শনিবার, ৪ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

চাঁদের বিরুদ্ধে মাগুরায় ২০ কোটি টাকার মানহানি মামলা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকিসহ তার বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোহাম্মদ আবু সাঈদ চাঁদের বিরুদ্ধে মাগুরা আদালতে মামলা হয়েছে।

বুধবার (২৪ মে) দুপুরে মাগুরা সদর আমলী আদালতে জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ফজলুর রহমান বাদী হয়ে বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আবু সাঈদ চাঁদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ ২০ কোটি টাকার মানহানি মামলা করেন।

বাদীর অভিযোগ, গত ১৯ মে বিকালে রাজশাহী জেলা ও রাজশাহী মহানগর বিএনপির উদ্যোগে স্থানীয় শিবপুর বিদ্যায় মাঠে জনসভায় রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনাকে নিয়ে প্রকাশ্যে উসকানিমূলক ও মানহানিকর বক্তব্য দেন। আসামি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন, আর ২৭ দফা ১০ দফার মধ্যে আমরা নেই, এখন ১ দফা। তা হচ্ছে শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে হবে। মামলার বাদী ও সাক্ষীরা একই দিন সন্ধ্যায় বিভিন্ন গণমাধ্যমে এই বক্তব্য প্রচার হতে দেখে মর্মাহত ও অপমানিত হন। এ ছাড়া এ ধরনের বক্তব্যে মাগুরা জেলার অসংখ্য আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঝে আতঙ্ক ও অপমানবোধ জাগ্রত হয়েছে। আসামির এ ধরনের বক্তব্য বাংলাদেশের প্রচলিত ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের পরিপন্থী কাজ। এই প্রেক্ষিতে বাদী মাগুরা যুবলীগের আহ্বায়ক আসামি আবু সাঈদ চাঁদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ ২০ কোটি টাকার মানহানি মামলা দায়ের করেন।

মামলায় মোট ৭ জনকে সাক্ষী হিসেবে রাখা হয়েছে। তারা হলেন- জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আশরাফ হোসেন লিটন, অ্যাডভোকেট আবু বক্কার, মাগুরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাহিদ খান, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হামিদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মুস্তাফিজুর রহমান স্বপন, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাজিদুর রহমান সংগ্রাম ও বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের এপিপি হারুনর রশিদ।

বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট শাখারুল ইসলাম শাকিল জানান, দুপুরে মাগুরা সদর আমলী আদালত ও ভারপ্রাপ্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির বাদীর বক্তব্য শুনে মামলাটি মাগুরা সদর থানায় নিয়মিত মামলা হিসেবে গ্রহণ করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নিদের্শ দিয়েছেন।

এসজি

Header Ad

চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশনের পথ অতিক্রম করছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে রয়েছে দেশ-এখন এমনটাই বলা হচ্ছে। আগামী বছরই যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে। তবে এখনো কচ্ছপগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হচ্ছে দেশবাসীকে।

আবার ধীরগতির ইন্টারনেট কিনতে হচ্ছে চড়া মূল্যে। স্পিডটেস্ট গ্লোবাল ইনডেক্সের সবশেষ মার্চ মাসের সূচকে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ১৪৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১২তম। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতিতে ১৮২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৮তম। দুটি ক্ষেত্রেই বৈশ্বিক গড় গতির চেয়ে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের গতি অর্ধেকের কম।

গত মার্চে মোবাইল ইন্টারনেটে বৈশ্বিক গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ৫২.৯৮ এমবিপিএস। সেখানে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটে ডাউনলোড স্পিড ছিল ২৪.৫৯ এমবিপিএস।

মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে শীর্ষে থাকা কাতারের ডাউনলোড স্পিড ৩১৩.৩০ এমবিপিএস। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের ডাউনলোড স্পিড ১০৫.৮৫ এমবিপিএস।

অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে বৈশ্বিক গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ৯৩.২৪ এমবিপিএস। বাংলাদেশে ডাউনলোড স্পিড ছিল ৪৪.২৫ এমবিপিএস। শীর্ষ থাকা সিঙ্গাপুরের ডাউনলোড স্পিড ২৮৪.১৩ এমবিপিএস।

পার্শ্ববর্তী ভারতের ৬১.৮৪ এমবিপিএস। ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে মোবাইল ইন্টারনেট গতির সূচকে ছয় ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এক ধাপ পিছিয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে।

ধীরগতির এই ইন্টারনেটও চড়া দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে দেশবাসীকে। ভিপিএন সেবাদানকারী প্ল্যাটফর্ম সার্ফশার্ক প্রকাশিত গ্লোবাল ইন্টারনেট ভ্যালু ইনডেক্স (আইভিআই) শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশিরা ইন্টারনেট ব্যবহারে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় গড়ে প্রায় ৬.৯০ গুণ বেশি অর্থ খরচ করছে।

খরচ বিবেচনায় ইন্টারনেট সেবা পাওয়া দেশের তালিকায় বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে ৮৩তম অবস্থানে রয়েছে। তালিকায় প্রতিবেশী দেশ ভারতের অবস্থান ৪৪তম, নেপালের ৭৭তম, শ্রীলঙ্কার ৯৬তম এবং পাকিস্তানের ১০২তম। বিশ্বের মাত্র ২৪ শতাংশ দেশ ইন্টারনেটের পিছনে বাংলাদেশিদের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করে।

ইন্টারনেট ব্যবহারে ব্যয় সবচেয়ে কম ইসরায়েল, সিঙ্গাপুর ও ডেনমার্কে। সার্ফশার্ক প্রকাশিত ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ ইনডেক্স অনুযায়ী, মোবাইল ইন্টারনেট কেনার জন্য বাংলাদেশিদের মাসে ১ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট ২৮ সেকেন্ড কাজ করতে হয়, যা লুক্সেমবার্গের তুলনায় ৬ গুণ বেশি।

ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউতে ২০২৪ সালে বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেট খরচের যে হিসাব দেওয়া হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের দাম ৯২ সেন্ট। যেখানে চিলিতে ১৪ সেন্ট, হংকংয়ে ১৫ সেন্ট, থাইল্যান্ডে ১০ সেন্ট, চীনে ৮ সেন্ট, নেপালে ৩৪ সেন্ট, পোল্যান্ডে ১৪ সেন্ট, রোমানিয়ায় ৬ সেন্ট, ইউক্রেনে ১১ সেন্ট, রাশিয়ায় ১২ সেন্ট।

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা বলছেন, মোবাইলে বিভিন্ন প্যাকেজের মাধ্যমে ইন্টারনেট নিয়ে প্রতারণা করা হয়। দেখা যাচ্ছে ৩০ জিবি ইন্টারনেটের দাম রাখছে ২৫০ টাকা। মেয়াদ দিচ্ছে মাত্র সাত দিন। আবার সাত দিনের জন্য দুই জিবি ইন্টারনেট কিনতে খরচ গুণতে হচ্ছে ১৫০ টাকা। এখন দুই জিবি কিনলে দাম বেশি মনে হয়, ৩০ জিবি কিনলে সেই ডাটা শেষ করা যায় না।

আবার ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে ৫ এমবিপিএস স্পিড দেওয়ার কথা বলে সংযোগ দেয়, কিন্তু ডাউনলোড স্পিড ১ এমবিপিএসও পাওয়া যায় না।

হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল

ছবি: সংগৃহীত

জিম্মি চুক্তিতে রাজি হতে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকে ৭ দিনের সময় দিয়েছে ইসরায়েল। এই সময়ের মধ্যে চুক্তি না করলে গাজার রাফাহতে হামলা শুরু করা হবে বলে হুমকি দিয়েছে তারা।

মার্কিন প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল শুক্রবার (৩ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এই আল্টিমেটাম কবে দেওয়া হয়েছে সেটি স্পষ্ট করে জানায়নি সংবাদমাধ্যমটি। তবে প্রতিবেদনটিতে এক মিসরীয় কর্মকর্তার শুক্রবারের বক্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে। যার অর্থ- চুক্তিতে সম্মত হতে হামাসকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সময় বেধে দিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু কয়েক মাস ধরেই রাফাহতে হামলার হুমকি দিয়ে আসছেন।

ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত হামাসের নেতাদের হাতে চুক্তির প্রস্তাব তুলে দেওয়া হয়েছে। যেটি তৈরি করেছে মিসর।

তবে গাজায় অবস্থানরত হামাসের প্রভাবশালী নেতা ইয়াহিয়া সিনাওয়ার এখনো প্রস্তাবটি সম্পর্কে কোনো কিছু জানাননি। তার কাছে নতুন প্রস্তাবটি পৌঁছেছে কি না সে বিষয়টিও স্পষ্ট নয়। কারণ সিনাওয়ারসহ অন্যান্য বড় নেতারা গাজার বিভিন্ন সুড়ঙ্গে অবস্থান করছেন।

বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা

ছবি: সংগৃহীত

দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া কানাডিয়ানদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ক্রয়ক্ষমতার অভাবে দেশ ছেড়ে ভিনদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন দেশটির নাগরিকরা। কানাডার সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৬ সালেই প্রায় ৪০ লাখ নাগরিক দেশে ছেড়েছেন, যা দেশটি মোট জনসংখ্যার ১১ শতংশ।

প্রবাসী কানাডীয়দের নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ম্যাকগিল ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব কানাডা। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে কানাডার নাগরিকদের দেশ ত্যাগের হার ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে নিজ দেশের নাগরিকদের ধরে রাখতে সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে কানাডা সরকারকে।

ম্যাকগিল ইনস্টিটিউট বলছে, যেসব অভিবাসী আবেদনের মাধ্যমে নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন তারা আগমনের চার থেকে সাত বছরের মধ্যে কানাডা ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন। এর পেছনে কিছুটা ক্রয়ক্ষমতার অভাবের বিষয়টি জড়িত।

কানাডার প্রবাসীদের প্রায় অর্ধেক পিতামাতার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পেয়েছেন। এক-তৃতীয়াংশ কানাডার মাটিতে জন্মগ্রহণ করেছেন। এ ছাড়া প্রবাসীদের বাকি ১৫ শতাংশ বিদেশি। তারা আবেদনের মাধ্যমে কানাডার নাগরিকত্ব পেয়েছেন। তাদের দেশ ছাড়ার কারণগুলোর মধ্যে ভ্রমণ, চাকরি ও পড়াশোনার সুযোগের বিষয় রয়েছে।কানাডার এশিয়া প্যাসিফিক ফাউন্ডেশনের তথ্য থেকে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র, হংকং ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশে প্রবাসী কানাডীয়রা বসবাস করেন।

প্রতিবেদনটি অনুমোদন করেছে বি সি সেন ইউয়েন পাউ উয়ের কার্যালয়। পাউ উ বলেছেন, দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া নাগরিকদের সমর্থনের জন্য কানাডা আরও বেশি কিছু করতে পারে। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, প্রবাসী কানাডীয়রা বিশ্বজুড়ে কানাডার কূটনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থান আরও প্রসারিত করতে পারেন।

এক সাক্ষাৎকারে পাউ উ বলেন, আমরা একটি সংকীর্ণমনা দেশ। আন্তর্জাতিকতাবাদী এবং বৈশ্বিক হওয়ার দাবি করলেও আমাদের প্রবণতা কেবল দেশের ভেতর তাকানোতেই সীমাবদ্ধ।

ম্যাকগিলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবাসীদের সমর্থনের ক্ষেত্রে কানাডা অন্য দেশের চেয়ে পিছিয়ে। প্রবাসী কানাডীয়রা কর দেওয়া সত্ত্বেও প্রাদেশিক নির্বাচনে ভোট দেওয়া এবং স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অধিকার নেই।

পাউ উ বলেন, কেন বিদেশে গেছেন, কানাডা সম্পর্কে তাঁদের উপলব্ধি এবং দেশে ফেরার পরিকল্পনার মতো কিছু মূল বিষয়ে আমরা এখনো খুব কম জানি। ভালো ডেটা থেকেই ভালো নীতি প্রণয়ন সম্ভব। তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। তথ্য সূত্র- ন্যাশনাল পোস্ট।

সর্বশেষ সংবাদ

চড়া দামে গ্রাহকরা কিনছে কচ্ছপ গতির ইন্টারনেট
হামাসকে ৭ দিনের সময় দিল ইসরায়েল
বিদেশে পাড়ি জমানো কানাডিয়ানদের সংখ্যা বাড়ছে : গবেষণা
নওগাঁয় ট্রলির চাপায় সড়কে প্রাণ গেল এনজিও কর্মীর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা
প্রথমবারের মতো চাঁদে স্যাটেলাইট পাঠাল পাকিস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কঠিন শর্ত দিল সৌদি
রাজশাহীতে আগুনে পুড়ল শত বিঘা জমির পান বরজ
জিম্বাবুয়েকে হেসে-খেলে হারাল টাইগাররা
চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করল তুরস্ক
বাংলাদেশের কোনো ভাষাকেই হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না: প্রধান বিচারপতি
বৃষ্টি হতে পারে যেসব বিভাগে, যে তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
ভূমধ্যসাগরে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
কাল থেকে বাড়তি ভাড়ায় চড়তে হবে ট্রেনে, কোন রুটে ভাড়া কত
সবসময় আস্থা রাখায় ধোনিকে ধন্যবাদ জানালেন মোস্তাফিজ
সুষ্ঠু ভোটের আয়োজনে প্রার্থীদেরও ভূমিকা রয়েছে : ইসি রাশেদা
টাঙ্গাইলে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে গণমাধ্যমকর্মীদের সমাবেশ
গণতন্ত্রের জন্য লড়াইকারীদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে : রিজভী
সরকারকে যারা চাপে রাখতে চেয়েছিল তারা নিজেরাই চাপে আছে : ওবায়দুল কাদের
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থীদের ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ২ হাজার