শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

রিসোর্টে ঢুকে ৮ যুগলের বিয়ে দিলো গ্রামবাসী; সমালোচনার ঝড়

রিসোর্টে ঢুকে ৮ যুগলের বিয়ে দিলো গ্রামবাসী; সমালোচনার ঝড়। ছবি: সংগৃহীত

সিলেটের দক্ষিণ সুরমা এলাকার রিজেন্ট পার্ক রিসোর্টে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে ১৬ জন তরুণ-তরুণীকে আটকের পর ৮ জনকে তাৎক্ষনিক বিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া বাকি ৮ জনকে পরিবারের সদস্যদের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে। বিয়ে দেওয়া ছেলেমেয়েরা সিলেটের বিশ্বনাথ, মোগালাবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ ও দক্ষিণ সুরমা এলাকার বাসিন্দা।

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) উপজেলার সিলাম এলাকার রিজেন্ট পার্ক রিসোর্টে এ ঘটনা ঘটে। পরে রিসোর্টে আগুনও লাগানো হয়। আটক তরুণ-তরুণীকে পুলিশ নিজেদের হেফাজতে নিতে চাইলে স্থানীয় প্রভাবশালীরা দেননি।

রিসোর্টে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ তুলে ‘স্থানীয়রা হানা’ দিয়ে ১৬ তরুণ-তরুণীকে আটকের পর আটজনকে বিয়ে দেওয়ার ঘটনায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এমনকি পুলিশের উপস্থিতিতে এ ধরনের বিয়ের আয়োজন নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া আপত্তিকর ভিডিও নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিশিষ্টজনরা।

আইনজীবী ও সুশীল ব্যক্তিরা বলছেন, অনৈতিক কাজের অভিযোগে আটকের পর ‘জোরপূর্বক’ বিয়ে দেওয়াটা সম্পূর্ণ বেআইনি। এ ধরনের বিয়ে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তারা।

তবে বিয়ে আয়োজন করা ব্যক্তিরা বলছেন, আটক তরুণীদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বিধিমোতাবেক কাজি ডেকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে দুই পক্ষের সম্মতি রয়েছে। জোরপূর্বক কাউকে বিয়ে দেওয়া হয়নি।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, রিজেন্ট পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টে দীর্ঘদিন ধরে অসামাজিক কার্যকলাপ চলছে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা রিসোর্টের কক্ষ ভাড়া নিয়ে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হচ্ছেন বলে দাবি করেন তারা। ঘটনার দিন দুপুরে স্থানীয়রা রিসোর্টে হানা দিয়ে শিক্ষার্থীদের আটক করেন। এসময় উত্তেজিত জনতা রিসোর্টের কয়েকটি কক্ষে ভাঙচুর চালান এবং আগুন ধরিয়ে দেন।

রিসোর্টে ‘স্থানীয়দের হানা’ দেওয়ার ঘটনাকে ভিন্নভাবে দেখছেন সুশীল ব্যক্তিরা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ নিজের হাতে তুলে নেওয়ার পেছনে ভিন্ন কারণও থাকতে পারে বলছেন তারা। তবে এ বিষয়ে ঘটনার শিকার কোনো তরুণ-তরুণীর পরিবারের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

সিলেট জেলা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট এমাদ উল্লাহ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘কোনো জায়গায় অসামাজিক কাজকর্ম হলে এলাকার মানুষের একেবারে দায়দায়িত্ব নেই তা না। ফৌজদারি কার্যবিধিতে মানুষকে কিছুটা ক্ষমতায়ন করা হয়েছে। আইনে বলা হয়েছে, মানুষের সামনে কোনো আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটিত হয় বা হওয়ার সম্ভাবনা যদি থাকে, তাহলে মানুষ সেই অপরাধ ঠেকানোর জন্য তাদের আটক করতে পারবে। কিন্তু আটক করার পরপরই নিকটবর্তী থানার পুলিশ অফিসার বা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হস্তান্তর করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এলাকার মানুষ যদি মনে করেন এই পার্কে অসামাজিক কর্মকাণ্ড হচ্ছে বা তার ভিত্তি রয়েছে, তাহলে উচিত ছিল কাছের থানাকে অবহিত করা। যেহেতু তারা আটকই করেছেন, তাহলে থানাকে হস্তান্তর করার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে পারতো। কিন্তু জোরপূর্বক বিয়ে পড়ানো ইসলাম ধর্মের কোথাও বলা হয়নি। এসব কর্মকাণ্ড পরবর্তী সময়ে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।’

যাদের বিয়ে হয়েছে তারা নিজ নিজ পরিবারে যাবেন। কোনোদিন হয়তো এটা স্বাভাবিক বিয়ে থাকবে না। এটা একটা সামাজিক বিশৃঙ্খলা বলেও মন্তব্য করেন অ্যাডভোকেট এমাদ উল্লাহ শহীদুল।

শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘বিয়ের মধ্যে কিছুটা সামাজিকতার প্রয়োজন আছে। ছেলেমেয়ের সম্মতি, বাবা-মায়ের মতামতও প্রয়োজন। কিন্তু অপরিচিত তরুণ-তরুণীকে অপরিচিত গ্রামবাসী বিয়ে দিয়ে দেবে, এটা সামাজিক নৈরাজ্য। এটা ঠিক না।’

পুলিশের উপস্থিতিতে বিয়ে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা কোনোভাকেই মেনে নেওয়া যায় না। পুলিশের দায়িত্ব নয় বিয়ে পড়ানো। থানার মধ্যে কোনো আপস চলবে না। পুলিশ অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করবে। এখানে (থানায়) আপসের কিছু নেই।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া প্রসঙ্গে আইনজীবী শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘পাত্র-পাত্রীর সম্মতি ছাড়া জোরপূর্বক বিয়ে পড়ানোটা একটা অপরাধ। সেই ঘটনা লাইভ করে বা ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া সাইবার অপরাধ। যারা এই কাজ করেছেন তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’

সিলেট জেলা বারের সদস্য অ্যাডভোকেট আশফাকুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘বিয়ে হচ্ছে একটা সামাজিক চুক্তি। জোরপূর্বক কোনো চুক্তি করা হলে সেটা অবৈধ হয়ে যাবে। তাই আইনের দৃষ্টিতে এসব বিয়ের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। যারাই এ কাজটা করেছেন, এটা কোনোভাবেই ঠিক হয়নি। বরং তারা যেসব তরুণ-তরুণীকে আটক করেছেন, তাদের পরিবারের জিম্মিায় ছেড়ে দিলে ভালো হতো।’

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘প্রথমত রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ তরুণ-তরুণীদের এ ধরনের অনৈতিক কাজের সুযোগ দিয়ে অন্যায় করেছে। দ্বিতীয়ত সাধারণ জনগণ এই কাজ করতে পারে না। ৯৯৯-এ ফোন করলেও পুলিশ গিয়ে অভিযান চালাতে পারতো। কিন্তু জনগণ আইন নিজের হাতে তুলে নিতে পারে না। তাছাড়া তরুণ-তরুণীদের ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়া কোনোভাবেই ঠিক হয়নি।’

তিনি আরও বলেন, ‘অনৈতিক কাজের অভিযোগে আটক করে পুলিশে দিতে পারতেন। কিন্তু জোরপূর্বক বিয়ে দেওয়াটা মোটেই ঠিক হয়নি। যাদের দেনমোহর ১০ লাখ টাকা, তাদের কি সেই সক্ষমতা আছে সেটা বিবেচনা করা উচিত ছিল। বরং এই বিয়েটা টিকবে কী না এখন সেটাই প্রশ্ন।’

তিনি বলেন, ‘আটক তরুণীরা আমাদের জানিয়েছেন ঘটনাস্থল থেকে বের হলে তাদের প্রেমিকরা প্রতারণা করতে পারেন। তাই তাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিয়ে পড়ানোর সময় মোগলা বাজার থানার ওসিসহ স্থানীয় মুরুব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।’

সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, রিসোর্টে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে ওসি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। কিন্তু বিয়ে পড়ানো পর্যন্ত তিনি ছিলেন না।

তিনি আরও বলেন, জোরপূর্বক বিয়ে পড়ানোর বিষয়ে কেউ আমাদের কাছে অভিযোগ দেননি। এরকম কোনো অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। ছবি: সংগৃহীত

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে 'প্রহসনের নির্বাচন' হিসেবে আয়োজনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার রিমান্ড আরও ৪ দিন বৃদ্ধি করেছে আদালত।

শুক্রবার (২৭ জুন) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

এর আগে, প্রথম দফার ৪ দিনের রিমান্ড শেষ হলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা, শেরেবাংলা নগর থানার এসআই শামসুজ্জোহা সরকার আরও ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে আদালত শুনানি শেষে ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে, গত সোমবারও নূরুল হুদার বিরুদ্ধে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। সেদিন আদালত ৪ দিনের রিমান্ড অনুমোদন করেন।

উল্লেখ্য, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন খান গত রোববার শেরেবাংলা নগর থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় সাবেক তিন সিইসি ছাড়াও আরও ২৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।

অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন— সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার, জাবেদ পাটোয়ারী এবং এ কে এম শহীদুল হক।

মামলার পরদিনই স্থানীয় জনগণের সহায়তায় কে এম নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মিরপুরের টেকনিক্যাল মোড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে যাওয়া একটি বাসের ধাক্কায় একজন পথচারী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন সরকারি বাঙলা কলেজের এক শিক্ষার্থী।

শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। তবে হতাহতদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজ্জাদ হোসেন জানান, দুর্ঘটনাকবলিত বাসটি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের মাঝে থাকা বিভাজকে উঠে পড়ে। এ সময় পাশে দাঁড়িয়ে থাকা এক পথচারী চাপা পড়ে নিহত হন এবং কলেজ শিক্ষার্থী আহত হন।

তিনি আরও জানান, ঘাতক বাসচালককে আটক করা হয়েছে এবং দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত বাসটি সরানোর কাজ চলছে।

Header Ad
Header Ad

খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এবং ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ইরান-ইসরায়েল সংঘর্ষের সময় ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল ইসরায়েল— এমন বিস্ফোরক দাবি করেছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ।

ইসরায়েলের চ্যানেল ১৩-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাটজ বলেন, “আমরা খামেনিকে হত্যা করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সেই সুযোগ তৈরি হয়নি।” তার দাবি, ইরানের শীর্ষ এই নেতা হামলার আশঙ্কায় আত্মগোপনে চলে যান এবং তার বাহিনীর নতুন নেতাদের সঙ্গেও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

তবে বাস্তবে খামেনি ওই সময় একাধিকবার প্রকাশ্যে ভিডিও বার্তা দেন, এবং তার বাহিনীর সঙ্গে সম্পৃক্ততার প্রমাণও পাওয়া যায়— যা কাটজের দাবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

আরো চাঞ্চল্যকরভাবে কাটজ বলেন, এই ধরনের হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতি প্রয়োজন ছিল না, যার মাধ্যমে তিনি আগের কিছু সংবাদমাধ্যমের সেই দাবি প্রত্যাখ্যান করেন যে, ওয়াশিংটন এ ধরনের পরিকল্পনায় অসম্মতি জানিয়েছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, খামেনির মতো একজন ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতার ওপর হামলা হলে তা পুরো মধ্যপ্রাচ্য তথা বিশ্বজুড়ে চরম উত্তেজনা সৃষ্টি করত। তিনি শুধু ইরানের নয়, বিশ্বের কোটি কোটি শিয়া মুসলমানের কাছে এক শীর্ষ ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব।

এই মন্তব্য এমন সময় এলো, যখন ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা এবং তার পরবর্তী প্রভাব নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে তুমুল বিতর্ক চলছে। কাটজ আরও বলেন, “ইরান যদি পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করে, তাহলে আমরা আবারো হামলা চালাতে প্রস্তুত।”

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ প্রসঙ্গে বলেন, “ইরানের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই একটি বড় বিজয় এনে দিয়েছে, যা আরব বিশ্বের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে।” তিনি ২০২০ সালের ‘আব্রাহাম চুক্তি’র প্রসঙ্গও টানেন।

তবে পাল্টা অবস্থান নিয়েছে ইরান। তেহরান জানায়, তাদের জবাবি হামলাই ইসরায়েলকে যুদ্ধ থামাতে বাধ্য করেছে এবং দেশটির অভ্যন্তরে বড় ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টি করেছে। তারা দাবি করে, ইসরায়েলের মূল লক্ষ্য— ইরানের পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ করা— ব্যর্থ হয়েছে।

সূত্র : আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন