শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

১২ বছর কাউন্সিলরের দখলে থাকা বিশাল পুকুরটি গণপূর্তর

বরগুনা সদর হাসপাতাল সংলগ্ন ২.৭০ একর জমিতে বিশাল একটি পুকুর। পুকুরটি হাসপাতাল পুকুর নামেই বেশি পরিচিত এবং সেখানে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে মৌখিক অনুমতি নেওয়া হয়েছে দাবি করে প্রায় ১২ বছর ধরে মাছ চাষ করে আসছিলেন স্থানীয় সাবেক পৌর কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম স্বপন।

অবশেষে জানা গেছে, বিশাল এই পুকুরটি বরগুনা সদর হাসপাতালেরই না, এটি গণপূর্ত বিভাগের। কাউন্সিলর স্বপন গণপূর্ত বিভাগের অনুমিতি ছাড়াই প্রায় ১২ বছর এটি দখলে রেখেছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি সেখানে দখলদার উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করে পুকুরটি দখলে নিতে সক্ষম হয়েছে গণপূর্ত বিভাগ এবং খুব দ্রুতই এটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

শুক্রবার (২৪ মার্চ) বিকালে বরগুনা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুব্রত বিশ্বাস এ সব তথ্য জানান। সুব্রত বিশ্বাস বলেন, বরগুনা সদরের ২৭ নং কড়ইতলা মৌজার এল.এ কেস নং ৪৮/৬১-৬২ এর মধ্যমে বরগুনা গণপূর্ত বিভাগের অনুকূলে ২২৫.৮৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়।

গেজেট ভুক্ত ওই জমির আওতাধীন ২.৭০ একর জমির উপরিস্থিত একটি বিশাল পুকুর গণপূর্তর অনুমতি ছাড়াই দখল করে মাছ চাষ করে আসছিলেন সাবেক কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম স্বপন। এনিয়ে আদালত পর্যন্ত গড়ানোর অবশেষে আদালতের আদেশে এবং জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় ২৩ মার্চ এক উচ্ছেদ অভিযানের মাধ্যমে এটির দখল উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।

তিনি আরও বলেন, উচ্ছেদ অভিযানের মাধ্যমে পুকুরে মাছ কাউন্সিলরকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরে পুকুরটি গণপূর্তর উল্লেখ করে সামনে নোটিশ টানানো হয়েছে। খুব শীঘ্রই পুকুরটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এদিকে এ বিষয় সাবেক পৌর কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম স্বপনের মোবাইল ফোনে কল করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

তবে ২৩ মার্চ বরগুনা গণপূর্তকে কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম স্বপন একটি লিখিত অঙ্গিকার নামা প্রদান করেছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী সুব্রত বিশ্বাস। অঙ্গিকার নামায় আমিনুল ইসলাম স্বপন বলেন, আমি পুকুর থেকে সব মাছ ধরে নিতে পেরেছি। এখন থেকে এ পুকুরে আমার কোন দাবি দাওয়া নাই এবং আমি কোন মামলা মোকদ্দমায়ও আর জড়াব না।
এএজেড

Header Ad

উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারী : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম উদ্যোক্তাদের দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারী উল্লেখ করে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের যে অর্থনৈতিক উন্নতি হয়েছে উদ্যোক্তারাই পারে তাকে শক্তিশালী ভিতের উপর প্রতিষ্ঠিত করতে। কারণ উদ্যোক্তারা শুধু নিজে স্বাবলম্বী হয় না তারা সমাজের আরো দশজনকে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয়।

এ প্রসঙ্গে সুপার পাওয়ার আমেরিকার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, গুগল, ফেসবুক, মাইক্রোসফট ও টেসলার মত প্রতিষ্ঠানগুলোর উদ্যোক্তারা ছিল বলেই আজ সারাবিশ্বে আমেরিকা নেতৃত্ব করতে পারছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত হতে হলে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদেরও বিভিন্ন নতুন নতুন ধ্যান-ধারণা নিয়ে কাজ করে সেগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন করতে হবে।

তিনি আজ শনিবার (৪ মে) ঢাকার কৃষিবিদ ইন্সটিটিউটে ‘নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন’ এর ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও উদ্যোক্তা মহাসম্মেলন এবং ৬৪ জেলার বিখ্যাত খাবার ও পণ্য মেলা-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, এমপি, ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন, এমপি, জারা মাহবুব, এমপি, আমেরিকান এম্বেসির ইকোনমিক ইউনিট চিফ জোসেফ গিবলিন, গ্রামীণ ফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান, স্টার্টআপ বাংলাদেশ ম্যানেজিং ডিরেক্টর সামি আহমেদ।

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী অর্থনৈতিক বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা উল্লেখ করে বলেন, একসময়ের খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশ আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে খাদ্যের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বিএনপি আমলে বিদ্যুৎ উৎপাদন মাত্র ১৬০০ মেগাওয়াট ছিল, বর্তমানে বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিক এর মাধ্যমে দেশের প্রান্তিক মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছে সরকার। এ ধরনের বিভিন্ন উদ্যোগ টেকসই করার জন্য অর্থনৈতিকভাবে আমাদেরকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

মন্ত্রী ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার যে বিশাল তরুণ-তরুণী জনগোষ্ঠী রয়েছে তাদের কর্মক্ষমতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আমাদের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।

মো. তাজুল ইসলাম নিজের ব্যবসায়িক জীবনের শুরুর দিকের স্মৃতিচারণ করে এ সময় উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, উদ্যোক্তা হতে গেলে সবচেয়ে বড় যে গুণাবলী নিজের মধ্যে ধারণ করতে হবে তা হচ্ছে আত্মবিশ্বাস এবং কোন বাধাতেই হাল না ছেড়ে দেওয়ার মনোবৃত্তি। উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের ব্যবসা দাড় করাতে গেলে নানা রকমের প্রতিবন্ধকতা আসবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সামনে এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ় বিশ্বাসই একজন উদ্যোক্তার অন্যতম পুঁজি যা তাকে কখনোই পরাজিত হতে দিবে না। এ সময় মন্ত্রী তরুণ উদ্যোক্তারা তাদের প্রাণচাঞ্চল্য, কর্মস্পৃহা এবং জীবনী শক্তি দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, "নিজের বলার মতো একটা গল্প" ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশের ৬৪ জেলা, ৪৯২ টি উপজেলা ও ৫০টি দেশ থেকে সাড়ে ১২ লাখ তরুণ-তরুণীকে টানা ৯০ দিন ব্যাপী ২৬টি ব্যাচে অনলাইনে উদ্যোক্তা তৈরির কর্মশালার টানা ২৩০০ তম দিন উপলক্ষ্যে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।

টানা ৬ দিন হতে পারে ঝড়বৃষ্টি জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়বৃষ্টি। আগামী সোমবার থেকে শুরু হবে এ ঝড়বৃষ্টি। কয়েক দিনের বৃষ্টির পর কমে যেতে পারে তাপপ্রবাহ।

আজ শনিবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়া পরিস্থিতির পূর্বাভাস দেয়। সেখানে এ সব তথ্য জানানো হয়।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

তাপপ্রবাহের বিষয়ে বলা হয়, পাবনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও বাগেরহাট জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। চাঁদপুর, মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, রংপুর ও বরিশাল বিভাগ এবং খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, আগামী সোমবার (৬ মে) থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝড়বৃষ্টি শুরু হতে পারে। এ অবস্থা হয়তো ছয় দিন থাকতে পারে।

সেই ভাইরাল নেতা পাকিস্তান জামায়াতের আমির নির্বাচিত

ছবি: সংগৃহীত

গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে হাফিজ নাইমুর রহমানকে জয়ী ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। তখন তিনি এই বিজয় মেনে নেননি। তিনি বলেন, আমি অত ভোট পাইনি যে আমাকে বিজয়ী ঘোষণা করতে হবে। বরং তিনি পিটিআই-সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীকে আসনটি ছেড়ে দেন। তিনি বলেন আসলে বিজয়ী হয়েছে পিটিআই-সমর্থিত প্রার্থী। এর পর পাকিস্তানসহ উপমহাদেশ জুড়ে তার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। তার সততার প্রসংশা করেন অনেকে।

সেই হাফিজ নাইমুর রহমান পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর নতুন আমির নির্বাচিত হয়েছেন। দলটির ষষ্ট আমির হিসেবে বৃহস্পতিবার তিনি নির্বাচিত হন বলে সংগঠনের এক্স অ্যাকাউন্টে বলা হয়েছে।

এতে বলা হয়, তিনি ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন। ইতোপূর্বে তিনি দলটির করাচি শাখা আমির ছিলেন।

হাফিজ নাইম হলেন পাকিস্তান জামায়াতের ষষ্ট আমির। ইতোপূর্বে মাওলানা আবুল আ'লা মওদুদি (১৯৪১-৭২), মিয়া তোফায়েল মোহাম্মদ (১৯৭২-৮৭), কাজি হোসাইন আহমদ (১৯৮৭-২০০৮), মনোয়ার হাসান (২০০৮-২০১৩) এবং সিরাজুল হক (২০১৩-২০২৪) পাকিস্তান জামায়াতের আমির হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

হাফিস নাইমের পূর্বসূরি সিরাজুল হক গত ৮ ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে খারাপ ফলাফলের পর পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে তা দলটি গ্রহণ করেনি।

নতুন আমির নির্বাচনের পর সিরাজুল হক তার সাফল্য কামনা করেন। পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ড. আরিফ আলভিও জামায়াতে ইসলামির নতুন আমিরের সাফল্য কামনা করেছেন।

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের নেতা আসাদ কায়সার অভিনন্দন বার্তায় বলেন, 'পাকিস্তানের রাজনীতিতে নাইমুর রহমান একজন ইতিবাচক মুখ। তিনি ক্ষমতার বদলে মূল্যবোধ ও নীতিবোধের রাজনীতি করেন।'

তিনি বলেন, 'জামায়াতে ইসলামি সাংবিধানিক শ্রেষ্ঠত্ব এবং আইনের শাসনের জন্য লড়াইয়ে আমাদের প্রধান মিত্র। আমি আশা করি নাইমুর রহমানের নেতৃত্বে পিটিআই এবং জেআইয়ের নেতৃত্বের মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদার হবে।'

হাফিস নাইম ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদে জয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু পরে এই যুক্তিতে আসনটি ছেড়ে দেয়ার ঘোষণা দেন যে এতে আসলে জয়ী হয়েছিলেন পিটিআই-সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী। তিনি নির্বাচনে কারচুপির বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করেন।

তিনি বলেছিলেন, ‌'আমাদের ভোট নয়, এমন একটি সিঙ্গেল ভোটও আমি চাই না। আর আমাদের পক্ষে পড়েছে, এমন একটি সিঙ্গেল ভোটও আমি ছেড়ে দিতে চাই না।'

জামায়াতে ইসলামির নির্বাচন কমিশনের সভাপতি রশিদ নাসিম লাহোরে এক সংবাদ সম্মেলন করেও ফলাফল ঘোষণা করেন। তিনি জানান, তিনজন প্রার্থীর মধ্য থেকে সদস্যরা তাকে নির্বাচিত করেছেন। তিনি বলেন, ভোটারের উপস্থিতি ছিল ৮২ ভাগ।

তার এই ঘোষণা সত্ত্বেও পাকিস্তান নির্বাচন কমিশন তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করে।

গত বছর হাফিজ নাইম করাচির মেয়র পদে পিপিপির মর্তুজা ওয়াহাবের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। ওয়াহাব ১৭৩ ভোট পেয়ে জয়ী হন। হাফিজ পেয়েছিলেন ১৬০ ভোট।

হাফিস নাইম এনইডি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি নিয়েছেন। তিনি করাচি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামের ইতিহাসের ওপর মাস্টার্স ডিগ্রি নেন। তিনি পরিবেশবাদী হিসেবেও পরিচয় দিয়ে থাকেন। তিনি জামায়াতে ইসলামির ছাত্র সংগঠন জমিয়তে তালেবার (আইজেটি) সভাপতি ছিলেন দুবার।

তিনি ২০০০ সালে জামায়াতের রুকন হন। আর ২০১৩ সালের অক্টোবরে জামায়াতের করাচি শাখার আমির হন। সূত্র : ডন, পাকিস্তান টুডে

সর্বশেষ সংবাদ

উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারী : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
টানা ৬ দিন হতে পারে ঝড়বৃষ্টি জানাল আবহাওয়া অফিস
সেই ভাইরাল নেতা পাকিস্তান জামায়াতের আমির নির্বাচিত
টানা ৮ দফা কমার পর বাড়ল স্বর্ণের দাম
দিয়াবাড়ির লেক থেকে ২ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীবাসীর জন্য সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
মক্কায় প্রবেশে আজ থেকে কঠোর বিধি-নিষেধ
‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতলেন মিথিলা
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বগুড়ার আলু ঘাঁটি উৎসব
টাঙ্গাইলে পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ২২ জন আহত
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছর কারাদণ্ড
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মসূচি ঘোষণা
দুবাইয়ের ‘গোল্ডেন ভিসা’ পেলেন শাকিব খান
সুন্দরবনের গহীনে ভয়াবহ আগুন, ছড়িয়েছে দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে
স্কুলে দেরি করে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?
আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য
যারা সরকার পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
খাবারে নেশা দ্রব্য মিশিয়ে শিক্ষকের বাসায় চুরি
একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী