বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিলুপ্তির পথের বন্যপ্রাণীরা

আলম শাইন, কথাসাহিত্যিক, কলামিস্ট ও বন্যপ্রাণী বিষয়ক লেখক।

আলম শাইন

গত তিনদশক আগেও আমাদের দেশে অসংখ্য বন্যপ্রাণীর সমাগম ছিল। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চল ছিল বন্যপ্রাণীদের স্বর্গরাজ্য। সাঁঝের বেলায় শিয়ালের হাঁকডাক কিংবা বাগডাশার হুঙ্কারে কলজে কেঁপে উঠতো সে সময়। আজকাল আগের মতো তেমন একটা শোনাও যায় না বন্যপ্রাণীদের হাঁকডাক। আগের মতো সে রকম বন্যপ্রাণীর আনাগোনাও নজরে পড়ে না এখন আর। নানাবিধ কারণেই দেশ থেকে ওরা হারিয়ে যেতে বসেছে আজ। তার মধ্যে প্রধান কারণগুলো হচ্ছে ১. বন্যপ্রাণীদের আবাসস্থল ধ্বংস করে দেওয়া। ২. অবাধে বৃক্ষ নিধন (বিশেষ করে গাছের প্রাকৃতিক কোটরে যে সব পাখি বাসা বাঁধে তাদের প্রজননে বিঘœ ঘটছে ব্যাপক)। ৩. খাদ্য সংকট। ৪. জলাশয় ভরাট। ৫. পাখিদের বিচরণক্ষেত্র হাওর-বাঁওড়সহ অন্যান্য জলাশয়ে অতিরিক্ত মাছ শিকার। ৬. চরাঞ্চলে জেলেদের উৎপাতের ফলে মৎস্যভুক পাখিরা বিপাকে পড়ছে। ৭. বন্যপ্রাণী শিকার ও পাচারের ফলে আশঙ্কাজনক হারে এদের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। এ ছাড়াও দেশের সর্বত্রই হাট-বাজারে বিভিন্ন ধরনের পশু-পাখির মাংস প্রকাশ্যে বিক্রি করছে কবিরাজ নামক এক ধরনের অপচিকিৎসকরা। তারা ধনেশ পাখি, বনরুই কিংবা শিয়ালের মাংস সামনে রেখে বাত-ব্যথা ও শক্তিবর্ধক ওষুধ বলে চালিয়ে দিচ্ছে। কয়েক বছর আগে চট্টগ্রাম অঞ্চলের ‘টুট্টেং’ শিকার এই ধারাবাহিকতার ফল।

 

এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বন্যপ্রাণীর বেশ কিছু প্রজাতি আজ এ দেশ থেকে হারিয়ে গেছে। কিছু প্রজাতি রয়েছে বিপন্নের পথে। আবার কিছু প্রজাতি রয়েছে মহাবিপন্নের পথেও। যেমন হারিয়েছে, ফ্লোরিকান ময়ূর, পিংক মাথা হাঁস ও রাজ শকুন। আর হারিয়ে যেতে বসেছে বাদিহাঁস, বালিহাঁস, দিগহাঁস, কালো তিতির, চন্দনা, বাংলা শকুনসহ ইত্যাদি প্রজাতির পাখি। এ ছাড়াও আরও ১৯ প্রজাতির পাখি মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। উল্লেখ্য, যে কোন ধরনের প্রাণীর প্রজাতি যদি প্রকৃতি থেকে বছর দশেকের মধ্যে শতকরা ৫০ ভাগ বা তারও অধিক বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সাধারণত সে প্রজাতি মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান পায়।

 

প্রাণীদের মধ্যে মহাবিপন্নের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ‘লজ্জাবতী বানর’। আমাদের দেশে বেশ কিছু প্রজাতির প্রাণী আজ মহাবিপন্নের তালিকার রয়েছে। তার মধ্যে লজ্জাবতী বানর অন্যতম। প্রাণীবিজ্ঞানীদের আশঙ্কা এটি দ্রæত হারিয়ে যাবে এ দেশ থেকে। যার ফলে লজ্জাবতী বানর ‘রেড সিগন্যাল’-এর আওতায় রয়েছে। এর অন্যতম কারণ অবাধে বনভূমি উজাড়। আগেও বলেছি, লজ্জাবতী বানরের বাসযোগ্য স্থান হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও লাউয়াছড়ার গভীর জঙ্গলে। উঁচু গাছের মগডালে থাকতে এরা পছন্দ করে। জন-মানবের পদচিহ্ন নেই যেখানে, সেখানেই ওদের বাস। অন্য কারণটি হচ্ছে এদের প্রজননহারও সন্তোষজনক নয়। বছরে মাত্র একটি বাচ্চা প্রসব করে মাদী বানরটি। আবার গড় আয়ুও সন্তোষজনক নয়। মাত্র ১০-১২ বছর বাঁচে, তাও যদি অনুকূল পরিবেশ পেয়ে থাকে।  

বন্যজন্তুদের করুণ পরিণতির কথা ব্যক্ত করলে আফসোস করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। কারণে অকারণে বলির পাঁঠা হচ্ছে জন্তু-জানোয়ারগুলো। বাঘেরবাচ্ছা মনে করে কত মেছো বিড়ালকে যে লোকজন পিটিয়ে মেরেছে তার কোন সঠিক হিসেব নেই। হিসেব নেই গুইসাপের করুণ মৃত্যুরও। শুধুমাত্র ওদের চামড়ার লোভে কতিপয় দুষ্কৃতকারীরা জ্যান্ত গুইসাপের চামড়া তুলে নিতো এক সময়। পরক্ষণে গুইসাপটি মারা গেলেও বড়ই করুণভাবে প্রাণ হারাত। অজগর সাপের ক্ষেত্রেও তদ্রুপ।

এভাবে অনেক বন্যপ্রাণী এ দেশ থেকে হারিয়ে গেছে। তার মধ্যে সম্বর হরিণ, হগ হরিণ ও প্যার‌্যাইল্ল্যাবানর উল্লেখযোগ্য। হনুমানের অবস্থা আরও করুণ। লাউয়াছড়া, যশোরের কেশবপুরে কোন রকম বেঁচে আছে। হাতির অবস্থাও তেমন ভালো নয়। খাদ্যের অভাবে ওরা মিয়ানমার ও ভারতে পাড়ি জমাচ্ছে। আর যে প্রাণীটি এখন বাংলাদেশে নজরেই পড়ছে না, সেটি হচ্ছে নীলগাই; অথচ গত চার দশক আগেও প্রাণীটি উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে চষে বেড়াত। দুষ্কৃতকারীদের নিষ্ঠুরতার বলি হয়ে ওরা এখন আর আমাদের ধারে কাছেও ঘেঁষছে না। শুধু নীলগাই-ই নয়, দেখা যেত পদ্মার উচ্চ অব্বাহিকায় ঘড়িয়াল। নেই ওই প্রজাতির কেউ-ই এখন আর! ভবিষ্যতে আর দেখাও যাবেনা। বিষয়টা ভাবতে কেমন লাগছে? কেমন লাগছে পরিবেশটা ভারসাম্য হারিয়ে পঙ্গু হতে দেখে? এ নিধন বন্ধ না হলে অদূর ভবিষ্যতে বন্যপ্রাণীদের দেখতে চিড়িয়াখানায় যেতে হবে আগামী প্রজন্মকে। তাই আমাদের উচিত প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে বন্যপ্রাণীদের ওপর যেন নির্যাতন না ঘটে তার প্রতি সজাগ দৃষ্টি দেয়া। কাজটি কিন্তু ইচ্ছে করলেই করতে পারি আমরা। শুধু প্রচার-প্রচারণা বাড়িয়ে দিলেই যথেষ্ট। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ ঘটাতে হবে, যাতে কেউ বন্যপ্রাণী নিধন করে পার পেয়ে যেতে না পারে। তবে সার্থক হবে বন্যপ্রাণী নিধন আইন পাস।

 

লেখক : কথাসাহিত্যিক, কলামিস্ট ও বন্যপ্রাণী বিষয়ক লেখক।

Header Ad
Header Ad

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কেনিয়া, পুলিশের গুলিতে নিহত অন্তত ১৬

ছবি: সংগৃহীত

কেনিয়ায় সরকারের নীতির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজধানী নাইরোবিসহ বিভিন্ন শহর। বুধবার (২৬ জুন) বিক্ষোভ চলাকালে পুলিশের গুলিতে অন্তত ১৬ জন নিহত এবং ৪০০ জনের বেশি আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি কেনিয়া ও কেনিয়া জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (KNCHR)।

অ্যামনেস্টি কেনিয়ার নির্বাহী পরিচালক ইরুঙ্গু হাউটন জানান, নিহতদের অধিকাংশই পুলিশের গুলিতে মারা গেছেন। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কমপক্ষে পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রতিবাদকারীরা জানান, সরকারের দুর্নীতি, জীবনযাত্রার ব্যয়বৃদ্ধি, পুলিশের বর্বরতা এবং হেফাজতে একজন ব্লগারের মৃত্যুর ঘটনায় দেশের তরুণ সমাজ ক্ষুব্ধ। এই ক্ষোভ থেকেই দেশব্যাপী বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে সাধারণ মানুষ।

বিক্ষোভের মূল কেন্দ্র ছিল রাজধানী নাইরোবি। তবে অন্যান্য শহরেও আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান ব্যবহার করে। সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ ৪০০ জনের বেশি মানুষ আহত হন।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার সময় অন্তত ৬১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ সূত্র। সংঘর্ষে এক নিরাপত্তাকর্মীও নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, এক বছর আগে বিতর্কিত করবৃদ্ধি বিল পাসের প্রতিবাদে হওয়া বিক্ষোভে পুলিশ গুলি চালিয়ে অন্তত ৬০ জনকে হত্যা করেছিল। সেই ঘটনার বর্ষপূর্তিতে ফের পথে নামে জনগণ, আর সেই বিক্ষোভেও রক্ত ঝরল।

এদিকে, বিক্ষোভ নিয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেননি কেনিয়ার পুলিশের মুখপাত্র মুচিরি নিয়াগা। তবে, কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো বিক্ষোভকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, যেন তারা দেশকে ‘ধ্বংসের পথে’ ঠেলে না দেন।

মানবাধিকার সংগঠন ও বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকার জনগণের কণ্ঠ রোধ না করে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মেনে নিয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলার পথ খুঁজে বের করুক। দেশজুড়ে চলমান অস্থিরতা রাজনৈতিক সমাধানের দিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০০ ফিলিস্তিনি, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর তীব্র হামলায় একদিনেই প্রাণ হারিয়েছেন কমপক্ষে ১০০ ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন আরও শত শত মানুষ।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে তুরস্কভিত্তিক বার্তা সংস্থা আনাদোলু। সংস্থাটি জানায়, বুধবার গাজা উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েল দিনভর আক্রমণ চালায়। নিহতদের মধ্যে অনেকেই খাদ্য ও মানবিক সহায়তা নিতে বের হয়েছিলেন।

স্থানীয় হাসপাতাল ও সংবাদ সংস্থাগুলোর বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, নিহতদের বড় একটি অংশ নারী ও শিশু। হামলার ফলে চিকিৎসা ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বহু আহত ব্যক্তি পর্যাপ্ত চিকিৎসা না পেয়ে কষ্ট পাচ্ছেন।

এদিকে, ইসরায়েলের চলমান অভিযানকে ‘মানবতাবিরোধী’ উল্লেখ করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো আবারও যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

প্রবাসে বসবাসরত ৪৭ হাজার বাংলাদেশির এনআইডি আবেদন

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশে বসবাসরত প্রায় ৪৭ হাজার বাংলাদেশি নাগরিক জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সম্প্রতি প্রবাসীদের ভোটার নিবন্ধন সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত ৯টি দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ দেশগুলো থেকে মোট ৪৬ হাজার ৯৮২টি আবেদন পাওয়া গেছে। এর মধ্যে অর্ধেকের বেশি আবেদন ইতোমধ্যে যাচাই-বাছাই শেষে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ূন কবীর বলেন, “আগামী ১৫ জুলাই থেকে জাপানে ভোটার কার্যক্রম শুরু হবে। এছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্রেও আমরা দ্রুত কার্যক্রম চালু করতে পারব বলে আশা করছি।”

প্রতিবেদনে বলা হয়, উপজেলা নির্বাচন অফিসে বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে ২২ হাজার ৫৭৫টি আবেদন। ইতোমধ্যে ২০ হাজার ২৬৬টি আবেদন যাচাই শেষে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে আরও ৪৯৫টি আবেদন। অন্যদিকে, সংশ্লিষ্ট ৯টি দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে আঙুলের ছাপ ও ছবি সংগ্রহ করা হয়েছে ২৫ হাজার ৫৫০ জন আবেদনকারীর।

দেশভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি আবেদন জমা পড়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে—মোট ১৯ হাজার ৫৬২টি। অন্যদিকে, সবচেয়ে কম আবেদন জমা পড়েছে অস্ট্রেলিয়া থেকে—মাত্র ১৫৩টি। এছাড়া, বিভিন্ন কারণে যাচাই-বাছাই শেষে ৩ হাজার ৬৪৬টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, প্রবাসীদের জন্য এনআইডি কার্যক্রমকে সহজ ও কার্যকর করতে দূতাবাসের সহযোগিতায় তথ্য সংগ্রহ, ছবি ও আঙুলের ছাপ গ্রহণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এতে করে বিদেশে থাকা বাংলাদেশিরা সহজেই ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় নাগরিক সুবিধা গ্রহণ করতে সক্ষম হবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কেনিয়া, পুলিশের গুলিতে নিহত অন্তত ১৬
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০০ ফিলিস্তিনি, আহত শতাধিক
প্রবাসে বসবাসরত ৪৭ হাজার বাংলাদেশির এনআইডি আবেদন
ইসরায়েলি চারটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছিলেন যে বাঙালি পাইলট
পার্বত্য চট্টগ্রামের গহীন অরণ্যে চিতা বাঘের অস্তিত্বের নতুন প্রমাণ
আজ থেকে শুরু এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা
২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে বাংলাদেশ!
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ’, ৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ’ দিবস ঘোষণা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
ইসরায়েলে আবারও ড্রোন হামলা
এবার ‘জুলাই যোদ্ধা’ তালিকায় ছাত্রলীগ নেতার নাম!
দেশে আজ ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
ইরান-ইসরায়েল বাচ্চাদের মতো মারামারি করছিল, আমি থামিয়েছি : ট্রাম্প
স্ত্রীকে হত্যা: ‘অপারেশন সিঁদুরে’ অংশ নেয়ায় দায়মুক্তি চান ভারতীয় কমান্ডো!
মুক্তিযুদ্ধসহ অতীতের সব ভুলের জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন জামায়াতের আমির
নীলফামারীতে বিএনপির সদস্য সংগ্রহের দায়িত্বে সাইদুর রহমান রয়েল
হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটি টাকার’ পিয়নের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট-সঞ্চয়পত্র ফ্রিজ
আশুরা ও রথযাত্রা উপলক্ষে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
যমুনা সেতু মহাসড়কে ৫৯ লাখ টাকার মালামালসহ ট্রাক ডাকাতি, গ্রেফতার ২
‘প্রজাপতি ২’ থেকে ফারিণকে বাদ, দেবের বিপরীতে নতুন মুখ