শনিবার, ১১ মে ২০২৪ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ফজলে রাব্বী মিয়ার প্রতিশ্রুতির ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’

সর্বশেষ চলতি একাদশ ও দশম জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ছিলেন সদ্যপ্রয়াত আইনজীবী মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে শেষ দুই বার তিনি ছিলেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার।

জাতীয় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ডেপুটি স্পিকারের পদে থেকে একসঙ্গে সামলেছেন নিজ সংসদীয় এলাকার দায়িত্বও। সংসদীয় আসনের দায়িত্ব তিনি কতখালি সামলেছেন তা উল্লেখ করেছেন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেয়া তার হলফনামাগুলোতে।

হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন নির্বাচনের আগে দেওয়া তার প্রতিশ্রুতিগুলোর ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’ হয়েছে।

সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচন করেন তিনি। নির্বাচনের আগে গাইবান্ধায় স্থানীয় নির্বাচন অফিসে হলফনামা জমা দেন মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। ওই বছর ২৭ নভেম্বর হলফনানামায় স্বাক্ষর করেন তিনি।

হলফনামায় তিনি জানান, ‘আমি ইতিপূর্বে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হইয়াছিলাম। নির্বাচনের পূর্বে আমার দ্বারা ভোটারদেরকে প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি এবং উহার কি পরিমাণ অর্জন সম্ভব হইয়াছিল তাহার বিবরণ’ এ তিনি পাঁচটি বিষয় উল্লেখ করেন। এতে ‘রাস্তাঘাট নির্মাণ (পাকা ও কাচা), মেরামত ও প্রশস্থকরণ’ প্রতিশ্রুতির অর্জনের ঘরে তিনি লেখেন ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’।

‘স্কুল, কলেজ ও মাদরাসায় নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণ, ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ, মেরামত ও সংস্কারকরণসহ ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন এবং মসজিদ ও মন্দিরে ভবন নির্মাণসহ মেরামত ও সংস্কারকরণ’ প্রতিশ্রুতির অর্জনেও উল্লেখ করেন ’অধিকাংশ বাস্তবায়ন’। ‘ব্রীজ ও কালভার্ট নির্মাণসহ নদী ভাঙনরোধ কল্পে বাঁধ নির্মাণ’ প্রতিশ্রুতিতেও অর্জনের ঘরে লেখেন ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’।

হলফনামায় ‘বিদ্যুতায়ন’ প্রতিশ্রুতির উল্লেখ করে এর অর্জনের ঘরে তিনি লেখেন ‘সাঘাটা উপজেলায় শতভাগ এবং ফুলছড়ি উপজেলার অধিকাংশ এলাকা।’ আর ‘সৌরবিদ্যুৎ সংযোগ/স্থাপন’ প্রতিশ্রুতির উল্লেখ করে অর্জনের ঘরে তিনি লেখেন ‘সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, বাড়ী ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় স্থানে।’

এর আগে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গাইবান্ধায় নির্বাচন অফিসে হলফনামা জমা দেন তিনি। ২০১৩ সালের পয়লা ডিসেম্বর জমা দেওয়া ওই হলফনামায় তিনটি প্রতিশ্রুতির উল্লেখ করেন মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। সেগুলো হলো- ১. রাস্তাঘাট মেরামত, নির্মাণ ও পাকা করা, ২. স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান এবং ৩. ব্রিজ, কালভার্ট নির্মাণ। তিনটি প্রতিশ্রুতিরই অর্জনের আলাদা আলাদা ঘরে তিনি লেখেন ‘অধিকাংশ বাস্তবায়ন’।

আর ২০০৮ সালের অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ওই বছর ১৯ নভেম্বর হলফনামা জমা দেন তিনি। গাইবান্ধা নির্বাচন অফিসে জমা দেয়া ওই হলফনামায় তিনি হাতে লেখা তিনটি প্রতিশ্রুতির উল্লেখ করেন। সেগুলো হলো- ১. রাস্তাঘাট মেরামত ও পাকাকরণ, ২. স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা এবং ৩. ব্রীজ কালভার্ট নির্মাণ। তিনটি প্রতিশ্রুতির অর্জনের আলাদা আলাদা ঘরেই হাতে লেখা হয়েছে ‘অধিকাংশই বাস্তবায়ন’।

এমএ/এমএমএ/

Header Ad

বিদেশিদের এনআইডি করতে লাগবে না দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

এখন থেকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিদেশি কোনো নাগরিকের দেশে এনআইডি করতে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ লাগবে না। প্রবাসীদের এনআইডি সেবা দিতে মাঠ কর্মকর্তাদের ৮টি নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের অধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি)।

প্রবাসীদের এনআইডি সেবা দিতে মাঠ কর্মকর্তাদের ৮টি নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের অধীন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ (এনআইডি)। পরিপত্রে দেওয়া নির্দেশনায় সংস্থাটি জানায়, এখন থেকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিদেশি কোনো নাগরিকের দেশে এনআইডি করতে আর দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ লাগবে না। সম্প্রতি এনআইডির সহকারী পরিচালক মুহা. সরওয়ার হোসেন সই করা এক পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

পরিপত্রে জানানো হয়, প্রবাসে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রম সহজ করতে ও মাঠপর্যায়ে সব অফিস থেকে বিড়ম্বনামুক্ত সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন নির্দেশনা দিয়েছে।

নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে-

১. নাগরিকত্ব আইন, ১৯৫১; বাংলাদেশ নাগরিকত্ব (অস্থায়ী বিধানাবলী) আদেশ, ১৯৭২ অনুসারে যেসব ব্যক্তি বাংলাদেশের নাগরিক তাদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ দাখিলের প্রয়োজন নেই। এই আইন ও আদেশ অনুযায়ী আবেদনকারীর পিতা/মাতা অথবা দাদা-দাদির বাংলাদেশি নাগরিক হওয়ার স্বপক্ষে প্রমাণ হিসেবে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র/বাংলাদেশি পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/অনলাইন জন্ম সনদ/অনলাইন মৃত্যু সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) এবং সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদ হতে ইস্যুকৃত নাগরিক সনদের কপি দাখিল করতে হবে।

২. কোনো বাংলদেশি প্রবাসী অন্য কোনো দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণের পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে ইস্যুকৃত দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে তাকেও জাতীয় পরিচয় প্রদান ও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যাবে।

৩. বাংলাদেশ নাগরিকত্ব (অস্থায়ী বিধানাবলী) বিধান, ১৯৭৮ এর বিধান-৪ অনুযায়ী বৈবাহিক সূত্রে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব অর্জনকারী বিদেশি নাগরিকের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য সুরক্ষা সেবা বিভাগ হতে ইস্যুকৃত নাগরিক সনদ, বিবাহের প্রমাণপত্র ও স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।

৪. বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি অন্য কোনো দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করার শর্তে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পরিত্যাগ করেন, উক্ত বিষয়টি উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ সাপেক্ষে নির্বাচন কমিশন ওই ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করে ভোটার তালিকা হতে তার নাম কর্তন করা জন্য নির্দেশনা দিতে পারবে।

৫. প্রবাসী বাংলাদেশিদের দাখিলকৃত জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির আবেদনগুলো প্রাপ্তির পর বায়োমেট্রিক তথ্য গ্রহণসহ সাত কার্যদিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি এবং দুই কার্যদিবসের মধ্যে ডাটা আপলোড নিশ্চিত করতে হবে।

৬. প্রবাসে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন ও ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সংবিধান, নাগরিকত্ব আইন, ভোটার তালিকা আইন, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন এবং এ সংক্রান্ত সব বিধি-বিধান যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে হবে। নতুন এই পরিপত্র অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল জারিকৃত স্মারকটি বাতিল করা হলো।

চুয়াডাঙ্গায় বজ্রাঘাতে প্রাণ গেল ২ কৃষকের

চুয়াডাঙ্গায় বজ্রাঘাতে ২ কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় বজ্রাঘাতে কৃষকসহ দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১১ মে) সকালে উপজেলার পাটা চোরা ও সদর উপজেলার বেগমপুরের ঝাঁজরি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- দামুড়হুদা পাটা চোরা গ্রামের মল্লিকপাড়ার খেদের মল্লিকের ছেলে আহাম্মেদ আলী মল্লিক (৭০) ও সদরের বেগমপুর ইউনিয়নের ঝাজরী গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে রুবেল হোসেন (৩০)।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন জানান, এদিন সকালে রুবেল মাঠে কাজ করতে গিয়েছিল। বৃষ্টি ও বজ্রপাতের কারণে সে কাজ না করে মাঠ থেকে বাড়ি ফিরছিল। এসময় ঝাঁঝরি স্কুলের কাছে পৌঁছালে তার মাথায় বাজ পড়ে। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

এদিকে পাটাচোরা গ্রামের বাসিন্দা শাহিন জানান, এদিন সকালে গ্রামের ইশেরগাড়ী মাঠ থেকে কাজ শেষে আহম্মেদ মল্লিক বাড়ি ফিরছিলেন। ওই সময় বজ্রাঘাতে তিনি মারাত্বকভাবে আহত হন। তাকে দ্রুত দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়।

দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.হেলেনা আক্তার নিপা বলেন, বজ্রাঘাতপ্রাপ্ত আহম্মেদ মল্লিককে মৃত অবস্থায় এখানকার জরুরী বিভাগে আনা হয়েছিল। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার আগেই তিনি মারা যান।

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি, জাতিসংঘের সনদ ছিঁড়ে ফেললেন ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত

জাতিসংঘের সনদ ছিঁড়ে ফেললেন ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়াসহ দেশটিকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য করার পক্ষে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে শুক্রবার (১০ মে)। এ নিয়ে তীব্র ক্ষোভ ঝাড়লেন জাতিসংঘে নিযুক্ত ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদান। ভোটাভুটির পরপর সাধারণ সভাতেই জাতিসংঘ সনদ ছিঁড়ে ফেলেন তিনি।

সাধারণ সভায় ভোটাভুটিতে ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দেয় ১৪৩টি দেশ। যার মধ্যে ছিল ইসরায়েলের ‘বন্ধু’ ভারতও। অন্যদিকে ২৫টি দেশ এই ভোটদান থেকে বিরত থাকে। আমেরিকা ও ইসরাইলসহ ৯টি দেশ বিপক্ষে ভোট দেয়। কিন্তু অধিকাংশ ভোট নিয়ে প্রস্তাবটি পাস হয়ে যায়।

যার বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদান বলেন, আজকের এই দিনটা অন্যতম কালো দিন হিসাবে লেখা থাকবে। ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত এরদান এই প্রস্তাবটিকে জাতিসংঘ সনদের একটি ‘স্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে অভিহিত করেছেন। বলেছেন, এটি গত মাসে নিরাপত্তা পরিষদে মার্কিন ভেটোকে নস্যাৎ করেছে। এখানেই থেমে থাকেননি ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত। আমি একটা আয়না দেখাতে চাই আপনাদের।

জাতিসংঘের সনদ ছিঁড়ে ফেললেন ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত। ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে অনেক বড় বড় কথা বলা হয়। আজ এমন একটা দেশকে সদস্যপদের জন্য সমর্থন জানানো হল যারা সন্ত্রাসবাদকে মদত দেয়। জঙ্গিদের আশ্রয় দেয়। সন্ত্রাসবাদ নিয়ে যে সনদ তা আপনারাই আজকে ছিড়ে ফেললেন। আমি তারই প্রতিচ্ছবি।

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজও রেজ্যুলেশন পাসের নিন্দা করেছেন। একে একটি ‘অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত’ বলে বর্ণনা করেছেন, যা ‘জাতিসংঘের পক্ষপাতের দিকটি তুলে ধরেছে। জাতিসংঘে ফিলিস্তিনিদের মর্যাদা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হামাস সন্ত্রাসীদের জন্য একটি পুরষ্কার। কারণ তারা হলোকাস্টের পর থেকে ইহুদিদের ওপর সবচেয়ে বড় গণহত্যা চালিয়েছে।

 

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর বলেছেন, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এখন নিরাপত্তা পরিষদের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার জন্য অনুরোধ করবে। যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে সতর্ক করেছে, তারা সম্ভবত নিরাপত্তা পরিষদে এই ধরনের একটি অনুরোধে ভেটো দেবে। গত মাসে যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়ার বিষয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি প্রস্তাবকে বাধা দিতে তার ভেটো ক্ষমতা ব্যবহার করে।

জাতিসংঘের নথি অনুযায়ী, একটি খসড়া রেজ্যুলুশন পাস করার জন্য জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের পক্ষে কমপক্ষে নয়জন সদস্য থাকতে হবে এবং ভেটো ক্ষমতা ব্যবহার করে এর স্থায়ী সদস্যদের মধ্যে কেউ নেই। তারা হল চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য এবং আমেরিকা। সূত্র: এনডিটিভি

সর্বশেষ সংবাদ

বিদেশিদের এনআইডি করতে লাগবে না দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ
চুয়াডাঙ্গায় বজ্রাঘাতে প্রাণ গেল ২ কৃষকের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি, জাতিসংঘের সনদ ছিঁড়ে ফেললেন ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত
স্প্যান বসানো শেষ, ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর উদ্বোধন
পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে শাহবাগে চাকরির বয়স ৩৫ প্রত্যাশীদের অবরোধ
ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু হবে ১০ জুন: রেলমন্ত্রী
২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ এখন বাংলাদেশের জলসীমায়
নিজের মুখেই পিএসজি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এমবাপ্পে
মা, স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নৃশংসভাবে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা
বিয়ে না করেই দ্বিতীয়বার মা হচ্ছেন একতা কাপুর
আগামীকাল এসএসসির ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
৫০ দিন পর জেল থেকে মুক্তি কেজরিওয়াল, একনায়কতন্ত্র আটকানোর আহ্বান
থাইল্যান্ডে হিট স্ট্রোক কেড়ে নিল ৬১ প্রাণ
যাত্রী উধাও, ভাড়া না পেয়ে জ্ঞান হারালেন রিকশাচালক
শেয়ারবাজারের স্থিতিশীলতায় বড় তহবিল পাচ্ছে আইসিবি
নওগাঁয় ভুট্টাক্ষেতে পড়েছিল কৃষকের মরদেহ
৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর এখনো ভিসা হয়নি
ইসরায়েল বাহিনীর হামলায় গাজায় ৫০০ মসজিদ ধ্বংস, নিহত শতাধিক ইমাম
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ আজ
নেইমার-ক্যাসেমিরোকে বাদ দিয়েই ব্রাজিলের কোপা আমেরিকার দল