলমান এই উত্তেজনার মধ্যেই গত মঙ্গলবার পাকিস্তানের অধিকৃত কাশ্মিরসহ বিভিন্ন এলাকায় ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে এক সংক্ষিপ্ত সেনা অভিযান পরিচালনা করে ভারতের প্রতিরক্ষা বাহিনী। নয়াদিল্লির তথ্য অনুযায়ী, এ অভিযানে ৭০ জন পাকিস্তানি সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। তবে পাকিস্তানের দাবি, নিহত হয়েছে ৩১ জন এবং আহত হয়েছে ৫৭ জন।

ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর তিন দিনের মধ্যে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান।

Header Ad
Header Ad

শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ছবি: সংগৃহীত

গণহত্যাকারী দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধসহ তিন দফা দাবিতে আজ গণজমায়েতের ডাক দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শনিবার বিকেল ৩টায় রাজধানীর শাহবাগে এই গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে।

একইসঙ্গে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলাতেও এ কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে রাজধানীর অন্যান্য পয়েন্ট যেমন মিরপুর, বাড্ডা, রামপুরা, সায়েন্সল্যাবসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ আহ্বান জানান।

হাসনাত আবদুল্লাহ লিখেছেন ‘শাহবাগ ছাড়া ঢাকা বা সারাদেশের হাইওয়েগুলোতে ব্লকেড দেবেন না। জেলাগুলোতে স্বতঃস্ফূর্ত জমায়েত করুন, সমাবেশ করুন। কিন্তু ব্লকেড না, ব্লকেড খুলে দিন।’

এর আগে, গতকাল শুক্রবার রাতে শাহবাগ থেকে গণজমায়েতের ঘোষণা দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের এই মুখ্য সংগঠক।

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও সহযোগী নেতাদের আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনালে বিচার নিশ্চিত ও জুলাই ঘোষণাপত্রের তিন দফা দাবি বাস্তবায়নে কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।’

তিনি বলেন, আমাদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছি, ২৫ ঘণ্টা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছি। আমরা জানি না এ কর্মসূচির শেষ কোথায়। যতক্ষণ না পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ করা হয়, কতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা

সভাপতি শাহীন সুমন ও মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন শাহীন কবির টুটুল। ছবি: সংগৃহীত

দফায় দফায় পেছানোর পর অবশেষে অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির নির্বাচন। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে আগামী দুই বছরের জন্য পরিচালক সমিতির নতুন নেতৃত্ব পেয়েছেন দুই শাহীন!

শুক্রবার (৯ মে) নির্বাচন শেষে ফলাফল ঘোষণার মাধ্যমে জানানো হয়, এতে সভাপতি পদে শাহীন সুমন ১৬৬ ভোট পেয়ে হারিয়েছেন মুশফিকুর রহমান গুলজারকে। অন্যদিকে মহাসচিব পদে ১৮০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন শাহীন কবির টুটুল, তিনি হারিয়েছেন সাফিউদ্দিন সাফিকে।

এদিন সন্ধ্যায় ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবদুল লতিফ।

নির্বাচিত অন্যরা হলেন সহসভাপতি আবুল খায়ের; উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম; কোষাধ্যক্ষ সায়মন তারিক; প্রচার, প্রকাশনা ও দফতর সচিব ওয়াজেদ আলী; আন্তর্জাতিক ও তথ্যপ্রযুক্তি সচিব বন্ধন বিশ্বাস; সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সচিব মোস্তাফিজুর রহমান।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, দুই বছর মেয়াদি পরিচালক সমিতির নেতৃত্বে নির্বাচিত কার্যনির্বাহী সদস্যরা হলেন—ছটকু আহমেদ, শাহাদাৎ হোসেন, পল্লী মালেক, জাকির হোসেন, বজলুর রাশেদ চৌধুরী, সাইদুর রহমান, হাবিবুল ইসলাম, জয় সরকার, গাজী মাহবুব ও বুলবুল বিশ্বাস।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির নির্বাচনের ফলাফল। ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচিত উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সকাল ১০টায় শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৫৯ জন ভোটারের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল ৩৯১।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে দুটি প্যানেল। এর মধ্যে মুশফিকুর রহমান গুলজার–সাফিউদ্দিন সাফি প্যানেলে সভাপতি ও মহাসচিব পদপ্রার্থী ছাড়া সম্পাদকীয় পদে প্রার্থী ছিলেন—আবুল খায়ের বুলবুল (সহসভাপতি), সালাউদ্দিন (উপমহাসচিব), সায়মন তারিক (কোষাধ্যক্ষ), আবদুর রহিম বাবু (সাংগঠনিক সম্পাদক), রফিক শিকদার (প্রচার, প্রকাশনা ও দপ্তর সচিব), এস ডি রুবেল (আন্তর্জাতিক ও তথ্যপ্রযুক্তি সচিব) ও মুস্তাফিজুর রহমান মানিক (সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সচিব)।

অন্য প্যানেলে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন টানা দুইবারের মহাসচিব শাহীন সুমন। তিনি প্যানেল গড়েছেন শাহীন কবির টুটুলকে নিয়ে। এই প্যানেল থেকে সম্পাদকীয় পদে প্রার্থী ছিলেন—মন্তাজুর রহমান আকবর (সহসভাপতি), কবিরুল ইসলাম রানা (উপমহাসচিব), সেলিম আজম (কোষাধ্যক্ষ), ওয়াজেদ আলী বাবুল (প্রচার, প্রকাশনা ও দপ্তর সচিব), বন্ধন বিশ্বাস (আন্তর্জাতিক ও তথ্যপ্রযুক্তি সচিব) ও সাইফ চন্দন (সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সচিব)।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান
শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়েছে ভারত, পড়েছে নিজেদের রাজ্যেই
শাহবাগে বিক্ষোভে উত্তাল জনতা, খালেদা জিয়ার উপস্থিতি চায় ইনকিলাব মঞ্চ
১৭ বছর পর দেশে ফিরে মসজিদে জুমার নামাজ পড়লেন জোবাইদা রহমান
ভারতে ইউটিউবে বন্ধ যমুনা-বাংলাভিশনসহ ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল
আটকের পরও যে ফোনে ছেড়ে দেওয়া হয় আবদুল হামিদকে
নওগাঁয় দুলাভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসে গ্রেপ্তার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারত, অনিশ্চিত এশিয়া কাপ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, জনস্রোতে ভরপুর রাজপথ
বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে: সারজিস আলম
শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় গ্রেপ্তার টিনা ৩ দিনের রিমান্ডে
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড ৪১.০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস; বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ
কাশ্মীরে ফের বিএসএফের গুলি, ৭ পাকিস্তানি নিহত: দিল্লির দাবি বিচ্ছিন্নতাবাদী
নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণে উড়ে গেল বাড়ির টিন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের বিষয় নয়’: যুক্তরাষ্ট্র
দেশের তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে যা বলল আবহাওয়া অফিস
আ.লীগ নিষিদ্ধে গুরুত্বের সাথে সরকার বিবেচনা করছে: সরকারের বিবৃতি
টাঙ্গাইলে নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতা রাজ্জাকসহ ২ জন গ্রেফতার