রবিবার, ১১ মে ২০২৫ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দেশের বাজারে সেরা ৫ গেমিং ফোন

বর্তমান বিশ্বজুড়ে চলছে মোবাইল ভিত্তিক গেমিং ট্রেন্ড। দিন দিন বাড়ছে গেমারের সংখ্যা। বাড়ছে আকর্ষণ-উত্তেজনা। এর সাথে তাল মিলিয়ে বাজারে একের পর এক আসছে নতুন সব গেমিং ফোন। ফোন কোম্পানিগুলো রীতিমতো প্রতিযোগিতা করে আধুনিক ফিচারসহ গেমিং ফোন বাজারে ছেড়ে হাইপ তৈরী করছে।

বিশ্বজোড়া গেমিং ট্রেন্ডে বাংলাদেশও এর বাহিরে নেই। কল অব ডিউটি, জেনশিন ইম্প্যাক্ট, পাবজি, ফোর্টনাইট, মডার্ণ ওয়ারশিপসহ প্রায় সব অনলাইন গেমগুলোতেই বাংলাদেশের গেমপ্রিয় তরুণ-তরুণীদের অংশগ্রহণ রয়েছে। শুধু তাই নয় আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বাংলাদেশি গেমাররা সুনাম কুড়াচ্ছেন।

গেমপ্রিয় নেটিজেনদের প্রধান আকর্ষণের বস্তু একটি গেমিং স্মার্টফোন। গেমিং স্মার্টফোনগুলোর বৈশিষ্ট্য অন্য আর দশটা সাধারণ স্মার্টফোনগুলোর চাইতে আলাদা। এসব ফোনে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন প্রসেসর ও র‍্যাম ব্যবহার করা হয়। ডিসপ্লে হিসাবে দেওয়া হয় হাই রিফ্রেশ রেটের একটি বড় মনিটর। যাতে গেমিং হয় মসৃণ ও বাধাহীন। তাই এসকল স্মার্টফোনের মূল্য তুলনামূলক বেশি হয়।

দেশের বাজারে শাওমি, স্যামসাংসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানির ফোনেই গেমিং করার সক্ষমতা আছে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারের সব কোম্পানি দেশের বাজারে সরাসরি বাণিজ্যে সম্পৃক্ত না থাকায় বৈধভাবে অনেক গেমিং ফোনই বাংলাদেশে পাওয়া যায় না। দেখে নেওয়া যাক দেশের বাজারের সেরা ১০ ক্যামেরা ফোনগুলো।

১. স্যামসাং গ্যালাক্সি এস টুয়েন্টি ওয়ান আল্ট্রা:
ফোনটিতে চিপসেট হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে এক্সোনাস ২১০০ প্রসেসর। যা ৫ ন্যানোমিটার প্ল্যাটফরমের চিপসেট। আট কোরের এই চিপসেটের বেইজ ফ্রিকুয়েন্সি ২.৯১ গিগাহার্জ। চিপসেটের সহায়ক হিসাবে থাকছে ১২ গিগাবাইট র‍্যাম। গ্রাফিক্স কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে মালি-জি৭৮। ডিসপ্লে হিসাবে দেওয়া হয়েছে ৬.৮ ইঞ্চির একটি ডাইনামিক অ্যামোলেড মনিটর। যার রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্জ। আর পুরো ফোনটিকে সঞ্চালন করতে দেওয়া হয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের একটি ব্যাটারি।
আন্তর্জাতিক গেমারদের ভাষ্যমতে এই ফোনটির গেমিং এক্সপেরিয়েন্স এক কথায় অসাধারণ। যদিও এক্সোনাস চিপসেটের কিছু বদনাম রয়েছে তবে ২১০০ সিরিজে স্যামসাং সে বদনাম ঘুচিয়ে দিয়েছে। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস টুয়েন্টি ওয়ান আল্ট্রা ২০২১ সালের সেরা স্মার্টফোনের খেতাব লাভ করেছে। বাংলাদেশের বাজারে এই স্মার্টফোনটির অফিসিয়াল মূল্য ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

২. শাওমি এমআই ইলিভেন টি প্রো:
ফোনটিতে চিপসেট হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮৮৮ প্রসেসর। যা স্ন্যাপড্রাগনের ৫ ন্যানোমিটার প্ল্যাটফরমের অন্যতম শক্তিশালী চিপসেট। আট কোরের এই চিপসেটের বেইজ ফ্রিকুয়েন্সি ২.৮৪ গিগাহার্জ। চিপসেটের সহায়ক হিসাবে থাকছে ৮ গিগাবাইট র‍্যাম। গ্রাফিক্স কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যাড্রিনো ৬৬০। ডিসপ্লে হিসাবে দেওয়া হয়েছে ৬.৬৭ ইঞ্চির একটি অ্যামোলেড মনিটর। যার রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্জ। আর পুরো ফোনটিকে সঞ্চালন করতে দেওয়া হয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের একটি ব্যাটারি।
গেমিং ফোনের জন্য স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসরের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। বাংলাদেশের বাজারে এই স্মার্টফোনটির অফিসিয়াল মূল্য ৬৫ হাজার টাকা।

৩. শাওমি এমআই ইলিভেন টি:
ফোনটিতে চিপসেট হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ১২০০ প্রসেসর। এটি মিডিয়াটেকের সর্বাধুনিক ও সর্বোচ্চ ক্ষমতার ৬ ন্যানোমিটার প্ল্যাটফরমের চিপসেট। আট কোরের এই চিপসেটের বেইজ ফ্রিকুয়েন্সি ৩ গিগাহার্জ। চিপসেটের সহায়ক হিসাবে থাকছে ৮ গিগাবাইট র‍্যাম। গ্রাফিক্স কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে মালি-জি৭৭। ডিসপ্লে হিসাবে দেওয়া হয়েছে ৬.৬৭ ইঞ্চির একটি অ্যামোলেড মনিটর। যার রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্জ। আর পুরো ফোনটিকে সঞ্চালন করতে দেওয়া হয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের একটি ব্যাটারি। বাংলাদেশের বাজারে এই স্মার্টফোনটির অফিসিয়াল মূল্য ৫০ হাজার টাকা।

৪. শাওমি এমআই ইলিভেন এক্স:
ফোনটিতে চিপসেট হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮৭০ প্রসেসর প্রসেসর। এটি স্ন্যাপড্রাগনের ৭ ন্যানোমিটার প্ল্যাটফরমের সবচেয়ে শক্তিশালী চিপসেট। আট কোরের এই চিপসেটের বেইজ ফ্রিকুয়েন্সি ৩.২ গিগাহার্জ। চিপসেটের সহায়ক হিসাবে থাকছে ৮ গিগাবাইট র‍্যাম। গ্রাফিক্স কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যাড্রিনো ৬৫০। ডিসপ্লে হিসাবে দেওয়া হয়েছে ৬.৬৭ ইঞ্চির একটি অ্যামোলেড মনিটর। যার রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্জ। আর পুরো ফোনটিকে সঞ্চালন করতে দেওয়া হয়েছে ৪৫২০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের একটি ব্যাটারি। বাংলাদেশের বাজারে এই স্মার্টফোনটির অফিসিয়াল মূল্য ৪৩ হাজার টাকা।

৫. রিয়েলমি জিটি নিও টু:
ফোনটিতে চিপসেট হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮৭০ প্রসেসর প্রসেসর। এটি স্ন্যাপড্রাগনের ৭ ন্যানোমিটার প্ল্যাটফরমের সবচেয়ে শক্তিশালী চিপসেট। আট কোরের এই চিপসেটের বেইজ ফ্রিকুয়েন্সি ৩.২ গিগাহার্জ। চিপসেটের সহায়ক হিসাবে থাকছে ৮ গিগাবাইট র‍্যাম। গ্রাফিক্স কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যাড্রিনো ৬৫০। ডিসপ্লে হিসাবে দেওয়া হয়েছে ৬.৬২ ইঞ্চির একটি অ্যামোলেড মনিটর। যার রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্জ। আর পুরো ফোনটিকে সঞ্চালন করতে দেওয়া হয়েছে ৫০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের একটি ব্যাটারি। বাংলাদেশের বাজারে এই স্মার্টফোনটির অফিসিয়াল মূল্য ৪০ হাজার টাকা।

/এএস

Header Ad
Header Ad

যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি

ছবি: সংগৃহীত

গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক তীব্র উত্তেজনায় পরিণত হয়। ৭ মে রাতে ভারতের বিমান বাহিনী পাকিস্তানের ৯টি অবস্থানে হামলা চালিয়ে তার কোড নাম দেয় ‘অপারেশন সিঁদুর’। ভারতীয় বাহিনী তাদের ড্যাসল্ট রাফাল যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে প্রায় ২৩ মিনিটের জন্য হামলা চালায়, যা পাকিস্তানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা করার লক্ষ্যে ছিল।

পাল্টা জবাবে পাকিস্তানও তাদের বিমান বাহিনী, সেনাবাহিনী ও ক্ষেপণাস্ত্র ইউনিট ব্যবহার করে। ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ৮৭ ঘণ্টার মধ্যে, পাকিস্তান ভারতের ৩টি রাফাল যুদ্ধবিমান এবং ১২টি ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছে। এই সময়ে উভয় দেশের অর্থনীতি এবং পুঁজিবাজারেও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

ভারতের ক্ষতির পরিসংখ্যান:

- ভারতীয় পুঁজিবাজারে প্রায় ৮৩ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- বিমান চলাচল খাত প্রতিদিন ৮ মিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়েছে।

- আইপিএল বন্ধ হয়ে ৫০ মিলিয়ন ডলার লোকসান হয়েছে।

- সামরিক খরচ বাবদ ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে।

- যুদ্ধবিমান হারানোর কারণে ৪০০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- বাণিজ্য এবং সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্নের কারণে আরও ২ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

পাকিস্তানের ক্ষতির পরিসংখ্যান:

- পাকিস্তান ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

- পাকিস্তানের শেয়ারমার্কেট ৪.১ শতাংশ পতন ঘটিয়ে ২.৫ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে।

- বিমান পরিবহণ খাতে ২০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- পিএসএল ক্রিকেট বন্ধ হয়ে ১০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- সামরিক খরচ বাবদ ২৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে।

এই ৮৭ ঘণ্টার যুদ্ধ শুধু আকাশপথে সীমাবদ্ধ ছিল না, এর মাধ্যমে উভয় দেশের পুঁজিবাজারে ধস এবং অর্থনীতিতে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের কারণে মুদ্রার অবমূল্যায়ন, সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন এবং বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষতি হয়েছে, যা দুই দেশকেই ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে ফেলেছে।

Header Ad
Header Ad

আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে

ছবি: সংগৃহীত

বিগত কয়েকদিনের তীব্র তাপদাহের মধ্যে দেশের অধিকাংশ অঞ্চল গরমের তীব্রতা অনুভব করছে, যার ফলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৪২ ডিগ্রিতে। এই অবস্থায়, যখন জনজীবন অসহ্য হয়ে উঠেছে, তখন দেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ মোস্তফা কামাল পলাশ।

রোববার (১১ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, বঙ্গোপসাগরে মে মাসের ২৩ থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে। তিনি জানান, এই ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে 'শক্তি', যা শ্রীলঙ্কার দেওয়া নাম।

মোস্তফা কামাল পলাশ আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' ২৪ থেকে ২৬ মে’র মধ্যে ভারতের ওড়িশা উপকূল এবং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলের মধ্যবর্তী এলাকায় আঘাত হানতে পারে। তবে বিশেষভাবে পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে এর স্থলভাগে আঘাত হানার সম্ভাবনা বেশি।

এর আগে, আবহাওয়া অধিদপ্তরও জানিয়েছিল যে, মে মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ৩টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে ১ অথবা ২টি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।

পলাশ বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রস্তুতি নিতে এখন থেকেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সতর্ক থাকতে হবে এবং উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদেরও সাবধান থাকতে হবে।

Header Ad
Header Ad

কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের আগ্রাসনের জবাবে পরিচালিত পাকিস্তানের সাহসী সামরিক প্রতিরোধ ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে দেশটির জনগণ। রোববার (১১ মে) সারাদেশে ‘শোকরিয়া দিবস’ পালন করছে পাকিস্তান। দেশটির প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ডন নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এক বিবৃতিতে বলেন, “মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায়, সশস্ত্র বাহিনীর অতুলনীয় সাহসিকতার প্রতি শ্রদ্ধা এবং জাতির ঐক্য ও দৃঢ় মনোবলকে সম্মান জানাতেই এই দিবস পালন করা হচ্ছে।”

তিনি আরও বলেন, ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’ ছিল শত্রুর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী, সমন্বিত ও কার্যকর জবাব। এ অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তান কৌশলগত, কূটনৈতিক এবং সামরিক সব পর্যায়েই শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে। “মহান আল্লাহর কৃপায় আমরা সাফল্য ও সম্মান অর্জন করেছি,” বলেন তিনি।

শাহবাজ শরিফ তার বক্তব্যে আরো জানান, শত্রু পক্ষের একের পর এক উসকানিমূলক আচরণের পরও পাকিস্তান সর্বোচ্চ সংযম দেখিয়েছে এবং পূর্ণ প্রস্তুতির মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে।

প্রধানমন্ত্রী সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ থাকতে ও জাতীয় স্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানান এবং বলেন, “জাতীয় নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষায় পাকিস্তান কখনো পিছিয়ে থাকবে না।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি
আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে
কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান
নওগাঁয় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে যুবক নিহত
‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে নতি স্বীকার: তোপের মুখে মোদী
সংগঠন নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন
শ্রীলঙ্কায় বাস খাদে পড়ে ২১ তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
আলোচনার টেবিলে ভারত-পাকিস্তান, গুরুত্ব পাচ্ছে সিন্ধু চুক্তি ও কাশ্মির ইস্যু
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক
আ. লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে বারবার পত্র দিয়েছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
টাঙ্গাইলে গ্রেফতার আতঙ্কে ভাইয়ের জানাজায় অংশ নেননি আ.লীগের দুই নেতা
বিরামপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, ছেলে আহত
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে: আসিফ নজরুল
রাজধানীতে বিদেশি অস্ত্র-বোমাসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার (ভিডিও)
আ.লীগের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে জনগণের কল্যাণে ব্যয়ের দাবি নুরুল হক নুরের
লুঙ্গি-গেঞ্জি-মাস্ক পরে ছদ্মবেশে বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ