মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫ | ৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মনোবাসনা পূরণে ‘ডুবের মেলায়’ পুণ্যস্নান! (ভিডিও)

বংশাই নদীতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ডুবের মেলা। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সৈয়দামপুর গ্রাম। গ্রামের বুক চিরে বয়ে যাওয়া বংশাই নদীতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল “ডুবের মেলা”। এ মেলার রয়েছে সুদীর্ঘ ইতিহাস।

গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী ডুবের মেলা যুগ যুগ ধরে পালিত হচ্ছে। প্রতি বছর মাঘী পূর্ণিমায় অনুষ্ঠিত এ মেলার সময় বংশাইয়ে পূণ্যস্নান করলে পাপমোচন হয় বলে বিশ্বাস করেন স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।

মেলায় জেলার দূর দূরান্ত থেকে আগত জনগণ পূজা ও স্নান পর্বে অংশগ্রহণ করে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে স্নান উৎসব। নারী-পুরুষ ও কিশোর-কিশোরী ম্নান উৎসবে অংশ নেন। তারা জমির আইল ধরে ডুবের মেলায় আসেন।

স্নান উৎসবে অংশ নেওয়া পূণ্যার্থীরা বলেন, গঙ্গাস্নান করলে সারা বছরের পাপ মোচন হয়। মনের আশা ও বাসনা পূরণ হয়। এই স্নানে অংশ নিলে পুণ্য মিলে। দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন এসে গঙ্গাস্নানে অংশ নিয়ে তাদের মনের বাসনা পূরণ করে।

এই মেলা ব্রিটিশ শাসনামলে ভক্ত সাধু নামে খ্যাত এই সন্যাসীর (মাদব ঠাকুর) মূর্তি প্রতিস্থাপন করে পূজা অর্চনা শুরু করেন। এই পূজা উপলক্ষে তখন থেকে গঙ্গাস্নান ও মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। তখন থেকে এটা ডুবের মেলা নামে পরিচিত। ডুবের মেলায় সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ম্নান উৎসব চলে। নারী-পুরুষ ও কিশোর-কিশোরী ম্নান উৎসবে অংশ নেন।

স্নানে অংশ গ্রহণ করতে আসা আরতি রায় বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মনে করে যে আজকে এই মাঘীপূর্ণিমার তিথিতে উত্তর বাহিত জলে স্নান করলে সাড়া বছরের পাপ মোচন হয়। অনেকের মনে আশা থাকে যে স্নান করলে তাদের মনের আশা পূরণ হয়। যাদের ছেলে-মেয়ে হয় না তারা এখানে এসে স্নান করে। একেক জনে একক রকমের বাসনা নিয়ে এসে স্নান করে।

পুরোহিত রবিন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, পূর্ব পুরুষ থেকে এই গঙ্গাস্নান শুরু হয়েছে। এই গঙ্গাস্নানকে বলে মাঘীপূর্ণিমার গঙ্গাস্নান। ১৫-২০ জন পুরোহিত এই গঙ্গাস্নানে এসেছে। দূর-দুরান্ত থেকে লোকজন এসেছেন গঙ্গাস্নানে অংশ গ্রহণ করে। পূণ্যার্থীরা তাদের মনের বাসনা নিয়ে এখানে আসেন। তারা ডুব দিলে তাদের মনের বাসনা পূর্ণ হয়।

কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শামীম আল মামুন বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মাঘী পূর্ণিমায় ডুবের মেলা পালন করে থাকেন। পূর্বপুরুষ থেকেই এই মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মেলা দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক মানুষ আসেন।

 

 

Header Ad
Header Ad

পারভেজ হত্যায় ‘সম্পৃক্ত’ সেই দুই ছাত্রী সাময়িক বহিষ্কার

ছবি: সংগৃহীত

প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই নারী শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স। একই সঙ্গে পারভেজের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

সাময়িক বহিষ্কৃত দুই শিক্ষার্থী হলেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ফাতেমা তাহসিন ঐশী (আইডি নম্বর ২৪১০৫০০১৩) এবং ইংরেজি বিভাগের ফারিয়া হক টিনা (আইডি নম্বর ২৪১০৪০০৪৮)।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী খন্দকার এ তথ্য জানান। এর আগে সোমবার (২১ এপ্রিল) দুই শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করে চিঠি ইস্যু করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অপ্রত্যাশিত এ ঘটনার প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সমন্বয়ে একটি অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্তের প্রাথমিক পর্যায়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর সম্পৃক্ততার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেজন্য তাদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।

রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী খন্দকার জানান, প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি চিঠির মাধ্যমে অভিযুক্ত দুই ছাত্রী সম্পর্কে জানতে চেয়েছিল। এরপর প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে আমরা তাদের সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, তদন্ত চলাকালে প্রক্টোরিয়াল কমিটির সদস্যরা বহিষ্কৃত দুই শিক্ষার্থীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও সফল হননি। ফলে তাদের সরাসরি কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বাহ্যিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এবং তদন্তের স্বার্থে পুলিশি প্রতিবেদন বা চূড়ান্ত তদন্ত রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত তাদের ছাত্রত্ব সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে।

কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের ছাত্রত্ব স্থায়ীভাবে বাতিলসহ প্রয়োজনীয় কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এর পাশাপাশি তদন্ত প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সব তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স।

এর আগে প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. রায়হানা বেগম জানান, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপাচার্য বলেন, পারভেজের পরিবারের পাশে থাকবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

তিনি আরও বলেন, পারভেজ হত্যায় যে দুই নারী শিক্ষার্থীর সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে, তারা ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের শিক্ষার্থী। ব্যবস্থা নিতে ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য বরাবর চিঠি দিয়েছে প্রাইমএশিয়া কর্তৃপক্ষ। যে তিন শিক্ষার্থীর সম্পৃক্ততা মিলেছে, তাদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বার্নলির মাঠে বর্ণবাদী আচরণের শিকার হলেন হামজা

টার্ফ মুরে বার্নলির সমর্থকরা বর্ণবাদী আচরণের শিকার বানিয়েছেন হামজা চৌধুরীকে। ছবি: সংগৃহীত

প্রিমিয়ার লিগে সরাসরি উন্নীত হওয়ার স্বপ্ন সোমবার রাতে শেষ হয়ে গেছে শেফিল্ড ইউনাইটেডের। তবে এই ম্যাচ শেষে ঘটে গেছে অপ্রীতিকর ঘটনা। টার্ফ মুরে বার্নলির সমর্থকরা বর্ণবাদী আচরণের শিকার বানিয়েছেন হামজা চৌধুরীকে।

জয়ের পর বার্নলি ভক্তরা মাঠে ঢুকে উদযাপন শুরু করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। খেলায় পুরো ৯০ মিনিট খেলা বাংলাদেশি মিডফিল্ডার হামজা চৌধুরীর দিকে এগিয়ে যান একাধিক দর্শক। এক পর্যায়ে একজন সমর্থকের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এরপর তাকে ক্লাব কর্মকর্তারা ও নিরাপত্তাকর্মীরা টানাহেঁচড়া করে টানেলে নিয়ে যান।

হামজার অভিযোগ, বার্নলি ভক্তদের কাছ থেকে তিনি বর্ণবাদী গালিগালাজের শিকার হয়েছেন। স্কাই স্পোর্টসের ফুটেজে দেখা যায়, এক পুলিশ কর্মকর্তা তাকে সরিয়ে দিচ্ছেন এবং পরে তাকে টানেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

ম্যাচ শেষে শেফিল্ড ইউনাইটেডের কোচ ক্রিস ওয়াইল্ডার বলেন, ‘আমরা রেফারিকে আগেই বলেছিলাম যে ম্যাচ শেষে আমাদের চারপাশে নিরাপত্তাকর্মী থাকবে। কিন্তু তারা যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল। তারা সেখানে একেবারেই ছিলেন না।’

হামজা বা শেফিল্ডের অন্য খেলোয়াড়দেরকে কী বলেছিলেন মাঠে নেমে আসা বার্নলি সমর্থকরা? তা পরিষ্কার না জানলেও ওয়াইল্ডার জানালেন, তারা খুব প্রীতিকর কিছু বলতে আসেননি সেখানে। তিনি বলেন, ‘শেষদিকে খুব ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। লোকজন এসে যা খুশি বলছিল, করছিল। কেউ এসে হাত মেলানোর জন্য আসেনি, এটুকু বলতে পারি।’

ওয়াইল্ডার বলেন, ‘দর্শকদের আবেগ বোঝা যায়। কিন্তু আমাদের ক্লাব ও নিরাপত্তা কর্মীরা আমাদের রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে। রেফারিকেও বলেছি বিষয়টা। যখন ৪০-৫০ জন লোক তোমার দিকে ধেয়ে আসে, তখন মাঠ থেকে বেরিয়ে আসা সহজ নয়।’

শেফিল্ড ইউনাইটেড ইতিমধ্যেই এই মৌসুমে খেলোয়াড়দের নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ার কারণে কয়েকবার জরিমানার মুখে পড়েছে। এখন দেখা হবে, রেফারি তার রিপোর্টে এই ঘটনাটি উল্লেখ করেন কিনা। করলে, ক্লাবটি ঘটনার জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তার অভাবকে দায়ী করতে পারে।

Header Ad
Header Ad

আমরণ অনশন অব্যাহত রেখেছেন কুয়েট শিক্ষার্থীরা

ছবি: সংগৃহীত

আমরণ অনশন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩২ জন ছাত্র। উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে সোমবার বিকেল ৪টা থেকে ক্যাম্পাসের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের বারান্দায় এ কর্মসূচি শুরু করেন তারা। রাতভর সেখানেই ছিলেন এবং মঙ্গলবার সকালেও সেখানে রয়েছেন।

সকালে স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে গিয়ে দেখা যায়, ৩২ জন ছাত্র মেঝেতে তোষক বিছিয়ে কেউ বসে আছেন, কেউ শুয়ে আছেন। পাশে কয়েকটি স্ট্যান্ড ফ্যান রয়েছে। রাতে কিছু খাননি বলে জানান তারা। তাদের পাশে সেন্টারের সামনে কুয়েটের একটি অ্যাম্বুলেন্স রাখা আছে।

অনশনরত শিক্ষার্থী রাহাত, তৌফিক, গালিব, মহিবুজ্জামান উপল ও ওবায়দুল্লাহ বলেন, উপাচার্যকে অপসারণ না করা পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। প্রয়োজনে জীবন দেবেন। প্রশ্ন রেখে তারা বলেন, ‘৩২ জন শিক্ষার্থীর জীবনের চেয়ে কি উপাচার্যের চেয়ার বড়?’

শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদলের নেতাকর্মী ও বহিরাগতরা হামলা করলেও কুয়েট প্রশাসন নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। হামলাকারীদের নাম উল্লেখ না করে অজ্ঞাত পরিচয় লোকজনের বিরুদ্ধে দায়সারা একটি মামলা করেছে কুয়েট প্রশাসন। হামলার ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

তারা বলেন, ‘কিছুদিন আগে বহিরাগত একজন বাদী হয়ে ২২ জন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। কুয়েট কর্তৃপক্ষ ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে। এর মধ্যে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীও রয়েছে। উপাচার্যের কাছে বারবার দাবি জানালেও তিনি শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করেননি।’

শিক্ষার্থীরা বলেন, তারা গত ১৩ এপ্রিল ক্যাম্পাসে ঢুকে হল খুলে দেওয়ার জন্য দাবি জানিয়েছিলেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাদের আহ্বানে সাড়া দেয়নি। ২ রাত তারা খোলা আকাশের নিচে থাকার পর ১৫ এপ্রিল তালা ভেঙে হলে ঢোকেন। কিন্তু হলে খাবার, পানি ও ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয়নি। অন্তর্বতী সরকারের কেউ তাদের দাবি পূরণের উদ্যোগ নেয়নি। তাই তারা আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনে বাধ্য হয়েছেন।

এ ব্যাপারে কুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদেরকে ২ বার বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনঢ় রয়েছে। আবারও শিক্ষার্থীদের কাছে গিয়ে কর্মসূচি প্রত্যাহার করার ব্যাপারে কথা বলব।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পারভেজ হত্যায় ‘সম্পৃক্ত’ সেই দুই ছাত্রী সাময়িক বহিষ্কার
বার্নলির মাঠে বর্ণবাদী আচরণের শিকার হলেন হামজা
আমরণ অনশন অব্যাহত রেখেছেন কুয়েট শিক্ষার্থীরা
পদ পেতে ‘স্ত্রীকে তালাক’, ছাত্রদল নেতাকে অব্যাহতি
রেলওয়ের ৫১৬ পদের নিয়োগ পরীক্ষা মে মাসে, নম্বর-সিলেবাস প্রকাশ
দুপুরে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মামলা
ঢাকার দুই সিটি একীভূত করার প্রস্তাব
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার