রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

একুশের হাত ধরেই আমরা বিশ্বসাহিত্যে প্রবেশ করেছি

বইমেলার সামগ্রিক প্রেক্ষাপট যদি বলি, এবারের একুশের বইমেলা বিগত তিন বছরের করোনার করাল গ্রাস অতিক্রম করে আবারও হচ্ছে। আমরা পূর্ণ উদ্যমে আমাদের প্রাণের বইমেলা উদযাপন করছি।

করোনা মহামারির পরে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের শেষে আরেকটি করালগ্রাস অর্থাৎ কাগজের মূল্যবৃদ্ধি, আকাশছোঁয়া দাম, কখনো কখনো দ্বিগুণ তিনগুণ দামও বেড়েছে।

আমি মনে করি, একুশের বইমেলার প্রধান অনুষঙ্গ যেহেতু বই, সেই বই প্রকাশের ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে কাগজের মূল্যবৃদ্ধি। তারপরও আমাদের পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রয় সমিতি মিলে সামগ্রিকভাবে আমরা চেষ্টা করেছি যে, এই সময়টিতে আমরা প্রকাশকরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে ন্যূনতম একটি ব্রেক ইভেন্ট পয়েন্টে থেকে যেন পাঠককে আমরা বই পৌঁছাতে পারি। তাদের খুব বেশি সমস্যায় না ফেলি। একটি সুসমন্বয় করে দাম রাখতে চাই। তা না হলে বইয়ের দামও কিন্তু দ্বিগুণ আড়াইগুণ কোনো কোনো ক্ষেত্রে তিনগুণ বেড়ে যেতে পারে। যেটি পাঠকদের জন্য ভয়াবহ সমস্যা তৈরি করতে পারে।

সেই বিষয়গুলো সবকিছু পর্যালোচনা করে, সর্বনিম্ন একটি দাম ধরে বই প্রকাশ করতে সমিতিগতভাবেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সর্বোচ্চ একটি ত্যাগ স্বীকার করেই আমরা এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। যার ফলে পাঠকের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে বই থাকে।

আমরা পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স বইয়ের দাম ১২.৫ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছি। পাঠকও এটিকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করেছে। এটি আমার মতে একটি শুভ লক্ষণ। আমরা যে একটি ত্যাগ স্বীকার করলাম, দামের ক্ষেত্রেও যেটুকু ছাড় দিলাম পাঠকের দিকে তাকিয়ে, পাঠকও কিন্তু আমাদের বিমুখ করেনি। আমরা দেখছি পাঠকের উপচেপড়া ভিড় বইমেলায়। করোনার আগে বইমেলায় যে ছন্দময়তা ছিল, এবার পাঠক বইমেলায় ফিরেছে। আমাদের সামগ্রিক প্রচেষ্টায় বইমেলার আগামী দিনগুলো আরও অনেক ভালো হবে।

আমরা বিশ্বাস করি সংকটের মুহূর্তে আমাদের ত্যাগের মাধ্যমে পরিস্থিতিকে জয় করা যায়। সেই জয়ের ধারাবাহিকতায় আমরা এগিয়ে যেতে পারি।

আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে বাংলা সাহিত্য কিন্তু বিশ্বসাহিত্য থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো বিষয় নয়। বিশ্বায়নের যুগে আমরা যেখানে বাস করছি, তখন একজন প্রকাশক হিসেবে আমি যখন বইপ্রকাশ করছি, এ অবস্থায় কিন্তু বিশ্বের বাজারকে চিন্তা করতে হচ্ছে। একজন প্রকাশক হিসেবে আমার সক্ষমতার জায়গা আসলে কতটুকু? প্রকাশক কিন্তু কন্টেন্ট ডেভেলপ করে না। এটি লেখকের বিষয়। একইসাথে লেখকের বিষয়বস্তুও হতে হবে বিশ্ববাজার মানের। কাজেই লেখকের লেখাটিও হতে হবে বিশ্বমানের।

সামগ্রিক বিষয়ের একটি রসায়ন যতক্ষণ পর্যন্ত না আমরা সর্বাত্মকভাবে তৈরি করতে পারছি, ততক্ষণ পর্যন্ত কিন্তু বিশ্ববাজারে আমরা বিচরণ করতে পারব না। লেখকদের সেই মানের লেখা তৈরি করতে হবে। আমরা যারা প্রকাশক আছি, তাদের বিশ্ববাজার সম্পর্কে জানতে হবে। বিশ্ববাজার সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকতে হবে।

ইতোমধ্যে আমরা প্রকাশকরা সেই আশা করছি, বিশ্ববাজার নেটওয়ার্কে আমরা প্রবেশ করছি। সেক্ষেত্রে আমরা যে বাধাটি অনুভব করছি, সেটি হচ্ছে আমরা ভালো কন্টেন্ট পেলেও ভালো অনুবাদক পাচ্ছি না। যে দুই চারটি বই ভালো অনুবাদ হয়েছে— আমরা সেগুলো বিশ্ববাজারে নিয়ে যেতে পারছি এবং রাইট বিক্রিও হচ্ছে। সেলিনা হোসেনের ‘রাসেলের জন্য অপেক্ষা‘ বইটির রাইট আমরা বিক্রি করতে পেরেছি। তবে আমাদের যে সীমাবদ্ধতাগুলো আছে, সেগুলো হলো— ভালো লেখা আমরা পাচ্ছি না এবং তার অনুবাদ করতেও পারছি না। আমরা যদি সেটি করতে পারি, তবে আমাদের দেশের সাহিত্যকে বিশ্ববাজারে আমরা ছড়িয়ে দিতে পারব।

কামরুল হাসান শায়ক: প্রকাশক,পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স

আরএ/

Header Ad

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

কুয়েত বিমানবন্দরে এক বাংলাদেশি যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এ চড়ার আগ মুহূর্তে ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ মারা যান এ প্রবাসী বাংলাদেশি।

নিহতের নাম দেলোয়ার হোসেন (৫০)। বাড়ি নোয়াখালী, পিতা সিদ্দিকুর রহমান।

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন স্থানীয় সময় রবিবার রাতে বিমানবন্দরে তার মারা যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়া ওই একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন কুয়েতে ট্রাভেলস ব্যবসায়ী আরেক প্রবাসী ইব্রাহিম খলিল রিপন।

তিনি বলেন, ‘রবিবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে একটায় কুয়েতের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এর ফ্লাইটটি উড়াল দেওয়ার কথা। দেলোয়ার হোসেন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ২১ নম্বর গেইট অতিক্রম করেন। বিমানে পা রাখার অল্প কিছুক্ষণ মাত্র বাকি। ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে মারা গেলেন তিনি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরা ধারণা করছে, দেলোয়ার হোসেন ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে এসে তার মরদেহ নিয়ে যায়।

ইব্রাহিম খলিল রিপন জানান, প্রায় ২৪ বছর আগে কুয়েতে আসেন দেলোয়ার। প্রথম দিকে তার বসবাসের বৈধতা থাকলেও একসময় অবৈধ হয়ে পড়েন। সম্প্রতি কুয়েত সরকারের দেওয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, বর্তমানে নিহত দেলোয়ার হোসেনের মরদেহ কুয়েতের একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তার আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ দ্রুত দেশে পাঠানো হবে।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

সারা দেশে বেড়েই চলেছে বজ্রপাতে প্রাণহানি। আর এমন অবস্থায় বজ্রপাতে থেকে বাঁচার কৌশল বলে দিয়েছেন আবহাওয়া অফিস। এ বিষয়ে আজ রবিবার আবহাওয়ার সব শেষ খবর জানাতে আগারগাঁওয়ে ব্রিফিংয়ের আয়োজন করে অধিদপ্তর।

এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন জানান, সারা দেশে বজ্রপাত অনেক বেড়েছে। সরকার একে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এতে শুধু মানুষ নয়, অনেক পশুপাখিও প্রাণ হারাচ্ছে। এ মৌসুমে বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড় হয়। সেই সঙ্গে বজ্রপাতের আশঙ্কাও রযেছে। নানা কারণে বজ্রপাত বেড়ে গেছে। সেটা হচ্ছে ক্লাইমেট চেঞ্জ হওয়ার কারণে হতে পারে, ওজন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণেও হতে পারে। আবার বৃক্ষ, পাহাড় ও পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার কারণেও হতে পারে।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার কৌশলয়ের বিষয়ে তিনি বলেন, বিদ্যুৎ চমকাতে দেখার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে যদি বজ্রপাতের শব্দ শুনতে পান তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার দিকে আসছে বা সেটার দ্বারা আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আর যদি দেখেন বিদ্যুৎ চমকানোর ৩০ সেকেন্ড পর শব্দটা পেয়েছেন তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সে সময় যদি নিরাপদ আশ্রয়ে না থাকেন তাহলে এক আঙ্গুলের ওপর ভর করে বসে পড়তে হবে। এবং সেটা দ্বারা অনেক ক্ষয়ক্ষতি কমতে পারে। মানুষকে এটা বেশি বেশি করে জানাতে হবে।

চলমান দাবদাহের বিষয়ে বিষয়ে এই আবহাওয়াবিদ বলেন, আগামীকাল সোমবার রাজশাহী ও খুলনায় দাবদাহ চলমান থাকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগীয় অঞ্চলে তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। ঢাকার তাপপ্রবাহ মৃদু থেকে মৃদু হয়ে আগামীকাল থেকে দাবদাহ পুরোপুরি কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের পর ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা, তবে তা দীর্ঘ সময়ের জন্য বা বিস্তর এলাকার জন্য হবে না।

নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৫ মে) বেলা ১১টায় নওগাঁ সদর হাসপাতাল মোড়ে বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি জেলা শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচী পালিত হয়। মানববন্ধনে সংগঠনের জেলা শাখার সহ-সভাপতি মাসুদ হায়দার টিপুর সভাপতিত্বে ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচী পালিত হয়।

এদিকে সকাল থেকে ঔষদের দোকান বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করায় ভোগান্তীতে পড়েছে রোগীর স্বজনরা। দোকান বন্ধ পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে।

সংগঠনের জেলা শাখার সহ-সভাপতি মাসুদ হায়দার টিপু বলেন- চিকিৎসকগণ ব্যবস্থাপত্রে অ্যালোপ্যাথিক ঔষধের পাশাপাশি কসমেটিক্স প্রোডাস্টস ও ফুড সাপ্লিমেন্টস লিখে থাকেন। ঔষধ ব্যবসায়ীগণ চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ঔষধ বিপণন করে। ঔষধ ব্যবসায়ীর কোন অপরাধ না থাকলেও আমাদের দুইজন সদস্য আবুল কালাম আজাদ ও রাশেদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ঔষধ প্রশাসন মামলা করে। গত ১৬ এপ্রিল রাশেদুল ইসলাম আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু বিচারক তার জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেন। অপরজন আবুল কালাম আজাদ মামলার পর থেকে পলাতক রয়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তিনি আরো বলেন- মামলায় আসামীর ১০ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১০ বছর কারাদন্ডের কথা বলা হয়েছে। দীর্ঘ ৩৯ বছর পর ঔষধ ও কসমেটিকক্স আইন ২০২৩ এর সংশোধন করে দ্রুত এসব হয়রানি মূলক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। তা না হলে অবিলম্বে আরও বৃহৎ আন্দোলন শুরু করা হবে।

ঔষধ ব্যবসায়ী বজলুর রহমান বলেন- আমরা মানবসেবার ব্রত নিয়ে এ পেশায় এসেছি। কিন্তু ঔষধ প্রশাসন আমাদের সঙ্গে অবিচার করছে। অন্যায়ভাবে মামলা দিয়ে আমাদের সদস্যদের হয়রানি করা হচ্ছে। অন্যায়ের প্রতিবাদে দোকান বন্ধ রেখে রাস্তায় নেমেছি। এ কঠোর আইন সংশোধনের দাবী জানানা তারা।

নওগাঁ শহরের কোমাইগাড়ী মহল্লার বাসীন্দা মুনি আরা বলেন- এক বছরের ছেলে মুহিত গত কয়েক দিন বমি ও পাতলা পায়খানা করছে। হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর পর ভর্তি করে নেয়। একটি ব্যবস্থাপত্রে চারপদের ঔষধ লিখে দেয়। ব্যবস্থাপত্র নিয়ে ঔষধ ব্যবসায়ীদের এসে দেখি সব দোকান। আধা ঘন্টা ধরে বিভিন্ন দোকানে গিয়েও ঔষধ পাওয়া যায়নি। পরে পরিচিত এক মাধ্যম দিয়ে ঔষধগুলো সংগ্রহ করা হয়। ঔষদের দোকানগুলো বন্ধ থাকায় আমাদের ভোগান্তী পোহাতে হচ্ছে।
জেলার মহাদেবপুর উপজেলার চকগৌরি হাটের বাসীন্দা নিমাই চন্দ্র বলেন- গত কয়েকদিন থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। আজ হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দিয়েছে। ব্যবস্থাপত্র নিয়ে দোকানে এসে দেখি সবগুলো বন্ধ রয়েছে। আমার মতো অনেকেই ঔষধ নিতে এসে দোকান বন্ধ পেয়ে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। আমরা দ্রুত এ সমস্যা সমাধান চাই।

বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি আতাউর রহমান খোকা বলেন, বিষয়টি নিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক কে একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সদুত্তর পাওয়া যায়নি। তাই বাধ্য হয়ে আমরা রাস্তায় নেমেছি।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু
ঢাকা সফরে আসছেন আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপ
কেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া, যা জানাল আবহাওয়া অফিস