সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বর্তমান ইসির অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানেই আত্মহত্যা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান ইসির অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানেই আত্মহত্যা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সারা দেশে হরতাল পালনের খবর জানাতে আজ সোমবার (২০ নভেম্বর) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন তিনি।

এসময় রিজভী বলেন, ‘বর্তমান ইসি যে সরকারের পথরেখা অনুসারে চলবে তার প্রমাণ তারা (ইসি) নিজেরাই দিচ্ছে। সরকারের সাজানো প্রশাসনের কোনো রদবদল করবে না বলে তারা জানিয়েছে। তাদের জন্য এটাই স্বাভাবিক। এই ইসি কী করে গ্যারান্টি দিতে পারে, এখানে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হবে? তাদের আওয়ামী সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, এটাই তো বাস্তব সত্য। কারণ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশনারদের রক্ত পরীক্ষা করে তাদের কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সুতরাং এটি হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন একদলীয় বাকশালী নির্বাচন। এই নির্বাচনে অংশগ্রহণের অর্থই হলো নির্বাচনী আত্মহত্যা।’ সংবাদ সম্মেলনে আগামী ২২ ও ২৩ নভেম্বর ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেন রিজভী।

দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ২০১৩ সালে হাইকোর্টে সংখ্যাগরিষ্ঠের রায়ে বাতিল করার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যে আপিল করা হয়েছিল গতকাল (রোববার) তা ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ করা হয়েছে। আপিলকারী দল রায়টিকে ‘ন্যায় ভ্রষ্ট’ বলে উল্লেখ করে তাদের সুবিচার থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ করেছে।’

তিনি বলেন, ‘সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ন্যায়ভ্রষ্ট রায় প্রদানের মাধ্যমে তাদের সুবিচার থেকে বঞ্চিত করার দৃষ্টান্ত নতুন নয় বলেই দেশবাসী এই রায়ে বিস্মিত না হলেও সুবিচার লাভে শেষ আশ্রয়স্থল বিচার বিভাগে যুক্ত ব্যক্তিগণের রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক বক্তব্য এবং ক্ষমতাসীন সরকারের ইচ্ছাপূরণে সহায়তার ঘটনায় হতাশ হয়ে পড়ছে। যে রাজনৈতিক দলের বিস্তৃতি সারা দেশে দৃশ্যমান। জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে স্থানীয় সরকারের প্রায় সব স্তরে প্রতিনিধিত্বশীল থাকার প্রমাণিত দৃষ্টান্তের অধিকারী। তবে, নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পাশাপাশি নাম গোত্রহীন অপরিচিত দলকে নিবন্ধন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার দৃষ্টান্ত সুবিচারের প্রমাণ বহন করে না। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ক্ষমতাসীন সরকারের বিরোধিতা করা যে কোনো রাজনৈতিক দলের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং সেই অধিকারের সুরক্ষা বিচার বিভাগের কাছেই প্রাপ্য। এর ব্যতিক্রম গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পরিপন্থি এবং অগ্রহণযোগ্য।’

‘নির্বাচনের মাঠ খালি করতে কেন্দ্রীয় নেতাদের সাজা’ দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করে রিজভী বলেন, ‘দলের যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুসহ ১৪ জন নেতা এবং রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকু, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মাহফুজ উন নবী ডন, জেলা যুব দলের সহসভাপতি তারেক হাসান সোহাগ, মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জহির আলম নয়নকে ‘মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশি রায়ে সাজা’ প্রদানের নিন্দা জানাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘এসব ফরমায়েশি রায় সুপরিকল্পিত। নির্বাচনের আগে মাঠ ফাঁকা করার জন্য বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের শুধু মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তারই নয়, পুরোনো মামলায় সাজা দেওয়ার হিড়িক শুরু হয়েছে। সজীব তরুণ এসব নেতাদের যদি সাজা দিয়ে আটকিয়ে রাখা যায় তাহলে শেখ হাসিনার মসনদ টিকে থাকবে বহুদিন, এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এসব নেতাদের সাজা দেওয়া হয়েছে।’

‘কারাগারে বিরোধী নেতাদের ডিভিশন প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে’ জানিয়ে রিজভী আরও বলেন, ‘কারাগারে বিরোধীদলের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান ও সাবেক এমপি জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকনকে কারাগারে ডিভিশন হচ্ছে না।’ এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘সংসদ সদস্য ছিলেন তাদের ডিভিশন দেওয়া হয় না। কিন্তু আমি জানি, আমাদের তো প্রায়ই এই সরকারের আমলে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ডিভিশন দেওয়া হয়েছে... শুধু ক্ষমতাসীন দলের কানেকশনের কারণে। আর দেশের সুপরিচিত রাজনীতিবিদ ও এমপিদের ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের ডিভিশন দেওয়া হয়নি, তাদের অমানবিক পরিবেশে মেঝেতে থাকতে দেওয়া হয়েছে। এই শীতে মেঝের ঠান্ডায় তারা চরম শ্বাসকষ্টসহ নানাবিধ রোগে ভুগছেন। আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও কারাকর্তৃপক্ষ এখনো তাদের ডিভিশন দিচ্ছে না।’

সারা দেশে গ্রেপ্তার ও নির্যাতন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, প্রাপ্ত তথ্যনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের মোট গ্রেপ্তার ৪৮০ জনের অধিক নেতাকর্মী, মোট মামলা ১৭টি, মোট আসামি ১৯৯০ জনের অধিক, মোট আহত ৮০ জনের অধিক নেতাকর্মী। এ ছাড়া ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের আগে-পরে অদ্যাবধি মোট গ্রেপ্তার ১৪২০০ জনের অধিক নেতাকর্মী, মোট মামলা ৩৩১টির অধিক, মোট আহত ৪৩১৩ জনের অধিক নেতাকর্মী এবং মৃত্যু ১৫ জন (সাংবাদিক একজন)।

Header Ad
Header Ad

যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি

ছবি: সংগৃহীত

গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক তীব্র উত্তেজনায় পরিণত হয়। ৭ মে রাতে ভারতের বিমান বাহিনী পাকিস্তানের ৯টি অবস্থানে হামলা চালিয়ে তার কোড নাম দেয় ‘অপারেশন সিঁদুর’। ভারতীয় বাহিনী তাদের ড্যাসল্ট রাফাল যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে প্রায় ২৩ মিনিটের জন্য হামলা চালায়, যা পাকিস্তানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা করার লক্ষ্যে ছিল।

পাল্টা জবাবে পাকিস্তানও তাদের বিমান বাহিনী, সেনাবাহিনী ও ক্ষেপণাস্ত্র ইউনিট ব্যবহার করে। ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ৮৭ ঘণ্টার মধ্যে, পাকিস্তান ভারতের ৩টি রাফাল যুদ্ধবিমান এবং ১২টি ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছে। এই সময়ে উভয় দেশের অর্থনীতি এবং পুঁজিবাজারেও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

ভারতের ক্ষতির পরিসংখ্যান:

- ভারতীয় পুঁজিবাজারে প্রায় ৮৩ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- বিমান চলাচল খাত প্রতিদিন ৮ মিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়েছে।

- আইপিএল বন্ধ হয়ে ৫০ মিলিয়ন ডলার লোকসান হয়েছে।

- সামরিক খরচ বাবদ ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে।

- যুদ্ধবিমান হারানোর কারণে ৪০০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- বাণিজ্য এবং সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্নের কারণে আরও ২ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

পাকিস্তানের ক্ষতির পরিসংখ্যান:

- পাকিস্তান ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

- পাকিস্তানের শেয়ারমার্কেট ৪.১ শতাংশ পতন ঘটিয়ে ২.৫ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে।

- বিমান পরিবহণ খাতে ২০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- পিএসএল ক্রিকেট বন্ধ হয়ে ১০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- সামরিক খরচ বাবদ ২৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে।

এই ৮৭ ঘণ্টার যুদ্ধ শুধু আকাশপথে সীমাবদ্ধ ছিল না, এর মাধ্যমে উভয় দেশের পুঁজিবাজারে ধস এবং অর্থনীতিতে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের কারণে মুদ্রার অবমূল্যায়ন, সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন এবং বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষতি হয়েছে, যা দুই দেশকেই ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে ফেলেছে।

Header Ad
Header Ad

আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে

ছবি: সংগৃহীত

বিগত কয়েকদিনের তীব্র তাপদাহের মধ্যে দেশের অধিকাংশ অঞ্চল গরমের তীব্রতা অনুভব করছে, যার ফলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৪২ ডিগ্রিতে। এই অবস্থায়, যখন জনজীবন অসহ্য হয়ে উঠেছে, তখন দেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ মোস্তফা কামাল পলাশ।

রোববার (১১ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, বঙ্গোপসাগরে মে মাসের ২৩ থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে। তিনি জানান, এই ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে 'শক্তি', যা শ্রীলঙ্কার দেওয়া নাম।

মোস্তফা কামাল পলাশ আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' ২৪ থেকে ২৬ মে’র মধ্যে ভারতের ওড়িশা উপকূল এবং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলের মধ্যবর্তী এলাকায় আঘাত হানতে পারে। তবে বিশেষভাবে পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে এর স্থলভাগে আঘাত হানার সম্ভাবনা বেশি।

এর আগে, আবহাওয়া অধিদপ্তরও জানিয়েছিল যে, মে মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ৩টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে ১ অথবা ২টি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।

পলাশ বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রস্তুতি নিতে এখন থেকেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সতর্ক থাকতে হবে এবং উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদেরও সাবধান থাকতে হবে।

Header Ad
Header Ad

কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের আগ্রাসনের জবাবে পরিচালিত পাকিস্তানের সাহসী সামরিক প্রতিরোধ ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে দেশটির জনগণ। রোববার (১১ মে) সারাদেশে ‘শোকরিয়া দিবস’ পালন করছে পাকিস্তান। দেশটির প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ডন নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এক বিবৃতিতে বলেন, “মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায়, সশস্ত্র বাহিনীর অতুলনীয় সাহসিকতার প্রতি শ্রদ্ধা এবং জাতির ঐক্য ও দৃঢ় মনোবলকে সম্মান জানাতেই এই দিবস পালন করা হচ্ছে।”

তিনি আরও বলেন, ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’ ছিল শত্রুর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী, সমন্বিত ও কার্যকর জবাব। এ অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তান কৌশলগত, কূটনৈতিক এবং সামরিক সব পর্যায়েই শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে। “মহান আল্লাহর কৃপায় আমরা সাফল্য ও সম্মান অর্জন করেছি,” বলেন তিনি।

শাহবাজ শরিফ তার বক্তব্যে আরো জানান, শত্রু পক্ষের একের পর এক উসকানিমূলক আচরণের পরও পাকিস্তান সর্বোচ্চ সংযম দেখিয়েছে এবং পূর্ণ প্রস্তুতির মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে।

প্রধানমন্ত্রী সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ থাকতে ও জাতীয় স্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানান এবং বলেন, “জাতীয় নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষায় পাকিস্তান কখনো পিছিয়ে থাকবে না।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি
আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে
কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান
নওগাঁয় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে যুবক নিহত
‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে নতি স্বীকার: তোপের মুখে মোদী
সংগঠন নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন
শ্রীলঙ্কায় বাস খাদে পড়ে ২১ তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
আলোচনার টেবিলে ভারত-পাকিস্তান, গুরুত্ব পাচ্ছে সিন্ধু চুক্তি ও কাশ্মির ইস্যু
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক
আ. লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে বারবার পত্র দিয়েছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
টাঙ্গাইলে গ্রেফতার আতঙ্কে ভাইয়ের জানাজায় অংশ নেননি আ.লীগের দুই নেতা
বিরামপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, ছেলে আহত
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে: আসিফ নজরুল
রাজধানীতে বিদেশি অস্ত্র-বোমাসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার (ভিডিও)
আ.লীগের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে জনগণের কল্যাণে ব্যয়ের দাবি নুরুল হক নুরের
লুঙ্গি-গেঞ্জি-মাস্ক পরে ছদ্মবেশে বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ