বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় সুনাম হারাচ্ছে যশোর জেনারেল হাসপাতাল

যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা সেবায় অনিয়ম বাড়ছে বলে সেবার মান নিয়ে অভিযোগ রোগীদের। সরকারি এই হাসপাতালটি সুনাম হারাচ্ছে চিকিৎসাসেবায়। হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অনিয়ম ও দুর্নীতিমুক্ত হাসপাতাল গড়ার নির্দেশ দিলেও তা মানা হচ্ছেনা।

বিগত দিনে চিকিৎসায় অবহেলা ও ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু হলেও চিকিৎসাসেবার মান উন্নত হয়নি। চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিজেদের ইচ্ছামতো হাসপাতালে আসছেন-যাচ্ছেন। প্রয়োজনের সময় দেখা মেলেনা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের। সেবার পরিবর্তে বাণিজ্যিক মানসিকতা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে সরকারি এই হাসপাতালের প্রতি আস্থা হারাচ্ছেন মানুষ। অথচ যশোরসহ আশপাশের কয়েকটি জেলা ও উপজেলার রোগীদের আশা ভরসার স্থল হলো এ হাসপাতালটি।

সরেজমিনে দেখা গেছে, যশোর জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন দ্বিগুণের বেশি রোগী ভর্তি থাকেন। বহির্বিভাগে চিকিৎসা সেবা নেন গড়ে প্রতিদিন ৯০০ থেকে ১ হাজার রোগী। এখানে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা মানুষের হাসপাতাল নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। বিনা চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, প্রয়োজনের সময় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দেখা না মেলা, নিয়মবহির্ভুতভাবে ইন্টার্ন চিকিৎসক রোগির অস্ত্রোপচার ও রেফার করছেন।

কমিশন বাণিজ্য, চিকিৎসক-সেবিকার দুর্বব্যবহার ও দায়িত্বে অবহেলা, চাকরিভাড়া দেওয়া, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, দালালের উৎপাতসহ নানাভাবে নাজেহাল হচ্ছেন রোগি ও স্বজনেরা। এসব অনিয়মের ঘটনায় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলেও কর্তৃপক্ষ নীরব। দু’একজনকে শোকজ ও তদন্ত কমিটি গঠন করেই যেন দায়িত্ব শেষ করা হয়। আলোচিত কোনো ঘটনারও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়না। যে কারণে এখানে চিকিৎসাসেবায় দিনে দিনে অনিয়ম বাড়ছে।

রোগী ও স্বজনদের ভাষ্যমতে, বেলা ১ টার পর হাসপাতালে কোনো বিশেষেজ্ঞ চিকিৎসকের দেখা মেলেনা। ইন্টার্নরা যেন রোগিদের শেষ ভরসা। বিশেষজ্ঞদের অবহেলায় রোগির ভাগ্যে ফলোআপ চিকিৎসা জোটেনা ঠিকমতো। ইন্টার্ন চিকিৎসক ওয়ার্ড রাউন্ডে এসে রোগীর ব্যবস্থাপত্রে লিখে দেন “রিপিট অল”। অর্থাৎ আগে যে চিকিৎসা ছিল তাই চলবে।

এদিকে বিগত দিনে চিকিৎসকের অবহেলার কারণে তার স্বজনরা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটালে চিকিৎসকরা রোগিদের চিকিৎসার প্রতি মোটেও আন্তরিক নয়। যে কারনে সরকারি এ হাসপাতালের প্রতি মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলছেন। অথচ যশোর ছাড়া ঝিনাইদহ, মাগুরা, নড়াইলসহ বিভিন্ন জেলার মানুষ উন্নত চিকিৎসাসেবা পাওয়ার আশায় এখানে আসেন। কিন্তু তারা ন্যায্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এদিকে হাসপাতালে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি সংকট। যা সচল করতে কোন প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। হাসপাতালের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো দীর্ঘদিন ধরে শুন্য থাকায় সংকট বাড়ছেই।

আইয়ুব হোসেন নামে এক রোগি জানান, হাসপাতালের বাথরুমগুলোর নোংরা পরিবেশ, কয়েকটি ওয়ার্ডে দুর্গন্ধে রোগিদের নাভিশ্বাস হলেও সহসা পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটে না। হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের রোগিরা বাথরুমের দুর্গন্ধে রীতিমতো দিশেহারা। অনেক কষ্ট করে সেখানে থেকে তারা চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করছেন। রোগির স্বজনেরা জানান, সরকারি হাসপাতালে এতো নোংরা পরিবেশ থাকাটা মোটেও ঠিক না। হাসপাতালের পরিবেশ রক্ষায় কর্মকর্তাদের নজর দেওয়া প্রয়োজন। নতুবা এমন পরিবেশে রোগির সঙ্গে আসা স্বজনেরাও অসুস্থ হয়ে যাবে।

রোগিদের সঙ্গে আসা স্বজন আলী হামজা, ইসমাইল হোসেন, গোলাম মোর্তজা জানান, বর্তমানে এ হাসপাতালে চিকিৎসাসেবায় নানা অনিয়ম বেড়েছে। টাকা ছাড়া কেউ কোন কাজ করতে চাননা। সরকারি অনেক ওষুধও রোগিদের ভাগ্যে জুটছে না। প্রয়োজনের সময় চিকিৎসককে ডেকেও পাওয়া যায়না। ফলে চিকিৎসা নিতে এসে অবহেলার শিকার হচ্ছেন রোগিরা।

তবে এসকল অভিযোগ অস্বীকার করে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আব্দুস সামাদ জানান, সরকারি হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে সকল ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। সকল কর্মকাণ্ড নিয়মের মধ্যে পরিচালনা করার চেষ্টা অব্যাহত আছে।

/এএস

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা হারানোর পর, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্য এবং আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট রাজনীতিবিদদের নামে নামকরণ করা মোট ৯৭৭টি স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর মধ্যে বেশিরভাগ নাম পরিবর্তনের কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত ১৬ বছরে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো, যেমন সেনানিবাস, বিমানঘাঁটি, নৌবাহিনীর জাহাজ, মেগা সেতু, মহাসড়ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, গবেষণা কেন্দ্রসহ বিভিন্ন স্থাপনার নাম শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও দলীয় নেতাদের নামে রাখা হয়েছিল।

বর্তমানে নতুন সরকার ওইসব স্থাপনাকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখতে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদের ওপর নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে এসব নাম পুনর্নির্ধারণের কাজ শুরু করেছে। ইতিমধ্যে অধিকাংশ স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে বলে জানানো হয়। বাকি যেসব প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন বাকি রয়েছে, সেগুলোর প্রক্রিয়া চলমান।

তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের ভিসা (এফ, এম ও জে ক্যাটাগরি) পেতে এখন থেকে ভিসা আবেদনকারীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রোফাইল ‘পাবলিক’ বা উন্মুক্ত রাখার বাধ্যবাধকতা জারি করেছে দেশটির সরকার।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের কনস্যুলার অ্যাফেয়ার্স বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, এখন থেকে এম, এম এবং জে ক্যাটাগরির ননইমিগ্র্যান্ট ভিসার আবেদনকারীদের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্স (সাবেক টুইটার), ইউটিউবসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি সেটিংস ‘পাবলিক’ রাখতে হবে।

দূতাবাস জানিয়েছে, এই পদক্ষেপ অবিলম্বে কার্যকর হচ্ছে। মূলত ভিসা আবেদনকারীর পরিচয় যাচাই এবং যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের যোগ্যতা নির্ধারণের প্রক্রিয়া আরও কার্যকর ও স্বচ্ছ করতেই এই নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে।

এতে স্পষ্ট করে বলা হয়, গোপন বা ‘প্রাইভেট’ প্রোফাইলের কারণে আবেদনকারীর তথ্য যাচাইয়ে অসুবিধা হতে পারে, যা ভিসা প্রক্রিয়ায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

নতুন এই নীতির ফলে বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থী ও বিনিময় কর্মসূচির অংশগ্রহণকারীদের নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট উন্মুক্ত করে রাখার প্রস্তুতি নিতে হবে, যাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রাসঙ্গিক তথ্য দ্রুত যাচাই করতে পারে।

Header Ad
Header Ad

প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি

এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ ও দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

‘স্বাধীন বাংলাদেশে দুদকের চা খাওয়ার বিল এক লাখ টাকা’—এমন শিরোনামে দুদকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে গত ২৪ জুন নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি দীর্ঘ স্ট্যাটাস দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ।

এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুদক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দুদকের মহাপরিচালক (ডিজি) আক্তার হোসেন বলেছেন, হাসনাত আবদুল্লাহ যখন প্রকৃত ঘটনা জানতে পারবেন কী ঘটেছে, তিনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারবেন; যে তিনি ভুল করেছেন। দুদক কর্মকর্তাদের নামে যারা ফোন দিয়েছিল, তারা ছিল প্রতারক। সেসব প্রতারকদের ধরতে দুদকসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও চেষ্টা করছেন।

তিনি বলেন, যে বিষয়টি হাসনাত আবদুল্লাহ তার ফেসবুক পেজে তুলে এনেছেন, সে বিষয়টির ওপর দুদক অনুসন্ধান করছে। এছাড়াও এ বিষয়ে অনুসন্ধানের আরও অনেক দিক আসবে। তবে হাসনাত আবদুল্লাহ একটা দায়িত্বশীল অবস্থানে থেকে ভেরিফাই না করে এ ধরনের তথ্য ছড়ালে প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রতিষ্ঠান যাতে বিতর্কিত না হয়, নিশ্চয়ই সবাই সহযোগিতা করবো।

আক্তার হোসেন বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে একটা এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালানো হয়েছিল। সেই অভিযানের পরপরই যে চিকিৎসক অভিযোগ করেছেন, এনফোর্সমেন্ট অভিযানে তার নাম এসেছে বলে দাবি করেছেন। কিন্তু দুদক থেকে যখন অভিযানের তথ্য গণমাধ্যমে দেওয়া হয়, তখন তার নাম দেওয়া হয়নি। তিনি অন্যভাবে নাকি জেনেছেন। তাকেও এই অভিযোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। তিনি দুদকের কাছে বার বার অভিযোগ করছিলেন। এখন কেন তিনি প্রতারকের ফাঁদে পড়েছেন, পুরো বিষয়টি নিয়েই অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এর আগে গত মঙ্গলবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দুদকের জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি পোস্ট কমিশনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। পোস্টটিতে তিনি যাচাই-বাছাই ছাড়াই দুর্নীতি দমন কমিশনের মহাপরিচালকসহ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানহানিকর বক্তব্য প্রদান করেন।

এ বিষয়ে সতর্কতা জারি করে দুদক বলে, একটি প্রতারক চক্র দুদকের চেয়ারম্যান, মহাপরিচালক বা কর্মকর্তা পরিচয়ে মামলা থেকে অব্যাহতির আশ্বাস দিয়ে প্রতারণা করে আসছে। যার সঙ্গে কমিশনের কোনো কর্মকর্তা জড়িত নন। ইতিমধ্যে কমিশন বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছে এবং প্রতারক চক্রের অনেককে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।

এর আগে, ২৪ জুন রাতে নিজের ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ লেখেন, 'স্বাধীন বাংলাদেশে দুদকের চা খাওয়ার বিল ১ লাখ টাকা।' ওই স্ট্যাটাসে আরও উল্লেখ করা হয়, 'আপনার নামে দুর্নীতির কোনো অভিযোগ না থাকলেও ক্লিয়ারেন্স নিতে আপনাকে ১ লাখ টাকা দিতে হবে।'

তিনি দাবি করেন, সম্প্রতি মাহমুদা মিতুর কাছে থেকে এই টাকা দাবি করা হয়েছে দুদকের ডিজি আকতার ও একজন উপপরিচালকের পরিচয়ে। মাহমুদাকে বলা হয়, 'আপনি একজন ডাক্তার, আপনার তো টাকা-পয়সার অভাব থাকার কথা না। আপনি এক লাখ টাকা দিয়ে ক্লিয়ারেন্স নিয়ে যান।'

বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ ঘটনায় দুদকের কোনো কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা নেই।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি
রংপুরে চিকিৎসা অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু, হাসপাতালকে ২ লাখ জরিমানা
টাঙ্গুয়ার হাওরে গাঁজা সেবন দায়ে ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড
৮৩ লাখ মাদকাসক্ত দেশে, গাঁজা সেবনকারী সবচেয়ে বেশি
নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ