রবিবার, ১১ মে ২০২৫ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

১৫ আগস্ট: ৩ মামলার কূল-কিনারা হয়নি ২৬ বছরেও

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পাশাপাশি ধানমন্ডিতে শেখ ফজলুল হক মণি এবং আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাড়িতেও আক্রমণ চালায় এবং তাদেরও হত্যা করে বিপথগামী সেনাসদস্যরা।

আর ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে আক্রমণের সময় কামানের গোলার আঘাতে মোহাম্মদপুরের শেরশাহ সুরী রোডে মারা যান আরও ১৩ জন সাধারণ মানুষ।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিলের মধ্য দিয়ে জাতির পিতা হত্যার বিচারকার্যক্রম শুরু হয়। বিচারিক সব পর্যায় পেরিয়ে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার দায়ে খুনিদের কয়েকজনের ফাঁসিও কার্যকর হয়েছে। শুধু যারা পালিয়ে আছে তাদের ফাঁসি এখনো কার্যকর হয়নি।

জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের বিচার শেষ হলেও একই সময়ে ঘটে যাওয়া অন্য তিনটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার বিচারকাজ গত ২৬ বছরেও নিষ্পত্তি হয়নি বিচারিক আদালতে।

আবদুর রব সেরনিয়াবাত হত্যা মামলা

মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট ভোর সাড়ে ৫টার দিকে আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাড়িতে হামলা চালায় বিপথগামী কিছু সেনাসদস্য। বাসার ভেতরে ঢুকে হামলাকারী সুলতান শাহরিয়ার রশীদ খান, আজিজ পাশা ও নুরুল হুদা অস্ত্রের মুখে বাসার সদস্যদের ড্রয়িংরুমে জড়ো করে ব্রাশফায়ার করে আবদুর রব সেরনিয়াবাতসহ আটজনকে হত্যা করে।

নিহতরা হলেন- আবদুর রব সেরনিয়াবাতের মেয়ে বেবি সেরনিয়াবাত, ছেলে আরিফ সেরনিয়াবাত, চাচাতো ভাই শহীদ সেরনিয়াবাত, নাতি সুকান্ত হাসানাত বাবু (আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে), গৃহপরিচারিকা লক্ষ্মীর মা ও গৃহপরিচারক পোটকা ও আবদুর রহিম খান রিন্টু।

এই আট হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আবুল হাসানাতের স্ত্রী শাহান আরা বেগম বাদী হয়ে ১৯৯৬ সালের ২১ অক্টোবর রমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় মেজর শাহরিয়ার, মেজর আজিজ পাশা, ক্যাপ্টেন মাজেদ, ক্যাপ্টেন নুরুল হুদা হিরুকে আসামি করা হয়।

পরের বছর ১৯৯৭ সালের ৩০ জুলাই ১৫ সাবেক সেনা কর্মকর্তাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। মামলাটি ঢাকা প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন।

এই মামলার সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবদুস সাত্তার দুলাল ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ থাকায় এই মামলার বিচারিক কার্যক্রম বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে। চার্জশিট দাখিলের পর থেকে বিচারিক কার্যক্রম আর এগোয়নি।

অবশ্য বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় কার্যকর হওয়ায় আব্দুর রব সেরনিয়াবাত হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত ১৬ আসামির মধ্যে অনেকের মৃত্যুদণ্ড হয়েছে। তবে কয়েকজন এখনো পালিয়ে আছেন।

শেখ ফজলুল হক মনি হত্যা মামলা

এই মামলা এজহার সূত্রে জানা গেছে, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট শেখ ফজলুল হক মনির ধানমন্ডির বাসায় ২৫-৩০ জনের একটি দল আক্রমণ চালায়। আক্রমণে তারা শেখ ফজলুল হক মনি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনিকে খুন করে।

এ ঘটনায় সাবেক উপমন্ত্রী তাহের উদ্দিন ঠাকুরসহ ১৬ জনকে আসামি করে ১৯৯৬ সালের ২০ নভেম্বর ধানমন্ডি থানায় মামলা হয়। কিন্তু এই মামলার কোনো অগ্রগতি হয়নি ২৬ বছরে। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, এই মামলার নথিই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

মর্টার হামলা মামলা

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে আক্রমণের উদ্দেশে কামানের যে গোলা ছোড়া হয়েছিল তা গিয়ে মোহাম্মদপুরে শেরশাহ সুরি রোডের ৮ ও ৯ এবং ১৯৬ ও ১৯৭ নম্বর বাড়িতে (বস্তি)। গোলার আঘাতে নিহত হন ১৩ জন। ওই ঘটনায় আহত হন প্রায় ৪০ জন।

নিহতরা হলেন— রিজিয়া বেগম ও তার ছয় মাসের মেয়ে নাসিমা, ময়ফুল বিবি, কাশেদা বেগম, ছাবেরা বেগম, সাফিয়া খাতুন, আনোয়ার বেগম নামের দুইজন, হাবিবুর রহমান, আবদুল্লাহ, রফিজল, আমিন উদ্দিন আহম্মেদ ও শাহাব উদ্দিন আহম্মেদ।

এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনার ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালের ২৯ নভেম্বর ৮ নম্বর বাড়ির মালিক মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। প্রায় দশ বছর পর ২০০৬ সালের ১ নভেম্বর এ মামলায় ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত। ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় এই মামলার আসামিদের কয়েক জনের ফাঁসি কার্যকর হয়। অন্য আসামিদের কেউ কেউ পলাতক রয়েছেন।

বর্তমানে ঢাকার মহানগর চতুর্থ অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতে মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে। আলোচ্য তিনটি মামলার মধ্যে তুলনামূলক এই মামলার কার্যক্রম কিছুটা এগিয়েছে। এ মামলায় ৫৮ জন সাক্ষীর মধ্যে এ পর্যন্ত ১৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে বলে ঢাকাপ্রকাশ’কে জানান সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হেলাল। তিনি জানান, এই মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ২৩ আগস্ট দিন ধার্য আছে।

গত দুই বছরে এই মামলার কোনো অগ্রগতি নেই— এমন প্রশ্নের জবাবে এই আইনজীবী বলেন, আদালত থেকে সমন পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু সাক্ষীরা যদি না আসেন, তাহলে আমাদের কী করার আছে? অনেক আসামি মারা গেছেন, তাদের মৃত্যুর খবর এলে আমাদের তো সমন্বয় করা ছাড়া আর কাজ থাকে না।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠের রাজনীতির কোনো স্থান নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, “দেশ পরিচালিত হবে সকল নাগরিকের অংশগ্রহণের মাধ্যমে। ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার—এই রাষ্ট্রে বিভক্তির কোনো সুযোগ নেই।”

রোববার (১১ মে) চট্টগ্রাম নগরীর ডিসি হিল এলাকায় বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে আয়োজিত শান্তি শোভাযাত্রার পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সম্মিলিত বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত শোভাযাত্রায় ৬১টি সংগঠন অংশ নেয়।

আমীর খসরু বলেন, “আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে সমাজ, দেশ, রাষ্ট্র গড়বো। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের যে দর্শন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তা ছিল সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষের জন্য। আমরা সেই চেতনায় বিশ্বাসী। আজকের শোভাযাত্রা সেই ঐক্যেরই প্রতীক।”

রাজনৈতিক মতভেদ থাকা স্বাভাবিক উল্লেখ করে তিনি বলেন, “অপরের মতের প্রতি সম্মান জানাতে হবে। সহনশীলতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ না থাকলে শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়া সম্ভব নয়। আজকের এই শোভাযাত্রা রাজনীতির মাঠেও শান্তির বার্তা দেয়।”

শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, “চট্টগ্রামকে শুধু একটি ক্লিন, গ্রিন, হেলদি সিটিতে নয়, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ শহর হিসেবেও গড়তে চাই। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও মুসলিম সবাই এখানে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ।”

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও প্রাক্তন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রিটন কুমার বড়ুয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আলমগীর হোসেন, আর কে কে বাংলাদেশের ব্রাঞ্চ মিনিস্টার মি. মরি মাসানোবু, বিএনপি নেতা আবুল হাশেম বক্কর, আবু সুফিয়ান, এবং ইসরাফিল খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

শোভাযাত্রাটি বৌদ্ধ মন্দিরের সামনে থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ঘুরে আবার মন্দির প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়।

Header Ad
Header Ad

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

ছবি: সংগৃহীত

ভুটানকে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশের যুব দল। রোববার ভারতের অরুনাচল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ভুটানকে ৩-০ গোলে হারায় লাল-সবুজের যুবারা।

মালদ্বীপের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ড্রয়ের পর এই জয়ে স্বস্তি ফেরে বাংলাদেশ শিবিরে। ম্যাচজুড়ে আধিপত্য বিস্তার করে খেলে গোলের দেখা পায় বাংলাদেশের ফুটবলাররা।

ম্যাচ শেষে দলের কোচ গোলাম রাব্বানী ছোটন বলেন, “আমি প্রথমেই অভিনন্দন জানাই আমার ছেলেদের দুর্দান্ত একটা ম্যাচ খেলার জন্য। আজকের ম্যাচটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মালদ্বীপের সঙ্গে দুর্ভাগ্যবশত ড্র করার পর আমরা চেয়েছিলাম এই ম্যাচে শতভাগ দিতে। ছেলেরা সেটা করেছে এবং পুরো ৯০ মিনিট দাপট দেখিয়ে জয় তুলে নিয়েছে। এটা আমার বিশ্বাস ছিল, এবং ছেলেরা দেশপ্রেম থেকে তাদের সর্বোচ্চটাই দিয়েছে।”

বাংলাদেশের এই জয়ে টুর্নামেন্টের শেষ চারে জায়গা নিশ্চিত হলো। এখন তাদের লক্ষ্য ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করা।

Header Ad
Header Ad

বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

ঝালকাঠিতে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ জুবায়েরের বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম বাবুকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (১১ মে) সদর উপজেলার রাজপাশা গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সাইফুল ইসলাম বাবু শেখেরহাট ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুর ভাইজির জামাই। তিনি নিজ গ্রামে জুবায়েরের বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সরকার পরিবর্তনের পর বাবু প্রায়ই বিএনপি নেতা জুবায়েরের বাড়িতে রাত কাটাতেন। শনিবার রাতেও তিনি সেখানে ছিলেন। রোববার সকালে জুবায়েরের বাড়ির সামনে থেকে শেখেরহাট পুলিশ ক্যাম্পের সদস্যরা তাকে আটক করে।

ঝালকাঠি সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রিয়াজুল ইসলাম জানান, সাইফুল ইসলাম বাবুকে বিস্ফোরক আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে নতি স্বীকার: তোপের মুখে মোদী
সংগঠন নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন
শ্রীলঙ্কায় বাস খাদে পড়ে ২১ তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
আলোচনার টেবিলে ভারত-পাকিস্তান, গুরুত্ব পাচ্ছে সিন্ধু চুক্তি ও কাশ্মির ইস্যু
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক
আ. লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে বারবার পত্র দিয়েছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
টাঙ্গাইলে গ্রেফতার আতঙ্কে ভাইয়ের জানাজায় অংশ নেননি আ.লীগের দুই নেতা
বিরামপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, ছেলে আহত
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে: আসিফ নজরুল
রাজধানীতে বিদেশি অস্ত্র-বোমাসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার (ভিডিও)
আ.লীগের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে জনগণের কল্যাণে ব্যয়ের দাবি নুরুল হক নুরের
লুঙ্গি-গেঞ্জি-মাস্ক পরে ছদ্মবেশে বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ
সরকারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে বিএনপির কথা মিলে গেছে: এ্যানি
নিষিদ্ধ কোনো সংগঠনের কর্মকাণ্ড চলবে না: ডিআইজি
টানা চারদিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, নাভিশ্বাস জনজীবনে
ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী, গ্রেপ্তার চাচা