বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

শূন্য ইউনিটের বিদ্যুৎ বিল ৪০ হাজার টাকা!

টাঙ্গাইলে গ্রাহকের ঘাড়ে ভূতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের বোঝা, আকাশ-পাতাল গড়মিল! (ভিডিও)

ভুক্তভোগী বিদ্যুৎ গ্রাহকরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ অফিস ও তাদের মিটার রিডিং কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে বিলে আকাশ-পাতাল গরমিল, মিটার ও ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ গ্রাহকদের। এসব অনিয়ম যেন এখানে নিয়মে পরিণত হয়েছে।

এই বিদ্যুৎ বিভাগ মিটার না দেখেই ইচ্ছে মত বিল করছে। এতে ৪ হাজার থেকে ১৬  হাজার ইউনিট পর্যন্ত গরমিল দেখা গেছে বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের। এমন ভূতুড়ে বিলের বোঝা ও বিদ্যুৎ বিভাগের বেপরোয়া অসহায় সেচ পাম্পের গ্রাহকরা।

এদিকে কয়েক সপ্তাহ আগে সেচ পাম্প মালিকদেরকে বকেয়া বিদ্যুৎ পরিশোধের নোটিশ প্রদান করেছেন ঘাটাইল বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ (বিউবো)। এতে ৭ দিনের মধ্যে বকেয়া বিদ্যুৎ পরিশোধ করতে বলা হয়। অন্যথায় গ্রাহকদের মামলা দেওয়ার ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে। মিটার রিডারদের এই ভূতুড়ে বিল ও অনিয়ম বন্ধে বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার পাননি ভুক্তভোগী গ্রাহকরা।

জানা যায়, উপজেলার দিঘলকান্দি ইউনিয়নের দিঘলকান্দি আনার গ্রামে ১৫ থেকে ১৬টি সেচপাম্প রয়েছে। গ্রাহকরা বছরে ২ বার বিল প্রদান করে থাকেন। সর্বশেষ চলতি বছরের মে মাসে সেচ গ্রাহকরা তাদের সেচপাম্পের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছেন। কিন্তু তারপরেও এসব অনেক গ্রাহকদেরকে শূন্য ইউনিটের বিল দেখিয়ে ১৮ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত বিল করেছেন বিদ্যুৎ বিভাগ।

উপজেলা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ জানায়, উপজেলায় মোট ৪৭ হাজার ৪২১ জন গ্রাহক। তারমধ্যে প্রিপেইড মিটার ২৩ হাজার এবং ডিজিটাল মিটার ২৪ হাজার ৪২১টি এবং সেচ পাম্প রয়েছে ৯০৩টি।

ভূতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের ভুক্তভোগী মোকছেদ আলী বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আমরা সেচ পাম্পের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছি। তারপরেও শূন্য ইউনিটের ৩৯ হাজার ২৮১ টাকার বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে ধরিয়ে দিয়েছে এবং ৭ দিনের মধ্যে বিল পরিশোধ করতে বলা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বিল না দিলে মামলা দিবে বলে জানিয়েছে। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন দুর্নীতি করতে এমন হয়রানিতে ফেলেছেন।

দেলোয়ার হোসেন বলেন, মিটার রিডিংয়ের কয়েক হাজার গরমিল রয়েছে বিলের কাগজের সঙ্গে। বিদ্যুৎ অফিসের কাছে আমরা টাকা পাওনা রয়েছে। বিল পরিশোধ করার পরেও উল্টো বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন অন্যায়ভাবে ভুয়া বিল এবং তারা যা ইচ্ছে তাই করছেন। প্রতিকার চাওয়ার জায়গা নেই।

ভুক্তভোগী সজিব বলেন, বিদ্যুৎ বিলের কাগজের সাথে মিটার রিডিংয়ের সাথে কোনো মিল নেই। এখনো বিদ্যুৎ অফিসের কাছে ১৬ হাজার ইউনিটের বেশি পাওনা রয়েছি। অথচ আমাকেও ভুয়া বিল ধরিয়ে দিয়েছেন। এর বিচার কোথায় দিব, বিদ্যুৎ অফিসে প্রতিকার চাইলে তারা বলে বিল পরিশোধ করতেই হবে, না হলে মামলা হবে।

আরেক ভুক্তভোগী তোরাব আলী বলেন, রিডিংম্যানরা কখনোই মিটার দেখে বিল করে না। ঘরে বসে মনগড়া ইউনিট বসিয়ে বিল করে। যার খেসারত আমরা সেচপাম্প মালিকরা দিচ্ছি। পাশাপাশি আমাদের অনেকের মিটারও ভেঙে ফেলা হয়েছে। তাছাড়াও মিটার বাণিজ্য তো করছেই। ঘাটাইলের এই বিদ্যুৎ অফিস দুর্নীতি, অনিয়ম ও ঘুষের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। আমাদের দাবি এই ভুয়া বিল থেকে মুক্ত করা হোক।

এ ব্যাপারে ঘাটাইল বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ (বিউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিচ্ছিন্ন কিছু থাকতে পারে। কারণ অনেক গ্রাহক। বিষয়টা হলো আমাদের কাছে যারা অভিযোগ দিয়েছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাছাড়া কারো বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী

বক্তব্য রাখছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন- শেখ হাসিনার পতন ন্যায়ের কাছে অন্যায়ের পতন। শেখ হাসিনার পতনে রাজনৈতিক দলের শ্রম ও ঘাম আছে। শেখ হাসিনার পতনে যারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন করেছেন তাদের ভূমিকা আছে। আল্লাহর রহমতে দেশের জনগণের দ্বারা শেখ হাসিনার পতন হয়েছে। আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও গুরুতর পতন হবে। অন্য কেউ যদি করেন তারও হবে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলা পরিষদ হলরুমে স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকীর স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন- বঙ্গবন্ধুকে কেউ ভাঙতে ও মুছতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধকে ভাঙতে ও মুছতে পারবে না। স্বাধীনতাকেও ভাঙতে ও মুছতে পারবে না। তাই স্বাধীনতা অক্ষয় ও অমর। বঙ্গবন্ধুও তেমন অক্ষয় ও অমর।

কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমি কিন্তু আওয়ামী লীগদের দাওয়াত করতে বলেছিলাম। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে। মানুষের অন্তরে তো বঙ্গবন্ধু নিষিদ্ধ না। মাওলানা ভাসানী ও বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ তো নিষিদ্ধ না। নিষিদ্ধ আইনের ধারা হতে পারে। মানুষের অন্তরের ধারা না।

তিনি আরও বলেন- স্বাধীনতা আমাদের, স্বাধীনতা বাংলাদেশের। স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ-বিএনপির না। অধ্যাপক ইউনুস ও এনসিপিদের না। স্বাধীনতা এ দেশের মানুষের স্বাধীনতা। সে জন্য এই স্বাধীনতার প্রতি যারাই হস্তক্ষেপ করবে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। অন্যকে শিকার করতে হবে। বিরোধীকে সম্মান দিতে হবে। চোর ও ডাকাতকে ইচ্ছে হলেই মেরে ফেললাম এটা চলবে না। তাকেও আইনের আশ্রয় দিতে হবে।

এ সময় সখীপুর উপজেলা শাখার কৃষক শ্রমিক জনতালীগের সভাপতি আব্দুস সবুর খানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন- সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, বিশেষ অতিথি ছিলেন- কৃষক শ্রমিক জনতালীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার, উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোহাম্মদ হাবীব, কালিহাতী উপজেলার পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, সখীপুর উপজেলা শাখার কৃষক শ্রমিক জনতালীগের সাধারণ সম্পাদক সানোয়ার হোসেন সজীব প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ বলেছেন, ‘আমরা কোনো জোট গঠন করছি না।’ সম্প্রতি চীনের কুনমিংয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বাংলাদেশ, চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় একটি জোট গঠন হয়েছে বলে খবরের প্রেক্ষিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগে বাংলাদেশ চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গঠন করছে কি না— জানতে চাওয়া হয় উপদেষ্টার কাছে। জবাবে তিনি বলেন, আমরা কোনো জোট গঠন করছি না। মূলত, উদ্যোগটি চীনের এবং এটি একেবারেই অফিসিয়াল পর্যায়ে, রাজনৈতিক কোনো পর্যায়ে না।

তৌহিদ হোসেন বলেন, ওখানে একটা প্রদর্শনী হচ্ছিল, সেখানে সাইডলাইনে তিন দেশের পররাষ্ট্রসচিব বসে আলাপ-আলোচনা করেছি। আলাপ-আলোচনা পুরোপুরি ছিল কানেক্টিভিটি, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি; এগুলো নিয়ে। আপনারা জোট গঠনের যে কথা বলছেন, এ ধরনের কোনো কিছু ছিল না। এটা নিতান্তই একটি প্র্যাকটিক্যাল সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টির ব্যাপার। আমরা মনে হয় না, এটা নিয়ে আর কোনো কিছু হতে দেওয়া উচিত।

কুনমিংয়ের ওই বৈঠকে তিন পক্ষের সহযোগিতা বাস্তবায়নে একটি জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ (জেডব্লিউজি) গঠনের কথা এসেছে চীন ও পাকিস্তানের দিক থেকে। বৈঠকটি নিয়ে তিন দেশের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও মিল ছিল না। তাহলে বাংলাদেশ জোট গঠনের কথা ডিনাই করছে কি না—

এমন প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, কোনোটিই ডিনাই করার প্রয়োজন নেই। আমরা আমাদের যেটুকু উল্লেখ করেছি, এটাতে বোঝা যায় এটাতে স্ট্রাকচারাল বড়সড় কোনো ব্যাপার ছিল না। প্রত্যেকটা দেশ নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখেছে। আমরাও তাই করেছি। যদি ভবিষ্যতে কোনো অগ্রগতি হয় তখন আপনারা জানতে পারবেন।

ত্রিপক্ষীয় যে জোট গঠনের কথা আসছে এটা তৃতীয় কোনো দেশকে লক্ষ্য করে করা হচ্ছে কি না— জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, অবশ্যই নয়। এটা আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিতে পারি। টার্গেট করার বিষয় এখানে নেই। এরকম আরও কোনো দেশ যদি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক করতে চায় আমি তো কোনো সমস্যা দেখি না। সেটাও আমি করতে রাজি।

তিনি বলেন, ধরুন ভারত যদি করতে চায় কানেক্টিভিটি নিয়ে, নেপাল বা অন্য কোনো দেশকে নিয়ে, আমরা রাজি আছি। এটা হলে আমি কালকেই করতে রাজি। যেহেতু চীন ও পাকিস্তান ছিল যার কারণে হয়তো আপনারা মনে করছেন হঠাৎ করে কেন হলো। এটাকে খুব বেশি স্পেকুলেট করার সুযোগ নেই।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা হারানোর পর, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্য এবং আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট রাজনীতিবিদদের নামে নামকরণ করা মোট ৯৭৭টি স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর মধ্যে বেশিরভাগ নাম পরিবর্তনের কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত ১৬ বছরে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো, যেমন সেনানিবাস, বিমানঘাঁটি, নৌবাহিনীর জাহাজ, মেগা সেতু, মহাসড়ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, গবেষণা কেন্দ্রসহ বিভিন্ন স্থাপনার নাম শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও দলীয় নেতাদের নামে রাখা হয়েছিল।

বর্তমানে নতুন সরকার ওইসব স্থাপনাকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখতে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদের ওপর নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে এসব নাম পুনর্নির্ধারণের কাজ শুরু করেছে। ইতিমধ্যে অধিকাংশ স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে বলে জানানো হয়। বাকি যেসব প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন বাকি রয়েছে, সেগুলোর প্রক্রিয়া চলমান।

তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি
রংপুরে চিকিৎসা অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু, হাসপাতালকে ২ লাখ জরিমানা
টাঙ্গুয়ার হাওরে গাঁজা সেবন দায়ে ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড
৮৩ লাখ মাদকাসক্ত দেশে, গাঁজা সেবনকারী সবচেয়ে বেশি
নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ