শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও ১৪০ বাংলাদেশি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও ১৪০ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও ১৪০ প্রবাসী বাংলাদেশি। এরই মধ্যে তারা বিমানে উঠেছেন। আর কয়েক ঘণ্টা পরই তারা দেশে পৌঁছবেন বলে আশা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রচেষ্টা ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় এই ১৪০ জন প্রবাসীকে দেশে ফেরানো হচ্ছে।

এর মধ্যে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় দারনা শহরে ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ছাড়াও অন্তত ২৭ জন বেনগাজির গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে আটক ছিলেন। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) মোঃ রাসেল মিয়ার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল তাদেরকে বেনগাজির বেনিনা বিমানবন্দরে বিদায় জানায়। লিবিয়ার বুরাক এয়ারের একটি ফ্লাইট (ইউজেড২২২) তাদেরকে বহন করছে।

এর আগে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েল ও বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের সহযোগিতার জন্য দূতাবাসের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। এ লক্ষ্যে রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মুহাম্মদ খায়রুল বাশার মহোদয়ের নেতৃত্বে দূতাবাসের টিম গত ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ তারিখে আল-বাইদা এবং ৩১ অক্টোবর, ২০২৩ তারিখে দারনা শহর সফর করেন। সফরকালে রাষ্ট্রদূত আল-বাইদা ও দারনা শহরে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশি নাগরিকদের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন। ওই সময় তিনি ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীদের দেশে প্রেরণসহ তাদের সার্বিক কল্যাণে দূতাবাসের প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

এছাড়াও দূতাবাসের পক্ষ থেকে দারনা ও আল-বাইদা শহরে ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীদেরকে জরুরি ওষুধসহ কয়েক দফায় ত্রাণসামগ্রী ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। তবে দারনা শহরে বন্যাকবলিত প্রবাসীদের পাসপোর্টসহ বৈধ কাগজপত্র নষ্ট হয়ে যাওয়ায় তাদের দেশে প্রত্যাবাসনে বিলম্ব হয়।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে দূতাবাসের পক্ষ থেকে দারনা শহরে ক্ষতিগ্রস্ত সকল প্রবাসীর তথ্য সংগ্রহপূর্বক তাদের অনুকূলে ট্র্যাভেল পারমিট (আউটপাস) ইস্যু করা হয়। পরবর্তীতে দূতাবাসের প্রচেষ্টায় আইওএমের নিকট তাদের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করা হয় এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে সংশ্লিষ্ট প্রবাসীর অনুকূলে বহির্গমন ভিসার ব্যবস্থা করা হয়। এছাড়াও দূতাবাসের পক্ষ থেকে লিবিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয়ের পর বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থায় গত মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) আইওএমের তত্ত্বাবধানে এসব বাংলাদেশিকে প্রাথমিকভাবে বেনগাজীতে স্থানান্তর করা হয়।

লিবিয়ায় বিপদগ্রস্তসহ বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে দেশে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে লিবিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, অভিবাসন অধিদপ্তর এবং আইওএমের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে দূতাবাস।

এরই ধারাবাহিকতায় দূতাবাসের পক্ষ থেকে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে ত্রিপলী ও বেনগাজীর ডিটেনশন সেন্টারে আটকসহ বিপদগ্রস্ত মোট ৯৭৫ জন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে প্রেরণ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশে দলটির পক্ষ থেকে ১৬ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে। শনিবার (২৮ জুন) আয়োজিত এ সমাবেশে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে ‘মহাসমাবেশের ঘোষণাপত্র’ পাঠ করেন ইসলামী আন্দোলনের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।

ঘোষণাপত্রে এই মহাসমাবেশকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ধিত অংশ’ এবং ‘আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে একটি গৌরবময় মাইলফলক’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এতে বলা হয়, স্বৈরতন্ত্র রোধ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমাদের সংস্কারমূলক প্রস্তাবনাগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে।

ঘোষণাপত্রে ইসলামী আন্দোলনের পক্ষ থেকে যে ১৬ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে, তা হলো:

১. সংবিধানে ‘আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিরূপে পুনঃস্থাপন।
২. সংসদের উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক পিআর (Proportional Representation) পদ্ধতিতে নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা।
৩. ‘জুলাই সনদের’ ঘোষণার ভিত্তিতে শোষণমুক্ত রাষ্ট্র গঠনে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা।
৪. ভবিষ্যৎ স্বৈরতন্ত্র ও দলীয় কর্তৃত্ববাদ রোধে মৌলিক রাষ্ট্রীয় সংস্কার প্রণয়ন।
৫. নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে প্রশাসনে বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী প্রভাব দূর করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা।
৬. পতিত ফ্যাসিবাদীদের বিচার এবং পালাতক অপরাধীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করা।
৭. পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনার জন্য দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ।
৮. সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও খুনখারাবি রোধে প্রশাসনের কার্যকর ও নিরপেক্ষ ভূমিকা নিশ্চিত করা।
৯. ভারতের সঙ্গে সম্পাদিত সব চুক্তি প্রকাশ এবং দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তিসমূহ বাতিল করা।
১০. জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে সব স্তরে স্থানীয় নির্বাচন সম্পন্ন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিধান নিশ্চিত করা।
১১. দুর্নীতিবাজ, ঋণখেলাপি ও সন্ত্রাসীদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা।
১২. নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন পরিবেশ গড়ে তোলা।
১৩. ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ, রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করা।
১৪. ইসলাম ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী কর্মকাণ্ডে দ্রুত ও কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ।
১৫. জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে দুর্নীতিবাজ ও চাঁদাবাজদের প্রতিহত করা।
১৬. রাষ্ট্রের সর্বস্তরে ইসলামের আলোকিত আদর্শ বাস্তবায়ন করা।

নেতারা বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায়, জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং ইসলাম ও দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় এই ১৬ দফা ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবি।

সমাবেশের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে দুপুর ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল থেকেই দেশজুড়ে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আগত নেতা-কর্মীদের ঢল নামে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। অল্প সময়েই বিশাল মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। বিভিন্ন স্লোগান, দলীয় পতাকা এবং ব্যানার-প্ল্যাকার্ড হাতে উপস্থিত নেতাকর্মীরা সরকারের প্রতি পরিবর্তনের বার্তা পৌঁছে দেন।

এই মহাসমাবেশে ইসলামী আন্দোলন একটি পরিবর্তনের প্রত্যয় ব্যক্ত করে নতুন বাংলাদেশের পথে একটি বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও স্পষ্ট করল।

Header Ad
Header Ad

নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

গ্রুপটির নামকরণ করা হয়েছে—গোয়াডা নেগেটিভ। ছবি: সংগৃহীত

রক্তের নতুন একটি গ্রুপের সন্ধান পেয়েছে ফ্রান্সের জাতীয় রক্ত সঞ্চালন সংস্থা ‘দ্য ফ্রেঞ্চ ব্লাড এস্টাবলিশমেন্ট’। ফরাসি এক নারীর শরীরে থাকা রক্তের নতুন গ্রুপটির নামকরণ করা হয়েছে—গোয়াডা নেগেটিভ।

১৫ বছর আগে সংগ্রহ করা নমুনা বিশ্লেষণ করে এই রক্তের গ্রুপের খোঁজ মিলেছে। এ মাসে ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অব ব্লাড ট্রান্সফিউশন আনুষ্ঠানিকভাবে রক্তের নতুন গ্রুপটিকে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, প্রায় ১৫ বছর আগে ক্যারিবীয় দ্বীপ গুয়াদেলুপ থেকে আসা এক ফরাসি নারীর অস্ত্রোপচারের আগে রক্ত সংগ্রহ করা হয়েছিল। সেই রক্ত পরীক্ষা করেই গোয়াডা নেগেটিভ নামের রক্তের নতুন গ্রুপের সন্ধান পাওয়া গেছে। নতুন রক্তের গ্রুপ শনাক্তের বিষয়ে দ্য ফ্রেঞ্চ ব্লাড এস্টাবলিশমেন্টের বিজ্ঞানী থিয়েরি পেয়ারার্ড জানিয়েছেন, ২০১১ সালে এক নারীর রক্তে বিরল এক অ্যান্টিবডি শনাক্ত করা হয়েছিল। সে সময় রক্তের তথ্য বিশ্লেষণ করতে বিলম্ব হয়। এরপর ২০১৯ সালে ডিএনএ সিকোয়েন্স করে বিরল জেনেটিক মিউটেশন পাওয়া যায়।

মানুষের রক্তের গ্রুপকে চারটি বিস্তৃত ভাগে ভাগ করা হয়। এসব গ্রুপের নাম এ, বি, এবি আর ও গ্রুপ। এদের পজেটিভ ও নেগেটিভ দুটি ভাগে ভাগ করা হয়। যদিও মানুষের রক্তের গ্রুপ আসলে অনেক জটিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, বিরল কোনো রোগের কারণেই সেই নারীর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। মা–বাবা উভয়ের কাছ থেকে পরিবর্তিত জিন বহন করছেন সেই নারী।

প্রথম রক্তের গ্রুপ প্রায় এক শতাব্দীর বেশি সময় আগে শনাক্ত করা হয়েছিল। জেনেটিক সিকোয়েন্সের সাম্প্রতিক অগ্রগতির ফলে নতুন ধরনের গ্রুপ আবিষ্কারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে অনেক বিরল রক্তের গ্রুপ সম্পর্কে জানা যাচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা

ছবি: সংগৃহীত

মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বজ্রযোগিনী ইউনিয়নের চূড়াইন গ্রামে এক ব্যতিক্রমী ঘটনার সাক্ষী হলো এলাকাবাসী। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আলী হোসেন মৃধা (৪৮) গোলাপ জলে গোসল করে জনসমক্ষে ঘোষণা দিলেন— তিনি রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিচ্ছেন।

শনিবার (২৮ জুন) দুপুরে নিজ বাড়ির উঠানে এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে এই ঘোষণা দেন তিনি। এই ঘোষণার মাধ্যমে একদিকে যেমন রাজনৈতিক মহলে আলোচনার জন্ম দিয়েছেন, অন্যদিকে নিজ গ্রামে নানা প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।

আলী হোসেন মৃধা ছিলেন বজ্রযোগিনী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। এর আগে তিনি ওই ওয়ার্ডের নির্বাচিত ইউপি সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। চূড়াইন গ্রামের প্রয়াত আব্দুল খালেক মৃধার সন্তান আলী হোসেন মূলত পেশায় একজন ডেকোরেটিং ব্যবসায়ী।

তিনি জানান, ২০১৬ সালে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন এবং তখনই আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কমিটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান।

গোলাপ জলে গোসল করে রাজনৈতিক জীবনের ইতি টেনে আলী হোসেন মৃধা বলেন, “আমি মূলত ব্যবসায়ী মানুষ। রাজনীতি আমাকে কখনো খুব টানেনি। তবে এলাকার মানুষের অনুরোধে ও সময়ের প্রেক্ষাপটে আমি যুক্ত হয়েছিলাম।”

তিনি আরও বলেন, “গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকারের পতনের পর আমার ভেতরে একটি পরিবর্তন আসে। আমার মনে হয়েছে, রাজনীতি আমার পথ নয়। অনেকেই পালিয়ে গেছেন, কিন্তু আমি এলাকায় থেকে গেছি। আমি কখনো দুর্নীতি বা অনিয়মে জড়াইনি।”

আলী হোসেন মৃধার ভাষায়, এটি ছিল তাঁর ‘বোধোদয়’—একটি আত্মচিন্তার ফল। তিনি স্পষ্টভাবে জানান, “আমি আর রাজনীতি করবো না। আওয়ামী লীগও করবো না। এখন থেকে শুধু ব্যবসা নিয়েই থাকতে চাই।”

স্থানীয়ভাবে এই ঘোষণা বেশ আলোড়ন তুলেছে। কেউ কেউ বলছেন, এটি হয়তো রাজনৈতিক কৌশল, আবার কেউ বলছেন এটি একজন সাধারণ কর্মীর বিবেকের জাগরণ।

অনেকেই মনে করছেন, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ব্যক্তি পর্যায়ে এমন অবস্থান নতুন আলোচনার জন্ম দিতে পারে। গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়ার ঘটনা হয়তো বিরল, কিন্তু তা কেবল এক ব্যক্তির সিদ্ধান্ত নয়—বরং এটি একটি সময়ের প্রতিচ্ছবি, যেখানে রাজনীতি নিয়ে মানুষের দ্বিধা, আস্থা ও প্রত্যাশার জায়গাগুলো স্পষ্টভাবে প্রকাশ পাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা
বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প